Legal Aid: Rajshahi District and Sessions Judge will provide legal assistance to remote rural areas from the city

মাজহারুল ইসলাম চপল ব্যুরোচীফ: কুচকাওয়াজের মুহু মুহু শব্দ ও মনোমুগ্ধকর আয়োজনের মধ্যদিয়ে রাজশাহীতে পালিত হয়েছে জাতীয় আইন সহায়তা দিবস ২০২৪।
রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৯ টায় রাজশাহী আদালত চত্বরে দিবসটি উপলক্ষে সকাল থেকে নানা আয়োজনে পরিপূর্ণ ছিল। শুরুতে শান্তির প্রতীক পায়রা ও ফেস্টুন উড়িয়ে শুভ উদ্বোধন করেন রাজশাহী আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ জনাব শেখ মফিজুর রহমান। উদ্বোধন শেষে র‌্যালিতে অংশগ্রহন করেন তিনি। র‌্যালিটি জেলা ও দায়রা জজ চত্বর থেকে বের হয়ে নগরীর ভেঁড়িপাড়া (ডিআইজি রেঞ্জ কার্যালয়) মোড় হয়ে আবারও ফিরে আসে আদালত চত্বরে।
র‌্যালি শেষে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচী ও লিগ্যাল এইডের মেলা পরিদর্শন করেন এবং ফিতা কেটে স্টলগুলোর উদ্বোধন করেন তিনি। এসময় স্টলের আয়োজকরা আইনি সহায়তা নিয়ে নানা উদ্যোগ এবং কিভাবে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির কাছে আইনি সহায়তা পৌছানো যায় তা তুলে ধরেন।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হয় আলোচনা সভা। আলোচনা সভায়, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মারুফ আল্লাম ও জেলা যুগ্ন জজ লুনা ফেরদৌস এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান, জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমান। আলোচনা সভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইকবাল বাহার, বিজ্ঞ চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহ মোঃ জাকির হোসেন, পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি মো: সাইফুল ইসলাম।
এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ ও স্মার্ট বক্তব্য দিয়ে সকলকে আকর্ষিত করেন বিজ্ঞ মহানগর দায়রা জজ জনাব আল আসাদ মোঃ আসিফুজ্জামান। এমময় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন ট্রাইব্যুনালের (জেলা ও দায়রা জজ) বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ও অন্যান্য বিচারকবৃন্দ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড. মোঃ ইব্রাহিম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক ও সদস্যবৃন্দ, প্যানেল আইনজীবী, লিগ্যাল এইড ক্লায়েন্ট, লিগ্যাল এইড কমিটির সদস্যবৃন্দ, কোর্ট পুলিশ, জেলা পুলিশ, মহানগর পুলিশ, বিভিন্ন বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ব্লাস্ট, জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি, ব্র্যাক, সচেতন, এইড কুমিল্লা, এসিডি, ওলার, পরিবর্তন, দিনের আলো হিজড়া সংঘ, অনগ্রসর সমাজ উন্নয়ন সংস্থা এবং অন্যান্য সকল স্তরের জনসাধারণ। আলোচনা সভায় দিবসটির তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভা ও সেরা প্যানেল আইনজীবীদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
আলোচনা সভার শুরুতে লিগ্যাল এইড দিবসের তাৎপর্য নিয়ে মুক্ত আলোচনা ও আইন সহায়তা কার্যক্রম সম্পর্কে মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ও বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারি জজ আরিফুল ইসলাম ।
সভাপতির সমাপণী বক্তব্যে জেলা আইনগত সহায়তা প্রদান কমিটির চেয়ারম্যান সম্মানিত সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ জনাব শেখ মফিজুর রহমান সরকারি আইনগত সহায়তা বিষয়ে বর্তমান সরকারের ভূমিকা তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, “স্মাট লিগ্যাল এইড স্মাট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ”। আর্থিক অসচ্ছলতা ও অন্যান্য কারণে যাঁরা বিচার পেতে অসমর্থ বা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হন, তাঁদের জন্য বিচারের পথ সুগম করতেই আইনগত সহায়তা প্রদান আইন ২০০০ প্রণীত হয়েছিল। এটি একটি যুগান্তকারী ও জনবান্ধব আইন। দরিদ্র জনগণের প্রতি বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে সরকার সকল জেলায় লিগ্যাল এইড অফিস স্থাপন করেছেন। দরিদ্র জনগণের আইন সহায়তা প্রাপ্তি সহজ করার লক্ষ্যে সরকার লিগ্যাল এইড অফিসার, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, বেঞ্চ সহকারী ও পিয়নের পদ সৃষ্টি করেছেন। লিগ্যাল এইড কার্যক্রমে সকলের অংশগ্রহণ জরুরী বলে জানান এবং দরিদ্র মানুষের আইনগত অধিকার প্রাপ্তিতে সকলকে সাহায্য করার আহবান জানান। চলমান মামলার জট নিরসনে আপোষ-মিমাংসার মাধ্যমে বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তি (এডিআর) এর গুরুত্ব তুলে ধরেন।
তিনি বলেন রাজশাহী জেলা লিগ্যাল এইড অফিস হতে এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত ১৪,৯৮২ টি মামলায় সহায়তা প্রদান করা হয়েছে, যার মধ্যে মামলা নিস্পত্তি হয়েছে- ১১,৬৫১ টি, মামলা চলমান আছে- ৩,৩৩১ টি। ২০১৭ সাল হতে এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত ৩,০৩৫ জন আইনি পরামর্শ গ্রহণ করেছে। ২০১৬ সাল হতে এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত বিকল্প পদ্ধতিতে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য (এডিআর) আবেদন করেছেন- ১৬৪৮ জন। যার মধ্যে নিস্পত্তি হয়েছে- ১৫২৯ টি, চলমান রয়েছে- ১১৯ টি এবং এডিআর এর মাধ্যমে টাকা আদায় করা হয়েছে- ১,৮৪,০৩,৮১১/- (এক কোটি চুরাশি লক্ষ তিন হাজার আটশত এগার) টাকা। আইনগত সহায়তা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে হবে। আমি বিশ্বাস করি খুব দ্রুত রাজশাহী শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে লিগ্যাল এইড আইনি সহায়তা পৌছে যাবে।
পরে ২০২৩ সালের সেরা প্যানেল আইনজীবীকে ক্রেস্ট প্রদান করেন। এ বছর সেরা প্যানেল আইনজীবী নির্বাচিত হয়েছেন এড. নীলিমা বিশ্বাস। সর্বশেষ তিনি সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

 




Internet service will be disrupted across the country today

Internet services may be disrupted in various parts of the country today (March 2) due to maintenance work on the submarine cable. Maintenance work will continue on the Singapore side of the submarine cable (C-ME-WE-4) system today. Due to this, internet services may be disrupted from 7 am to 7 pm.
The matter was confirmed last Wednesday through a notification from Bangladesh Submarine Cables Company Limited (BSCCL).
The notification said that the circuits connected through this cable will be partially closed for approximately 12 hours from 7 am to 7 pm on March 2 due to maintenance work undertaken by the consortium on the Singapore end of the submarine cable (C-ME-WE-4) system.
However, it was also reported that the circuits connected through the country's second submarine (CME-WE-5) cable installed in Kuakata will remain operational as usual.
Operator companies have informed customers in advance about this by posting on social media and sending text messages to mobile phones, expressing their regret. These messages state that there may be difficulties in using internet services across the country from 7 am to 7 pm on Saturday.



What to do with social media accounts after someone's death?

Billions of people around the world use social media platforms. They spend a lot of time scrolling through Facebook and Instagram. They regularly post pictures and videos. They check their likes and shares. They also chat with friends all the time. However, many people wonder what will happen to their online presence after death. Sometimes, the user can decide what will happen to the account himself. But many may not know this. In addition, the account remains active until relatives inform social media about the person's death. If close relatives inform about the death, some social media allow the profile to be closed. Some social media provide different options. This information was obtained from a report by international news media BBC Bangla.
The report states that when a person's death certificate is submitted on Meta-owned Facebook and Instagram, the account is either deleted or memorialized. That is, the account will be frozen for a period of time and will remember the user. During this time, others will be able to post photos and memories on the account. The deceased person's account name will be written 'In Memoriam' or 'In Memory'. No one will be able to log in or operate that account unless the user provides a 'legacy contact' before death.
Typically, a family member or friend can be designated as a 'legacy contact'. They can manage the content of the deceased person's account or request to deactivate it. Memorialized accounts are not displayed to potential virtual friends in the 'People You May Know' or 'People You May Know' list on Facebook. And the deceased's friends do not receive any notifications of their birthday.
How to take advantage of legacy contact features
To take advantage of this feature of Facebook, you first need to open a Facebook account. Then go to Facebook from the app and click on the profile picture on the right. Then go to the Privacy and Settings option at the bottom. Go there and click on the Settings option.
After clicking there, several options will appear. From there, you have to click on the Access and Control option. Then, when you go to the Memorialization settings, the 'Choose Legacy Contacts' option will appear.
Go there and enter the name of the person you want to leave the account in the search option. Then the name of that person will appear on your screen. From there you can make the account in his name. However, to do this, that person must be your Facebook friend.
When you select someone, they will immediately receive a message stating that you are giving them responsibility for your Facebook account in your absence.
Meanwhile, in the case of X (former Twitter) accounts, there is no option to memorialize someone's profile. In that case, the account can only be deactivated if the person dies or the account owner is unable to use it.



28 Google employees fired for protesting investment in Israel

ইসরায়েলের সঙ্গে নতুন চুক্তির বিরোধিতা করায় ২৮ জন কর্মীকে চাকরিচ্যুত করেছে গুগল। সম্প্রতি ক্যালিফোর্নিয়া ও নিউ ইয়র্কে তাদের দপ্তরে ১০ ঘণ্টা কাজ বন্ধ রেখে প্রতিবাদ করে ওই কর্মীরা। সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহর এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘নো টেক ফর অ্যাপারটাইড’ নামে কর্মীদের একটি গ্রুপ এই বিদ্রোহ করে। ইসরায়েলের সঙ্গে নতুন চুক্তি নিয়েই তারা অসন্তুষ্ট। বিশেষ করে প্রজেক্ট নিমবাস। এই প্রকল্পে ১২০ কোটি ডলারের চুক্তি করেছে ইসরায়েল ও গুগল।
এই ঘটনার পরেই বিক্ষোভের সঙ্গে জড়িত কর্মীদের গুগলের পক্ষ থেকে নোটিশ পাঠানো হয়। এমনকি যারা আন্দোলনের সমর্থক, কিন্তু সরাসরি অবস্থান বিক্ষোভে অংশ নেননি তাদের কাছেও নোটিশ যায় সংস্থার এমপ্লয়ি রিলেশনশ গ্রুপের পক্ষ থেকে।
গুগলের পক্ষ থেকে দেওয়া এক অভ্যন্তরীণ বিবৃতিতে কর্মীদের জানানো হয়েছে, আমাদের সংস্থায় এই ধরনের বিক্ষোভের কোনও জায়গা নেই এবং আমরা এই ধরনের ঘটনা বরদাস্ত করবো না।
বিক্ষোভকারীদের সম্পর্কে এক বিবৃতিতে গুগল জানিয়েছে, শারীরিকভাবে অন্য কর্মীদের কাজে বাধাদান আমাদের নীতির বিরোধী এবং এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না। এই কর্মীদের বার বার অনুরোধ করা সত্ত্বেও তারা অফিসের অঞ্চল ছেড়ে যেতে রাজি না হওয়ায় অফিসের নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের অফিসের বাইরে বের করে দেওয়া হয়। আমরা আপাতত ২৮ জন কর্মীকে এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে বরখাস্ত করেছি এবং পরবর্তী পর্যায়ের তদন্ত চলছে।



Delete WhatsApp from Chinese app store

মার্কিন টেক জায়ান্ট অ্যাপল চীনা সরকারের আদেশ মানতে চীনে নিজস্ব অ্যাপ স্টোর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ও থ্রেডস অ্যাপ সরিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছে। এ নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে জাতীয় নিরাপত্তায় ঝুঁকির বিষয়টি উল্লেখ করেছে দেশটির সরকার।
জানা যায়, অ্যাপল সম্প্রতি তাদের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড সাইট অ্যাপ স্টোর থেকে মেটার মালিকানাধীন দুটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ এবং থ্রেডস সরিয়ে নিয়েছে। যদিও শুধু অ্যাপ স্টোর চীনা শাখায় এ পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্যান্য অঞ্চলের ব্যবহারকারীরা এখনো এ দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারছেন।
মার্কিন টেক জায়ান্টটি জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগের কারণে চীনা সরকার তাদের এ নির্দেশ দিয়েছে। চীনে হোয়াটসঅ্যাপ এবং থ্রেডস পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হলেও ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, মেসেঞ্জারসহ অন্যান্য মেটার অ্যাপগুলো কিন্তু এখনো অ্যাপ স্টোরে চালু রয়েছে।
এমনকি ইউটিউব এবং টুইটার (বর্তমানে এক্স) প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো অ্যাপগুলো এখনো ডাউনলোড করা যাচ্ছে। ফলে নির্দিষ্টভাবে হোয়াটসঅ্যাপ এবং থ্রেডস কিভাবে দেশটির জন্য জাতীয় হুমকিস্বরূপ হয়ে উঠেছে তা আমাদের কাছে পরিষ্কার না।



Clarke wants McGurk in World Cup squad

Former Australian captain Michael wants to see new power hitter Jack Fraser-McGurk in the national team for the upcoming T20 World Cup. 

Clarke has been impressed with McGurk's power hitting in the ongoing Indian Premier League (IPL) T20 cricket. He said that McGurk's devastating batting will make the selectors consider him for the World Cup.

McGurk got his first chance to play in this year's IPL. He impressed in his IPL debut against Lucknow Super Giants. The right-handed batsman scored 55 runs off 35 balls at a strike rate of 157, with 2 fours and 5 sixes.

McGurk then showed his formidable form against Sunrisers Hyderabad. He scored 65 runs off 18 balls with 5 fours and 7 sixes at a strike rate of 361. In that match, he set the record for the fastest half-century in this year's IPL by scoring a half-century off 15 balls. McGurk's power hitting did not stop in this match.

McGurk opened the innings against Mumbai Indians yesterday. This time, he again brought up a half-century off 15 balls, crushing the Mumbai bowlers. In the match, which touched his record, McGurk played a devastating innings of 84 runs off 27 balls, hitting 11 boundaries and 6 boundaries at a strike rate of 311.

McGurk has scored 247 runs in 5 innings for Delhi so far at a strike rate of 237 and an average of 49. Because of such devastating batting, Australia's World Cup-winning captain Clarke wants McGurk in the Australian team for the upcoming T20 World Cup.

"The selectors have to think about McGurk now," Clarke said in the commentary box during an IPL match. "There are only a few days left to pick the team. Honestly, the way he's playing, it's hard to leave him out."

He added, "I think the conditions will be the same in West Indies. The power play on slower wickets requires extra energy. He has created his potential and I would like to see him in the 15-man squad."

 




Williamson led New Zealand in the World Cup

কেন উইলিয়ামসনকে অধিনায়ক করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নবম আসরের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (এনজেডসি)।

আগামী ২ থেকে ৩০ জুন যৌথভাবে যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এবারের আসরের জন্য সবার আগে দল দিল নিউজিল্যান্ড। সোমবার তারা দল ঘোষণার সাথে ১৯৯৯ বিশ্বকাপের আদলে নিজেদের জার্সিও উন্মোচন করে।

অধিনায়ক হিসেবে চতুর্থবারের মত কিউইদের নেতৃত্ব দিবেন উইলিয়ামসন। সব মিরিয়ে ষষ্ঠবার খেলবেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।

সপ্তম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে নামবেন নিউজিল্যান্ডের টেস্ট দলের অধিনায়ক টিম সাউদি। টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১৫৭ উইকেটের মালিক ৩৫ বছর বয়সী এই অভিজ্ঞ পেসার।

ক্যারিয়ারে পঞ্চমবারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মাতাবেন আরেক অভিজ্ঞ পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। সাউদির সাথে বোলিং আক্রমনে থাকবেন এই ৩৪ বছর বয়সী।

প্রথমবারের মত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলতে দেখা যাবে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে উদীয়মান ক্রিকেটার হিসেবে মনোনয়নের তালিকায় থাকা পেসার ম্যাট হেনরি এবং ব্যাটিং অলরাউন্ডার রাচিন রবীন্দ্রকে।

নিউজিল্যান্ডের প্রধান কোচ গ্যারি স্টিড বলেন, ‘আপনি যখন বিশ্বকাপে খেলতে যাবেন তখন আপনার অভিজ্ঞতার দরকার হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটি দারুন একটি দল যেখানে ভারসাম্য, উইকেট এবং কন্ডিশন বিবেচনা করে আমাদের কেনের মত অনেক বিকল্প আছে।’

ইনজুরির কারণে দলে সুযোগ হয়নি পেসার এডাম মিলনে এবং কাইল জেমিসনের।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নিউজিল্যান্ড দল: কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ফিন অ্যালেন, ট্রেন্ট বোল্ট, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মার্ক চ্যাপম্যান, ডেভন কনওয়ে, লুকি ফার্গুসন, ম্যাট হেনরি, ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, গ্লেন ফিলিপস, রাচিন রবীন্দ্র, মিচেল স্যান্টনার, ইশ সোধি ও টিম সাউদি।

 




Mustafiz returned to the top of the list of wicket takers

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চেন্নাই সুপার কিংসের বড় জয়ের ম্যাচে টুর্নামেন্টে উইকেট শিকারী বোলারদের তালিকার শীর্ষে ফিরেছেন বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান।

রোববার রাতে টুর্নামেন্টের ৪৬তম ম্যাচে সানরাইজার্স হায়দারাবাদকে ৭৮ রানে হারিয়েছে চেন্নাই।

এ ম্যাচে ২.৫ ওভার বল করে ১৯ রানে ২ উইকেট নেন মুস্তাফিজ। এর ফলে দুই পেসার মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের জসপ্রিত বুমরাহ ও পাঞ্চাব কিংসের হার্সাল প্যাটেলের সাথে ১৪ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে তালিকার শীর্ষে ফিরলেন মুস্তাফিজ। বুমরাহ ও প্যাটেল ৯টি করে এবং মুস্তাফিজ ৮টি ম্যাচ খেলেছেন।

নিজেদের মাঠে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে তৃতীয় ওভারে ওপেনার আজিঙ্কা রাহানে ৯ রানে আউট হলেও অধিনায়ক ঋুতুরাজ গায়কোয়াড় ও নিউজিল্যান্ডের ড্যারিল মিচেলের জোড়া হাফ-সেঞ্চুরিতে ২০ ওভারে ৪ উইকেটে ২১২ রানের বড় সংগ্রহ পায় চেন্নাই।

জবাবে খেলতে নেমে চেন্নাইয়ের বোলারদের সামনে অসহায় আত্মসমর্পন করেন হায়দারাবাদ। ৭ বল বাকী থাকতে ১৩৪ রানে অলআউট হয় তারা।

ম্যাচে নিজের প্রথম ওভারে ৮ ও দ্বিতীয় ওভারে ৫ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন মুস্তাফিজ। ১৯তম ওভারে তৃতীয়বারের মত আক্রমনে এসে ৫ বলে ৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন কাটার মাস্টার।

আইপিএলে বোলারদের পার্পল ক্যাপ জেতার প্রধান মানদণ্ড উইকেটসংখ্যা। একাধিক বোলার সমানসংখ্যক উইকেট পেলে ম্যাচ বা স্ট্রাইক রেট দেখা হয় না। বিবেচনায় নেওয়া হয় ইকোনমি, অর্থাৎ ওভারপ্রতি কে কেমন রান দিয়েছেন। ঠিক এ জায়গাতেই বুমরার চেয়ে পিছিয়ে মোস্তাফিজ। মুম্বাইয়ের বুমরা এখন পর্যন্ত ৩৬ ওভার বল করে দিয়েছেন ২৩৯ রান, ওভারপ্রতি ৬.৬৩ করে। আর মোস্তাফিজ ৩০.২ ওভারে ২৯৬ রান দিয়েছেন ৯.৭৫ ইকোনমিতে।

পাঞ্জাবের হার্শাল অবশ্য রান দিয়েছেন আরও বেশি হারে—ওভারপ্রতি ১০.১৮ করে। সব মিলিয়ে পার্পল ক্যাপের লড়াইয়ে বুমরা এখন এক নম্বরে, মোস্তাফিজ দুই আর হার্শাল তিন নম্বরে।

 




Rupganj survived in the Premier League with a great victory

দুই দলের জন্যই ম্যাচটি ছিল বাঁচা-মরার। সেই লড়াইয়ে কোনো বিভাগেই প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারল না গাজী টায়ার্স ক্রিকেট একাডেমি। তাদের উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের টিকে থাকা নিশ্চিত করেছে রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে সোমবার ৭ উইকেটে জেতে রূপগঞ্জ টাইগার্স। বোলারদের মিলিত প্রচেষ্টায় গাজী টায়ার্সকে ২০৬ রানে গুটিয়ে দেয় দলটি। পরে জয়ের সহজ পথ তৈরি করে দেন দুই ওপেনার মাহফিজুল ইসলাম ও জসিম উদ্দিন। রেলিগেশন লিগের শেষ ম্যাচটিতে ২০৭ রানের লক্ষ্য ৯৫ বল বাকি থাকতেই ছুঁয়ে ফেলে তারা।

রূপগঞ্জ টাইগার্স সব মিলিয়ে ১৩ ম্যাচে জিতল ৪টিতে। আগের ম্যাচে সিটি ক্লাবের বিপক্ষে জিতলেও শেষ ম্যাচ হেরে আবার প্রথম বিভাগে নেমে গেল গাজী টায়ার্স। প্রথমবার ঢাকার ক্লাব ক্রিকেটের শীর্ষ পর্যায়ে এসে স্রেফ এক আসর টিকতে পারল তারা।

গাজী টায়ার্সের আগেই অবনমিত হয়েছে ১৩ ম্যাচে স্রেফ ২ জয় পাওয়া সিটি ক্লাব। এই দুই দলের জায়গায় প্রথম বিভাগ থেকে উন্নীত হয়ে আগামী মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগ খেলবে অগ্রণী ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব ও গুলশান ক্রিকেট ক্লাব।

টস জিতে ব্যাট করতে নেমে গাজী টায়ার্সের প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যানই দুই অঙ্ক স্পর্শ করেন। কিন্তু ইনিংস টেনে লম্বা করতে পারেননি কেউই।

সাত নম্বরে নামা অধিনায়ক গাজী তাহজিবুল ইসলামের ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৪ বলে ৫২ রানের ইনিংসে কোনোমতে দুইশ পেরোয় দল।

রূপগঞ্জের কোনো বোলার একাধিক উইকেট নিতে পারেননি। তবে আঁটসাঁট বোলিংয়ে সম্মিলিত অবদান রাখেন সবাই।

রান তাড়ায় মাহফিজুল ও জসিমের ব্যাটে ১৫১ বলে ১৫৫ রানের উদ্বোধনী জুটি পায় রূপগঞ্জ টাইগার্স। ২৬তম ওভারে শামিম মিয়ার বলে ফেরেন দুজনই। ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৭৭ বলে ৭৪ রান করেন মাহফিজুল। জসিমের ব্যাট থেকে আসে ৯ চার ও ২ ছক্কায় ৭৫ বলে ৭৭ রান।

চতুর্থ উইকেটে ৩১ বলে ৪১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে জয় নিশ্চিত করেন সালমান হোসেন ও আব্দুল্লাহ আল মামুন।

৭৪ রানের ইনিংসে ম্যাচ সেরার পুরস্কার জেতেন মাহফিজুল। ১১ ম্যাচে ৩ ফিফটিতে ৪১০ রান করে এবারের লিগ শেষ করলেন ২০২২ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলা এই ওপেনার।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

গাজী টায়ার্স Cricket একাডেমি: ৫০ ওভারে ২০৬/৭ (মহব্বত ২৭, ইফতেখার হোসেন ২৭, আশিকুর ১৭, হাফিজুর ২১, শামিম ৩২, আশরাফুল ২, তাহজিবুল ৫২*, ইফতেখার সাজ্জাদ ১৪, আরিদুল ১*; মহিউদ্দিন ১০-০-৩৫-১, আরিফুল ৬-১-১৯-১, মামুন ৮-০-৩৫-০, হাশিম ১০-২-৩৩-১, সোহাগ ১০-০-৪২-১, গালিব ৫-০-২৭-১, আইচ ১-০-১১-০)

রূপগঞ্জ টাইগার্স Cricket ক্লাব: ৩৪.১ ওভারে ২০৭/৩ (মাহফিজুল ৭৪, জসিম ৭৭, শামসুর ৭, সালমান ২৩*, মামুন ২০*; ইকবাল ৩-০-২৩-০, লিওন ৫-০-১৬-০, আরিদুল ৮-০-৩৮-১, ইফতেখার হোসেন ৪-০-৩৬-০, ইফতেখার সাজ্জাদ ৪-০-২৫-০, হাফিজুর ৩-০-১৭-০, শামিম ৫-০-৪৪-২, আশরাফুল ২.১-০-৮-০)।

ফল: রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব ৭ উইকেটে জয়ী।




Directed the administration to stop increasing the price of medicine

The High Court has ordered the Health Secretary and the Drug Administration to take measures to stop arbitrary increases in drug prices. A High Court bench headed by Justice Mustafa Zaman Islam issued the order on Monday.

The court ordered the Director General of the Directorate General of Health Services to inform the government within 30 days about the action taken against the pharmaceutical companies. The pharmaceutical companies have been told not to import raw materials without government approval.

In addition, the High Court has issued a rule on why it is not illegal for the country's pharmaceutical companies to not take action to stop illegal drug pricing.