Abdullah Sagar (55), an official of Dhaka University, died after falling from the seventh floor while taking an elevator. He was working as the senior assistant accounts director at the Dean's Office of the Faculty of Fine Arts. The incident took place at the university's Mukaram Bhaban around 10:15 am on Friday. He was rescued and admitted to Dhaka Medical College (DMCH) Hospital, where he died in the afternoon.

Abdullah's home is in Kalemeshwar village under Gacha police station in Gazipur. He lived in Gazipur with his wife and three children. He used to commute to and from work regularly.

Alam Faruk, assistant registrar of the Fine Arts Department, said that the admission test for the Agricultural University was held on Friday. The students were seated in the Mukaram Bhaban. Abdullah went there to work. The elevator in that building is very old, which has to be opened by hand. He opened the elevator door on the seventh floor by hand and entered, but at that time the elevator did not reach the floor and fell down and was seriously injured.

University proctor Saifuddin Ahmed said Abdullah was on the seventh floor. He fell down as the door opened before the elevator arrived. Dhaka's Shahbagh Police Station OC Mohammad Khalid Munsur said the body was handed over without an autopsy as the family had no complaints.

রাজধানীর শ্যামপুরে একটি বাসায় জমে থাকা গ্যাস থেকে বিস্ফোরণে ৩ জন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।

সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটে। পরে ভোর ৫টার দিকে তাদের হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।

দগ্ধরা হলেন- মো. জামাল উদ্দিন (৫০), মো. জামিল হোসেন (২৫) ও মোহাম্মদ তুষার (৩৫)।

জামিলের বাবা ইকবাল জানান, সাততলা ভবনের উপরের তলায় তারা তিনজন একটি রুমে কথা বলছিল। জামাল সিগারেট ধরানোর জন্য লাইটার জ্বালালে হঠাৎ রুমে বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়। পরে তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা বার্নে নিয়ে আসা হয়।

তিনজনের অবস্থাই আশঙ্কাজনক জানিয়ে বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. তরিকুল ইসলাম জানান, জামালের শরীরে ৭৫ শতাংশ, জামিলের ৫৫ শতাংশ ও তুষারের ১০০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Dhaka Metropolitan Detective Branch (DB) has arrested former Food Minister and former member of parliament from Naogaon-1 constituency Sadhan Chandra Majumder.

He was arrested in a raid in the capital's Bashundhara residential area on Thursday night. He was later taken to the DB office on Minto Road in the capital.

Deputy Commissioner of the Media and Public Relations Branch of Dhaka Metropolitan Police, Muhammad Talebur Rahman, confirmed this information. He said that there are several cases against Sadhan Chandra Majumder. He will be shown arrested in those cases.

He is a licensed pilot. In 2007, he flew Lockheed Martin's F-16 fighter jet. Through this he made a unique achievement. Because then he was 69 years old. He became the first civilian Indian to fly the F-16. Expressing his feelings after coming down, Ratan Tata said, 'It was great.'

I am talking about Ratan Tata. Ratan Tata is one of the world famous industrialists of India. Chairman Emeritus of Tata Group, one of the country's largest industrial conglomerates. He died on Wednesday while undergoing treatment at Breach Candy Hospital in Mumbai, India. He was 86 years old.

Tata Industrial Group is 155 years old. Ratan Tata has led the conglomerate for over two decades. Tata group has more than hundred companies. More than 6 lakh 60 thousand employees. Works in hundreds of countries. The industry group has an annual revenue of more than 10 thousand crore (100 billion) dollars.

In 2007, 69-year-old Ratan Tata sat in the cockpit of a Falcon model F-16 fighter jet in Bangalore. He was in the co-pilot's seat. Pilot Paul Hattendorff was responsible for piloting the aircraft. The maximum speed of the F-16 fighter jet is more than two thousand kilometers per hour.

This Indian industrialist stayed in the sky for about 40 minutes with the F-16 fighter jet. He took control of the fighter in mid-air. He is the oldest Indian to fly a US-built fighter jet.

Ten years after this incident, the Tata Group signed a milestone deal with Lockheed Martin, the US manufacturer of F-16 fighter jets. Under the contract, Ratan Tata opened the way for the manufacture of F-16 fighter jets in India.

Recently, Voice of America, the chief advisor of the interim government, Professor Dr. Some are misinterpreting the interview given by Muhammad Yunus. He never talked about erasing the proud history of Bangladesh by pressing the 'reset button'. These things were said in a statement from the Press Wing of the Chief Adviser on Thursday.

The statement said, Dr. Yunus referred to pressing the 'reset button' to get out of the corrupt politics that destroyed all important institutions in Bangladesh, pushed the economy to the brink of collapse and disenfranchised millions of people and start afresh. He never talked about erasing the proud history of Bangladesh.

The statement also said, "It should be noted here that when someone presses the reset button on a device, he sets the software to restart the device." It does not change the hardware. 1971 Liberation War Bangladesh Hardware.

The statement said, Dr. After Yunus arrived in Dhaka to take charge as the chief adviser of the interim government on August 8, Hazrat Shahjalal told reporters at the airport that the people led the July-August coup. This is our second freedom. The first independence in 1971 was the country's glorious independence war.

According to the statement, in 1971, Professor Yunus was an assistant professor at Middle Tennessee State University in the United States. Soon after the declaration of independence of Bangladesh, he formed the Bangladesh Citizens Committee. He started a US-wide campaign to persuade the US government to recognize Bangladesh. He published the Bangladesh Newsletter to inform the world about the genocide committed by the Pakistani army in Bangladesh.

Biman Bangladesh Airlines Limited has released a notification for the recruitment of Security Assistant. Interested candidates should apply online.

Post Name: Security Assistant

Position Number: 5

বাহারি চুলের ফুটবলকন্যা মাঠে আরও রঙিন। তার বাঁ পায়ের ফুটবলশৈলীতে শুধুই ছড়ায় মুগ্ধতা। অসাধারণ ড্রিবলিংয়ের সঙ্গে চোখ ধাঁধানো ফ্রি কিক; ঋতুপর্ণা চাকমা যেন বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পোস্টার গার্ল। অতটা আলোচনায় না এলেও মধ্যমাঠের শিল্পী হিসেবে বেশ সুনাম তাঁর। 

গতকাল কাঠমান্ডুতে নারী সাফের ফাইনালে নেপালের বিপক্ষে ৮১ মিনিটে যে গোলটি করেছিলেন তিনি, ধারাভাষ্যকাররা বলতে বাধ্য হয়েছেন ‘ওয়ান্ডারফুল’। গোল করার পর নিজের মুখে আঙুল দিয়ে ঋতুপর্ণা ভরা গ্যালারিকে চুপ থাকতে বলেছেন। তাঁর এই গোলেই দশরথের ১৬ হাজারের মতো দর্শক শুধুই চুপই হননি, বাংলাদেশের মেয়েরা যে গড়েছেন অনন্য কীর্তি। বড় কোনো ট্রফি জিতে ধরে রাখার কীর্তি ছেলেরাও পারেনি। সেটিই এবার করে দেখিয়েছেন সাবিনারা।

বুধবার টুর্নামেন্টের ফাইনালে নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপা জেতা বাংলাদেশের এই সাফল্যের অন্যতম কারিগর তো রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার মোগাছড়ি গ্রামের কন্যা ঋতুপর্ণা। টুর্নামেন্টের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আপন আলোয় উজ্জ্বল থাকা এ মিডফিল্ডার করেছেন দুই গোল। তবে গোলের জন্য নয়, নজরকাড়া পারফরম্যান্স আর ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো বেশ কয়েকটি গল্প লেখায় এবারের আসরে সেরা ফুটবলারের পুরস্কারটি উঠেছে ঋতুপর্ণার হাতে।

পুরস্কার মঞ্চে দাঁড়িয়ে কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলা এ প্লে-মেকার ভাসছেন স্বপ্নপূরণের উচ্ছ্বাসে, ‘এই মুহূর্তে খুবই ভালো লাগছে। আমি সত্যিই খুব আনন্দিত। এই স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। আমি আসলে ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। আমরা দ্বিতীয়বারের মতো সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়েছি। আমার পরিবার আমাকে অনেক সাপোর্ট করেছে। বাংলাদেশের মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। সমর্থকদের দোয়ায় আমরা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছি।’

বাঁ প্রান্ত দিয়ে ঋতুপর্ণা যখন আক্রমণ শানান, তখন প্রতিপক্ষ হয়ে যায় এলেমেলো। ভুটানের বিপক্ষে সেমিফাইনালে ম্যাচের ৭ মিনিটে তাঁর বাঁ পায়ের বুলেটগতির শটই চলে যায় জালে। অথচ তার আগ পর্যন্ত গোল না পাওয়ার আক্ষেপ ছিল তাঁর কণ্ঠে। শেষ চারে সেই আক্ষেপ পূরণের পর ফাইনালে নেপালের বিপক্ষে করেছেন জয়সূচক গোল।

বড় ম্যাচের ফুটবলার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা ঋতুপর্ণার জীবনে ২০২২ সালে নেমে এসেছিল আঁধার। ওই বছরের জুনে আদরের ছোট ভাই পার্বন চাকমার মৃত্যুটি তাঁর জন্য বড় আঘাত হয়ে এসেছিল। এরপর সিনিয়র সাফ জেতার সঙ্গে যত কিছুই অর্জন করেছেন, প্রতিবারই প্রিয় ভাই পার্বনকে মনে করেছিলেন। এবারও হয়তো টুর্নামেন্ট সেরার ট্রফিটা প্রয়াত ছোট ভাইকে উৎসর্গ করেছেন মধ্যমাঠের শিল্পী ঋতুপর্ণা চাকমা।