2019 through the eyes of an astrologer

The new year is a good journey for Prime Minister Sheikh Hasina to form a government for the third time in a row. She will take some steps for the overall development of the country by forming the government. This year, the English New Year begins today, Tuesday. According to astrology, Mars is the devasenapati. As a result of this zodiac sign, there will be the influence of the planets Kumari and Angar. As a result, the opposite will be reflected. In addition, even if the BNP-led Oikya Front gives a movement and program to overthrow the government, it will not be successful. Even due to the wrong political program of the BNP, a split may occur in the party. This information was learned by talking to astrologers Liton Dewan Chishti, Dr. K. C. Pal and Dr. Ramprasad Bhattacharya yesterday. They also said that even if the BNP gives various programs including hartals against the Awami League government at different times of the year, the common people will not respond to it in a hopeful manner. The business and investment environment will prevail in the country for most of the year. The game of building and breaking will start in different political parties. In addition, MPs will join the Awami League by winning as independent candidates in the 11th parliamentary elections. Sheikh Hasina is likely to receive rare respect from abroad for setting a rare example in running the country and humanity. There may be loss of life and casualties due to fires and natural disasters in 2019. Meanwhile, the popularity of Prime Minister Sheikh Hasina and her government will increase further as they successfully deal with some isolated violent incidents and attacks and successfully complete important tasks like the 11th National Parliament elections. The ongoing Rohingya problem will move forward. The return of the Rohingya will begin. The government's existing relationship with donor agencies will show the way to new horizons. Diplomatic success will also increase. According to astrologers, 2019 will be a successful year for Bangladesh. Foreign investment in business and the stock market will increase further. The stock market will turn around in the middle of the year. This year, there is a risk of loss of life and crops due to natural disasters, floods, earthquakes, and heavy rains. However, new horizons will open in the field of information technology and communication. Import trade will increase further. Various complications will arise in the political arena. Astrologers also said that there will be political instability from January to April. Liton Dewan Chishti said that the internal conflicts of BNP will rear their heads with wrong political programs. As a result, there may be a split in the party. Apart from this, the political situation may take a somewhat violent form from March to June to put the current government in trouble. He also said that the overall progress of the country will increase more than the previous year. As a result, the government's reputation and acceptance abroad will increase. Foreign donors and aid agencies will increase cooperation. The Prime Minister's reputation and efficiency will be praised. Khaleda Zia may not get bail this year due to legal complications. Dr. K. C. Pal said that the tension within BNP will give rise to new problems within the party. The overall political situation in the country may deteriorate somewhat. Tarique Rahman's return to the country will remain uncertain this year as well. Violent political activities may increase somewhat for trivial reasons. According to Dr. Ramprasad Bhattacharya, at the beginning of the new year, there may be a new polarization in various fields of politics, including leaving one alliance and forming another. Foreign investment and employment in the country will increase.




Parliament members will take oath on January 3: Information Minister

আগামী ৩ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা শপথ নেবেন বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

মঙ্গলবার তিনি এ কথা বলেন।




The members of the 11th Parliament are:

Dhaka:

রোববার (৩০ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে ২৯৮টির বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এতে নির্বাচিত হয়ে একাদশ সংসদে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের ২৫৬ জন রাজনীতিক। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ২২ জন। এছাড়া বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ৩ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) দুই অংশের ৩ জন, তরিকত ফেডারেশনের ১ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১ জন এতে নির্বাচিত হয়েছেন। সব মিলিয়ে মহাজোটের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ২৮৮ জন। অন্যদিকে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ৫ জন। তাদের সঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে জোট দেওয়া গণফোরামের দুই রাজনীতিকও হয়েছেন সংসদ সদস্য। এর বাইরে আরও তিন স্বতন্ত্র রাজনীতিক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের সদস্যরা হলেন
গোপালগঞ্জ-৩: শেখ হাসিনা
গোপালগঞ্জ-২: শেখ ফজলুল করিম সেলিম
গোপালগঞ্জ-১: মুহাম্মদ ফারুক খান

কক্সবাজার-১: আশেক উল্লাহ রফিক
কক্সবাজার-২: জাফর আলম
কক্সবাজার-৩: সাইমুম সরওয়ার কমল
কক্সবাজার-৪: শাহীন আক্তার

কুষ্টিয়া-১: আ ক ম সরোয়ার জাহান বাদশা
কুষ্টিয়া-২: হাসানুল হক ইনু (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ)
কুষ্টিয়া-৩: মাহবুব উল আলম হানিফ
কুষ্টিয়া-৪: সেলিম আলতাফ জর্জ

মেহেরপুর-১: ফরহাদ হোসেন দোদুল
মেহেরপুর-২: সাহিদুজ্জামান

নাটোর-১: শহীদুল ইসলাম বকুল
নাটোর-২: শফিকুল ইসলাম শিমুল
নাটোর-৩: জুনাইদ আহমেদ পলক
নাটোর-৪: আব্দুল কুদ্দুস

ফেনী-১: শিরিন আখতার (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ)
ফেনী-২: নিজাম উদ্দিন হাজারী

জামালপুর-১: আবুল কালাম আজাদ
জামালপুর-২: ফরিদুল হক খান দুলাল
জামালপুর-৩: মির্জা আজম
জামালপুর-৪: ডা. মুরাদ হাসান
জামালপুর-৫: ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেন

ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন
ঠাকুরগাঁও-২: প্রার্থী দবিরুল ইসলাম

নীলফামারী-১: আফতাব উদ্দিন সরকার
নীলফামারী-২: আসাদুজ্জামান নূর

নড়াইল-১: কবীরুল হক মুক্তি
নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মর্তুজা

ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ
ভোলা-২: আলী আজম মুকুল
ভোলা-৩: নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন
ভোলা-৪: আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব

লক্ষ্মীপুর-১: আনোয়ার খান
লক্ষ্মীপুর-৩: একেএম শাহজাহান কামাল
লক্ষ্মীপুর-৪: মেজর (অব.) আবদুল মান্নান (বিকল্পধারা বাংলাদেশ, নৌকা)

চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার
চুয়াডাঙ্গা-২: আলী আজগর টগর

মানিকগঞ্জ-১:  এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয়
মানিকগঞ্জ-২: মমতাজ বেগম
মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক

চাঁদপুর-১: ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর
চাঁদপুর-২: মো. নুরুল আমিন
চাঁদপুর-৩: ডা. দীপু মনি
চাঁদপুর-৪: মুহম্মদ শাফিকুর রহমান
চাঁদপুর-৫: মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম

সাতক্ষীরা-১: মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
সাতক্ষীরা-২: মীর মোস্তাক আহমেদ রবি
সাতক্ষীরা-৩: ডা. আ ফ ম রুহুল হক
সাতক্ষীরা-৪:  জগলুল হায়দার

নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার
নওগাঁ-২: শহিদুজ্জামান সরকার
নওগাঁ-৩: ছলিম উদ্দিন তরফদার
নওগাঁ-৪: ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক
নওগাঁ-৫: নিজাম উদ্দিন জলিল জন
নওগাঁ-৬: ইসরাফিল আলম

পি‌রোজপুর-১: অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম
‌পি‌রোজপুর-২: আ‌নোয়ার হো‌সেন মঞ্জু (জাতীয় পার্টি-জেপি, বাইসাইকেল প্রতীক)

লালমনিরহাট-১: মোতাহার হোসেন
লালমনিরহাট-২: নুরুজ্জামান আহমেদ

পটুয়াখালী-১: অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া
পটুয়াখালী-২:  আ স ম ফিরোজ
পটুয়াখালী-৩: এস এম শাহজাদা সাজু
পটুয়াখালী-৪: মহিবুর বরহমান মহিব

দিনাজপুর-১: মনোরঞ্জন শীল গোপাল
দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী
দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহিম
দিনাজপুর-৪: আবুল হাসান মাহমুদ আলী
দিনাজপুর-৫: মোস্তাফিজুর রহমান
দিনাজপুর-৬: শিবলী সাদিক

টাঙ্গাইল-১: ড. আব্দুর রাজ্জাক
টাঙ্গাইল-২: তানভীর হাসান ছোট মনির
টাঙ্গাইল-৩: আতাউর রহমান খান
টাঙ্গাইল-৪: হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী
টাঙ্গাইল-৫: মো. ছানোয়ার হোসেন
টাঙ্গাইল-৬: আহসানুল ইসলাম টিটু
টাঙ্গাইল-৭: একাব্বর হোসেন
টাঙ্গাইল-৮: অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম ভিপি জোয়াহের

মাদারীপুর-১: নূর ই আলম চৌধুরী লিটন
মাদারীপুর-২: শাজাহান খান
মাদারীপুর-৩: ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ

শরীয়তপুর-১: ইকবাল হোসেন অপু
শরীয়তপুর-২: একেএম এনামুল হক শামীম
শরীয়তপুর-৩: নাহিম রাজ্জাক

নারায়ণগঞ্জ-১: গোলাম দস্তগীর গাজী
নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম বাবু
নারায়ণগঞ্জ-৪: একেএম শামীম ওসমান

জয়পুরহাট-১: সামছুল আলম দুদু
জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন

শেরপুর-১: আতিউর রহমান আতিক
শেরপুর-২: মতিয়া চৌধুরী
শেরপুর-৩: একেএম ফজলুল হক

পাবনা-১: শামসুল হক টুকু
পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির
পাবনা-৩: মকবুল হোসেন
পাবনা-৪: শামসুর রহমান শরীফ
পাবনা-৫: গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স

খুলনা-১: পঞ্চানন বিশ্বাস
খুলনা-২: শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল
খুলনা-৩: বেগম মন্নুজান ‍সুফিয়ান
খুলনা-৪: আবদুস সালাম মুর্শেদী
খুলনা-৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ
খুলনা-৬: শেখ মো. আখতারুজ্জামান বাবু

ব‌রিশাল-১: আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ
ব‌রিশাল-২: মো. শা‌হে আলম
ব‌রিশাল-৪: পংকজ নাথ
ব‌রিশাল-৫: ক‌র্নেল (অব.) জা‌হিদ ফারুক শামীম

ঝিনাইদহ-১: আব্দুল হাই
ঝিনাইদহ-২: তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি
ঝিনাইদহ-৩: শফিকুল আজম খান চঞ্চল
ঝিনাইদহ-৪: আনোয়ারুল আজিম আনার

ঝালকাঠি-১: বজলুল হক হারুন
ঝালকাঠি-২: আমির হোসেন আমু

নেত্রকোনা-১: মানু মজুমদার
নেত্রকোনা-২: আশরাফ আলী খান খসরু
নেত্রকোনা-৩: অসীম কুমার উকিল
নেত্রকোনা-৪: রেবেকা মোমিন
নেত্রকোনা-৫: ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল

বরগুনা-১: অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু
বরগুনা-২: শওকত হাচানুর রহমান রিমন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: বিএম ফরহাদ হোসেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: র আ ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: অ্যাডভোকেট আনিসুল হক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: এবাদুল করিম বুলবুল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম

যশোর-১: শেখ আফিল উদ্দিন
যশোর-২: মেজর জেনারেল (অব.) মো. নাসির উদ্দিন
যশোর-৩: কাজী নাবিল আহমেদ
যশোর-৪: রণজিত কুমার রায়
যশোর-৫: স্বপন ভট্টাচার্য
যশোর-৬: ইসমাত আরা সাদেক

বাগেরহাট-১: শেখ হেলাল উদ্দীন
বাগেরহাট-২: শেখ সারহান নাসের তন্ময়
বাগেরহাট-৩: হাবিবুন নাহার বিপুল
বাগেরহাট-৪: ডা. মোজাম্মেল হোসেন

ময়মনসিংহ-১: জুয়েল আরেং
ময়মনসিংহ-২: শরীফ আহমেদ
ময়মনসিংহ-৩: নাজিম উদ্দিন আহমেদ
ময়মনসিংহ-৫: কাজী খালিদ বাবু
ময়মনসিংহ-৬: মোসলেম উদ্দিন অ্যাডভোকেট
ময়মনসিংহ-৭: হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী
ময়মনসিংহ-৯: আনোয়ারুল আবেদিন খান তুহিন
ময়মনসিংহ-১০: ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল
ময়মনসিংহ-১১: কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু

মৌলভীবাজার-১: মো. শাহাব উদ্দিন
মৌলভীবাজার-৩: নেছার আহমদ
মৌলভীবাজার-৪: মো. আব্দুস শহীদ

হবিগঞ্জ-১: শাহ নেওয়াজ মিলাদ গাজী
হবিগঞ্জ-২: অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ খান
হবিগঞ্জ-৩: অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির
হবিগঞ্জ-৪: অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী

সিরাজগঞ্জ-১: মোহাম্মদ নাসিম
সিরাজগঞ্জ-২: ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না
সিরাজগঞ্জ-৩: ডা. আব্দুল আজিজ
সিরাজগঞ্জ-৪: তানভীর ইমাম
সিরাজগঞ্জ-৫: আব্দুল মমিন মন্ডল
সিরাজগঞ্জ-৬: হাসিবুর রহমান স্বপন

চট্টগ্রাম-১: ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
চট্টগ্রাম-২: সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন)
চট্টগ্রাম-৩: মাহফুজুর রহমান মিতা
চট্টগ্রাম-৪: দিদারুল আলম
চট্টগ্রাম-৬: এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-৭: ড. হাছান মাহমুদ চৌধুরী
চট্টগ্রাম-৮: মইনউদ্দীন খান বাদল (জাসদ-আম্বিয়া, নৌকা প্রতীকে)
চট্টগ্রাম-৯: ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল
চট্টগ্রাম-১০: ডা. আফছারুল আমীন
চট্টগ্রাম-১১: এমএ লতিফ
চট্টগ্রাম-১২: সামশুল হক চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৩: সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ
চট্টগ্রাম-১৪: নজরুল ইসলাম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৫: আবু রেজা নদভী
চট্টগ্রাম-১৬: মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী

নরসিংদী-১: মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হীরু
নরসিংদী-২: ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খাঁন দিলীপ
নরসিংদী-৩: জহিরুল হক ভূইয়া মোহন
নরসিংদী-৪: নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন
নরসিংদী-৫: রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু

রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চৌধুরী
রাজশাহী-২: ফজলে হোসেন বাদশা (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
রাজশাহী-৩: আয়েন উদ্দিন
রাজশাহী-৪: ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক
রাজশাহী-৫: ডা. মনসুর রহমান
রাজশাহী-৬: শাহরিয়ার আলম

কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
কিশোরগঞ্জ-২: নূর মোহাম্মদ
কিশোরগঞ্জ-৪: রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক
কিশোরগঞ্জ-৫: আফজাল হোসেন
কিশোরগঞ্জ-৬: নাজমুল হাসান পাপন

গাইবান্ধা-২: মাহাবুব আরা বেগম গিনি
গাইবান্ধা-৪: মনোয়ার হোসেন চৌধুরী
গাইবান্ধা-৫: অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া

কুড়িগ্রাম-১: আসলাম হোসেন
কুড়িগ্রাম-৩: অধ্যাপক এম এ মতিন
কুড়িগ্রাম-৪: মো জাকির হোসেন

কুমিল্লা-১: মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া
কুমিল্লা-২: সেলিমা আহমেদ
কুমিল্লা-৩: ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন
কুমিল্লা-৪: রাজী মোহাম্মদ ফখরুল
কুমিল্লা-৫: অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু
কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার
কুমিল্লা-৭: অধ্যাপক আলী আশরাফ
কুমিল্লা-৮: নাসিমুল আলম চৌধুরী নজরুল
কুমিল্লা-৯: মো. তাজুল ইসলাম
কুমিল্লা-১০: আ হ ম মুস্তফা কামাল
কুমিল্লা-১১: মো. মুজিবুল হক

সুনামগঞ্জ-১: মোয়াজ্জেম হোসেন রতন
সুনামগঞ্জ-২: জয়া সেন গুপ্তা
সুনামগঞ্জ-৩: এম এ মান্নান
সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক

নোয়াখালী-১: এইচএম ইব্রাহিম
নোয়াখালী-২: মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-৩: মামুনুর রশীদ কিরন
নোয়াখালী-৪: একরামুল করিম চৌধুরী
নোয়াখালী-৫: ওবায়দুল কাদের
নোয়াখালী-৬: আয়েশা ফেরদৌস

পঞ্চগড়-১: মজাহারুল হক প্রধান
পঞ্চগড়-২: অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন

বগুড়া-১: আব্দুল মান্নান
বগুড়া-৫: হাবিবর রহমান

সিলেট-১: ড. এ কে আব্দুল মোমেন
সিলেট-৩: মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী
সিলেট-৪: ইমরান আহমদ চৌধুরী
সিলেট-৫: হাফিজ আহমদ মজুমদার
সিলেট-৬: নুরুল ইসলাম নাহিদ

মাগুরা-১: অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর
মাগুরা-২: বীরেন শিকদার

গাজীপুর-১: আ ক ম মোজাম্মেল হক
গাজীপুর-২: জাহিদ আহসান রাসেল
গাজীপুর-৩: ইকবাল হোসেন সবুজ
গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি
গাজীপুর-৫: মেহের আফরোজ চুমকি

ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান
ঢাকা-২: অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম
ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু
ঢাকা-৫: হাবিবুর রহমান মোল্লা
ঢাকা-৭: হাজী মো. সেলিম
ঢাকা-৮: রাশেদ খান মেনন (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী
ঢাকা-১০: শেখ ফজলে নূর তাপস
ঢাকা-১১: এ কে এম রহমতুল্লাহ
ঢাকা-১২: আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল
ঢাকা-১৩: সাদেক খান
ঢাকা-১৪: আসলামুল হক
ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ
ঢাকা-১৭: আকবর হোসেন পাঠান ফারুক
ঢাকা-১৮: অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন
ঢাকা-১৯: ডা. এনামুর রহমান
ঢাকা-২০: বেনজির আহমেদ

মুন্সিগঞ্জ-১: মাহী বি চৌধুরী (বিকল্পধারা বাংলাদেশ)
মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি
মুন্সিগঞ্জ-৩: মৃণাল কান্তি দাস

রাজবাড়ী-১: কাজী কেরামত আলী
রাজবাড়ী-২: জিল্লুল হাকিম

ফরিদপুর-১: মনজুর হোসেন
ফরিদপুর-২: সাজেদা চৌধুরী
ফরিদপুর-৩: ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন

রংপুর-২: আহসানুল হক চৌধুরী
রংপুর-৪: টিপু মুনশি
রংপুর-৫: এইচ এন আশিকুর রহমান
রংপুর-৬: শিরীন শারমিন চৌধুরী

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: সামিল উদ্দিন

খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
রাঙামাটি: দীপঙ্কর তালুকদার
বান্দরবান: বীর বাহাদুর উশৈসিং

জাতীয় পার্টি
রংপুর-১: মসিউর রহমান রাঙ্গা
রংপুর-৩: হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
ঢাকা-৪: সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা
ঢাকা-৬: কাজী ফিরোজ রশীদ
বগুড়া-২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ
বগুড়া-৩: অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম তালুকদার
ফেনী-৩: লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী
নারায়ণগঞ্জ-৩: লিয়াকত হোসেন খোকা
নারায়ণগঞ্জ-৫: একেএম সেলিম ওসমান
লালমনিরহাট-৩: গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের
নীলফামারী-৩: রানা মোহাম্মদ সোহেল
নীলফামারী-৪: আহসান আদেলুর রহমান
‌পি‌রোজপুর-৩: ডা. রুস্তম আলী ফরাজী
কিশোরগঞ্জ-৩: অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু
ময়মনসিংহ-৪: বেগম রওশন এরশাদ
ময়মনসিংহ-৮: ফখরুল ইমাম
সুনামগঞ্জ-৪: পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ
ব‌রিশাল-৩: গোলাম কি‌বরিয়া টিপু
ব‌রিশাল-৬: নাস‌রিন জাহান রত্না
চট্টগ্রাম-৫: ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ
গাইবান্ধা-১: ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
কুড়িগ্রাম-২: পনির উদ্দিন আহম্মেদ

বিএনপি
বগুড়া-৪: মোশারফ হোসেন
বগুড়া-৬: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
ঠাকুরগাঁও-৩: জাহেদুর রহমান
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আমিনুল ইসলাম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: হারুনুর রশিদ

অন্যান্য
সিলেট-২: মোকাব্বির খান (গণফোরাম, উদীয়মান সূর্য প্রতীক)
মৌলভীবাজার-২: সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ (ঐক্যফ্রন্ট, ধানের শীষ) (৩)
লক্ষ্মীপুর-২: মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম (স্বতন্ত্র, আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-৭: রেজাউল করিম বাবলু (স্বতন্ত্র, বিএনপি) (২)
ফরিদপুর-৪: মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন (স্বতন্ত্র, আওয়ামী লীগ)

অনিয়ম ও গোলযোগের কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের তিন কেন্দ্রে ভোট স্থগিত রয়েছে। এক প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে পুনঃতফসিল ঘোষিত হয়েছে গাইবান্ধা-৩ আসনে।




Sheikh Hasina wins by a landslide

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এস এম জিলানী পেয়েছেন মাত্র ১২৩ ভোট।

এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মারুফ শেখ হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৭১ ভোট, স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. এনামুল হক আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ ভোট এবং অপর স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. উজির ফকির সিংহ প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট।




লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর) আসনে নৌকার জয়

Staff Correspondent:

লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য (এমপি) হলেন মেজর আব্দুল মান্নান। এর আগে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশ দল থেকে মনোনয়ন নিয়ে জাতীয় যুক্তফন্টের হয়ে আওয়ামী লীগের সমর্থন (নৌকা প্রতীক) নেন।

জানা যায়, যুক্তফন্ট প্রার্থী মেজর আব্দুল মান্নান নৌকা প্রতীক নিয়ে ১লাখ ৮৩ হাজার ৯শ’ ৬ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে জয় লাভ করেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী জাতীয় ঐক্যফন্টের প্রার্থী আ স ম রব ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ৪০ হাজার ৯শ’ ৭৩ ভোট পেয়ে হেরে যান।

মেজর আব্দুল মান্নানের জয়ে রামগতি-কমলনগরের সাধারণ মানুষের মাঝে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। তাঁর নেতাকর্মীরা এই বিজয়কে জনগণের বিজয় বলে শ্লোগান দিতে দেখা যায়।




Awami League to form government for third consecutive term

In the eyes of an astrologer:

The Bangladesh Awami League-led grand alliance will form the government for the third consecutive time after winning the upcoming 11th national elections. Isolated violent incidents may occur across the country in the run-up to the elections to be held on December 30. There is a possibility of one or two deaths and hundreds of injuries in these incidents. The BNP alliance may break up. New faces may appear in the cabinet. Astrologers also believe that several leaders from BNP may join the Awami League. This information was revealed yesterday after talking to astrologers Liton Dewan Chishti, Dr. K. C. Pal and Dr. Ram Prasad Bhattacharya. They say that under the leadership and popularity of the country's current Prime Minister Sheikh Hasina, she will be able to form the government by winning more than two hundred seats in the national elections.

In addition, according to astrology, the upcoming national parliamentary elections will be somewhat controversial due to the influence of the planets. As a result, the days after the elections will be marked by protests and movements. The government will suppress these well and earn everyone's praise. Astrologers also say that there will be political unrest from January to April. BNP Chairperson Begum Khaleda Zia may get bail through legal process in early 2019. Later, she may give a new call for movement. According to astrologers, 2019 will be a successful year for Bangladesh. Foreign investment in business and the stock market will increase further. The stock market will turn around in the middle of the year. This year, there is a risk of natural disasters, floods, earthquakes, and heavy rains causing loss of life and crops. However, new horizons will open in communication. Import trade will increase further. In addition, the alliance may face some losses due to the leaders of some of the BNP alliance's partner parties breaking up. The political situation may take a somewhat violent form from January to May to put the current government in trouble. Later, the situation may return to normal. The overall progress of the country will increase further compared to the previous year. As a result, the government's reputation and acceptance abroad will increase. Foreign donors and aid agencies will increase cooperation.
Liton Dewan Chishti said that the Awami League-led grand alliance will win 250 seats in the 11th parliamentary elections. It will also form the government at the beginning of the new year. There is a possibility of some new faces in the new government. The new government will create trust in the minds of the people by formulating new programs. Meanwhile, the popularity of Prime Minister Sheikh Hasina and her government will increase due to successfully dealing with some isolated violent incidents and attacks and successfully completing important tasks like the national elections. The ongoing Rohingya problem will move towards being resolved. The return of the Rohingya may begin. The government's existing relations with donor agencies will show the way to new horizons. Diplomatic success will also increase. Astrologer Dr. K. C. Pal said that Sheikh Hasina will form the government and formulate programs for the overall development of the country and fight corruption. The Awami League and the grand alliance will jointly win at least 220-230 seats in the 11th parliamentary elections. On the other hand, the BNP and the Oikyafront may get 70 to 75 seats. This election will be acceptable to all quarters. This will increase the reputation of the Election Commission at home and abroad. Besides, the Awami League will form a new government at the beginning of 2019. Anti-government movements and programs will not be successful in the new year 2019. Even though BNP has various programs including hartals against the government, the common people will not respond to them in a hopeful manner. The atmosphere of movement will prevail in the country for most of the new year. Dr. Ram Prasad Bhattacharya said that the current Election Commission will show success by holding acceptable elections. As a result, the trust of all quarters in the Election Commission will increase further. Besides, the Awami League will be active in forming a larger alliance by winning the 11th National Parliament election. Dr. Ram Prasad believes that the tension between the Awami League and the Jatiya Party will increase in this election.

 




EC orders hospitals to be prepared amid fears of violence

Dhaka:

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের সব সরকারি হাসপাতালগুলোকে জরুরি সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একইসঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সগুলো স্ট্যান্ডবাই রাখতেও বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

নির্দেশনা বলা হয়েছে- আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ২৯, ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর তিন দিন নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত যে কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারীর প্রয়োজনে জরুরি চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য ঢাকাস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালসহ দেশের সব বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালসমূহ সার্বক্ষণিক প্রস্তুত এবং অ্যাম্বুল্যান্স স্ট্যান্ডবাই রাখতে হবে।

সংসদ নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর প্রায় ৮ লাখ ফোর্স মোতায়েন থাকবে। এছাড়া ৭ লাখের মতো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ও অন্যান্য কাজে দায়িত্ব পালন করবে।

প্রতি সংসদ নির্বাচনেই সহিংস কর্মকাণ্ড ঘটে থাকে। দলীয় কর্মী-সমর্থকের সঙ্গে সহিংসতায় নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লোকবলও আহত কিংবা নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। দশম সংসদ নির্বাচনেও কয়েকশ কর্মকর্তা-কর্মচারী আহত হয়েছিলেন। এদের মধ্যে ১৩৫ জনকে ক্ষতিপূরণও দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় নেতারাও হামলার শিকার হয়েছেন। পুলিশের গুলিতেও কেউ কেউ আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন নির্বাচন কমিশনে। ইতোমধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বলেছেন, গত দুই সপ্তাহে যে সহিংসতা হয়েছে, তা নিয়ে তার দেশ উদ্বিগ্ন।

ইসির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক যুগ্ম সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা  জানান, স্থানীয় নির্বাচনেই অনেক জায়গায় ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে অনেকস্থানে এমন ঘটনা ঘটেছে। ভোটে প্রায় ১২ থেকে ১৫ লাখ লোকবল কাজ করবেন। এদের নিরাপত্তা এবং চিকিৎসা নিশ্চিতের জন্যই এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।




Development on a boat, prosperity on a boat: Major (Retd.) Mannan

Lakshmipur:

লক্ষ্মীপুর-৪ (কমলনগর-রামগতি) আসনের মহাজোটের প্রার্থী বিকল্পধারার মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান বলেছেন নৌকাতে ভোট দিলে দেশের উন্নয়ন হয়, দেশ এগিয়ে যায়, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। জনগনের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হলে আওয়ামীলীগে যোগ দিতে হবে, নৌকায় ভোট দিতে হবে। নৌকায় উন্নয়ন, নৌকায় মঙ্গল, নৌকা ভবিষ্যৎ। এখন নৌকার পক্ষে গণজোয়ার। ৩০ তারিখ সবাই নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবারও সরকার প্রধান করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭ টায় কমলনগর উপজেলার হাজিরহাট হামেদিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসার মাঠে নির্বাচনী পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, মেঘনা নদীর ভাঙন প্রতিরোধ করে রামগতি কমলনগরকে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। এলাকায় শিল্পকারখানা গড়ে তোলে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করা হবে। এতে অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাবে এই জনপদ।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএম নুরুল আমিন মাস্টারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, বর্তমান এমপি আবদুল্লাহ, বিকল্পধারা কেন্দ্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার ওমর ফারুক, কমলনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রাজু, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবু তাহের, কমান্ডার সফিক উদ্দিন সহ-সভাপতি ও হাজিরহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. নিজাম উদ্দিন, ইউপি চেয়ারম্যান আবুল খায়ের, হাজী হারুনুর রশিদ, ইউছুফ আলী, জেলা পরিষদের সদস্য মোশারফ হোসেন বাঘা, গিয়াস উদ্দিন মোল্লা, জাতীয় পাটির নেতা গিয়াস উদ্দিন, যুবলীগ নেতা আবুল বাছেতসহ আওয়ামীলীগ,বিকল্পধারা ও জাতীয়পাটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।




Last vote campaign before 8am on Friday

Dhaka:

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রচারণার কাজ শুক্রবার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল ৮টার আগেই শেষ করতে হবে। এক্ষেত্রে সকাল ৭টা ৫৯ মিনিট হচ্ছে প্রচার কাজের শেষ সময়।

বৃহস্পতিবার (২৭ ডিসেম্বর) গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশনের এক নির্দেশনার আলোকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করে সব রিটার্নিং কর্মকর্তাকে বিষয়টি বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশ দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়েছে, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ‘১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৭৮ অনুসারে ভোটগ্রহণ শুরুর পূর্ববর্তী ৪৮ ঘণ্টা ও ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে অর্থাৎ, ২৮ ডিসেম্বর সকাল ৮টা থেকে ১ জানুয়ারি বিকেল ৪টা পর্যন্ত সব নির্বাচনী এলাকায় যে কোনো ধরনের সভা, সমাবেশ ও মিছিল, শোভাযাত্রা করা যাবে না।’

অর্থাৎ, সংসদ নির্বাচনের সব প্রচার কাজ বন্ধ করতে হবে ২৮ ডিসেম্বর সকাল ৮টার আগেই। আর ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি বিকেল ৪টা পর্যন্ত কোনো প্রচারণা চালানো যাবে না।

এছাড়া যান চলাচলের নিষেধাজ্ঞায় বলা হয়েছে, ভোটগ্রহণের আগের দিন রাত ১২টা থেকে ভোটগ্রহণের দিন মধ্যরাত পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় ট্যাক্সি ক্যাব, বেবিট্যাক্সি/অটোরিকশা, মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপ, কার, বাস, ট্রাক, টেম্পো, লঞ্চ, ইজিবাইক, ইঞ্জিনবোট ও স্পিডবোটগুলোর চলাচলের উপর উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে।

তবে সারাদেশে ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে ২ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত ক্ষেত্র বিশেষ আরো অধিককাল মোটরসাইকেল বা অনুরূপ যান চলাচল নিষেধ থাকবে।

জাতীয় মহাসড়ক এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট যানবাহন বা নৌযান ও জরুরি সেবা প্রদানকারী বা অনুরূপ যান চলাচলের ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা শিথিলযোগ্য হবে।

নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুসারে ইতোমধ্যে সড়ক পরিবহন বিভাগ এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কেও এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ ৩০ ডিসেম্বর (রোববার) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে।

এবার নিবন্ধিত ৩৯টি দলই প্রার্থী দিয়েছে। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী যোগ হয়ে ৩০০ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ১ হাজার ৮৪৭ জন




Ershad calls emergency press conference

চিকিৎসা শেষে সিঙ্গপুর থেকে দেশে ফিরে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় বারিধারার প্রেসিডেন্ট পার্কে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।
এর আগে, বুধবার রাতে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফেরেন এরশাদ। এ সময় জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ফয়সাল চিশতী সাংবাদিকদের বলেন, এইচ এম এরশাদ সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে রাত ৯টার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন।