There are very few good actors like Shakib: Kazi Hayat

দীর্ঘদিন হলো শাকিব খানের কাঁধে ভর করে পথ চলছে ঢালিউড। এই তারকা মানেই সিনেমা সফল— কথাটি চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করেন নির্মাতারা। অভিনেত্রীরাও জনপ্রিয়তা অর্জনের উদ্দেশ্যে তার সঙ্গে পর্দা ভাগ করতে আগ্রহী। দেশজুড়ে অসংখ্য অনুরাগী তার। শাকিবে মুগ্ধ গুণী নির্মাতা কাজী হায়াৎ। এদেশে চলচ্চিত্রশিল্পের যাত্রা শুরু ১৯৫৭ সালে। তারপর কেটে গেছে দীর্ঘ ছয় দশক। এই সময়টাতে ঢালিউডে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে অনেক নায়ক। কিন্তু শাকিব খানের মতো সৌন্দর্য, অভিনয় দক্ষতাসহ অন্যান্য গুণে গুণান্বিত নায়ক ইন্ডাস্ট্রিতে খুব কমই এসেছে। এমনটাই মনে করেন প্রবীণ এই নির্মাতা।

একটি সাক্ষাৎকারে শাকিব প্রসঙ্গে কাজী হায়াৎ জানান, ‘১৯৫৭ সাল থেকে অদ্যাবধি শাকিবের মতো সুদর্শন, সুঠাম দেহের অধিকারী, সুশ্রী, সু-অভিনেতা, সু-নাচিয়ে খুব কম এসেছে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে। একজন প্রবীণ নির্মাতা হিসেবে আমি এটাই মনে করি।’

কাজী হায়াতের পরিচালনায় শাকিবকে দেখা গেছে ‘বীর’ সিনেমায়। ২০২০ সালে মুক্তি পায় এই ছবি। রাজনৈতিক গল্পে নির্মিত এই সিনেমাটিতে অভিনয় করে দর্শকের পাশাপাশি বোদ্ধাদেরও প্রশংসা কুড়িয়েছেন শাকিব। এদিকে দেশে ফিরেই সিনেমার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন শাকিব।




Nobel Peace Prize Aless Biliatski and two companies in Belarus

শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছে বেলারুশের মানবাধিকার কর্মী আলেস বিলিয়াতস্কি, রাশিয়ান মানবাধিকার সংস্থা মেমোরিয়াল ও ইউক্রেনীয় মানবাধিকার সংস্থা সেন্টার ফর সিভিল লিবার্টিজ। শুক্রবার নরওয়ের রাজধানী অসলোতে নোবেল ইনস্টিটিউট শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ব্যক্তি ও সংস্থার নাম ঘোষণা করেছে।

এ পুরস্কারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ‘নরওয়েজীয় নোবেল কমিটি’ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘এবারের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীরা নিজ দেশে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী। তারা বহু বছর ধরে ক্ষমতাশীনদের সমালোচনা এবং নাগরিকদের মৌলিক অধিকার রক্ষার অধিকারকে প্রচার করেছেন।

তারা যুদ্ধাপরাধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের উস্যুগুলো নথিভুক্ত করার জন্য অসামান্য অবদান রেখেছেন। তারা একইসঙ্গে শান্তি ও গণতন্ত্রের জন্য নাগরিক সমাজের গুরুত্বকে প্রকাশ করেছেন।’

 তারা আরও বলেছেন, এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীরা আলফ্রেড নোবেলের শান্তি ও বিভিন্ন জাতিগুলোর মধ্যে ভ্রাতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গিকে পুনরুজ্জীবিত করেছেন। মানবতাবাদী মূল্যবোধ, সামরিক মতবাদবিরোধী আদর্শ এবং আইনী নীতির পক্ষে তাদের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা এমনটা করেছেন। এভাবে তারা আলফ্রেড নোবেলের সামগ্রিক দর্শনকে সম্মানিত করেছেন। এ দর্শনই আজ বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন।

এর আগে ফরাসি লেখক অ্যানি আর্নাক্সকে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে তার সাহসী ও তীক্ষ্ণ লিখনী শক্তির কারণে। তিনি তার লেখার মাধ্যমে নিজের ব্যক্তিগত স্মৃতির শিকড়, বিচ্ছিন্নতা এবং সম্মিলিত সংযমের বিষয়টি উন্মোচন করেছেন।

এছাড়া ৫ অক্টোবর তারিখে ক্লিক কেমিস্ট্রি ও বায়োর্থোগোনাল কেমিস্ট্রির উন্নয়নের জন্য ক্যারোলিন আর. বার্টোজি, মর্টেন মেলডাল এবং কে. ব্যারি শার্পলেসকে রসায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অফ সায়েন্সেস।’এর আগে ৪ অক্টোবর তারিখে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন অ্যালাইন অ্যাসপেক্ট (ফ্রান্স), জন এফ ক্লা‌উজার (যুক্তরাষ্ট্র) এবং অ্যান্টন জেইলিঙ্গার (অস্ট্রিয়া)। কোয়ান্টাম ইনফরমেশন নিয়ে গবেষণার জন্য তাদেরকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

আগামী ১০ অক্টোবর সোমবার অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে শেষ হবে চলতি বছরের মোট ছয়টি শাখায় নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা।এবার নোবেল ফাউন্ডেশন ২০২২ সালের বিজয়ীদের সঙ্গে ২০২০ ও ২০২১ সালের বিজয়ীদেরও আগামী ডিসেম্বরে সুইডেনের স্টকহোমে নোবেল সপ্তাহে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

১৮৯৫ সালের নভেম্বর মাসে আলফ্রেড নোবেল নিজের মোট উপার্জনের ৯৪% (তিন কোটি সুইডিশ ক্রোনার) দিয়ে তার উইলের মাধ্যমে নোবেল পুরস্কার প্রবর্তন করেন। এই বিপুল অর্থ দিয়েই শুরু হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান। ১৯৬৮ সালে তালিকায় যুক্ত হয় অর্থনীতি। সে বছর পুরস্কার ঘোষণার আগেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন আলফ্রেড নোবেল। আইনসভার অনুমোদন শেষে তার উইল অনুযায়ী নোবেল ফাউন্ডেশন গঠিত হয়। তাদের ওপর দায়িত্ব বর্তায় আলফ্রেড নোবেলের রেখে যাওয়া অর্থের সার্বিক তত্ত্বাবধান করা এবং নোবেল পুরস্কারের সার্বিক ব্যবস্থাপনা করা। বিজয়ী নির্বাচনের দায়িত্ব সুইডিশ অ্যাকাডেমি আর নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটিকে ভাগ করে দেওয়া হয়।




যুক্তরাষ্ট্রে জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলছে, চরম মুদ্রাস্ফীতি

যুক্তরাষ্ট্রে জিনিসপত্রের দাম বেশ দ্রুত গতিতে বাড়ছে। দেশটিতে চরম মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে। ১৯৭০’র দশকের পর থেকে থেকে সেখানে দ্রব্যমূল্য কখনও এতটা বাড়েনি। মুদি দোকানে যেসব জিনিসপত্র বিক্রি হয়, সেগুলোর দাম গত এক এক বছরে ১৩.৫ শতাংশ বেড়েছে।

সামনের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর এমন অবস্থায় মানুষ এখন যে বেতন পাচ্ছে, তা দিয়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না।

দ্রব্যমূল্য এখন এত বেশি কেন?

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে এক কার্টন ডিমের দাম তিন ডলারের বেশি (বাংলাদেশি মুদ্রায় যেটি ৩১৩ টাকার মতো)। ২০২১ সালের শুরুর জো বাইডেন যখন প্রেসিডেন্ট হন, তখন এর দাম ছিলো এখনকার চেয়ে অর্ধেক। গরু ও মুরগির মাংসের দাম প্রায় ২০ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া এক গুচ্ছ কলার দাম ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।

‘এটা খুব কঠিন সময়’ বলে দাবি করেছেন ৭৮ বছর বয়সী এড্ডা চার্বন। জিনিসপত্রের মূল্য বাড়তে শুরু করে করোনা মহামারির সময়, তখন মানুষের রেস্টুরেন্টে খাওয়া ব্যাপকভাবে কমে গিয়েছিল এবং মুদি দোকানের জিনিসপত্রের চাহিদা বাড়ে।

তাছাড়া করোনাভাইরাস মহামারির কারণে উৎপাদন ব্যবস্থাও ব্যহত হয়। উৎপাদনের জন্য কোম্পানিগুলোর যে অতিরিক্ত খরচ হয়, তা তারা ভোক্তাদের ওপর ঠেলে দিয়েছে। যেমন তাদের মজুরি বাড়াতে হয়েছিল এবং জ্বালানির দাম আগের তুলনায় বেড়েছে।

এরপর চলতি বছরে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে সার, গম ও অন্যান্য শস্যের সরবরাহ বিঘ্নত হয়। খারাপ আবহাওয়ার কারণে শস্যের উৎপাদন ব্যহত হয়েছে। অন্যদিকে বার্ডফ্লু ছড়িয়ে পড়ার জন্য ডিমের সরবরাহ কমে যায়।




5 deaths from COVID-19 in a day, detection rate decreasing

ভ্যাকসিন কার্যক্রম জোরদারে দেশে মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও সম্প্রতি তা আবারও বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায়ও ভাইরাসটিতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৩৮০ জনে। একই সময়ে নতুন ৪৯১ জনের দেহে প্রাণঘাতী করোনা শনাক্ত হয়।

আজ শুক্রবার (৭ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৮৮১টি করোনা পরীক্ষাগারে মোট চার হাজার ৯০৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরমধ্যে আগের কিছুসহ পরীক্ষা করা হয় মোট চার হাজার ৯১২টি নমুনা। পরীক্ষায় আরও ৪৯১ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। ফলে দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ২৯ হাজার ১৫ জনে।

গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার দাঁড়ালো শতকরা ১০ ভাগ। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬১ ভাগ এবং শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ০৩ ভাগ। এছাড়া শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৫ ভাগ।



Birth and Death Registration Day celebrated in Kamalnagar

নিজস্ব প্রতিনিধি:
নির্ভুল জন্ম নিবন্ধন করব, শুদ্ধ তথ্যভান্ডার গড়ব’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে লক্ষ্মীপুর কমলনগরে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস-২০২২ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

৬ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে, কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ কামরুজ্জামান এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী ভুমি কমিশনার ফেরদৌস আরা, কমলনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও হাজিরহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন, উপজেলা সিনিয়র মৎস কর্মকর্তা আব্দুল কুদ্দুস, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মোঃ মাসুদ আলম, চর কারদিরা ইউনিয়ন পরিষদের প্যানাল চেয়ারম্যান নুরুল্ল্যাহ, কমলনগর প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মোঃ ফয়েজ মাহমুদ, সাংবাদিক আমজাদ হোসেন আমুসহ সকল ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও উদোক্তা প্রমুখ।

উপস্থিত সকলে দেশের জিডিটাল সেবা পেতে ও নির্ভুল তথ্যভান্ডার গড়তে নির্ধারিত নিয়ম ও সঠিক সময়ে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।




We want all parties to participate in the elections: Prime Minister

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দল অংশগ্রহণ করবে বলে প্রত্যাশা করেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

আজ বৃহস্পতিবার (০৬ অক্টোবর) বিকেলে গণভবনে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র সফর-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচন বিষয়টা রাজনৈতিক দলের সিদ্ধান্ত। কে নির্বাচন অংশগ্রহণ করবে, কে করবে না; এখানে আমরা তো কিছু চাপিয়ে দিতে পারি না। রাজনীতি করতে হলে দলগুলো সিদ্ধান্ত নেবে। হ্যাঁ আমরা অবশ্যই চাই যে, সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক।

তিনি আরো বলেন, আমরা চাই সব দল আসুক, ইলেকশন করুক। কার কোথায় কতটুকু যোগ্যতা আছে; অন্তত আওয়ামী লীগ কখনো ভোট চুরি করে তো আর ক্ষমতায় আসবে না, আসেওনি। আওয়ামী লীগ কিন্তু জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েই ক্ষমতায় আসে।




Dr. M. Moktar Hossain returns home after international seminar

Md. Badiuzzaman (Tuhin), No.

ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ক্লিনিক্যাল কেমিস্ট্রি ও ল্যাবরেটরি মেডিসিনের আমন্ত্রণে আন্তর্জাতিক সেমিনার সফলতা অর্জন করে ৪ অক্টোবর রাত ১১ টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করেন।

ফরাজী হাসপাতাল লিঃ বনশ্রী ও বারিধারার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এম মোকতার হোসেন ও বারিধারার উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মুহাম্মাদ ইব্রাহিম মাসুম বিল্লাহ। ২ অক্টোবর দুবাই গ্র্যান্ড হায়াতে (Immunoassay) ইমিউনোএসে বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ইতালির বিখ্যাত চিকিৎসা গবেষক প্রফেসর মাউরিজিও ফেরারী। সেমিনারে সৌদি আরব, মিসর, পাকিস্তান, বাহরাইন, লেবাননের ক্লিনিক্যাল প্যাথলজির এক্সপার্টরা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ফরাজী হাসপাতাল বারিধারার সিইও মুহাম্মদ মাইন উদ্দীন চিকিৎসক দ্বয় দুবাই সফরে করেন। এবং সেমিনারে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা ফরাজী হাসপাতালের সেবার মান্নোয়নে দেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ডা. এম মোকতার হোসেন ও ডা. মাছুম বিল্লাহ ১ অক্টোবর সকাল ১০টায় শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে দুবাইর উদ্দেশ্যে রওনা করেন ২ অক্টোবর সেমিনারে অংশ নেয় ৩ অক্টোবর দুবাইয়ে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটির সাথে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন । প্রসঙ্গত, ইমিউনোএসে হলো,অ্যান্টিজেন বা অ্যান্টিবডি হিসাবে তাদের বৈশিষ্ট্য দ্বারা নির্দিষ্ট প্রোটিন বা অন্যান্য পদার্থ সনাক্ত বা পরিমাপ করার একটি পদ্ধতি।




Sheikh Hasina's gift of the right to asylum

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের ৩ নং জিরতলী ইউনিয়নে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের গৃহ নির্মাণ কাজের লেআউট ৬ অক্টোবর প্রদান করা হয়েছে ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বেগমগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহনাজ বেগম এর সুযোগ্য সন্তান সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা ইমরান নূর রফি, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আহমেদ উল্যাহ সবুজ সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।




Hilsa breeding season, Hilsa fishing banned for 22 days in Meghna

Rubel Chakraborty

From October 7 to October 22, the government has banned fishing in the Meghna river for 22 days, while the main breeding season of hilsa is the harvesting of hilsa. Transport, stocking, marketing, trading and trading have been declared completely banned. On this occasion, Tajumuddin Upazila Fisheries Office has been campaigning through banners and banners for various important places, populated markets and fish ghats for the past few days.

According to the Upazila Fisheries Office, Hilsa fish comes from the sea in fresh water from the sea. Transport, stocking, marketing, ban on crunch-selling, the maximum penalty of 2 years rigorous imprisonment or five thousand rupees along with fine of 5 thousand rupees has been imposed. In addition to the distribution of miking, leaflets from the office of the upazila fisheries officer, the last few days of sluice ghat, Choumani Ghat, Chaumani Bazar, upazila and other fishing places.

Upazila Nirbahi Officer Moritam Begum, Fisheries Officer Md. Amir Hossain, Officer-in-Charge Maksudur Rahman Murad, Coast Guard Contingent Commander Md Matiur Rahman and others were present.
Tajumuddin Coast Guard Contingent Commander Md Matiur Rahman said, "The Coast Guard has been ready to protect the Hilsha protection of the egg and the hilsa will continue to protect the mother hilsa through coordination with the fisheries administration."

Officer-in-charge Maksudur Rahman Murad said, "We have made maximum preparations to make the mother hilsa protection campaign useful and beautiful. In coordination with the upazila administration, round-the-clock patrols will be conducted in the river."

Upazila Fisheries Md. Amir Hossain said, "There is no compromise with anyone in protecting mother hilsa. Legal action will be taken against the people of the law. The coordination of the mother hilsa will be used to ensure smoothing of eggs, the coordination of the coordination of the police and the upazila Prasan will be patrol the river round the clock."




National Birth and Death Registration Day celebrated in Charbhadrasan

Charbhadrasana (Faridpur) Representative:

Charbhadrasan Upazila of Faridpur District has been celebrated with the slogan of correct birth and death, the National Birth and Death Registration Day of Faridpur District.

At 11 am on Thursday morning, the rally was held after a discussion meeting in the upazila hall room in the upazila hall.

The program was conducted by Rubel Mia of Rural Development Officer.

Upazila Assistant Commissioner (Land) Khairul Islam presided over the speech of the chief guest, Upazila Chairman Md. Kawshar.

‘Birth and death registration is necessary to provide and receive civic services in the state quickly. Once everyone's registration is completed, it will be easier to provide any immediate service.’

He further said, ‘In a developed country Population registers. This register contains information of every citizen. The first step in this effort is to register births and deaths. The country is moving forward under the leadership of the Manni Prime Minister. We are passing the first step of Digital Bangladesh.’

The meeting was also attended by Upazila Health Officer Dr. Hafizur Rahman, Upazila Fisheries Officer SM Mahmudul Hasan, Women Affairs Officer Sharmin Akhtar, Youth Development Officer Md Ziaul Haque, Upazila Project Implementation Officer Mahmudul Haque Titu, Charbhadrasan Pilot High School Principal Md. Nazrul Islam, Charbhadrasan Adarsh High School Principal Ziku Kazi, Bir Muktijoddha Md Fakhruzzaman, Abul Kalam, Journalist Abul Kalam and Abdul Ohab Molla.