জানা গেল ফোল্ডিং আইফোন কবে আসবে

স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন ফোল্ডেবল ডিসপ্লের দিকে ঝুঁকছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাজারে এসেছে বিভিন্ন মডেলের ফোল্ডিং ফোন। এবার অ্যাপল ফোল্ডিং আইফোন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৪ সালে বাজারে আসবে এই ফোন।

ফোল্ডিং ফোনের দুনিয়ায় ইতিমধ্যেই আধিপত্য কায়েম করেছে স্যামসাং। দীর্ঘদিন ধরে কানাঘুষো চললেও এখনও ফোল্ডিং আইফোন বাজারে আনতে পারেনি অ্যাপল। সব ঠিক থাকলে ২০২৪ সালে লঞ্চ হতে পারে আইফোন ফ্লিপ।

অ্যাপল বিশ্লেষক মিং-চি কুও এই তথ্য জানিয়েছিলেন। যদিও এই বিষয়ে সংস্থার তরফ থেকে এখনও কোনও রকম উচ্চবাচ্য করা হয়নি। তবে ইন্টারনেটে নিয়মিত ফোল্ডিং আইফোন নিয়ে একাধিক তথ্য ফাঁসের দাবি করা হচ্ছে। সেখানে এই ফোনের সম্ভাব্য ফিচার ও স্পেসিফিকেশন জানা সম্ভব হয়েছে।

অ্যাপল বিশ্লেষক মিং-চি কুও জানিয়েছেন ২০২৪ সালে লঞ্চ হতে পারে আইফোন ফ্লিপ। এটাই কোম্পানির প্রথম ফোল্ডিং ফোন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কেউ কেউ আবার বলছেন ২০২৩ সালে আইফোন ১৫ সিরিজের সঙ্গেই বাজারে আসতে পারে আইফোন ফ্লিপ। তবে নয়া ফোন সম্পর্কে এখনও মুখ খোলেনি মার্কিন টেক জায়েন্ট কোম্পানিটি।

আইফোন ফ্লিপে একটি ফোল্ডেবল ডিসপ্লে ব্যবহার হবে। এলসিডি অথবা ওলিড ডিসপ্লে ব্যবহার করতে পারে। যদিও ডিসপ্লের সাইজ সম্পর্কে কোনও তথ্য এখনও জানা যায়নি। এদিকে একই সঙ্গে আরও একটি ফোল্ডেবল আইফোন লঞ্চ করতে পারে অ্যাপল। সেই ফোনে থাকতে পারে ৮ ইঞ্চির ডিসপ্লে। যা প্রায় আইপ্যাড মিনির ডিসপ্লের সমান।

আইফোন ফ্লিপের সম্ভাব্য ডিজাইন

অ্যাপলের ফোল্ডিং আইফোনে স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপের মতো ডিজাইন থাকতে পারে। মটো রেজর সিরিজেও এই ডিজাইন দেখা গিয়েছিল। ইতিমধ্যেই এই ডিজাইনের পেটেন্ট ফাইল করেছে অ্যাপল। ২০২০ সালে প্রথম এই পেটেন্ট ফাইলিংয়ের খবর সামনে আসে।

অ্যাপেলের পক্ষ থেকে এই ফোনের কোনও ছবি প্রকাশ করা না হলেও বিভিন্ন ডিজাইন নিজের কল্পনা ব্যবহার করে আইফোন ফ্লিপের ডিজিটাল রেন্ডার তৈরি করে তা অনলাইনে প্রকাশ করেছেন। কেউ কেউ আবার বলছেন আইফোন ফ্লিপ নয়। আইফোন এয়ার নামে বাজারে আসবে এই ফোন।

ফোল্ডিং আইফোনের দাম

ডিভাইসটি বাজারে আসলে এর সম্ভাব্য দাম হতে পারে ২০০০ মার্কিন ডলার।




হোয়াটসঅ্যাপে এলো সেলফ চ্যাট ফিচার

বিশ্বের জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। এর ব্যবহারকারীদের জন্য নিত্যনতুন ফিচার আনে মেটার মালিকানাধীন ভার্চুয়াল যোগাযোগ মাধ্যমটি। এরই ধারাবাহিকতায় এলো নতুন ফিচার। এই ফিচারের মাধ্যমে সেলফ মেসেজ করা যাবে। ফেসবুক মেসেঞ্জারেও এই ফিচারটি উপলব্দ।

এই ফিচারের মাধ্যমে টেক্সট ড্রাফট করে আপনার নিজের নামের চ্যাট বক্সে রাখতে পারবেন। পাশাপাশি অডিও নোট, ভিডিও লিংক বা অন্যান্য ছবিও জমা রাখতে পারবেন সেলফ চ্যাটে।

শুরুতে ফিচারটি বেটা টেস্টারদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্য চালু করা হয়েছে।

সেলফ চ্যাট করবেন যেভাবে

হোয়াটসঅ্যাপ বেটা ইনফো জানিয়েছে, অ্যাপ আপডেটের মাধ্যমে নতুন ফিচার উপভোগ করা যাবে।

অ্যানড্রয়েড গ্রাহকরা প্লে স্টোর ও আইওএস ব্যবহারকারীরা অ্যাপ স্টোরে গিয়ে অ্যাপ আপডেট করে নিন। এবার চ্যাট লিস্ট ওপেন করে নিউ চ্যাট আইকন সিলেক্ট করলে কনট্যাক্ট লিস্টে নিজের নাম দেখতে পাবেন। নিজের নম্বর সিলেক্ট করে মেসেজ পাঠাতে পারবেন।

appদ্রুত নোট সেভ করে রাখার এই ফিচার কাজে আসবে। একই সঙ্গে কোনও ছবি অথবা ভিডিও ভবিষ্যতের জন্য সেভ করতেও কাজে আসবে এই ফিচার। নিজের জন্য ভয়েস নোট সেভ করে রাখতে চাইলেও তা করা যাবে এই ফিচার ব্যবহার করে। এমন কি চাইলে লেখা যাবে পার্সোনাল ডাইরি।

এক কথায় নোট নেওয়ার অ্যাপ হিসাবে হোয়াটসঅ্যাপকে প্রতিষ্ঠা করবে এই ফিচার। যেহেতু মোবাইল ছাড়াও কম্পিউটার থেকেও কাজ করে এই মেসেজিং অ্যাপ তাই বিভিন্ন ডিভাইসের মধ্যে ফাইল শেয়ারিং ও নোট নিতে এই ফিচার ব্যবহার করা যাবে।




এবার ফেসবুককে টুইটার সিইও ইলন মাস্কের চ্যালেঞ্জ

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুককে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে টুইটার প্রধান ইলন মাস্ক। তিনি বলেন, আগামীতে টুইটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা ফেসবুককে ছাড়িয়ে যাবে।

সম্প্রতি টুইট করে এই চ্যালেঞ্জ করেন টেসলাখ্যাত ইলন।

ইলন মাস্কের দাবি, আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে টুইটারে প্রতি মাসে ১০০ কোটি গ্রাহক ছাড়াবে।

মাস্ক বলেন, গ্রাহক সংখ্যার নিরিখে সর্বকালীন রেকর্ড করেছে টুইটার।

টুইটারে ইলন লিখেছেন, ‘আমার মনে হয় আমি সেই পথ দেখতে পেয়েছি যেখানে আগামী ১২-১৮ মাসের মধ্যে টুইটারে প্রতি মাসে গ্রাহক সংখ্যা ১০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে।’ সম্প্রতি বিজ্ঞাপনদাতাদের টুইটারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল গ্রাহক সংখ্যার নিরিখে সর্বকালীন রেকর্ড করছে এই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম।

মাস্ক টুইটার অধিগ্রহণের পরেই কোম্পানির অভ্যন্তরে হইচই শুরু হয়েছিল। যা দেখে অনেক বিজ্ঞাপনদাতা এই প্ল্যাটফর্ম থেকে সরে এসেছিল। বিজ্ঞাপনদাতাদের ফিরে পেতে মরিয়া ইলন মাস্ক এখন টুইটার নতুন নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন।

সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে ইলন মাস্কের অধিগ্রহণের পরে সংস্থার বৃদ্ধিতে গতি এসেছে।

প্রায় ১.৫ কোটি নতুন গ্রাহক এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে সেই রিপোর্টে।




গুগলে যেসব বিষয় জানতে ভুলেও সার্চ দেবেন না

জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল। গুগলে সার্চ করে সব কিছুই জানা যায়। আর তাইতো ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রতিদিন নানা বিষয়ে জানতে গুগলে সার্চ করেন। কিন্তু গুগলে সব কিছু সার্চ দিতে নেই। এতে করে আপনি বিপদ ডেকে আনতে পারেন।

অস্ত্র ও বোমা সম্পর্কে :

কীভাবে অস্ত্র কেনা যায়, কীভাবে বোমা বানানো যায়-এসব তথ্য জানতে চেয়ে গুগলে কখনোই সার্চ দেবেন না। কারণ যা সার্চ হয় তা গুগলের এন্ডেও নথিভুক্ত থাকে৷ তাই যদি তারা এই ধরনের সার্চ হিস্ট্রি দেখে তা সেই আইপি অ্যাড্রেস দেখে পুলিশ বা নিরাপত্তা সংস্থা আপনাকে ট্রেস করতে পারবে।

অ্যাডাল্ট কনটেন্ট 

গুগলে গিয়ে প্রাপ্তবয়স্কদের বিনোদন নিয়ে কিছু খুঁজবেন না৷ কারণ বাংলাদেশে অ্যাডাল্ট কনটেন্ট দেখা নিষিদ্ধ। এই ধরনের ওয়েবসাইট বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসি ব্লক করে রেখেছে। তাই এই কনটেন্ট যদি আপনি ভিপিএন দিয়েও খুঁজে বের করে দেখেন তবে আপনার জেল, জরিমানা হতে পারে।

ওষুধ

কোনও অসুখ হলে কী ওষুধ খাবেন সেটাও গুগলে খোঁজা উচিত নয়৷ বিভিন্ন ধরনের ওষুধের বিভিন্ন ধরনের কম্পোজিশন থাকে৷ যার সাইড এফেক্ট থাকে৷ কার শরীরে কী রোগ রয়েছে তা জেনে বুঝে চিকিৎসকরা ওষুধ দেন৷ না জেনে বুঝে ওষুধ খেলে ভাল তো নয় বরং বিপদ হতেই পারে৷

ই-মেইল আইডি

গুগল দিয়ে কখনও নিজের ই-মেইল আইডি খোঁজা উচিত নয়। হ্যাকাররা সবসময়েই অপেক্ষায় থাকে কে কখন ভুল করে। এভাবে নিজের মেইল দিয়ে দিলে হ্যাকররা আপনার গুপ্ত তথ্য সেখান থেকে বার করে নিতে পারেন৷

কাস্টমার কেয়ার নম্বর :

এছাড়াও কোনও কাস্টমার কেয়ার নম্বর কখনও খুঁজবেন না৷ অনেকক্ষেত্রেই সেখানে হ্যাকাররা ভুলভাল নম্বর দিয়ে রাখেন। সেই নম্বর দিয়ে ফোন করেন যারা, তারা ক্ষতিগ্রস্ত এমনকি অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বস্বান্ত হতেও পারেন৷




হোয়াটসঅ্যাপেও চালু হলো মিসড কল অ্যালার্ট

বিশ্বের জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে চালু হলো মিসড কল অ্যালার্ট। যার নাম ‘ডু নট ডিস্টার্ব। এই ফিচারটি অন করা থাকলে হোয়াটসঅ্যাপে মিসড কল অ্যালার্ট পাওয়া যাবে। হোয়াটসঅ্যাপ বেটা ইনফো সম্প্রতি এই নতুন ফিচারটির খবর প্রকাশ্যে এনেছে। ওয়েবসাইটি জানিয়েছে, মেটার মালিকানাধীন কোম্পানিটি খুব শিগগিরই তার ব্যবহারকারীদের জন্য একটি নতুন ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং ইন্টারফেস আনতে চলেছে। এই ফিচারটি চালু হলে ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপে প্রাপ্ত মিসড কল সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পেতে সক্ষম হবেন।

সোজা কথায় বললে, ফিচারটি অন করা থাকলে সমস্ত ইনকামিং কল ব্লক করে দেবে হোয়াটসঅ্যাপ। এর ফলে ব্যবহারকারীরা একদম নির্ঝঞ্ঝাটে কোনো মিটিংয়ে যোগ দিতে বা গাড়ি চালাতে বা নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন।

তবে মোডটি অন থাকাকালীন কারা ফোন করেছিল, সে সম্পর্কিত নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন ব্যবহারকারীরা।

হোয়াটসঅ্যাপ বেটা ইনফো আসন্ন ফিচারটির একটি স্ক্রিনশটও শেয়ার করেছে। তাতে জানা গেছে, অ্যানড্রয়েড বেটার ২.২২.২৪.১৭ ভার্সনে এই ফিচারটি উপলব্ধ রয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি বেটা ইউজার হয়ে থাকেন, তাহলে অ্যাপের সেটিংসে গিয়ে এই ফিচারটি অ্যাক্টিভেট করতে পারেন।  ফিচারটি অ্যাক্টিভেট করার পর আপনি আপনার কোনো বন্ধু বা পরিবারের সদস্যদের কয়েক সেকেন্ডের জন্য আপনাকে একটি হোয়াটসঅ্যাপ কল করতে বলুন। এরপর এই মিসড কলটির জন্য আপনি যদি অ্যাপে ‘সাইলেন্সড বাই ডু নট ডিস্টার্ব’ লেখা লেবেলটি দেখতে পান, তাহলে বুঝবেন যে আপনার ফোনে এই ফিচারটি সফলভাবে অ্যাক্টিভেট করা হয়েছে।

হোয়াটসঅ্যাপ বেটা ইনফো আরও জানিয়েছে যে, বর্তমানে কেবল বেটা ব্যবহারকারীদের জন্য এই ফিচারটি উপলব্ধ হলেও খুব শিগগিরই এটি স্টেবল ভার্সনেও রোলআউট হবে।




প্লে স্টোর থেকে ১০ লাখ ফোনে ছড়িয়েছে ভয়ংকর ভাইরাস

গুগলের প্লে স্টোর থেকে ১০ লাখ অ্যানড্রয়েড ফোনে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়ংকর ভাইরাস। ফোন সুরক্ষিত রাখতে এসব অ্যাপস আনইনস্টল করার পরামর্শ দিয়েছে সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টরা।

অ্যানড্রয়েড ফোনের জন্য গুগলের প্লে স্টোর থেকে অ্যাপস ডাউনলোড করার পরামর্শ দেওয়া হলেও এই স্টোর শতভাগ সুরক্ষিত নয়। নিয়মিত এই প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন অ্যাপের মধ্যে ভাইরাস ও ম্যালওয়্যারের হদিস মেলে। ফের প্লে স্টোরে একাধিক বিপজ্জনক অ্যাপের হদিস পাওয়া গিয়েছে।

জনপ্রিয় এই অ্যাপসগুলো ইনস্টল করা থাকলে আপনার ফোনের বিভিন্ন তথ্য পৌঁছে যাচ্ছে হ্যাকারদের কাছে। এই ধরনের মোট ৪টি অ্যাপের খোঁজ পাওয়া হয়েছে।

ভয়ংকর সেই ৪ অ্যাপসের তালিকা

৪টি অ্যাপসে এই ম্যালওয়্যারের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। আপনার ফোনেও এই অ্যাপসগুলো ইনস্টল থাকলে তা এখনই আনইনস্টল করুন।

Bluetooth Auto Connect
Bluetooth App Sender
Driver: Bluetooth, Wi-Fi,USB
Mobile transfer: smart switch




শাওমির যে ফোনে মাত্র ৯ মিনিটে ফুল চার্জ

শাওমি তাদের রেডমি সিরিজে নতুন এক গুচ্ছ স্মার্টফোন এনেছে। নোট ১২ সিরিজে ফোনগুলো এসেছে। এর মধ্যে একটির মডেল রেডমি নোট ১২আই হাইপার চার্জ। এই ডিভাইসটিতে ২০০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। এছাড়াও এতে সুপারফাস্ট চার্জিং প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে। এতে ১২০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জার দিয়েছে চীনের কোম্পানিটি

চীনে এই ফোনের দাম শুরু হয়েছে ২০৯৯ ইয়েন থেকে। শাওমি যে ফোনগুলিতে সুপারফাস্ট চার্জিং ব্যবহার হয় সেই ফোনগুলো হাইপার চার্জ সিরিজে লঞ্চ করেছে।

এই ফোনটি মাত্র ৯ মিনিটে ফুল চার্জ হবে। ডিভাইসটিতে রয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চির ফুল এইচডি ওলিড ডিসপ্লে। এই ফোনের ডিসপ্লেতে রয়েছে এইচডিআর ১০ প্লাস সাপোর্ট। এই ফোনে শক্তি জোগাবে মিডিয়াটেক ডায়মেনসিটি ১০৮০ মডেলের চিপসেট।

ফোনটি কেনা যাবে ১২ জিবি র‌্যাম ও ২৫৬ জিবি স্টোরেজ। ডিভাইসটি চলবে হালনাগাদ অ্যানড্রয়েড ১৩ অপারেটিং সিস্টেমে। সঙ্গে থাকবে শাওমির নিজস্ব ইউজার ইন্টারফেস।




চলছে ‘পাঠাও’ বাজিমাত ক্যাম্পেইন

দেশের শীর্ষ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পাঠাও, দেশের তরুণদের অন্যতম পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি’র সাথে যৌথভাবে বাজিমাত ক্যাম্পেইন শুরু করেছে। এই ক্যাম্পেইনের আওতায় কোম্পানির বাইক রাইডার, কার ক্যাপ্টেন ও ফুডম্যানদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় অফার।

২৪ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনের আওতায় পাঠাও বাইক-এর রাইডার, পাঠাও কার-এর ক্যাপ্টেন ও পাঠাও ফুডম্যানরা প্রতি সপ্তাহে বাজারে এন্ট্রি লেভেলে নতুন আসা রিয়েলমি সি৩০ (realme C30) জেতার সুযোগ পাবেন। এই ফোনটিতে থাকছে এন্ট্রি লেভেলে প্রথমবারের মতো ২,০০,০০০+ আনতুতু স্কোরের প্রসেসর, দারুণ ডিজাইন, মেগা ডিসপ্লে আর মেগা ব্যাটারি। জমজমাট এই ক্যাম্পেইন চলবে আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।

সর্বোচ্চ রাইড সেবাপ্রদান ও ফুড ডেলিভারির মাধ্যমে দুর্দান্ত ডিজাইনের স্মার্টফোন ‘রিয়েলমি সি৩০’ জিতে নিতে পারবেন ঢাকার ও চট্টগ্রামের পাঠাও রাইডার, ক্যাপ্টেন ও ফুডম্যান প্রতি সপ্তাহে ৩ জন রাইডার (২ জন ঢাকার ও ১ জন চট্টগ্রামের), ১ জন ক্যাপ্টেন ও ২ জন ফুডম্যান সপ্তাহে ১টি করে মোট ৬টি মোবাইল ফোন জেতার সুযোগ পাবেন। পুরো ক্যাম্পেইন জুড়ে ৯ জন রাইডার, ৩ জন ক্যাপ্টেন ও ৬ জন ফুডম্যানকে দেওয়া হবে সর্বমোট ১৮টি স্মার্টফোন।

তিন সপ্তাহব্যাপী চলা এই ক্যাম্পেইনের ১ম সপ্তাহের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে ৩ নভেম্বর। ২য় সপ্তাহের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে ১০ নভেম্বর এবং শেষ সপ্তাহের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হবে ১৭ নভেম্বর। ক্যাম্পেইন বিজয়ীদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা হবে পাঠাও অফিস থেকে। এছাড়া, ক্যাম্পেইনে নিয়ম বহির্ভূত কাজ করলে ইউজারের অংশগ্রহণ বাতিল করতে পারবে পাঠাও কর্তৃপক্ষ।




আকাশে ভিনগ্রহীদের উড়ন্ত যান, রহস্য খুজঁতে নাসার কমিটি গঠন

প্রশান্ত মহাসাগরের উপরে উড়ছে ভিনগ্রহীদের যান। যাকে বলা হচ্ছে ইউএফও। এই যান নাকি একাধিক বৈমানিক চাক্ষুষ করেছেন। তাই ভিনগ্রহীদের যানের রহস্যভেদ করতে মাঠে নেমেছে নাসা মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ।

নাসা ১৬ সদস্যের একটি বিশেষ টিম তৈরি করা হয়। বিভিন্ন বিভাগের গবেষকদের নিয়ে তৈরি সেই টিম খতিয়ে দেখবে বিমানচালকদের দাবি ও পর্যবেক্ষণের সত্যতা। হয়ত তাতেই এতদিনকার রহস্য উন্মোচন হবে।

টুইট করে নাসা জানায়, যারা ইউএফও স্বচক্ষে দেখেছেন বলে দাবি করছেন, তাদের নিয়ে আমরা ১৬ সদস্যের একটা টিম তৈরি করেছি। আকাশে উড়ন্ত অজানা বস্তু আসলে কী, সেই রহস্য ভেদ করতে পৃথকভাবে কাজ করবে এই টিম। ২৪ অক্টোবর থেকে নয় মাসের জন্য কাজ শুরু হবে। আশা করি, অজ্ঞাত বস্তুগুলোকে এবার চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।

মাস দুয়েক ধরেই প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আকাশপথে এমন ইউএফও দৃশ্যমান হচ্ছে। তা ধরা পড়ছে গবেষকদের রাডারে। বিশেষত সাউথওয়েস্ট ও হাওয়াইয়ান এয়ারলাইন্সের একাধিক বিমান তার সাক্ষী। একই দাবি জানাচ্ছেন একাধিক পাইলট।

যাত্রীবাহী বিমানের চালক ছাড়াও রহস্যের ইঙ্গিত পেয়েছেন মার্কিন সেনাবাহিনীর বিমান চালকরাও। মার্কিন নৌবাহিনীর পক্ষে ডেপুটি ডিরেক্টর স্কট ব্রে বলছেন, ২০০০ সালের পর থেকে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের জন্য যেসব জায়গা, সেই অঞ্চলেই বেশি এ ধরনের অজানা উড়ন্ত বস্তু দেখা গিয়েছে। সেই সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। ইউএফও বা অজ্ঞাত উড়ন্ত বস্তু নিয়ে যুগ যুগ ধরে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। তার আসল পরিচয় জানতে কম গবেষণা হয়নি। তাতেও রহস্য উন্মোচন করা যায়নি। এখন নাসার তৈরি নতুন দল ইউএফও’র উৎস সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবে।




৫০০০আলোকবর্ষ দূরে তারার ছবি তুলল জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ

মানুষের অদেখা মহাবিশ্বের অদ্ভুত ছবি তুলল নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ। সম্প্রতি টেলিস্কোপটি পৃথিবী থেকে ৫০০০ আলোকবর্ষ দূরের একটি তারা ছবি তুলল। একজোড়া নক্ষত্র থেকে নির্গত এককেন্দ্রিক ধূলিকণার চিত্র এটি।

এই জুটিটি সম্মিলিতভাবে উলফ-রায়েট ১৪০ নামে পরিচিত এবং ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ থেকে তোলা নাসার শেয়ার করা এই ছবিতে নাক্ষত্রিক বাতাসকে ক্যাপচার করে।

নাক্ষত্রিক বায়ু হল গ্যাসের স্রোত যা মহাকাশে প্রবাহিত হয়। যখন এই দুটি নক্ষত্র একসঙ্গে কাছাকাছি আসে, তখন তাদের তারার বাতাস মিলিত হয় এবং গ্যাসকে সংকুচিত করার মাধ্যমে ধূলিকণা তৈরি করে। এই নক্ষত্রগুলোর কক্ষপথ প্রতি আট বছরে একবার তাদের একত্রিত করে।

নাসার পক্ষ বলা হয়, গ্যাসকে ধুলায় পরিণত করার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত এবং উপাদানের প্রয়োজন হয়, ঠিক যেভাবে ময়দাকে রুটিতে পরিণত করতে একাধিক উপাদানের প্রয়োজন হয়। হাইড্রোজেন হল তারার মধ্যে পাওয়া সবচেয়ে সাধারণ উপাদান এবং এটি নিজে থেকে ধুলা তৈরি করতে পারে না। কিন্তু উলফ-রায়েট সিস্টেম এত বেশি ভর ফেলে যে, তারা জটিল উপাদানগুলোকেও বের করে দেয় যা অন্যথায় কার্বনসহ একটি নক্ষত্রের অভ্যন্তরের গভীরে পাওয়া যায়।