Voting begins in 57 district councils
Voting has started in 57 Zilla Parishad elections in the country. Today Monday (October 17) at 9 am, the polling will start till 2 pm.
Voting has started in 57 Zilla Parishad elections in the country. Today Monday (October 17) at 9 am, the polling will start till 2 pm.
Everything was destroyed in a terrible fire in Palash, Narsingdi
Md Mubarak Hasen, Narsingdi Representative:
A 13 rooms in the fire broke out in the fire incident in Palash of Narsingdi, a grocery business named Abdur Rahman, the fire incident took place in the 1st Gate area of Charkar village of Kazirchar village of Palash upazila of Narsingdi district on Sunday (October 16).
Fatar service and locals said that Charka of Kazirchar village is at around 7 pm on Sunday night A short circuit was seen in the transformer of a pole of rural electricity with the businessman of Gate No. 1 in the area of Gate, Abdur Rahman, who was below the transformer, and the 13 semi-paved rooms of the slums, including three of the transformers, were caught in the fire.
13 gas cylinders in their room The explosion created a terrible situation. Later, members and locals of Pran Charka Textile Mill's Fatur Service came to the spot for an hour. In the meantime, 13 rooms were on fire.
When asked to know the statement of the owner of the affected businessman, businessman Abdur Rahman, he was speechless. Locals believe that the fire has caused a loss of Rs 40 lakh, while the news of the Danga Uniton Parishad, Saber-ul-Hay, visited the spot and expressed his condolences to the victims and condoled the victim's family.
The 13 Semi-2000-000-3000-000-000------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Faridpur Correspondent-
Three cows have died in the fire in Dangi village of Madhufkir in Gazirtek Unit of Charbhadrasan upazila. It is believed that the farmer has lost five lakh rupees in the fire.”
The incident took place at the Bai of Farmer Nurul Islam around 10 pm on Saturday (October 15).
Abdur Rob, a UP member of the said ward, said that at night, the fire started from the mosquito coil of the mosquito killing coil in the house of farmer Nurul Islam, a farmer of Madhu Fakir Dangi village, and caught some of the wood in the house. In this, it is believed that the farmer's three cows are being killed in the fire of the three cows.
After receiving the news, the local Gazirtek Unit Council Chairman Md. I.takub Ali is said to have visited the affected farmers.
Badiuzzaman Tuhin, No.
The police have arrested 4 robbers including the head of the inter-district robbery gang including the head of the rogue robbery firearm, former reserved female member of Rasulpur Uniton Parishad No. 13 of Rasulpur Uniton Parishad of Begumganj Upazila of No.
The arrested are inter-district Sardar Shahid alias Langa Shahid (58) and his associate Emam Hossain (42) Md. Jutell (29) Md. Rafiq Ulya (37).
They were arrested in various places of the upazila on Saturday night.
The 13 No. 13 Rasulpur Unit, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 13, 13 No. 13 Rasulpur Unit, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 13, 13, 148, 13 No. 13 Rasulpur Unit, 8, 8, 8, 8, 8, 13, 13, 14, 13, 14, 4 Oct 4, Oct Times 4, 4 Oct 4, 4 Oct 4, 2, 4 Oct 4, Oct 4, 2, Oct 4, 4 Oct 4, 20 Oct 2, 20 Oct 2, 14 Oct 4, 2014 Oct 4, 13 A.R.S.L.R.S.L.M., 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 1, 13, 14, 13, 14, 13, 14, 14, 13, 14, 14, 20 Oct 2, 201, 201, 201, 2014 Oct 4, 14th Oct 4, Okbar, 13 No. 13 Rasulpur Unit, 80, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 8, 13, 13, 13, 14, 14, 13, 14, 14, 14th Octur of the 13th-8 Oct 4, Okbar, 13, 2014, Oct 4, Oct 4, 20
The accused have been handed over to the Chief Judicial Magistrate Court in No.
মো. বদিউজ্জামান ( তুহিন) নোয়াখালী প্রতিনিধি :
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন শুরু করেছেন এক নারী (১৮)। শনিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে উপজেলার ৮নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রেমিকের বাড়িতে এ অনশন চলছে। এ নিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
প্রেমিক মো.বেলাল হোসেন (২২) ওই গ্রামের মো.হারুনের ছেলে। অনশনকারী একই এলাকার ফরিদ মার্কেট এলাকার বাসিন্দা। ঘটনার পর প্রেমিক বেলাল স্ব-পরিবারে বাড়ি থেকে পালিয়েছেন।
অনশনকারী নারী অভিযোগ করে বলেন, দুই বছর ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক। এরপর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমিক বেলাল দুই মাস আগে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। সম্প্রতি বিষয়টি পরিবার জেনে যায়। এরপর থেকেই বেলালকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন তিনি।
তিনি আরো বলেন, ১৫-২০ দিন আগে বেলালের সাথে বিয়ে নিয়ে আমাদের বাড়িতে কথা চলছিল। এমন খবর পেয়ে তার মা-বাবা আমাদের বাড়িতে গিয়ে তাকে সেখান থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরিবারের চাপে পড়ে এখন সেই সম্পর্ক অস্বীকার করছে প্রেমিক। তার পরিবারও এই সম্পর্ক মানতে নারাজ। তড়িঘড়ি করে কয়েক দিন আগে তার পরিবার অন্য জায়গায় তার এনগেজমেন্ট করে। এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়েই প্রেমিকের বাড়িতে গিয়ে তিনি অনশন শুরু করেছেন। প্রেমিক বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করবেন বলেও জানান এ কিশোরী।
এ ঘটনায় পলাতক থাকায় এ নিয়ে প্রেমিক বেলালের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেব প্রিয় দাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দেয়নি। ভুক্তভোগীর সাথে কথা বলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Abu Taher, Ramganj Correspondent:
লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান বলেছেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার প্রতিটি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব, বঙ্গবন্ধু কর্ণার, গবেষণাগার তৈরি করে দিচ্ছে, বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে। গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে যেন আধুনিক শিক্ষাকে কাজে লাগানো যায়, সে শিক্ষার প্রসার করাই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য। কারণ সার্টিফিকেট ভিত্তিক শিক্ষা কোন কাজে আসে না”।
রবিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিদ্যালয় মাঠে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে শেখ হাসিনার মতো শিক্ষাবান্ধব প্রধানমন্ত্রী আর আসে নি উল্লেখ করে আনোয়ার খান এমপি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে শিক্ষা খাতে বাজেট অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নত দেশে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। শুরু হয়েছিলো লুটপাট, ষড়যন্ত্র, গুণ্ডামি ও মাস্তানি। কিন্তু শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষ নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছে।
তিনি বলেন, গবেষণা ও অধ্যায়নের মাধ্যমে যুগোপযোগী পাঠদান পদ্ধতি দ্বারা শিক্ষার্থীদেরকে গড়ে তুলতে হবে। সরকার শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদের মধ্যে দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করছি। মেধাবী গবেষকদের নতুন নতুন তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কাঙ্খিত উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌঁছতে হবে। আমি আশা করি কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন পেলে এখানকার শিক্ষার্থীরা লেখা-পড়ায় আরও একধাপ এগিয়ে যাবে। এ প্রতিষ্ঠানের সকল উন্নয়ন ও সমস্যা সমাধানে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন ।
কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি খোরশেদ আলম খানের সভাপতিত্বে ও ইউপি সদস্য নূর হোসেনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র বেলাল আহম্মেদ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন (বাচ্ছু), কাঞ্চনপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন খান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মোল্লা প্রমুখ।
এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপনের উদ্বোধন করেন এমপি আনোয়ার খান। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।
Abu Taher, Ramganj Correspondent:
Lakshmipur-1 MP Dr. Anwar Hossain Khan said that all the officials and employees of the hospital must perform their duties diligently to maintain the continuity of the current government's development. Doctors and nurses must be more sincere in providing services to patients. Ramganj Upazila Health Complex is the largest and most reliable in this region. It is the only refuge for the common man in his illness. Therefore, more attention needs to be paid to improving the quality of service. The MP called on the hospital authorities to ensure that patients coming from remote areas do not face any kind of harassment while coming to the hospital.
Anwar Khan MP said these things while speaking as the chief guest at the management committee meeting held at the Ramganj Upazila Health Complex in Lakshmipur on Sunday (October 16) afternoon to ensure proper management of the hospital and improve the quality of medical services.
MP Anwar Khan further said, "The Awami League government is the people's government. Sheikh Hasina's government is working to ensure the basic needs of the grassroots people. In line with this, we are committed to ensuring healthcare for the grassroots people."
The meeting, moderated by Hospital Management Committee Member Secretary Dr. Gunmoy Poddar, was attended by, among others, former Mayor of Ramganj Municipality Belal Ahmed, Upazila Parishad Women Vice Chairman Suraiya Akhter Shiuli, Upazila Social Service Officer Md. Anwar Hossain, Bir Muktijoddha Toshaddek Hossain Manik Mal, Councilor Mehedi Hasan Shuvo, Kanchanpur Union Parishad Chairman Md. Nasir Uddan Khan, Ramganj Press Club President Sakhawat Hossain, General Secretary Md. Kausar Hossain, Ramganj Government Hospital Dr. Mohammad Saiful Amin, Statistician Md. Gias Uddin Manik, Storekeeper Md. Kamal Hossain, Nursing Supervisor Savitri Devi, Senior Staff Nurse Md. Sultana Jahan, Office Assistant Md. Syed Ahmed, etc.
At the beginning of the meeting, everyone present thanked Anwar Khan MP for all kinds of cooperation including oxygen cylinders, oxygen concentrators, pulse oximeters, masks, gloves, and cell counter machines provided by Anwar Khan MP on his own initiative during the second wave of Covid-19. Later, in order to improve the quality of services, an application was made to solve the problem of nurse shortage, and to recruit manpower in all related offices on an urgent basis, including X-ray machines, radiographers, and 20 nurses. In addition, importance was laid on improving the capacity from 31 beds to 50 beds. Later, the MP inspected the hospital.
ফরিদপুর প্রতিনিধি –
ফরিদপুরে আবারও চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। মাঝখানে বেশ কিছুদিন বিরতির সাম্প্রতিক সময়ে আবারও এমন ঘটনার খবর পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে বিভিন্নস্থানে বিক্ষিপ্তভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুঁড়ে মারায় যাত্রীরা আহত হচ্ছেন। বড় ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটলেও যেকোন মুহুর্তে আশঙ্কাজনক কিছু ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) রাতে ফরিদপুর থেকে ভাঙ্গা যাওয়ার পথে পুখুরিয়া স্টেশন ছাড়ার এক মিনিট পরে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ে মারার ফলে গুরুতর আহত হয়েছেন লুবনা বেগম (২০) নামে একজন নারী।
অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব ঘটনার অধিকাংশই থানা কিংবা রেল পুলিশকে জানানো হয় না বলেও দোষীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়না।
ভাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল মান্নান মুন্নু জানান, সাম্প্রতিককালে ফরিদপুরের এই রেল রুটে কমপক্ষে ১০ জনের মতো রেলযাত্রী এভাবে পাথর ছুড়ে মারায় আহত হয়েছেন।
সংশ্লিষ্টদের মতে, গত বছর এভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ে যাত্রীদের আহত করার পর জেলা প্রশাসন ও রেল কর্তৃপক্ষের নানা পদক্ষেপ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাাহিনীর অভিযান ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তৎপরতা এবং স্থানীয়দের সচেতনতামুলক প্রচারণা চালানো হয়। এর ফলে দীর্ঘদিন চলন্ত ট্রেনে এভাবে পাথর নিক্ষেপ করা বন্ধ ছিলো। এরপর গত মাসাধিককালযাবত আবার শুরু হয়েছে। রেললাইনের মাটি ধ্বস রোধে স্লিপারের নিচে ফেলে রাখা মুজদকৃত পাথর কুড়িয়ে নিয়ে সেসবই নিক্ষেপ করা হচ্ছে। চলন্ত ট্রেনে ছুড়ে মারা এসব পাথর গুলির বেগে এসে বিদ্ধ হচ্ছে অনেকের চোখেমুখে।
আবু বকর সিদ্দিকী নামে একজন রেলযাত্রী জানান, এর আগে ভাঙ্গা স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি তালমা স্টেশন ত্যাগ করার পরে তার সামনেই এভাবে পাথর ছুড়ে একজন যাত্রীকে আহত করার ঘটনা ঘটে। এতে ওই যাত্রীর কপাল ফেটে রক্তাক্ত হয়ে যান।রেলওয়ে পুলিশ পাথর ছুঁড়ে মারার সাথে জড়িতদের ব্যাপারে তথ্য দিলে নগদ টাকা পুরস্কারেরও ঘোষণা করেছে। নানাভাবে এর বিরুদ্ধে প্রচার প্রচারণাও চালানো হচ্ছে। তবুও থামছেনা এসব ঘটনা।এ ব্যাপারে ভাঙ্গা রেলস্টেশন মাস্টার মো: শাহজাহান জানান, অতি সম্প্রতি আবারও পাথর ছুড়ে রেলযাত্রীদের আহত করার কয়েকটি ঘটনার খবর জেনেছেন তিনি। ফরিদপুরের পুখুরিয়া থেকে তালমার মাঝামাঝি জানদি গ্রাম ছাড়িয়ে এ ঘটনা বেশি ঘটছে। এছাড়া পুখুরিয়া পেরোনোর পরে এবং বাখুন্ডার কাছাকাছি কিছু ঘটনার খবরও জানা গেছে। বিশেষ করে সন্ধার গাড়িতে এসব বেশি হয়।
তিনি জানান, এসব ঘটনার পরে আহতরা লিখিত অভিযোগ দেননা বলে নির্দিষ্ট করে এর সংখ্যার প্রকৃত হিসাব জানা থাকেনা। তবে এসব ঘটনা মাঝেমধ্যে ঘটে। সিআরপি থেকে সংবাদ সম্মেলন করে এসব ঘটনার বিরুদ্ধে জনমত তৈরির অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ে মারার পর মৃত্যুর নজিরও রয়েছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে বিভিন্নভাবে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে আসছে জনসচেতনা বাড়াতে। চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপকারীর সম্পর্কে তথ্য দিলে কিংবা ধরিয়ে দিলে নগদ ১০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে রেলওয়ে পুলিশ। রেলওয়ে আইনের ১২৭ ধারা অনুযায়ী ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করা হলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদন্ড সহ ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে। ৩০২ ধারা অনুযায়ী পাথর নিক্ষেপে কারও মৃত্যু হলে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে। তবে এসব আইনে শাস্তির বিধান থাকলেও বাস্তবে তেমন কারও শাস্তি হয়েছে- এমন নজির খুব একটা নেই। তবে এব্যাপারে জনসচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করছেন অনেকে।
এ ব্যাপারে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইমদাদ হোসাইন বলেন, এরকম ঘটনা এখন পর্যন্ত রেল কর্তৃপক্ষ আমাদের জানায়নি। যদি রেল কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সহকারে পুলিশের সহযোগিতা চায় তবে পুলিশ এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নিতে সহযোগিতা করবে।
এ ব্যাপারে রাজবাড়ী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুদ আলম বলেন, এ ধরণের ঘটনা মাঝেমধ্যে ঘটে। বিশেষ করে সন্ধার পর অন্ধকারে পাথর ছুড়ে মারা হয়। বিশেষ করে পুখুরিয়ার ওই দিকটাতে বেশি হয়। তবে বড় ধরনের কোন দুর্ঘটনা না হওয়ায় বেশিরভাগ সময়েই পুলিশকে জানায়না ভুক্তভোগীরা। আমরা মাঝেমধ্যে রেলের ডিউটিরত পুলিশের মাধ্যমে খবর পেলে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেই।
তিনি জানান, এর আগে ফরিদপুরের ডিবি পুলিশকে দিয়ে অভিযান চালানোর পর পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছিলো। তবে আমরা সোমবারে আবার সেখানে যাবো এবং স্থানীয় মেম্বার ও চেয়ারম্যানদের নিয়ে মিটিং করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।
এ বিষয়ে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। রেলযাত্রা নিরাপদ করতে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সাথে আলাপ করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মোঃ মোবারক হোসেন, নরসিংদী প্রতিনিধি
“সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক আচার যত চর্চা হবে, মানব চাহিদায় লাগবে তত পরিবর্তনের ছোঁয়া”। জানতে পারবে, বুঝতে পারবে, শিখতে পারবে নতুন কিছু। উন্নত জীবনশৈলী, সমৃদ্ধ সাহিত্য ও সাংস্কৃতি, দক্ষ ও নবীণ লেখক তৈরি করণ, সৃজনশীল চিন্তা চেতনা অনুভব, মানসম্পন্ন মেধা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে সবার মাঝে। সাহিত্য চর্চা ও সাংস্কৃতি লালন পালনে নরসিংদী জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার অভিষেক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। শনিবার (১৫ ই অক্টোবর ) সন্ধ্যায় মাধবদীর কিচেন রেস্টুরেন্টে মাধবদী থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক বেলাল আহমেদ এর সঞ্চালনায় এবং সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার প্রধান উপদেষ্টা ও বাবুরহাট গ্রীনফিল্ড কলেজের অধ্যাপক মো. ঈসমাইল ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন মাধবদী গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ এর গভর্নিং বডির মেম্বার মো. শফিকুল ইসলাম গাজী। অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার উপদেষ্টা ও মাধবদী স্বেচ্ছাসেবী ফোরাম এর সভাপতি আল-আমিন রহমান। প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ এর সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারা হোসেন, জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ এর প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল হোসেন, মাধবদী থানা শাখার উপদেষ্টা, উপ পরিচালক শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় মোস্তফা আজিজুল করিম। এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহিদা বেগম, মাধবদী কলেজের সাবেক ভিপি মো. হাফিজুর রহমান, হাজী মফিজ উদ্দিন ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান এমদাদুল ইসলাম, সাপ্তাহিক খোরাক পত্রিকার সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম খোকন, মাধবদী কালচারাল ক্লাবের সভাপতি হাজী আল-আমীন চৌধুরী, এড. রেহেনা পারভিন, তানিন শারমিন বিণাসহ জেলার নেতৃবৃন্দ এবং মাধবদী থানা শাখার কমিটির সদস্যবৃন্দ।
উল্লেখ্য যে, উক্ত অভিষেক অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার সভাপতি প্রভাষক মারুফ হোসেন।