Gold mine collapse in China, 18 people trapped

Rescuers are trying to rescue them after a gold mine collapsed in a gold mine in northwest China, which is said by the country's state media.

About 100 km from the border of Kazakhstan. A total of 40 people were working in the gold mines of Yinning County in the distance, and the mine collapsed on Saturday afternoon, 22 of them rescued, but the remaining 18 were trapped in the mine.




Terrible snow storm in the United States and Canada, 19 people died

More than a million people in the United States and Canada are celebrating Christmas Day without electricity as a severe blizzard has hit the North American countries, killing 19 people.

This is a severe blizzard, called a 'bomb cyclone.' When atmospheric pressure drops, this storm brings snow, strong winds, and freezing temperatures.

About 250 million people were affected by the blizzard. 19 people died from the severe cold during this time. People in an area stretching about 3,200 km from Quebec to Texas. People were caught in the grip of this storm.

Thousands of flights have been canceled during the Christian holiday of Christmas Day due to the snowstorm. Many people are not going out unless it is necessary. Traffic is being disrupted due to piles of snow on the roads. Many cars have been involved in accidents due to slippery roads. People in the US states of Florida and Georgia have been warned about the dangerous situation. Authorities canceled more than 3,000 flights on Saturday (December 24), local time in the US, leaving thousands of passengers stranded.

In Canada, the provinces of Ontario and Quebec have suffered severe damage from severe storms in the Arctic region.

Much of the rest of the country, from British Columbia to Newfoundland, is under extreme cold and winter storm warnings.




Awami League restructuring, the committee next election, the victory will: turning

The joint general secretary of the party and information minister commented that Awami League will win the next election under the leadership of the reorganized committee. Hasan Mahmud.

He made this comment while talking to reporters after the ‘59 Bangladesh Television’ program organized at the premises of Bangladesh Television Office in Rampura on Sunday.

The information minister said that our conference was announced. The new committee was announced. The committee did not change much, many of the previous committees are in the new committee, because the Prime Minister has trusted them, and the country will reach the address of the dream under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina.

The minister said that there is no alternative to Sheikh Hasina in the Awami League. After 75, when the Awami League was divided into many parts, Sheikh Hasina united the Awami League.

She also said that she has brought up her children and brought her the unmanned Awami League to the state power, and she has also taken the party to power, and she has no alternative to Bangladesh, and she has made a dream of Bangabandhu's golden Bengal.




Madrasa student dies after being electrocuted in Narsingdi

Md. Mobarak Hossain, Narsingdi Correspondent:

A madrasa student named Batzeed (15) was killed in Narsingdi and the accident took place at Chaitanya Devaltek village of Shivpur upazila of Narsingdi district on Saturday (December 24) around 8 pm.

Batjid is the son of Shajahan Khan of Devaltek village, who was a student of a local madrasa.

The deceased's sister-in-law Jahangir Jana, said that in the evening, a chicken farm near Sandhya was electrocuted. Later, the people around saw him and informed his family.

On receiving the news, the family members rescued him at the spot and went to Narsingdi 100-bed district hospital where the doctor declared him dead.

Narsingdi District Hospital Supervisor Dr. Mizanur Rahman said that he had come to the hospital in a dead condition.

Shibpur Model Police Station Officer-in-Charge (OC) Salahuddin Mita said, I have not received any news about this yet.




Christmas in the attacks, no threats, there is no control of the situation : IGP

Bangladesh Police Inspector General (IGP) Chowdhury Abdullah Al-Mamun said that there is no threat of attack on the occasion of the day, the law and order situation is under control.

He said this in a briefing on Saturday (December 24) at Sandhya Kakrail Church on the occasion of the day (Christmas Day).

The IGP said the day of the day of the festival of the Christians, the nationals, have been dressed in uniform and white clothes on the occasion of the festival.

I have taken care of every venue and area with the locals in the country and the locals and brothers and sisters of the Christians, I would like to say that you will enjoy your religious events in a festive atmosphere.

He said that the Prime Minister said that religion is the festival of everyone. We know that we live together in non-communal Bangladesh in this country. As the religious events of Muslims and Hindus are held in a festive atmosphere, the ceremonies of the Christian brothers and sisters are celebrated in the same way. We will stand by the side of any cooperation in their festivals.




Locals in Dharmapur want to see Ahsan Ullah police as members again

Md. Badiuzzaman, No.

The current member of No. 7 Dharmapur Unit No. 7 of No. 7 Dharmapur Sadar Upazila, Police Ahsan Ullya, is a friend of the poor and poor people.

In the past days, he has supported innocent people from the government's donation and private people. He has given 300 families a toll from personally.

500 tubes and at his own expense have registered their births.The locals again voted for him in Vangai Marka. I want to add it.




Sheikh Hasina led the portrait more.League of new committee in respect

The new committee has paid tribute to the portrait of Bangabandhu in Dhanmondi under the leadership of Aomi League President and Prime Minister Sheikh Hasina, elected for the tenth time.

The newly elected leaders of the party paid this tribute by placing flowers on the portrait of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman at 10 am on Sunday at 10 am in Dhanmondi.




Hope that the second test, the rate of Bangladesh

The capital was only 144 runs. It was a great loss against India but the host Bangladesh could not lose against India. Shakib Al Hasan's team lost by three wickets against the visitors in the match.

However, the Tigers got off to a great start at the start of the fourth day. The visitors lost the undefeated bat Jatadev Unadkat yesterday with the target of 100 runs for the team.

After this, Rishabh Panth was hit by Miraj's leg-before, and after Panth returned to the sarcaster, Miraj bowled Akshar Patel, and this was the fast losing three wickets in the whirlwind of the host spinners, who lost his team at the end of the season.




Selim Saudagar is seeking the post of chairman in Dharmapur Union through telephone numbers.

Md. Badiuzzaman, Noakhali Correspondent:

নোয়াখালীর সদরে ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৩ ইউপি পরিষদ নির্বাচন। প্রার্থী ও ভোটারদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা। চায়ের দোকানে তিল পরিমান ঠাঁই নেই। ৭ নং ধর্মপুর ইউনিয়নে সেলিম সওদাগর টেলিফোন মার্কা জনগনের ভোট ও দোয়া চায় ।

তিনি গরীব দুঃখী অসহায় হত দরিদ্র মানুষের বন্ধু। তিনি এলাকায় ৯ নং ওয়ার্ড খোকন মার্কেটে মদিনাতুল উলুম ইসলামিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা। মাদ্রাসার জন্য ৩৫ শতাংশ জমিন ও দান করেছেন । একজন সমাজ সেবক ও জনহিতৈষী সৎ ও ন্যায়পরায়ন ।




The price of medicines has increased.

মহামারি করোনা পরবর্তী পরিস্থিতি ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে ২০২২ সাল জুড়ে আলোচনায় ছিল দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। তেল, চাল, ডালের দামে দিশেহারা মানুষের ‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ ছিল দফায় দফায় ওষুধের দাম বৃদ্ধি। বছর জুড়ে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, কাঁচামালের সংকট দেখিয়ে দফায় দফায় বেড়েছে অতিব্যবহার্য্য বিভিন্ন ওষুধের দাম।

ঔষুধ প্রশাসন অধিদফতরের অধীনে থাকা বিভিন্ন ব্র্যান্ড ও জেনেরিকের ওষুধের দাম ৪০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এরমধ্যে ওরস্যালাইন, প্যারাসিটামলের মতো প্রথমিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি ছিল সর্বাধিক। অধিদফতরের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা বিভিন্ন ওষুধের দামও কোম্পানিগুলো তাদের খেয়ালখুশি মতো বৃদ্ধি করেছে বলে অভিযোগ ভোক্তাদের।

২০২২ সালের ৩০ জুন প্রাথমিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ওষুধের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দেয় নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান ঔষুধ প্রশাসন অধিদফতর। ওইদিন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত মূল্য নির্ধারণ কমিটির ৫৮তম সভায় এসব ওষুধের পুনর্নির্ধারিত দাম অনুমোদন করা হয়। এর আগে সর্বশেষ ২০১৫ সালে কয়েকটি ব্র্যান্ডের ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছিল। সরকারিভাবে এ সংক্রান্ত কোনো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করা হলেও ঘোষণার বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই বাজারে বহুল ব্যবহৃত ২০টি জেনেরিকের ৫৩ ব্র্যান্ডের ওষুধের দাম বৃদ্ধি পায়।

এর সপক্ষে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের পরিচালক আইয়ুব হোসেন বলেন, স্বাধীনতার পর থেকেই নিত্যপ্রয়োজনীয় তালিকাভুক্ত ওষুধের দাম নির্ধারণ করে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর। ওষুধের দাম আচমকা বাড়ানো হয়েছে- বিষয়টা এমন নয়। অনেকদিন ধরে দামের পুনর্মূল্যায়ন হয়নি। এ অবস্থায় কাঁচামালের দাম বাড়াসহ নানা কারণে বাজারে ওষুধের স্বল্পতা দেখা দিয়েছে। কোম্পানিগুলো কিছু ওষুধ উৎপাদনে উৎসাহিত হচ্ছে না। সবকিছু পর্যালোচনা করেই ঔষধ প্রশাসনের দাম নিয়ন্ত্রণ কমিটির পরামর্শক্রমে সরকার এ ওষুধগুলোর দাম আপডেট করেছে।

এ দফায় ইউনিট প্রতি ওষুধের দাম বৃদ্ধির হার

প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট: আগে ছিল ৭০ পয়সা, এখন দাম ১ টাকা ২০ পয়সা। প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট (র‌্যাপিড): আগে ছিল ৭০ পয়সা, এখন ১ টাকা ৩০ পয়সা। প্যারাসিটামল ৬৫০ এমজি ট্যাবলেট (এক্সআর): আগে ছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা, এখন ২ টাকা। প্যারাসিটামল ১০০০ এমজি ট্যাবলেট: আগে ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা, বর্তমান দাম ২ টাকা ২৫ পয়সা। প্যারাসিটামল ৮০ এমজি ড্রাপস ১৫ এমএল বোতল: আগে ছিল ১২ টাকা ৮৮ পয়সা, এখন ২০ টাকা। প্যারাসিটামল ৮০ এমজি ড্রাপস ৩০ এমএল বোতল: আগে ছিল ১৮ টাকা, এখন দাম ৩০ টাকা।

প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন (৬০ এমএল) বোতল: আগে ছিল ১৮ টাকা, বর্তমান দাম ৩৫ টাকা। প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ এমএল বোতল: আগে ছিল ৩০ টাকা ৮ পয়সা, বর্তমান দাম ৫০ টাকা। প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সিরাপ (৬০ এমএল) বোতল: আগের দাম ১৮ টাকা, বর্তমান দাম ৩৫ টাকা। প্যারাসিটামল ১২০ এমজি/৫ এমএল সিরাপ (১০০ এমএল) বোতল: আগে ছিল ২৭ টাকা ৭২ পয়সা, বর্তমান দাম ৫০ টাকা।

মেট্রোনিডাজল ২০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগে দাম ছিল ৬০ পয়সা, বর্তমান দাম ১ টাকা। মেট্রোনিডাজল ২৫০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগের দাম ৯২ পয়সা, বর্তমান দাম ১ টাকা ২৫ পয়সা। মেট্রোনিডাজল ৪০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগের দাম ১ টাকা ৩৭ পয়সা, বর্তমান দাম ১ টাকা ৭০ পয়সা। মেট্রোনিডাজল ৫০০ এমজি ট্যাবলেট কোটেড: আগে ছিল ১ টাকা ৬৬ পয়সা, বর্তমান দাম ২ টাকা। মেট্রোনিডাজল ২০০এমজি/৫এমএল সাসপেনশন ৬০ এমএল বোতল: আগের দাম ২৬ টাকা, বর্তমানে ৩৫ টাকা। মেট্রোনিডাজল ২০০এমজি/৫এমএল সাসপেনশন ১০০ এমএল বোতল: আগের মূল্য ৩৪ টাকা ৯২ পয়সা, বর্তমানে ৪৫ টাকা। মেট্রোনিডাজল ৫০০এমজি/১০০ এমএল ইনফিউশন, ১০০ এমএল বোতল: আগের মূল্য ৭৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমানে ৮৫ টাকা।

এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/১.২৫ এমএল সাসপেনশন ১৫ মিলি বোতল: আগের দাম ২৬ টাকা ৩৪ পয়সা, বর্তমানে ৩৫ টাকা। এমোক্সিসিলিন বিপি ১২৫ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন ১০০ মিলি বোতল: আগের দাম ৪১ টাকা ৪০ পয়সা, বর্তমানে ৭০ টাকা। এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি/৫ এমএল সাসপেনশন-ডিএস ১৫ মিলি বোতল: আগের দাম ৬৭ টাকা ৯৪ পয়সা, বর্তমানে ১০০ টাকা। এমোক্সিসিলিন বিপি ২৫০ এমজি ক্যাপসুল: আগের দাম ৩ টাকা ১৫ পয়সা, বর্তমানে ৪ টাকা। এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ক্যাপসুল: আগের দাম ৫ টাকা ৯০ পয়সা, বর্তমানে ৭ টাকা ৫ পয়সা। এমোক্সিসিলিন বিপি ৫০০ এমজি ইনজেকশন: আগের দাম ২৪ টাকা ১০ পয়সা, বর্তমানে ৫৫ টাকা।

এছাড়া জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.০৫% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল: আগের দাম ৯ টাকা ৬০ পয়সা, বর্তমানে ১৮ টাকা। জাইলোমেট্রোজালিন এইচসিআই ০.১% নাসাল ড্রাপ ১৫ এমএল: আগের দাম ১০ টাকা ৪ পয়সা, বর্তমানে ২০ টাকা। প্রোকলেপেরাজিন ৫এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৪০ পয়সা, বর্তমানে ৬৫ পয়সা। প্রোকলেপেরাজিন ১২.৫ এমজি ইনজেকশন: আগের দাম ৪ টাকা ৩৬ পয়সা, বর্তমানে ৯ টাকা।

ডায়াজেপাম ১০এমজি/২এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৩ টাকা ২২ পয়সা, বর্তমানে ৭ টাকা। মিথাইলডোপা ২৫০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম এক টাকা ৫০ পয়সা, বর্তমানে ৩ টাকা ৪৮ পয়সা। মিথাইলডোপা ৫০০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৫ টাকা ১৩ পয়সা, বর্তমানে ৬ টাকা ৯ পয়সা। ফ্রুসেমাইড ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৫ টাকা ৯৯ পয়সা, বর্তমানে ৯ টাকা। ফ্রুসেমাইড ৪০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৫৬ পয়সা, বর্তমানে এক টাকা।

ফেনোবারাবিটাল ৩০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৬৮ পয়সা, বর্তমানে এক টাকা। ফেনোবারাবিটাল ৬০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম এক টাকা, বর্তমানে এক টাকা ৫০ পয়সা। ফেনোবারাবিটাল ৫০ এমএল এলিক্সির ২০এমজি৫ এমএল বোতল: আগের দাম ২১ টাকা ৭৮ পয়সা, বর্তমানে ৪৩ টাকা। ফেনোবারাবিটাল ১০০ এমএল এলিক্সির ২০ এমজি/৫ এমএল বোতল: আগের দাম ৫০ টাকা, বর্তমানে ৭০ টাকা।

ওআরএস ৫০০ এমএল স্যাটেস: আগের দাম ৪ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমানে ৬ টাকা। ওআরএস ফ্রুটি ২৫০ এমএল স্যাটেস: আগের দাম ৪ টাকা ৪০ পয়সা, বর্তমানে ৬ টাকা।

লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ২০ এমজি/২এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৩ টাকা ৬ পয়সা, বর্তমানে ৭ টাকা। লিডোকেইন ১% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ২০ টাকা, বর্তমানে ৩৫ টাকা। লিডোকেইন ২% ডব্লিউভি, ৫০ এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ২৫ টাকা, বর্তমানে ৪০ টাকা।

ফলিক এডিস ০.০৫ এমজি/১০০এমএল ওরাল সলিউশনের (১০০ এমএল বোতল): ৫০ টাকা। ক্লোরফেনিরামিন ২এমজি/৫এমএল সিরাপের (৬০ এমএল বোতল): আগের দাম ১৩ টাকা, বর্তমানে ২০ টাকা। বেনজাথিন বেনজিলপেনিসিলিন ১২ লাখ ইউনিট/ভায়ল ইনজেকশন: আগের দাম ১৫ টাকা ৬০ পয়সা, বর্তমানে ৩০ টাকা। এসপিরিন ৭৫ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৫৫ পয়সা, বর্তমানে ৮০ পয়সা। এসপিরিন ৩০০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম দেড় টাকা, বর্তমানে ২ টাকা। ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম দুই টাকা, বর্তমানে দুই টাকা ৮০ পয়সা। ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ৫০০ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৩ টাকা ৮৬ পয়সা, বর্তমানে ৫ টাকা ৫০ পয়সা। ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিন ২৫০ এমজি/৫এমএল সিরাপের (৫০ এমএল বোতল): আগের দাম ২১ টাকা ৫০ পয়সা, বর্তমানে ৩৫ টাকা। প্রোমেথাজিন ৫এমজি/৫এমএল এলিক্সির (১০০ এমএল বোতল): আগের দাম ২১ টাকা ৩৫ পয়সা, বর্তমানে ৩৫ পয়সা। প্রোমেথাজিন ২৫এমজি/এমএল ইনজেকশন: আগের দাম ৩ টাকা, বর্তমানে ৭ টাকা। নরগেস্টেরেল ০.৩০ এমজি+ইথাইনিলিস্ট্রাডল ০.০৩এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম এক টাকা ৫০ পয়সা, বর্তমানে দুই টাকা। ফেরোস ফেমেরেট ৭৫ এমজি ট্যাবলেট: আগের দাম ৩৮ পয়সা, বর্তমানে ৫০ পয়সা।

বছরের শেষে কলেরার স্যালাইনসহ ২৪ ওষুধের দাম বৃদ্ধি

বছরের মাঝে ওষুধের দাম বৃদ্ধির ধাক্কা সামলে নেওয়ার আগেই বছরের শেষ আরেক দফা বাড়ানো হয় ওষুধের দাম। স্যালাইনসহ ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান লিবরা ইনফিউশন লিমিটেডের ২৪ ধরনের ওষুধের দাম প্রকারভেদে ৫ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশ বাড়ানোর ঘোষণা দেয় সরকার। হাইকোর্টে কোম্পানিটির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশনায় এসব ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে বলে জানায় বাংলাদেশ ঔষুধ প্রশাসন অধিদফতর।

এ বিষয়ে অধিদফতরের পরিচালক আশরাফ হোসেন বলেন, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী ২০ নভেম্বর দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ওষুধের দাম নির্ধারণ কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ওষুধের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। সাম্প্রতিক সময়ে ডলার সংকট, কাঁচামালের দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে ওষুধের দাম বৃদ্ধি বিবেচনা করে এই দাম সমন্বয় করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

লিবরার যেসব ওষুধের দাম বাড়ানো হয়

লিবরা কোম্পানির ৫০০ মিলির কলেরা স্যালাইনের দাম ৬১ থেকে বাড়িয়ে ৭২ টাকা করা হয়েছে। ১০০০ মিলির দাম ৮৮ থেকে বাড়িয়ে ৯৮ টাকা করা হয়েছে। ২০০০ মিলির ১১৩ থেকে বাড়িয়ে ১২২ টাকা করা হয়েছে।

৫০০ মিলির হাটসম্যান সলিউশন ৭৭ থেকে বাড়িয়ে ৮২ টাকা, ৯৫ টাকার ১০০০ মিলির হাটসম্যান ১০৫ টাকা, ৫৫ টাকার ৫০০ মিলির হাটসম্যান প্লাস ৬৬ টাকা, ৭১ টাকার ১০০০ মিলির হাটসম্যান ৮০ টাকা।

দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ সোডিয়াম ক্লোরাইডের দাম ছিল ৬৪ টাকা, তা এখন ৬৬ টাকা, ৭৪ টাকার সোডিয়াম ক্লোরাইড ৮০ টাকা, ৮৯ টাকার সোডিয়াম ক্লোরাইড ১০০ টাকা, ১০২ টাকার সোডিয়াম ক্লোরাইড ১১৫ টাকা।

১০ শতাংশের ৮০ টাকার ডেক্সট্রোজ ৯০ টাকা, ৯৮ টাকার ডেক্সট্রোজ ১০৫ টাকা, ৭০ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ক্লোরাইড ৮০ টাকা করা হয়েছে।

এছাড়া ৯৩ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ক্লোরাইড ১০৭ টাকা, ৬৬ টাকার ২৫ ডেক্সট্রোজ ৭৫ টাকা, ৭৮ টাকার ২৫ ডেক্সট্রোজ ৮২ টাকা, ৯৩ টাকার ৫% ডেক্সট্রোজ ১০৫ টাকা, ৬৬ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ৭২ টাকা, ৭৮ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ৮৫ টাকা, ৮৬ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ৯০ টাকা, ৭৮ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ৮২ টাকা, ৯৩ টাকার ডেক্সট্রোজ প্লাস সোডিয়াম ১০০ টাকা করা হয়েছে।

ক্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়, ২০ জুলাই ৫৩টি ওষুধের দাম পুনর্নির্ধারণ করেছে সরকার। এরমধ্যে প্যারাসিটামল, মেট্রোনিডাজল, এমোক্সিলিন, ডায়াজিপাম, ফেনোবারবিটাল, এসপিরিন, ফেনোক্সিমিথাইল পেনিসিলিনসহ অন্যান্য জেনেরিকের ওষুধ রয়েছে। ছয় মাসে এসব ওষুধের দাম ১৩ থেকে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এছাড়া গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ ছাড়াও অ্যান্টিবায়োটিক, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন রোগের ওষুধের দাম বেড়েছে ১৩ থেকে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত। এসব ওষুধের মধ্যে রয়েছে কলেরা স্যালাইন, হার্টম্যান সলিউশন, সোডিয়াম ক্লোরাইড, ডেক্সটোজ, ডেক্সটোজ প্লাস, সোডিয়াম ক্লোরাইড, মেট্রোভিজানল ও হিউম্যান ইনসুলিন। দেশে যখন প্রায় সব নিত্যপণ্যের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী তখন ওষুধের মতো এত প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বাড়ানো কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। ওষুধের মার্কআপ কমিয়ে ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত বলেও মত দেয় সংগঠনটি।

বাংলাদেশ সাধারণ নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, এর আগেও ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে। ১১৭টি জেনেরিকের দাম বাড়ানোর সক্ষমতা রাখে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর। আর বাকি ওষুধগুলোর দাম নির্ধারণ করে কোম্পানিগুলোর মালিক পক্ষ। যার ফলে বেশ কয়েকদিন যাবতই বিভিন্ন ওষুধের দাম বাড়ছে, বিশেষ করে গ্যাস্ট্রিকও প্রেশারের যে ওষুধগুলো মানুষ নিয়মিত খায়। এটা নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলেছেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।

ওষুধের দাম বৃদ্ধির প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছ নয় দাবি করে তিনি ঢাকা মেইলকে বলেন, এটা ঠিক ডলারের দাম বেড়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের দামও কিছুটা বাড়তে পারে। কিন্তু দেশে ওষুধের দাম একটা জবাবদিহিতার মধ্যে বাড়াতে হবে, যা তারা করে না। লক্ষণীয় বিষয় ওষুধ প্রশাসন বা সংশ্লিষ্টরা যখন গণশুনানির আয়োজন করে সেখানে সকল স্টেক হোল্ডারদের ডাকে না। গণমাধ্যমকেও জানানো হয় না। সাম্প্রতিক সময়ে তারা আমাদের একটি গণশুনানির জন্য ডাকলো। আমরা যাওয়ার পর দেখি কেউ নেই। শুধু আমরা তিন-চার জন এসেছি। আমরা যখন জিজ্ঞেস করালাম, মিডিয়া বা অন্যরা কোথায়? বলল যে তারা কাউকে জানায়নি। তাহলে এটা কিসের গণশুনানি হলো?