সোমালিয়ার ৩৫ জলদস্যুর আত্মসমর্পণ, ১৭ নাবিক উদ্ধার
শনিবার ভারতীয় নৌবাহিনী এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।
শনিবার ভারতীয় নৌবাহিনী এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে। খবর এনডিটিভির।
বাজারদর নিয়ন্ত্রণে যশোরের শার্শা উপজেলার বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে দুদিনে ৪০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। চাল, ডাল, গম, ডিম, পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের পাশাপাশি আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। আলু আমদানির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল বন্দরের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আজিজ খান।
১৯৩১ সালের দিকে চট্টগ্রাম-দোহাজারী রেললাইন চালু হয়। তখন ৬ জোড়া ট্রেন চলাচল করত এই রুটে। দোহাজারী থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত দক্ষিণ চট্টগ্রামের ১২টি স্টেশনে প্রতিদিন কয়েক হাজার যাত্রী রেলসেবা পেতেন। পরে পর্যায়ক্রমে রুটটিতে কমতে থাকে ট্রেনের সংখ্যা। ট্রেনের সংখ্যা ৯০ দশকের দিকে এক জোড়ায় এসে ঠেকে। তবে যাত্রীদের দাবির মুখে ২০১৮ সালে আবারও এক জোড়া ট্রেন চালু করা হয়। পরে ২০২১ সালে যুক্ত হয় এক জোড়া ডেমু ট্রেন।
কভিডকালে ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল থেকে একই সঙ্গে ডেমু ও লোকাল ট্রেন চলাচল বন্ধ করা হয়েছিল। পরে একই বছরের ১৯ আগস্ট দুই জোড়া ট্রেন পুনরায় চালু করা হলেও পরে ২০২৩ সালে কালুরঘাট সেতু মেরামতের জন্য তা বন্ধ করা হয়। এখন পর্যন্ত লোকাল ট্রেন আর চালু হয়নি।
সম্প্রতি চট্টগ্রাম- দোহাজারী রেলপথকে কক্সবাজার পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হয়েছে।
১ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ নামে প্রথম বাণিজ্যিক ননস্টপ আন্তনগর ট্রেন চলাচল শুরু করে। সর্বশেষ গত ১০ জানুয়ারি থেকে যুক্ত হয় ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ নামে আরও এক জোড়া নতুন আন্তনগর ট্রেন। সঙ্গত কারণে এ দুটি ট্রেন মাঝখানে আর কোনো স্টেশনে থামে না।
পটিয়া, চন্দনাইশ ও বোয়ালখালী এলাকার অনেক মানুষ চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন, যাঁরা নিয়মিত গ্রাম থেকে যাতায়াত করেন। অনেক শিক্ষার্থীকেও নগরের কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত যাতায়াত করতে হয়। এছাড়া দোহাজারীতে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির চাষাবাদ হয়। এসব শাকসবজি ট্রেনে করে চট্টগ্রাম নগরে বিক্রির জন্য কম খরচে নিয়ে যেতেন কৃষক ও পাইকারেরা। ট্রেন চালু থাকলে তাঁরা কম খরচে ভোগান্তি এড়িয়ে যাতায়াত করতে পারতেন।
এদিকে রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, চালু হতে যাচ্ছে এই রুটে লোকাল ট্রেন। প্রস্তাবিত কমিউটার ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে ছেড়ে ষোলশহর, জানআলী হাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, লোহাগাড়া, হারবাং, চকরিয়া, ডুলাহাজারা, ইসলামাবাদ ও রামু স্টেশন থেকে যাত্রী ওঠানামা করাবে। সর্বশেষ ট্রেন গিয়ে থামবে পর্যটন নগরী কক্সবাজার আইকনিক রেলওয়ে স্টেশনে।
এটি ফেব্রুয়ারি থেকে চালু হওয়ার কথা থাকলেও মার্চের মাঝামাঝিতে এসেও চালু হয়নি। কিন্তু এই কাজটি অগ্রাধিকার তালিকায় হওয়া উচিত ছিল। কারণ কালুরঘাটের একটি সেতুর কারণে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিপুল সংখ্যক মানুষকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে। দ্বিতীয়ত রেলওয়ের মতো গণমুখী, সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পরিবহন ব্যবস্থাকে যেকোনো মূল্যে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। কাজেই আমরা চাই দক্ষিণ চট্টগ্রামসহ দেশের সব লোকাল ট্রেনগুলো পূর্ণমাত্রায় সচল হোক।
শ্রীলংকার বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৮৬ রান সংগ্রহ করেছেন টাইগাররা। জিততে হলে শ্রীলংকাকে করতে হবে ২৮৭ রান। সর্বশেষ ৩৩ বলে ১৮ রান করে আউট হয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব। এতে তাওহিদ হৃদয় ও তানজিম সাকিবের জুটি ভেঙে যায়। এরপর মাঠে নামেন তাসকিন আহমেদ।
পবিত্র রমজান মাস চলছে। এ সময় সব মুসলমানের চেষ্টা থাকে সঠিক নিয়মে রোজা পালন করা। এখানেই সমস্যায় পড়ে অনেকে। এক্ষেত্রে যারা ধূমপান তরে থাকে তাদের সমস্যা একটু বেশি। রোজায় ধূমপান করতে গিয়ে রোজার কোনো ক্ষতি হচ্ছে কি না তা নিয়ে সংসয়ে পড়ে যায় অনেকে। এমন সংসয় থাকা স্বাভাবিক। কারণ ধূমপান করা এমনিতেই ঠিক না। ইসলামেও এটা নিষেধ করা হয়েছে।
রোজা থাকা অবস্থায় ধূমপান করলে রোজা ভঙ্গ হয়। তাই রমজানে দিনের বেলায় বিশ্বাসী মুমিন রোজাদার ব্যক্তি ধূমপান করেন না। এখন প্রশ্ন হলো সেহরিতে বা ইফতারের পর ধূমপান করলে রোজার ক্ষতি হয় কি না?
একটি বেসরকারি টেলিভিশন অনুষ্ঠান চলাকালে বিশিষ্ট আলেম ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহর কাছে এমন একটি প্রশ্ন করা হয়। যার জবাবে তিনি বলেন- যেটা হারাম, সেটা হারামই হবে। যেটা খারাপ, সেটা খারাপই। সুতরাং, এটা পরিহার করার জন্য চেষ্টা করুন। সেহেতু আপনি আল্লাহর বান্দা হিসেবে সিয়াম পালন করতে পারছেন, এই দীর্ঘ সময় আপনি ধূমপান ছাড়া থাকতে পারছেন, তাহলে বোঝা গেল আপনি এটা অবশ্যই পরিহার করতে পারবেন। আপনি আল্লাহর সন্তুষ্টির অন্য সিয়াম পালন করছেন। হারাম কাজের মধ্যে নিজেকে জড়িত করে আপনি যতই সামনে দৌড়ান না কেন, আপনি সামনে যেতে পারবেন না।
তিনি আরও বলেন, হারাম কাজ আপনাকে পেছনে নিয়ে যাবে। যে ব্যক্তি মিথ্যা কথা, মিথ্যাচার এবং যে গর্হিত বিষয় আছে, সেগুলো পরিহার করতে পারল না, তার সিয়াম শুধু লোক দেখানো হবে। এই সিয়ামের মাধ্যমে আপনি আল্লাহর মূল উদ্দেশ্য পর্যন্ত পৌঁছাতে পারবেন না।
|
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, রমজান মাসে পণ্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে সরকার যেমন অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে বদ্ধপরিকর তেমনি জনগণকেও সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই। সোমবার দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মিলনায়তনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী সন্ত্রাস, সরকারের দমন-পীড়ন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে, অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দীর মুক্তি এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের দাম কমানো সহ ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে যুগপৎ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ঢাকায় মানববন্ধন পালন করেছে ১২ দলীয় জোট। আজ শনিবার সকালে রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংক সংলগ্ন রাস্তায় মানববন্ধনে জোটের শীর্ষ নেতারা বলেন, দেশবাসীর সামনে একদফা সরকার পতনের আন্দোলনের বিকল্প নেই। গণআন্দোলনের মাধ্যমে এই অবৈধ সরকারের পতন ঘটিয়ে দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও মানুষের ভোটের অধিকার পুন:প্রতিষ্ঠা করা হবে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিবের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব;) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীরপ্রতীক, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) চেয়ারম্যান ক্বারী মুহাম্মদ আবু তাহের, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল ) চেয়ারম্যান এডভোকেট শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, ন্যাপ- ভাসানী চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির মহাসচিব আবুল কাশেম, ইসলামী ঐক্য জোটের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল করিম সহ ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
মানববন্ধনে ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ বলেন, সারাদেশে বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে নানাভাবে বাধাসৃষ্টি ও হয়রানি করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে শুরু হয়েছে গণগ্রেফতার অভিযান। নির্বিচারে বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে।
তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সোল এজেন্ট আওয়ামী সরকারের গণতন্ত্র আজ যুদ্ধতন্ত্রে পরিণত হয়েছে। প্রতিপক্ষকে গণতান্ত্রিকভাবে মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে হামলা মামলা গ্রেফতার ও নানাভাবে কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে নিজেদের জনসমর্থনহীনতার অসহায়ত্ব প্রকাশ করছে।
বক্তারা বলেন, এতো উন্নয়ন করেছেন তাহলে জনগণের ভোট না পাওয়ার আতঙ্কে ভোগেন কেনো? কেনো নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনে ভয় পান? কেনো জনগণের উপর আস্থা হারিয়ে প্রশাসন ও পেশীশক্তি ব্যবহার করে বিনা ভোটে জয়লাভের হ্যাট্রিক করার চেষ্টা করছেন?
তারা আরও বলেন, দেশের অবস্থা ভীষণ খারাপ। একদল গডফাদার দস্যু দেশটাকে লুটপাট করে ফোকলা বানিয়ে বিদেশে টাকা পাচার করেছে। সরকারি দলের ব্যবসাযীরা সিন্ডিকেট বানিয়ে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চাল ডাল আটা তেল লবণ মাছ মাংস ডিম এমনকি গরিবের প্রোটিন ফার্মের মুরগীর দাম ১৩০/১৪০ থেকে ২৫০ টাকায় তুলেছে। দেশে নিরব দূর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। এই অবস্থার মধ্যে গণবিরোধী অবৈধ সরকার দফায় দফায় জ্বালানি গ্যাস বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েই চলেছে!!
তারা বলেন, অবৈধ অনির্বাচিত সেবা দাস সরকারের অসম গোপন বিদ্যুৎ চুক্তির মাধ্যমে দেশকে দেউলিয়া বানানোর পথে নিয়ে গেছে। অবিলম্বে আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তি বাতিল করতে হবে। বেগম খালেদা জিয়াসহ সকল রাজবন্দিদের মুক্তিসহ ১০ দফা দাবীর পক্ষে জনজোয়ার অবৈধ সরকারকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে। সংসদ ভেঙে দিয়ে সরকারের পদত্যাগ দেশ ও জনগণের একমাত্র দাবি হয়ে উঠেছে।
সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে ভুটানকে উড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ। গুণে গুণে অর্ধডজন বল দিলো তাদের জালে। ফলে অপরাজিত থেকেই শিরোপার লড়াইয়ে নামবে বাঘিনীরা। সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে শুক্রবার ভুটানের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। কাঠমান্ডুর আনফা কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ভুটানকে ৬-০ গোলে হারায় বাংলাদেশের নারীরা। তুলে নেয় আসরে হ্যাটট্রিক জয়।
এবার যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে নিষিদ্ধ হওয়া হুমকিতে পড়েছে জনপ্রিয় কন্টেন্ট শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক। দেশটির পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে ইতোমধ্যে এ বিষয়ক একটি বিল প্রস্তুতের কাজ শুরু হয়েছে বলে এক বার্তায় জানিয়েছে এই অ্যাপটির কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের সব টিকটক ব্যবহারকারীদের উদ্দেশে দেওয়া সেই বার্তায় অ্যাপটির কর্তৃপক্ষ বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করার জন্য একটি বিল হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে প্রস্তুত করা হচ্ছে। মার্কিন টিকটক ব্যবহারকারীদের প্রতি অনুরোধ, আপনাদের এলাকার জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। তাদের বলুন যে টিকটক আপনাদের সম্পত্তি এবং (পার্লামেন্টে বিলটি উত্থাপন করা হলে) তারা যেন ‘না’ ভোট দেন।’
শুক্রবার এক প্রতিবেদেনে মার্কিন দৈনিক দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, টিকটক এই বার্তাটি দেওয়ার পর থেকে জনপ্রতিনিধিদের ফোনে ‘বন্যার মতো’ কল আসতে শুরু করে।
তবে টিকটক যে বার্তাটি দিয়েছে, তা সঠিক বলে নিশ্চিত করেছে ওয়াশিংটন পোস্ট। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে সত্যিই একটি বিল প্রস্তুত হচ্ছে।
২০১৬ সালে চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্স প্রথম বাজারে আনে কন্টেন্ট শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক। বাজারে আসার পরপরই ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীদের কাছে বিপুল জনপ্রিয়তা পায় অ্যাপটি। ২০২২ সালে এক বিবৃতিতে বাইটড্যান্স জানিয়েছিল, বিশ্বজুড়ে টিকটক ব্যবহারকারীদের সংখ্যা ৭৫ কোটি ছাড়িয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণের মধ্যেও টিকটক খুব জনপ্রিয়। বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, দেশটির তরুণ প্রজন্মের দুই তৃতীয়াংশই নিয়মিত টিকটক ব্যবহার করেন।
তবে ২০২১ সালে টিকটকের বিরুদ্ধে মার্কিন নাগরিকদের স্পর্শকাতর ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগ ওঠে। ওই বছরই মার্কিন সেনা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের এই অ্যাপটি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেয় ওয়াশিংটন। পরের বছর ২০২২ সালে দেশটির সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদেরও একই আদেশ দেওয়া হয়।