Argentina line up with Di Maria in starting XI

বিশ্বকাপজুড়ে আর্জেন্টিনার ম্যাচের সঙ্গে বদলে গেছে একাদশ। প্রতিপক্ষকে বিবেচনায় এনে কৌশল পাল্টেছেন দলটির কোচ লিওনেল স্কালোনি।

ফ্রান্সের বিপক্ষে তার একাদশ কেমন হয়, এ নিয়ে ছিল আলোচনা। আনহেল দি মারিয়া পূর্ণ ফিট হলেও তিনি খেলবেন কি না তা নিয়ে ছিল প্রশ্ন। তবে অভিজ্ঞ এই উইঙ্গারকে নিয়েই একাদশ সাজিয়েছেন স্কালোনি।
ফরাসিদের ভয়ঙ্কর আক্রমণ আটকাতে আর্জেন্টিনা নামছে দুই সেন্টার ব্যাক ক্রিস্তিয়ান রোমেরো ও নিকোলাম ওতামেন্দিকে নিয়ে। ফুলব্যাক হিসেবে খেলবেন মলিনা ও মার্কোস আকুইনা।

তাদের সঙ্গে তিন মিডফিল্ডার হিসেবে আছেন এঞ্জো ফার্নান্দেস, রদ্রিগো দে পল ও অ্যালেক্সিস ম্যাক আলিস্তার। আক্রমণের দায়িত্বে লিওনেল মেসির সঙ্গী সেমিফাইনালে জোড়া গোল করা হুলিয়ান আলভারেস ও আনহেল দি মারিয়া। শিরোপা লড়াইয়ের ম্যাচটির শুরুর একাদশে নেই আনহেল দি মারিয়া।

ফ্রান্সের বিপক্ষে আর্জেন্টিনার একাদশ :

গোলরক্ষক: এমিলিয়ানো মার্তিনেস।

ডিফেন্ডার: ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, নিকোলাস ওতামেন্দি নাহুয়েল, মোলিনা, মার্কাস আকুইনা।

মিডফিল্ডার: এঞ্জো ফার্নান্দেস, রদ্রিগো দে পল, ম্যাক অ্যালিস্তার।

ফরোয়ার্ড: লিওনেল মেসি, হুলিয়ান আলভারেস, আনহেল দি মারিয়া।




Argentina leads against France in past statistics

দীর্ঘ ৩৬ বছরের শিরোপা খরা কাটাতে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের বিপক্ষে মাঠে নামছে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। ২৮ দিনের বিশ্বকাপ মহাযজ্ঞের শেষ লড়াইটা শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায়। দুই দলের সামনেই সুযোগ আছে তৃতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফি নিজেদের করে নেওয়ার। ম্যাচের আগে ফরাসিদের বিপক্ষে অতীত পরিসংখ্যান অনেকটাই এগিয়ে রাখছে আলবিসেলেস্তাদের। যা মাঠে বাড়তি সাহস জোগাতে পারে লিওনেল স্ক্যালোনির শিষ্যদের।

আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনা পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছে ১২ বার। যার ছয়টিতে জিতেছে আর্জেন্টিনা, ফরাসিদের জয় তিনটি ম্যাচে। বাকি ম্যাচগুলো ড্র হয়েছে। তবে দুই দলের সবশেষ দেখায় শেষ হাসি হেসেছিল দিদিয়ে দেশমের দল। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপের শেষ ষোলোর ম্যাচে এমবাপে- গ্রিজম্যানদের নৈপুণ্যে সেবার ফ্রান্স ৪-৩ ব্যবধানে জিতে কোয়ার্টারে পা রাখে।

অন্যদিকে বিশ্বকাপেও আর্জেন্টিনার পরিসংখ্যান বেশ সমৃদ্ধ। এর আগের তিনবারের দেখায় দুইবারই ফরাসিদের হারিয়েছিল আলবিসেলেস্তেরা। তাছাড়াও ফুটবল মঞ্চে দুই দলের প্রথম দেখা হয় বিশ্বকাপে। ১৯৩০ সালের উরুগুয়ে বিশ্বকাপে ১-০ গোলে জিতেছিল আর্জেন্টিনা। এরপর ১৯৭৮ বিশ্বকাপে দ্বিতীয়বারের মতো লড়াইয়ে নামে এই দুই দল। সেই ম্যাচেও ফ্রান্সকে ২-১ গোলে হারিয়ে শেষ হাসি হাসে আর্জেন্টিনা।

এদিকে কাতারে বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন নিয়ে পা রাখা আর্জেন্টিনা, গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচেই এশিয়ার পরাশক্তি সৌদি আরবের কাছে হেরে যায়। এরপর শঙ্কা জাগে পরের রাউন্ডে ওঠার। তবে দারুণ প্রত্যাবর্তনে শেষ ষোলো, কোয়ার্টার ও সেমির লড়াই শেষে মেসির দল এবার শিরোপা জয়ের থেকে মাত্র একধাপ দূরে দাঁড়িয়ে।




Villagers in Ramgati are suffering from the pain of a gang of thieves

রামগতি (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি :

লক্ষ্মীপুরের রামগতির চর বাদাম ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডে চিহিৃত চোর চক্রের যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে তাদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী।
জানা যায়, ইউনিয়নের পঞ্চাত সমাজে সিদেল চুরি, টাকা চুরি, মোবাইল চুরি, রাতের অন্ধকারে হাড়ি পাতিল, রান্না করা মাংশ চুরি সহ গৃহবধূকে রাতের অন্ধকারে ধারালো টেটা বিদ্ধ করা ও তাদের সংঘঠিত বিভিন্ন অপরাধ এর কারণে এলাকাবাসী চরম এক আতংকে দিনাতিপাত করছে।
থানা পুলিশ, স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার, চৌকিদার সহ সকলেই জানে এই চোর চক্রের অপরাধ জগত সম্পর্কে। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় চুরি করে ধরা খাওয়ার পর অধরা থেকে যাচ্ছে এ সিন্ডিকেট।

স্থানীয়রা জানায়, চর বাদাম ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের পঞ্চাত সমাজে বেশ কিছুদিন থেকে গড়ে উঠেছে আবুল বাশার বাসু মিয়ার ছেলে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মাজেদ রাজুর সহোদর ভাই সুমন, শাহীন, নোমান, শান্তর একটি সংঘবদ্ধ চোর ও অপরাধচক্র। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আকবর হোসেন সুখীর বিরুদ্ধে উঠেছে এদের নিয়ে আড্ডা দেয়া, শোডাউন করা সহ পৃষ্ঠপোষতার অভিযোগ। চোর চক্র ধরা খাওয়ার পর গডফাদাররা ক্ষমতার প্রভাবে তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে যায়। এদের কারণে সাধারণ মানুষের সমাজে বসবাস করা দূরুহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভয়ে কেউ মুখ খুলতে চায়না। কেউ মুখ খুললেই তার উপর নেমে আসে চুরি চামারি ও হামলার মত ঘটনা। গত একমাসের মধ্যে প্রায় ১৫/২০টি বাড়ীতে চুরি, ধারালো কোচ দিয়ে গৃহবধূর উপর হামলা, মোবাইল চুরি, টাকা চুরি, গরু ছাগল চুরি, সিঁদ কেটে ঘরের মালামাল চুরি করে তারা। এই চক্রটি গত কয়েক দিন আগে রাতে মৃত আবুল খায়েরের ছেলে আবদুর রহিমের ঘরের দরজা কেটে ভিতরে ঢুকে ২০হাজার মূল্যের একটি মোবাইল ও অন্যান্য মালামাল নিয়ে যায়। নুরুল ইসলামের ছেলে প্রবাসী মাকসুদের ঘরের দরজা কেটে পার্সপোট ভিসা, নগদ টাকা ও অন্যান্য মালামাল নিয়ে যায়। আবুল কালামের ছেলে মোছলেহ উদ্দিনের পানির পাম্পের মোটর ও অন্যান্য মালামাল নিয়ে যায়। চৌধুরী মিয়ার ছেলে নুরনবীর একটি গরু নিয়ে যাওয়ার সময় শোর চিৎকার করিলে গরু রেখে চলে যায়। নুরনবীর ঘরের সিঁদ কেটে একটি মোবাইল ফোন নিয়ে যায়। যা জিডি করার পর রামগতি থানা পুলিশ উদ্ধার করে। গত ১৫/২০দিন আগে মিরন পন্ডিতের ছেলে আনোয়ারের ঘরের বেড়া কেটে একটি এন্ড্রয়েড মোবাইল নিয়ে যায়।

হাফেজ মাহবুব উল্যাহ ঘরের সিদ কেটে দুটি টাচ মোবাইল নিয়ে যায়। গত এক বৎসর আগে একই ঘটনা ঘটে। আবদুল মতিন বেপারীর বাড়ীর ঘরের সিঁদ কেটে দুইটি টাচ মোবাইল ও স্বর্ণলংকার নিয়ে যায়। ইসমাইলের ছেলে রাশেদ ডাক্তারের ঘরের সিঁদ কেটে দুটি এন্ড্রয়েড সেট ও ডাক্তারী যন্ত্রপাতি নিয়ে যায়। ইউনুছ পঞ্চাতের ঘরে সিদ কেটে ঢুকে তার স্ত্রীর গলা থেকে স্বর্ণের চেইন নিয়ে যাওয়া সময় চিৎকার দিলে চেইন রেখে চলে যায়, তারপর সামাজিক ভাবে শালিশী বৈঠকে তারা চোর প্রমানিত হলে মাফ চায়। আবু জাকেরের ঘরের দরজা কেটে ঘরে ঢুকে মোবাইল, অন্যান্য মালামাল ও গরু নিয়ে যায়। পরপর দুইবারই তার ঘরে চুরি করে এ চোর চক্র। মো: রাসেলের ঘরে দুইবার পেট্রোল ঢেলে আগুন দিয়ে প্রাণনাশের চেষ্টা করে এসময় তার একটি রান্নাঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। রাসেলের মা নামায পড়তে উঠলে ওযু করা অবস্থায় কোচ মেরে তাকে হত্যা চেষ্টা করলে মহিলার চিৎকার করলে তারা পালিয়ে যায়। এ সময় তার বুকে কোচ বিদ্ধ হয়। ইতিপূর্বে রাসেলকে তারা বিভিন্ন কূ-পরামর্শ ও হুমকি ধমকি দেয়।

স্থানীয়রা আরো জানায়, এ চক্রটি বিভিন্ন সময়ে মানুষের ঘরের সিঁদ কাটা, হাঁস-মুরগী, মোবাইল, নগদ টাকা, নারিকের, সুপারী চুরি করে সমাজকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। এ চক্রটি নামায পড়ানোর সময় মসজিদের ঈমামের দুটি মোবাইল নিয়ে যায়। কয়েকদিন আগে তাজল ইসলামের ছেলে মো: ইউনুসের ঘরে ঢুকে নগদ আট হাজার টাকা নিয়ে যায় তা প্রমানিত হলে সামাজিক ভাবে শালিশী বৈঠকে দেড় মাসের মধ্যে কারামতিয়া বাজার কমিটির সেক্রেটারীর কাছে জরিমানার টাকা জমা দিবে মর্মে স্বীকার করে তাদের পিতা বাসু। এই চক্রটি দ্বীর্ঘদিন থেকে চুরি করে আসছে। রামগতি থানায় তাদের নামে কয়েকটি জিডি রয়েছে। এদের নির্মূল করা এখন সময়ের দাবী।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন জসিম জানান, চোর চক্রের কারণে আমাদের এলাকাবাসী অতিষ্ঠ।
এ বিষয়ে থানা অফিসার ইনচার্জ মো: আলমগীর হোসেন জানান, তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
সচেতন এলাকাবাসী এ চোর চক্রটি দমনে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবী জানায়।




Reception for newly elected Awami League committee in Kabirhat

মোঃ বদিউজ্জামান ( তুহিন), নোয়াখালী প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা আ. লীগের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক ও পৌর সভার মেয়র জহিরুল হক রায়হান কে সংবর্ধনা দেন ২ নং সুন্দলরপুর মডেল ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান হাজী মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়াএ সময় কবিরহাট উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক চেয়ারম্যানগন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক উপজেলা ও ইউনিয়ন যুবলীগ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দএবং বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ সহ কালা মুন্সি বাজারের সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।




In Faridpur, the youth tore the special part of the office during Balatkar

ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি-

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলায় প্রতিবন্ধী কিশোরকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে আজাদ মোল্লা (৩৫) নামে বিদ্যালয়ের এক দপ্তরির বিরুদ্ধে। এ সময় ওই কিশোর কামড়ে আজাদের পুরুষাঙ্গ অনেকটাই ছিঁড়ে ফেলেছে।

রোববার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে বোয়ালমারী উপজেলার ময়না ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য (মেম্বার) সাবু মোল্যা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বর্নিচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম-প্রহরী আজাদ মোল্লা একই গ্রামের এক প্রতিবন্ধীকে বলাৎকার করে। এ সময় ক্ষেপে গিয়ে ছেলেটি আজাদ মোল্লার পুরুষাঙ্গ কামড়ে অনেকটাই ছিঁড়ে ফেলে।

স্থানীয়রা আহত অবস্থায় আজাদ মোল্লাকে উদ্ধার করে ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে ওইদিনই তাকে ঢাকায় রেফার করা হয়।
এ বিষয়ে বর্নিচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সানোয়ার করিম বলেন, স্কুলের দপ্তরি কাম-প্রহরী আজাদ মোল্লা বলাৎকারের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি জানিয়েছেন। এর বেশি কিছু বলতে চাই না।

স্থানীয় ইউপি সদস্য (মেম্বার) সাবু মোল্যা বলেন, আজাদ মোল্লাকে আহত অবস্থায় ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে। তার অপারেশন করা হয়েছে বলে শুনেছি।
এ বিষয়ে বর্নিচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ও মধুবর্নি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনিচুজ্জামান বলেন, আমি ঢাকায় আছি। তবে মোবাইল ফোনে শুনেছি আজাদ মোল্লা খারাপ কাজ করেছে। এসে খোঁজ নিয়ে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে বোয়ালমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আব্দুল ওহাব বলেন, ঘটনা শুনে রাতে ওই বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। তাদের কাউকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। আমরা যোগাযোগের চেষ্টা করছি। খোঁজ নিয়ে জানানো যাবে।
2 hours ago · Sent from Mobile
Badiuzzaman Tuhin
কবিরহাটে আওয়ামী লীগের নব নির্বাচিত কমিটিকে সংবর্ধনাঃ মোঃ বদিউজ্জামান ( তুহিন) নোয়াখালী থেকেঃ নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলা আ. লীগের সভাপতি হাজী মোহাম্মদ ইব্রাহিম মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক ও পৌর সভার মেয়র জহিরুল হক রায়হান কে সংবর্ধনা দেন ২ নং সুন্দলরপুর মডেল ইউনিয়ন পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান হাজী মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়াএ সময় কবিরহাট উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাবেক চেয়ারম্যানগন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক উপজেলা ও ইউনিয়ন যুবলীগ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দএবং বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ সহ কালা মুন্সি বাজারের সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।




Messi is confident today

কণ্ঠটাই শোনা যায় কেবল। চেহারা দেখা যায় না ঠিকঠাক।

তবুও ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে বেশ। কেন? ‘জানি না ফাইনালে কী হবে তবে এটুকু বলতে পারি আপনি সবাইকে আনন্দিত করতে পেরেছেন…প্রভাবও রেখেছেন জীবনে’ বা এমন কিছু লাইনের জন্য। এতক্ষণে টের পাওয়ার কথা নিশ্চয়ই- বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের পর লিওনেল মেসিকে কথাগুলো বলেছিলেন এক আর্জেন্টাইন সাংবাদিক।
দায়িত্ব ভুলে তিনি ক্ষণিকের জন্য হয়ে গিয়েছিলেন অনেকের প্রতিনিধি। দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে তার সেসব কথা। ব্রায়ান লারা তার ক্যারিয়ার সায়াহ্নে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘আমি কি আপনাদের বিনোদন দিতে পেরেছি?’ লিওনেল মেসি লারা নন। নির্লিপ্ত, বিনয়ী, আলাভোলা। ‘ফুটবল না খেললে হয়তো হালচাষ করতেন…’ আড্ডার আনন্দে ডুবে তাকে নিয়ে বলা হয় এমন। তিনি তাই প্রশ্ন করবেন, ভাবা যায় না তেমন কিছু।

তবুও তাকে উত্তর জানিয়ে দেন কেউ, ‘পেরেছেন’ বলেন জানতে না চাইলেও। কোটি ভক্ত সেসব কথা শুনে বিস্ময়ে ডুবে থাকেন, ‘আরে, আমার মন কীভাবে পড়ে ফেললো…!’ ভদ্রমহিলা মহিলা বলেন, ‘আপনি কোটি আলবিসেলেস্তের হৃদয় ছুঁয়েছেন। ফেক হোক অথবা কল্পনায়; আপনার জার্সি আছে বেশির ভাগেরই…’

তিনি মিথ্যা বলেননি অবশ্যই। ইন্টারনেটের কল্যাণেই ক’দিন পরপর ভেসে উঠে সেসব। ছেঁড়া জামায়, ফুটপাতে দাঁড়ানো কোনো এক কিশোরের পেছনে ইটের কণায় লেখা হয় ‘মেছি’। বানান একদমই মূখ্য হয় না এখানে, বড় হয় বরং ভালোবাসা। দারিদ্রতাতে একটু সুখের খোঁজ এনে দেন ফুটবলের ‘দুঃখী রাজা’।

এসব তো দূর দেশের গল্প। হুলিয়ান আলভারেসের কথাই একবার ভাবুন। বছর এগারো আগের একটি ছবি এখন ভাইরাল বেশ। লিওনেল মেসির সঙ্গে কোথাও একটা দেখা হয়েছিল তার; কোনোরকমে একটি ছবিও তুলে রেখেছিলেন। পরে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন নিজের জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্নের কথা।

কী? ‘দেশের হয়ে বিশ্বকাপ খেলতে পারা…’। ফুটবলের আইডল? ‘লিওনেল মেসি…’।

আপনি নিশ্চয়ই খণ্ড খণ্ড ছবিগুলো মেলাতে শুরু করেছেন এতক্ষণে। অথবা আপনার কল্পনায় ভেসে উঠে এসেছে মেসির অমানবিক অ্যাসিস্টকে গোল বানিয়ে ফেলার পর তার সঙ্গে আলভারেসের ছবিটা।

বিশ্বকাপের সেরাদের একজন, বহু বড় ক্লাবের কাঙ্ক্ষিত ডিফেন্ডারকে স্রেফ বোকা বানিয়েছিলেন। পরে কেউ একজন লিখেছিলেন, ‘মেসি পাঁচজনকে ড্রিবল করে কাটিয়ে যাননি। তবে একজনকে পাঁচবার পরাস্ত করেছেন…’ ড্রিবলিংয়ের সেই সেকেন্ড বিশেকের অনেক অনেকগুলো, আলভারেসের শট, মেসিকে জড়িয়ে ধরা…

ওসব ছবি জোড়া লাগিয়ে ফ্রেম তৈরি করা যায় চাইলে। তবুও স্বীকৃতির জন্য দরকার হয় জয়। কেন? ২০১৪ বিশ্বকাপের পর লিওনেল মেসির গোল্ডেন বলের ট্রফি আনতে যাওয়া ছবি প্রমাণ তার। অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা শূন্যতা ব্যক্তিগত শিরোপায় মেটানো যায় না, অনুভব করা যায় তেমন।

সময় বয়ে চলে। ২০১৫ আসে, ‘১৬ও। তিন ফাইনাল হারের পর আলাভোলা ছেলেটি বলে ফেলেন, ‘আন্তর্জাতিক ফুটবলে আমার আর কিছুই বাকি নেই…’। হৃদয় ভেঙে যায়। পৃথিবীজুড়ে শত কণ্ঠ জেগে উঠে ফিরে আসার আবদারে। তিনি আসেন।




The curtain falls on Qatar's National Day for the World Cup

প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজক হয়েই চমকে দিয়েছিল কাতার। এরপর মহাসমারোহে মধ্যপ্রাচ্যের ছোট্ট কিন্তু ধনী রাষ্ট্রটি উপহার দিয়েছে একের পর এক চমক।

বিশ্বের সেরা সব স্টেডিয়াম, রাস্তাঘাট, হোটেল বানিয়ে অপেক্ষায় ছিল মূল মঞ্চে আলো জ্বালানোর। সেই আলো জ্বলে ওঠার পর নানান জাদুকরী মুহূর্ত, টুইস্ট আর আপসেটের ছড়াছড়ি দেখেছে ফুটবলবিশ্ব।
কঠোর নিয়মের বেড়াজালেও কাতার ফুটবল পর্যটকদের দিয়েছে নতুনত্বের স্বাদ। এরপর একে একে মঞ্চে আগমন ও বিদায় ঘটেছে বিশ্ব ফুটবলের মহাতারকাদের। আর আজ রাতে লুসাইল স্টেডিয়ামে ফ্রান্স ও আর্জেন্টিনার মধ্যকার ঐতিহাসিক ফাইনালের মধ্য দিয়ে নামতে চলেছে সেই ২০২২ বিশ্বকাপের পর্দা।

আজই শেষবারের মতো আজ মঞ্চ আলোকিত করতে উঠবেন মেসি-এমবাপ্পেরা। এরপরই মঞ্চের আলো নিভে যাবে। সেই আলো সঙ্গী করে এক দল ফিরবে বীরের বেশে। আরেক দল ফিরবে বিষণ্ণ ও ভগ্ন হৃদয় নিয়ে। কাতারে আজ রাতে যখন এক দল বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়বে; তখন কিছু না জিতেও উৎসব করবে কাতার।

একে তো বিশ্বকাপ আয়োজন করেই অনেক বড় সাফল্য পেয়ে গেছে কাতারিরা। তার ওপর আজ (১৮ ডিসেম্বর) দেশটির জাতীয় দিবস। এক যুগের প্রস্তুতি আর ত্যাগ- তিতিক্ষার ফল হাতে পাওয়ার দিনে তাই পুরো কাতার ভাসবে উৎসবের জোয়ারে। জাতীয় দিবসের দিনে বিশ্বকাপ ফাইনাল- কাতারিদের জন্য দিনটি একেবারে সোনায়-সোহাগা! কাতারে যারা বিশ্বকাপ উপভোগ করতে গেছেন, তাদের জন্যও আজ বিশেষ দিন। প্রায় এক মাস কাতারের মতো রক্ষণশীল দেশে বৈশ্বিক ফুটবলের আসর কেমন হবে; তা নিয়ে শুরু থেকে অনেকের সংশয় ছিল। কিন্তু কাতার সব সংশয় দূর করে দিয়েছে। অবকাঠামো উন্নয়ন কিংবা খেলাধুলার পরিবেশ তো আছেই- এক ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুতে যাতায়াত এবং সমর্থকদের আনন্দ-ফুর্তি করার জন্য যে ব্যবস্থা তারা করেছে তা দেখেও চমকে ওঠেছেন সবাই।




Discussion on International Migrants Day at Kamalnagar

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
রবিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যেগে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি)ফেরদৌস আরা।
এ সময় উপিস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ওমর ফারুক সাগর. মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মো. মোরশেদ আলম, সমাজসেবা কর্মকর্তা মাসুদ আলম, সমবায় কর্মকর্তা মো, হানিফ, তথ্য আপা সাহানা ইসলামসহ উপজেলার বিভিন্নস্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।




Swapnachura Foundation distributes winter clothes in Ramganj

Abu Taher, Ramganj Correspondent:

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল ও হুডি বিতরন করছে আলোচিত সামাজিক সংগঠন স্বপ্নচূড়া ফাউন্ডেশন।

শনিবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টায় রামগঞ্জ পৌরসভার চতলা আউগানখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে প্রায় ৪ শতাধিক শীতার্তদের মাঝে এ কম্বল বিতরন করা হয়।

সংগঠনের সভাপতি মাহাবুব রাব্বানীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, রামগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) কার্তিক চন্দ্র বিশ্বাস।

এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, স্বপ্নচূড়া ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা ও ৫নং চন্ডীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শ্যামছুল ইসলাম সুমন, উপদেষ্টা ও পৌর ৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মেহেদী হাসান সুমন, উপদেষ্টা ও রামগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ কাউছার হোসেন, উপদেষ্টা ও উপজেলা যুবলীগের সদস্য কামরুল হাসান মাসুম, উপদেষ্টা ও রামগঞ্জ প্রেসক্লাবের প্রচার- প্রকাশনা সম্পাদক মোঃ তৌহিদুল ইসলাম কবির প্রমুখ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আরমান রাসেল, ফয়েজ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মিরাজ হোসেন, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক আব্দুর রহমান সৌরভ, রিপন হোসেন, সোহেল আহম্মেদ, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, ইয়াছিন আরাফাত জীবন, মোঃ শাওন হাসনাত, কোষাধ্যক্ষ কাজী রাব্বানী, সহ কোষাধ্যক্ষ মিল্লাদ হোসেন, প্রচার সম্পাদক কাজী আশরাফ, সহ-প্রচার সম্পাদক ফারহান আহম্মেদ ফাহাদ, সমাজসেবা সম্পাদক শেখ মাকসুদ আলম, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক সালমান মাহামুদ, দপ্তর সম্পাদক এনায়েত হোসেন, সহ-দপ্তর সম্পাদক ফরহাদ হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক জহির কাজী, সহ-ক্রীড়া সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন।
কার্যনির্বাহী সদস্য তসলিম মোল্লা, কামাল হোসেন, রাজু হোসেন,গোলাম মোস্তফা, ইমন হোসেন, কামাল হোসেন, ওমায়ের বিন সাত্তার, আবদুল আজিজ।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের জানুয়ারী মাসে সংগঠনটি আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। সংগঠনটি এ পর্যন্ত বিভিন্ন রোগীদের বিনা মূল্যে রক্ত প্রদান, বিভিন্ন স্থানে ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং, ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদেরকে ফ্রিতে ঔষধ প্রদান, গরীব, অসহায় ও মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষা সরঞ্জাম বিতরনসহ নানা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে সংগঠনটি।
এছাড়াও করোনা কালীন বিনামূল্যে মাক্স বিতরণ, গরীব ও অসহায় ব্যক্তিদের জন্য ত্রাণ সামগ্রী বিতরণসহ বিভিন্ন সময়ে ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরন করেছে সংগঠনটি।
এছাড়াও সমাজের আরো অন্যান্য উন্নয়নমূলক কাজে এবং সমাজের উপকার হবে এই ধরনের কাজের সাথে সব সময় সম্পৃক্ত রয়েছে, স্বপ্নচূড়া ফাউন্ডেশন।




NCTF's annual general meeting and elections held in Netrakona

Abdur Rahman Ishan, Netrokona correspondent:

সারা দেশব্যাপী শিশু অধিকার বাস্তবায়নে কাজ করা জাতীয় শিশু সংগঠন (এনসিটিএফ) এর নেত্রকোণা জেলা শাখার বার্ষিক সাধারন সভা ও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে । শনিবার ( ১৭ ডিসেম্বর) দুপরে
নেত্রকোণা পৌরসভা মিলনায়তনে এই সাধারণ সভা ও নির্বাচন এর আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা মীর বাবলুর রহমান।

হোমায়রা আমীন সায়মা এর সভাপতিত্বে ও সর্বজিত দাসের সঞ্চালনায় এসময় তিনি বলেন এনসিটিএফ এর নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে শিশুদের সাংগঠনিক কাজ করার আগ্রহ সৃস্টি হবে। একই সাথে আগামী দিনের যোগ্য নেতৃত্ব সৃষ্টি হবে হবে আশা ব্যক্ত করেন। এসময় বক্তব্য রাখেন এনসিটিএফ নেত্রকোণা জেলা কমিটির সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান ঈশান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আদিয়া ইসলাম এবং ইয়েস বাংলাদেশ এর জেলা ভলান্টিয়ার আলমগীর হোসেন
আলোচনা সভা শেষে জাতীয় শিশু টাস্ক ফোর্স (এনসিটিএফ) নেত্রকোণা জেলা কার্যনির্বাহী কমিটি গঠনের লক্ষে দুপুর ১২ থেকে দুপুর তিনটা পর্যন্ত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের সু-শৃঙ্খলভাবে লাইন দারিয়ে তাদের পছন্দের প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য ভোটাধিকার প্রয়োগ করে এবং শিশুরাই এই নির্বাচন পরিচালনা করে থাকেন। নির্বাচনে অর্ধশতাধিক এনসিটিএফ সদস্য ভোটাধিকার প্রয়োগ করে গাজী
মিথিলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মাহফুজ বিশ্বাস সহ এনসিটিএফ এর ১১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি গঠন করে থাকেন।

১২ থেকে ১৮ বছরের শিশু শিক্ষার্থীদের নিয়ে জাতীয় শিশু টাস্ক ফোর্স নেত্রকোণা জেলা কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে।