Sujan wants the report of the World Cup failure to be made public

২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে প্রত্যাশিত ফল পায়নি বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। বড় মঞ্চে ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধান করতে তিন সদস্যের মূল্যায়ন কমিটি গঠন করা হয়েছিল। প্রায় মাস পাঁচেক পেরিয়ে গেলেও মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ পায়নি। গত ৫ মার্চ  ‘বিশ্বকাপ ব্যর্থতা: দুই পরিচালককে দুষলেন ক্রিকেটাররা’ প্রতিবেদনে উঠে আসে মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশ না পাওয়ার কারণ। 

বিসিবির একটি সূত্র জানায়, বিশ্বকাপ দলের সঙ্গে থাকা দু’জন পরিচালকের বিরুদ্ধে হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলেছেন ক্রিকেটাররা। যেটা অস্বস্তিতে ফেলেছিল মূল্যায়ন কমিটিকেও। অভিযুক্ত পরিচালকদ্বয়কে লজ্জার হাত থেকে বাঁচাতে মূল্যায়ন প্রতিবেদনের অনুলিপি পরিচালনা পর্ষদের সভায় উপস্থাপন করা হয়নি বলে জানান তারা। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও বিষয়টি চেপে গেছেন সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে।

শুধু তাই নয়, বিশ্বকাপ ব্যর্থতার কারণ বলতে গিয়ে একে অন্যের ওপর দোষ চাপাতে চেষ্টা করেছেন টিম ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা। বিশ্বকাপে তামিমের না থাকার দায় হেড কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। মূল্যায়ন কমিটির প্রতিবেদনে উঠে আসে, হাথুরুসিংহে চাননি তামিম বিশ্বকাপ দলে থাকুক।

এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর আজ সংবাদমাধ্যমে কথা বলেছেন বিসিবি পরিচালক ও বিশ্বকাপে বাংলাদেশের টিম ডিরেক্টরের দায়িত্ব পালন করা খালেদ মাহমুদ সুজন। বাংলাদেশের সাবেক এই ক্রিকেটার অবশ্য তদন্ত প্রতিবেদন জনসমক্ষে প্রকাশ করার পক্ষে। তবে বোর্ড যদি আড়ালেও সমাধান করতে চায়, তাতেও সমস্যা নেই তার।

বুধবার মিরপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন তো বিসিবি প্রকাশ করেনি। কোথা থেকে খবরটা এসেছে জানি না। এমন কিছু (হাথুরুর কারণে তামিমের না থাকা) হলে বিসিবি নিশ্চয়ই দেবে। আমি জানি না, এটা প্রকাশ হবে কি, হবে না। যারা তদন্ত করেছেন, তারা সেটি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট স্যারকে। উনি যদি মনে করেন এটা বের করা দরকার, তখনই বোঝা যাবে কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা।’

বিসিবির প্রভাবশালী পরিচালক সুজন অবশ্য মনে করেন, তদন্ত প্রতিবেদন সবার সামনে আসা উচিত। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, প্রতিবেদনে এসেছে, সেটা প্রকাশ করা উচিত। প্রকাশ করলে ভালো। কারণ যদি আমাদের কোনো সমস্যা থাকে সেটা সমাধান হবে। আর বোর্ড যদি মনে করে, এটা প্রকাশ করব না, আমরাই সমাধান করব বোর্ড থেকে, সেটাও হতে পারে। এটা বিসিবির একটা ব্যাপার, প্রেসিডেন্ট স্যারের ব্যাপার। তবে আমি মনে করি না, কারও কারণে ম্যাচ হেরে যায়।’

কারো হস্তক্ষেপ দল খারাপ করতে পারে, এটা মনে করেন না মাহমুদ, ‘এটা দলীয় খেলা, একক কারোর কারণে কিছু হতে পারে বিশ্বাস করি না। পরিকল্পনার সমস্যা থাকতে পারে, সেটা ভিন্ন ব্যাপার। কিন্তু আমি মনে করি না কোনো ব্যক্তির কারণে ম্যাচ হেরে যাবে বা জিতে যাবে! হ্যাঁ, অনেকেই ম্যাচ জেতায়, কিন্তু আমার মনে হয় খেলা তো মাঠে হয়। বাইরে থেকে তো আপনি এসব নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। আমি আসলে এটা নিয়ে বেশি কিছু বলতে চাই না।’




TRUE IDENTITY OF DEMOCRACYTODAY WEBSITE OWNER REVEALED & AUTHORITIES ASK FOR CALM

In response to open calls for action by Bangladesh Chhatra League and in the interest of public order, the police confirmed yesterday that they have identified the true owner of www.democracytoday.net .

According to authorities, plainclothes police officers, acting on a report from members of the Bangladesh Chhatra League, visited an address associated with the site. Inquiries led to the disclosure of the current address of the website owner.

Authorities revealed that the suspect is a Bangladeshi national named Mohammad Juned Ahmed from the Sylhet area. Based on gathered evidence and inquiries, they confirmed that the suspect is currently overseas. However, they asserted that he will be arrested for the commission of serious crimes under the Digital Security Act. These offences are deemed arrestable without a warrant.

The authorities have urged angry sections of the public to remain calm and assured that the suspect will be brought before the courts very soon.




কোন পথে সিপিবি

সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) জন্ম। দলটি দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকেন্দ্রিক দ্বিদলীয় বৃত্তের বাইরে বিকল্প শক্তি গড়ার চেষ্টা করে আসছে। ২০২২ সালের দ্বাদশ কংগ্রেসেও বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প গড়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে নেতারা তারুণ্যনির্ভর নেতৃত্ব ঘোষণা দেন।

এরই মধ্যে কমিটি দুই বছর পার করেছে। তাদের নেতৃত্বে লক্ষ্য পূরণে কতটুকু এগিয়েছে সিপিবি, কতটা জনসমর্থন পেয়েছে তাদের আদর্শ ও লড়াই-সংগ্রাম– এমন প্রশ্নে দলটির নেতাকর্মীই বলছেন, বাস্তবতা অস্বীকারের উপায় নেই। সাম্যবাদ ও বিকল্প গড়ার লড়াই-সংগ্রামের সফলতা সুদূর পরাহত। উল্টো অভ্যন্তরীণ মতভেদ বেড়েছে। বর্তমান নেতৃত্বের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে ‘দল কুক্ষিগত’ করার। এরই জেরে সম্প্রতি প্রবীণ নেতা ও সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান খানকে উপদেষ্টা পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এমন অবস্থায় আজ বুধবার সিপিবি ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করবে। কেন্দ্রীয়ভাবে সকালে রাজধানীর পুরানা পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মুক্তি ভবনে দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং বিকেল ৪টায় সমাবেশ ও লাল পতাকা মিছিল করবেন নেতাকর্মীরা। দেশজুড়ে একই কর্মসূচি পালন করা হবে।

১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পর ১৯৪৮ সালের ৬ মার্চ কলকাতা সম্মেলনে গঠিত হয় পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টি। একই সম্মেলনে খোকা রায়কে সম্পাদক করে কমিউনিস্ট পার্টির পূর্ববাংলা আঞ্চলিক কমিটি বা পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক কমিটি গঠন করা হয়। স্বাধীনতার পর এটিই বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) নাম নেয়।
অবশ্য এ দেশে কমিউনিস্ট আন্দোলনে যাত্রা সিপিবি প্রতিষ্ঠারও প্রায় তিন দশক আগে, ১৯২০ সালে। তবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী দলটির কর্মীদের ওপর হত্যা-নির্যাতন ও হুলিয়ার খড়্গ চালায়। হাজারো নেতাকর্মী দেশত্যাগে বাধ্য হন। ১৯৫০ সালের ২৪ এপ্রিল রাজশাহীর খাপড়া জেলে কমিউনিস্ট রাজবন্দিদের ওপর পুলিশ গুলি চালিয়ে সাত কমরেডকে শহীদ করে, যা এ ভূখণ্ডের প্রথম জেলহত্যা। প্রতিবাদে পূর্ব পাকিস্তানের কমিউনিস্টরা গণআন্দোলন গড়ে তোলেন। তারা তেভাগা, নানকার, টংকসহ নানা কৃষক-শ্রমিক আন্দোলনের পাশাপাশি ছাত্র ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন সংঘটিত করেন। ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদবিরোধী লড়াই, জাতীয় সম্পদ রক্ষা, যুদ্ধাপরাধী ও যুদ্ধাপরাধী সংগঠন জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিসহ সব আন্দোলনেই সিপিবি অনন্য ভূমিকা রেখেছে।

কিংবদন্তি কমিউনিস্ট নেতা সিপিবির সাবেক সভাপতি কমরেড মণি সিংহ ছিলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য। নিয়মিত বাহিনীর বাইরেও ন্যাপ, কমিউনিস্ট পার্টি, ছাত্র ইউনিয়নের সমন্বয়ে যৌথ গেরিলা বাহিনী গঠন করে সিপিবি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর সিপিবি রাজপথে প্রতিবাদ করে। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে সিপিবির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কমরেড মোহাম্মদ ফরহাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা হয়। সিপিবিকেও বেআইনি ঘোষণা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রায় অর্ধেক সময় দলটি বেআইনি ছিল। এমনকি স্বাধীন দেশেও সিপিবিকে একাধিকবার বেআইনি হতে হয়েছে। দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে সিপিবির অসংখ্য নেতাকর্মী জীবন দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০০১ সালের ২০ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে সিপিবির মহাসমাবেশে বোমা হামলা হলে পাঁচ নেতাকর্মী শহীদ হন।
দীর্ঘ যাত্রাপথে সিপিবি কয়েক দফা ভাঙনের কবলে পড়েছে। দলটির অসংখ্য নেতা বিভিন্ন দলে যোগ দিয়েছেন। স্বাধীনতার আগে ও পরে ১৯৯১ সালের নির্বাচন পর্যন্ত সিপিবি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন জোটে ছিল। পরে বিভিন্ন সময়ে বাম গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট, ১১ দলসহ নানা গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল জোটে শামিল হয়। বর্তমানে বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প বলয় গড়ে তোলার লক্ষ্যে সিপিবি বাম গণতান্ত্রিক জোটের শরিক হিসেবে কাজ করছে।

এদিকে স্বাধীনতার পর থেকে প্রায় সব নির্বাচনে অংশ নিলেও সিপিবিসহ অন্যান্য বামপন্থি দলের সমন্বয়ে গঠিত বাম গণতান্ত্রিক জোট ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি এবং সর্বশেষ গত ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচন বর্জন করে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার সিপিবির সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স এক বিবৃতিতে নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীসহ দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।




বাইকে মহড়া দিয়ে চাঁদা তোলে ছাত্রলীগ নেতারা

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ দোকানদারদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা তোলে ছাত্রলীগ নেতারা। ভর্তি পরীক্ষার সময় বিপুল জনসমাগমের সুবাদে দোকান বেড়ে যায়। এতে রমরমা চাঁদাবাজিও হয় ক্ষমতাসীন দলের এই ছাত্র সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীর। দোকানভেদে দৈনিক ৫০০ থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করে তারা। কেউ টাকা দিতে না চাইলে তাঁকে নানা হুমকি-ধমকিসহ ব্যবসা করতে বাধা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবারও পাওয়া যায় অনুরূপ অভিযোগ। আট থেকে ১০ জন করে নেতাকর্মী মোটরসাইকেল নিয়ে মহড়া দিতে দিতে সব দোকানির কাছে টাকা তোলে। তবে নেতাদের দাবি, তারা ওই সব হকারের কাছে গিয়েছিলেন তাদের কাউকে অর্থ দেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করতে।

হকারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মঙ্গলবার ক্যাম্পাসে ভর্তি পরীক্ষা ছিল। এ জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মমতাজ উদ্দিন আহমদ একাডেমিক ভবন, ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ একাডেমিক ভবন, পুরোনো শেখ রাসেল স্কুলমাঠ, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ বিভিন্ন এলাকায় বিরিয়ানি, ডাব, শরবত, চটপটির দোকানসহ বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ দোকান বসেছিল। এসব দোকান থেকে ৫০০ টাকা থেকে এক হাজার পর্যন্ত চাঁদা আদায় করা হয়েছে। এদিন বিকেলে পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত ছাত্রলীগের কেউ কেউ বাইকে করে শিক্ষার্থীদের কেন্দ্রে পৌঁছে দিলেও এর পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানদারদের থেকে টাকা তুলেছে।

অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতারা হলেন– বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম সাদিক, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবিদ আল হাসান লাবণ, নবাব আবদুল লতিফ হল ছাত্রলীগের সহসভাপতি তাশফিক আল তৌহিদ এবং মাদার বখ্শ হলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তামিম খান। তাদের মধ্যে লাবণ ও তৌহিদ রাবি ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর অনুসারী। অন্যদিকে সাদিক ও তামিম শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের অনুসারী।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ডাব বিক্রেতা অভিযোগ করেন, চার-পাঁচজন লোক এসে তাঁর কাছে এক হাজার টাকা দাবি করেন। কিন্তু তিনি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানান। তখন ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, এখানে ব্যবসা করতে হলে টাকা দিতে হবে। পরে তিনি বাধ্য হয়ে এক হাজার টাকা দেন।

এক ফুচকা বিক্রেতা বলেন, ‘ছাত্রলীগের কয়েকজন এসে আমার কাছে টাকা দাবি করেন। তাদের সবাই আমার পরিচিত। তাদের মধ্যে ছিলেন লাবণ ভাই, সাদিক ভাই, তৌহিদ ও তামিম। আমার কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়েছে। গতকাল এসেছে আজকেও মনে হয় আসবে। ব্যবসা করতে হলে তাদের টাকা দিতে হবে। খুব চাপ।’

এক শরবত বিক্রেতা জানান, পাঁচ-ছয়টা বাইক নিয়ে ৭-৮ জন লোক এসে তার কাছে চাঁদা দাবি করে। আশপাশের আরও অনেক দোকান থেকেও টাকা নিয়েছে তারা। যাদের কাছে টাকা নিতে পারেনি, তাদের থেকে খাবার নিয়ে গেছে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ নেতা সাদিক বলেন, ‘এই রকম কোনো ঘটনার সঙ্গে আমি জড়িত নই। বরং আমি আর লাবণ দোকানে দোকানে গিয়ে বলে এসেছি, আমার নামে কেউ চাঁদাবাজি করতে এলে যেন আমাকে কল দেন।’

আরেক নেতা তামিম বলেন, ‘গতকাল সারাদিন আমি জয় বাংলা বাইক সার্ভিস (ভর্তিচ্ছুদের আনা-নেওয়ার কাজ) নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। আমার নাম করে অন্য কেউ এ কাজ করতে পারে। এ জন্য আমি দোকানিদের সতর্ক করে এসেছিলাম। কেউ আমার নাম করে টাকা চাইতে এলে তাকে বেঁধে রেখে আমাকে কল দেবেন।’

লাবণ বলেন, ‘আমি কয়েক দিন ধরে সারাদিন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে ছিলাম। এর আগেও শুনেছি, আমার নাম করে কেউ কেউ টাকা আদায় করেছে। তাই কয়েকজন দোকানিকে বলেছি, যারা আমার নাম করে চাঁদা নিতে আসে, তাদের আটকে রেখে আমাকে কল দিতে।’

আরেক ছাত্রলীগ নেতা তৌহিদ বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ। আমি গতকাল সারাদিন সভাপতির সঙ্গে ছিলাম। জীবনেও আমি চাঁদাবাজি করি নাই। কিয়ামতের দিন হলেও প্রমাণ হবে আমি এক পয়সাও কোথাও থেকে চাঁদা নিইনি।’

রাবি ছাত্রলীগ সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু বলেন, ‘সাদিক, লাবণ ও তৌহিদের মধ্যে কেউ চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত নন। তবে তামিম গেছে কিনা আমি জানি না। যদি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে কালকের মধ্যে তাদের বহিষ্কার করা হবে।’

তবে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গালিবের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।




The aim of education is to uplift the next generation

জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব বর্ণনা করে বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এম জাহিদ হাসান তাপস বলেছেন, শিক্ষা মানুষের পরবর্তী প্রজন্মকে ওপরে উঠিয়ে দেয়। জ্ঞান অর্জন না করে কাজ করতে চাইলে অনেক ভুলভ্রান্তি হতে পারে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বিদ্যালয়ের কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনায় গতকাল রোববার এমন মন্তব্য করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক।
শ্রীপুর পৌরসভার সুলতান উদ্দিন মেমোরিয়াল একাডেমিতে এদিন সুলতান উদ্দিন স্মৃতি বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ‘ভাইল ফার্মিয়ন’ নামের একটি অধরা কণা আবিষ্কারে নেতৃত্ব দেওয়া
জাহিদ হাসান।
কৃতী এই বিজ্ঞানী কোনো জাতির উঠে আসার পেছনে শিক্ষা বিস্তারের ভূমিকাকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, ‘শিক্ষার উদ্দেশ্য সুন্দর মানসিকতার মানুষ তৈরি করা। শিক্ষার উদ্দেশ্য হলো– জ্ঞান অর্জন করা ও সেই জ্ঞান প্রয়োগ করা। জ্ঞান অর্জন করে যদি মানুষ খারাপ কাজ করে বা কোনো কাজ না করে, তাহলে ওই জ্ঞানের কোনো মূল্য নেই।’
বিদ্যালয় সভ্যতার অগ্রগতিতে অবদান রাখে বলেও মন্তব্য করেন ড. জাহিদ হাসান। পাশাপাশি বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে পরামর্শ
দেন, শিক্ষার্থীরা তাদের মা-বাবার চেয়ে ভালো কিছু করছে কিনা– এ বিষয়ে মনোযোগী হতে। তিনি বলেন, যদি এটি না হয়, তাহলে তা অগ্রগতির লক্ষণ নয়।
ড. জাহিদ হাসান অনুষ্ঠানে তাঁর প্রয়াত বাবা রাজনীতিক মো. রহমত আলীর স্মৃতিচারণ করেন। মো. গোলাপ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ড. জাহিদের ভাই গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জামিল হাসান দুর্জয়, শ্রীপুর পৌরসভার মেয়র মো. আনিছুর রহমান, মো. আহসান উল্লাহ, সুলতান উদ্দিন মেমোরিয়াল একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ মিলন প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন শাহীন আহমেদ জিয়া।




Priyanka is debuting in Indira, Sonia seat

ভারতের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নানা বক্তৃতা-সমাবেশে প্রায়ই দেখা যায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রকে। কখনও তিনি ভাই কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর জন্য ভোট চাচ্ছেন, কখনও দলের কোনো প্রার্থীর পক্ষে। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির শীর্ষ নেতা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির চাঁচাছোলা সমালোচনায়ও তিনি বেশ সাহসী। তথাপি প্রিয়াঙ্কাকে কখনও নির্বাচনের রাজনীতিতে দেখা যায়নি।

এবার কংগ্রেস ঘোষণা দিয়েছে, তিনি আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে উত্তর প্রদেশের রায়বেরেলি আসন থেকে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়ে লড়বেন। আসনটি থেকে তিনবার নির্বাচিত হয়েছিলেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী; প্রিয়াঙ্কার মা সোনিয়া গান্ধীও এ আসন থেকে নির্বাচিত এমপি।

সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানায়, কংগ্রেসের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত রায়বেরেলিতে প্রিয়াঙ্কা দলের টিকিট পেলেও আমেথি ও কর্ণাটকের ওয়ানাড় থেকে যথারীতি ভোটে লড়বেন রাহুল গান্ধী। ২০১৯ সালে রাহুল আমেথিতে বিজেপি নেত্রী স্মৃতি ইরানির কাছে হেরে যান। বর্তমানে ওয়ানাড় থেকে জিতে লোকসভায় প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি।

তবে আসন্ন নির্বাচনে আমেথিতে তাঁর চোখ থাকবে। আসনটিকে কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে ধরা হয়। আমেথি থেকে গান্ধী পরিবারের অনেক নেতাই ভোট লড়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাদের মধ্যে রাহুল গান্ধীর বাবা রাজীব গান্ধী ও চাচা সঞ্জয় গান্ধী আছেন। আসনটি থেকে নির্বাচিত হয়েছেন তাঁর মা সোনিয়া গান্ধীও। রাহুল নিজেও আমেথি থেকে দু’বার নির্বাচিত হয়েছিলেন।

প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভোটের মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামবেন কিনা– এ নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। ২০১৯ সালে বলা হচ্ছিল, তিনি নির্বাচন করবেন। তখন বারাণসী থেকে তিনি লড়বেন– এমন গুঞ্জনও ছড়িয়ে পড়ে। ওই আসনটিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি ভোট করেছেন। রায়বেরেলি থেকে এবার ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার ঘোষণা দিয়েছেন সোনিয়া গান্ধী। তিনি পাঁচবার ওই আসনে জয় পান। সর্বশেষ লোকসভা নির্বাচনে এটিই ছিল উত্তর প্রদেশের একমাত্র আসন, যেখান থেকে জয় পেয়েছিল কংগ্রেস।

প্রিয়াঙ্কা রায়বেরেলি থেকে নির্বাচনে লড়বেন– এমন সম্ভাবনার মধ্যে আসনটিতে কংগ্রেস সমর্থকরা পোস্টার প্রকাশ করেন। এতে লেখা ছিল– ‘কংগ্রেসের উন্নয়ন এগিয়ে নিয়ে যান। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, রায়বেরেলি আপনাকে ডাকছে, আসুন।’

সূত্রের বরাত দিয়ে মিন্ট অনলাইন জানায়, ভোটের প্রার্থিতায় নাম ঘোষণার পরপরই রায়বেরেলিতে পৌঁছেছেন প্রিয়াঙ্কা। নির্বাচনী ইশতেহারে এবার ভারতের ক্রমবর্ধমান বেকারত্বকে প্রাধান্য দিয়েছে কংগ্রেস। মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে এক জনসমাবেশে কংগ্রেস নেতারা আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দিতে পারেন। বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ওপর ইশতেহারে জোর দিচ্ছে কংগ্রেস।




কৌশানীকে কবে বিয়ে করছেন, জানালেন বনি

টলিউডে যখন বিয়ের মৌসুম, গুঞ্জন উঠেছে লোকসভা ভোটের পরই চার হাত এক হচ্ছে বনি সেনগুপ্ত ও কৌশানী মুখোপাধ্যায়ের। চলতি বছরের নভেম্বর মাসেই হতে যাচ্ছে শুভদৃষ্টি।

কিন্তু বনি কী বলছেন? স্থানীয় গণমাধ্যমে অভিনেতা জানান, এখনই এমন কিছু ঘটছে না। তিনি ও কৌশানী এখন কাজে ব্যস্ত। হাতের কাজগুলো একটু কমে এলে ভাবনাচিন্তা করা যেতে পারে।

বনি বলেন, ‌‘২০২৫ সালের আগে কোনোভাবেই নয়। আর সেই আয়োজন অবশ্যই গ্র্যান্ড হবে। উৎসব বলা যেতে পারে।’ এ-ও জানালেন, মেহেদি-গানের আয়োজন সমস্ত কিছুতে একেবারে ফিল্মি স্টাইলেই বিয়ে সারতে চান তিনি।

২০১৫ সালে মুক্তি পায় রাজ চক্রবর্তী পরিচালিত ‘পারব না আমি ছাড়তে তোকে’। সেই সিনেমাতে জুটি বাঁধেন বনি ও কৌশানি। রুপালি পর্দার প্রেম অবশেষে বাস্তবেও পরিণত হয়। প্রেম নিয়ে কখনও লুকোছাপা করেননি এই তারকা যুগল।




Citizens pushed Chelsea again

টমাস টুখেল যাওয়ার পরই সবকিছু দ্রুত গুছিয়ে নেওয়ার বার্তা দিয়েছিলেন গ্রাহাম পটার। লিগ ম্যাচে তার দল ভালো-খারাপের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দারুণ খেলেছে ব্লুজরা। লিগে আগের ম্যাচে নটিংহ্যামে ধরা খাওয়া চেলসির ঘরের মাঠে ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে সেরাটা খেলতে হতো।

গত মৌসুমের লিগ চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে তারা সেরাটাই সম্ভবত খেলেছে। কিন্তু রিয়াদ মাহরেজের ৬৩ মিনিটের গোলে স্টামফোর্ড ব্রিজে ১-০ গোলে জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লিগ টেবিলে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের সঙ্গে পয়েন্ট কমিয়ে পাঁচে নামিয়েছে পেপ গার্দিওয়ালার দল।

স্টামফোর্ডে চেলসির চেয়ে ভালো খেলেছে ম্যানসিটি। তারা বলের পজিশন বেশি রেখেছে। গোল মুখে তিনটি শট নিয়ে একটি বল জালে পাঠিয়েছে। লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নিয়েছে ছয়টি। অন্যদি চেলসি দুটি ভালো শট নিলেও গোল হয়নি। তাদের তিনটি আক্রমণ ব্যর্থ হয়েছে। 

এ নিয়ে প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসের দ্বিতীয় দল হিসেবে চেলসির বিপক্ষে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে চার দেখাতেই জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। ১৯৫৮-১৯৬০ মৌসুমের মধ্যে বোল্টন ওয়ান্ডারাস চেলসির বিপক্ষে টানা চার ম্যাচেই জয়ের দেখা পেয়েছিল। ম্যানসিটির বিপক্ষে হেরে লিগ টেবিলে দশে নেমে গেছে ব্লুজরা।




United win the Manchester derby

ওল্ড ট্রাফোর্ডে আজ নাটকীয় ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ২-১ গোলে জিতেছে ইউনাইটেড। পিছিয়ে পড়েও চার মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল করে টেবিলের তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে এরিক টেন হাগের শিষ্যরা। ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে পেপ গার্দিওলার দল।

ম্যাচের ৩০ শতাংশ সময় বল দখলে এগিয়ে ছিল ম্যান ইউনাইটেড। যদিও একের পর এক আক্রমণ করলেও জালের দেখা না পাওয়ায় গোলশূন্য ছিল প্রথমার্ধ। এ অর্ধে ইউনাইটেড দুটি শট লক্ষ্যে রাখলেও সিটি পারেনি একটিও।

দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণাত্মক খেলে সিটি। ৫৭ মিনিটে ফিল ফোডেনের বদলি হিসেবে মাঠে নামেন জ্যাক গ্রিলিশ। মাঠে নামার ৩ মিনিটের মাথায় গোল পেয়ে যান ম্যানচেস্টার সিটির এ ইংলিশ তারকা। মাহরেজের কাছ থেকে বল পান বেলজিয়ান মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনে। পরে ব্রুইনের ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে গোল আদায় করেন গ্রিলিশ।

কিন্তু সেই লিড শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি সিটি। পিছিয়ে পড়ে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে স্বাগতিকরা। ৭৮ মিনিটে ক্যাসেমিরোর পাস থেকে ব্রুনো ফার্নান্দেজ গোল করলে সমতায় ফেরে ইউনাইটেড। 

এর দুই মিনিট পর গার্নাচোর এসিস্টে ইউনাইটেডের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন মার্কাস রাশফোর্ড। এ নিয়ে টানা সাত ম্যাচে গোলের দেখা পেলেন রাশফোর্ড।  রোনালদোর (২০০৮ সাল) পর ইউনাইটেডের দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। বাকি সময়ে রক্ষণ আগলে রেখে জয় নিশ্চিত করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।




Actor fainted while riding horse, taken to hospital

বলিউড অভিনেতা রণদীপ হুদা শুটিং করতে গিয়ে আহত হয়েছেন।  ‘বীর সভারকার’ ছবির দৃশ্যে অভিনয় করতে ঘটে বিপদ! ছবিটির একটি দৃশ্যে রণদীপকে ঘোড়ায় চড়ে শট দিতে হবে। সেটা করতে গিয়েই ঘোড়া থেকে পড়ে যান অভিনেতা। 

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, ঘোড়ায় চড়ার সময় হঠাৎ করেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন রণদীপ। এই অবস্থায় নীচে পরে যান। আঘাত লেগেছে অভিনেতার। যথেষ্ট চোট লেগেছে তার। মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। 

রণদীপের বন্ধুর বরাতে গণমাধ্যমটি আরও জানায়, ঘোড়া থেকে পড়ে  হাঁটু এবং পায়ে চোট লেগেছে তার। হাঁটু ভেঙে গিয়েছে। 

বীর সভারকাদের  চরিত্রের জন্য ডায়েট প্ল্যান বদলেছিল তাঁর। যথেষ্ট রোগাও হয়ে গিয়েছিলেন। খাবার দাবারের পরিবর্তনকেও চিকিৎসকরা দায়ী করছেন। তবে, তার এই রোগা হওয়ার প্রচেষ্টা এই প্রথম নয়। এর আগেও সর্বজিত ছবিতে  রোগা হয়ে গিয়েছিলেন তিনি।