Everyone's cooperation is needed to prevent question paper leaks: Dipu Moni

January 10, 2019

Education Minister Dr. Dipu Moni said that there is work to be done in some areas of the Ministry of Education. They will be done with everyone's cooperation from the beginning. In addition, more cooperation from parents and students will be needed to prevent the biggest problem, which is question paper leakage.

The Education Minister said these things in response to questions from journalists at Chandpur Circuit House on Thursday afternoon.
He also said that the more demand there is for leaked questions, the more those who resort to dishonest means will try to find them. Our responsibility is to ensure that this does not happen in any way. And in this case, if teachers, guardians and students want, we will not accept these questions. If we make efforts, it will be possible to stop this. Even then, if anyone does it, they will be brought under the law.

Dipu Moni said, "We will work to fulfill the expectations of the people of the country. Along with this, the Ministry of Education will also work with the cooperation of everyone in the country."

Also present at the event were Chandpur Deputy Commissioner Md. Majedur Rahman Khan, Additional Superintendent of Police Md. Mizanur Rahman, Sadar Upazila Executive Officer (UNO) Kaniz Fatema, District Awami League Organizing Secretary Tafazzal Hossain Sdu Patwari and others.



Meghna bank protection dam is necessary to protect Kamalnagar

January 10, 2019

Lakshmipur:

The river has left thousands of families in Kamalnagar upazila of Lakshmipur destitute due to river erosion during the monsoon season. It has swallowed many government and private establishments. Due to continuous erosion, one-third of the upazila is now under the river.

In the past one and a half years, the one-kilometer bank protection dam in the upazila has collapsed at least eight times. The people of this township are now terrified of river erosion. To prevent erosion, another eight-kilometer dam is needed here before the next monsoon season.

To protect themselves from the terrible erosion, the residents of Kamalnagar have organized programs like human chains, meetings and road blockades. In the face of demands, the construction of a one-kilometer bank protection dam was completed last year. Just one kilometer of dam is not enough for Kamalnagar.

The second phase of the Kamalnagar riverbank protection dam is scheduled to begin, but it has not yet seen the light of day. If the second phase of the dam is not started soon, there is a risk that the dam that has been built will also disappear into the river. This will pose a serious threat to several unions including the upazila headquarters.

On the spot, it was seen that the designated one-kilometer dam in the Matabbarhat shore protection dam area is almost destroyed. In the last one and a half years, the dam has collapsed at least eight times. There are concerns about the dam in the coming monsoon season. If the damaged dam is not repaired and more dams are not built on both sides, a great danger will befall Kamalnagar. In such a situation, it is necessary to build more shore protection dams on an urgent basis.

Locals said that the construction of a one-kilometer bank protection dam during the last monsoon saved several areas including Matabbarhat Bazar. The dam is also under threat due to the lack of second-phase work. It is urgent to repair the bank protection dam and build another eight kilometers of dam before the next monsoon. People in the affected areas say that candidates have assured necessary measures to prevent erosion of the Meghna before the 11th National Parliament elections. Now the locals want the elected parliament members to fulfill their promises.

Kamalnagar Upazila Awami League Organizing Secretary and a victim of river erosion, Saifuddin Azam, said that although the main development project proposal (DPP) had instructions to build a second phase of about eight and a half kilometers of dam in Kamalnagar from the 2016-17 fiscal year, work has not yet started due to the negligence of the authorities and lack of proper steps. If the initiative to build the dam is not taken soon, Kamalnagar will be swallowed up by the river.

The day after being elected as a member of parliament from the Grand Alliance of the 11th National Parliament, he met with leaders and activists at Hazirhat Bazaar and assured them that river erosion work would be prevented in a road meeting.

Earlier in 2014, the government allocated Tk 198 crore for the Meghna River bank protection dam. With the allocated money, one kilometer of dam in Kamalnagar, three and a half kilometers in Ramgatir Alexander and one kilometer in Ramgatirhat Masghat area were to be constructed. On February 1, 2015, the 19th Engineering Construction Battalion under the supervision of the army started the construction of the dam to prevent erosion in the Alexander area and successfully completed three and a half kilometers.

Meanwhile, Narayanganj Dockyard Engineering Limited got a one-kilometer work in Kamalnagar for Tk 48 crore of that allocation. Two years after the allocation of money, the company started work with Western Engineering in early 2016. That year, the work was stopped due to pressure from the locals because it started work with low-quality sand and geo bags. At that time, the local people formed a human chain to protest the irregularities and demand proper work. Later, although one kilometer of work was done despite irregularities, the dam collapsed eight times in one and a half years.

Prime Minister Sheikh Hasina inaugurated the Ramgati-Kamalagar river bank protection dam at a public meeting in Lakshmipur on March 14, 2017. At that time, she assured of the second phase of work. Locals expect that the second phase of work will begin soon to prevent erosion.



Two and a half maunds of jatka along with electric net seized in Ramgati

January 10, 2019

Lakshmipur:

লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে ১০ হাজার মিটার অবৈধ কারেন্ট জাল ও আড়াই মণ (১০০ কেজি) জাটকা জব্দ করা হয়েছে।

বুধবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে এ অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন।

রামগতি উপজেলা সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা কামাল হোসেন জানান, রামগতির কোস্টগার্ডের একটি দল মেঘনা নদীর বিভিন্নস্থানে অভিযান চালায়। অভিযানে জাটকা ধরার সময় ১০ হাজার মিটার করেন্ট জাল ও আড়াই মণ জাটকা জব্দ করা হয়। তবে জেলেরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

জব্দ হওয়া জাটকা স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করাসহ অবৈধ জালগুলো আলেকজান্ডার লঞ্চঘাট এলাকায় আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয় বলেও জানান তিনি।



‘'Law is being amended to judge Jamaat as a party'’

January 10, 2019

Dhaka:

যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে জামায়াতের বিচারের লক্ষ্যে আবারো আইন সংশোধনের উদ্যেগের কথা বললেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, আইন সংশোধন হচ্ছে রাজনৈতিক দল হিসেবে তার বিচার করা যায় কিনা? আমরা ড্রাফট করে রেখেছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পেলে মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে।

বুধবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালে যে আইন করা হয়েছিল সেটা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যারা মানবতাবিরোধী ব্যক্তি তাদের বিচার করার জন্য। তখন সেই আইনটাতে দল হিসেবে জামায়াতের বিচার করার জন্য করা হয়নি। তবে ১৯৭২ সালে যখন সংবিধান প্রণয়ন করা হয় তখন জামায়াতকে ‘ব্যান্ড’ (বাতিল) করা হয়েছিল। সে কারণে দাবি উঠেছিল।

‘তাছাড়া তিনটি রায়ে দেখা গেছে যে জামায়াত দল হিসেবে যুদ্ধাপরাধে জড়িত। তাদের বিচারের জন্য দাবি উঠেছে সেই সেই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি বলেছিলাম যে বিদ্যমান আইনে বিচার করা যায় না তাই সংশোধন প্রয়োজন। গত মেয়াদে আমরা সংশোধনে হাত দেই। আমরা কিছু সংশোধন করে আইন বিভাগে পাঠাই। পরে কিছু আইনগত শব্দ সংশোধন করে পাঠানো হয়, আমরা প্রস্তুত করে রেখেছি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা পেলেই মন্ত্রিসভায় ওঠানো হবে। এরপর পাস করা হবে।’

এদিকে বঙ্গবন্ধু হত্যা ও জেলা হত্যার নেপথ্যে থাকাদের খুঁজে বের করতে আইন কমিশন করা প্রয়োজন বলেও মত দেন মন্ত্রী।

যারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিলেন, যারা জেলা হত্যার নেপথ্যে ছিলেন তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় বা এমন একটা অনুশাসনের আওতায় আনতে হবে যেন মানুষ অন্তত এই বার্তা পায় যে অন্যায় করলে বা অন্যায়ের সঙ্গে জড়িত থাকলে তাদের এই দেশে বিচার হয়। আইন বিভাগের এখন অন্যতম কাজ এটি।

তিনি বলেন, যদি নেপথ্যে থাকাদের চিহ্নিত করতে না পারি তাহলে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের মতো ষড়যন্ত্র থেকে বের হতে পারবো না, সেই ছায়া থেকে বের হতে পারবো না।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রয়োগের জন্য করা হয়নি। আগের মেয়াদের সাহাহ্নে সাংবাদিকদের দাবির মুখে কিছু ধারা সংশোধনের কথা বললেও এবার একটু সুর পাল্টে মন্ত্রী বলেন, সংশোধনের চেয়ে আইনের যেন অপব্যবহার না হয় সেদিকে আমরা বেশি সর্তক।



Oikfront announces 3-point program including filing case in Election Tribunal

January 10, 2019

The National Unity Front has announced a three-point program, including filing a case with the Election Tribunal over allegations of irregularities in the 11th parliamentary election. In addition, the leaders of the National Unity Front will soon organize a national dialogue with professionals and visit areas where leaders and activists have been affected by election violence. At the same time, the National Unity Front has demanded that the Election Commission provide accurate copies of the center-wise results of the national parliamentary election without delay.

BNP Secretary General and National Oikyafront spokesperson Mirza Fakhrul Islam Alamgir announced these programs after a meeting of the Oikyafront steering committee held on Tuesday afternoon at the residence of Oikyafront top leader and Gono Forum President Dr. Kamal Hossain on Bailey Road in the capital.
Present at the event were Gono Forum President Dr. Kamal Hossain, JSD President ASM Abdur Rob, Krishak Sramik Janata League President Bangabhir Quader Siddiqui, Nagorik Oikya Convener Mahmudur Rahman Manna, Gonoshasthaya Kendra Trustee Dr. Zafrullah Chowdhury, Gono Forum Executive President Subrata Chowdhury, General Secretary Mostafa Mohsin Montu, and Oikya Process Coordinator Shahidullah Kaiser, among others.

The top leaders of the Jatiya Oikya Front, which rejected the results of the 11th parliamentary elections on allegations of irregularities, held the meeting to decide on a new program for the movement. After the meeting, which began at 4:45 pm and lasted for about an hour, BNP Secretary General and Jatiya Oikya Front spokesperson Mirza Fakhrul Islam Alamgir read out the Oikya Front's decision to journalists.

In response to journalists' questions, Dr. Kamal Hossain said, "We will go to court with evidence of irregularities in the election. For this, we have asked the Election Commission for an accurate copy of the center-wise results of the National Parliament election. So that it can be presented in court. It is proven that there was no election on December 30 in Bangladesh. Besides, within the next week, the leaders of the Unity Front will go to Balaganj, Sylhet. On the day of the election, an Oikya Front worker was killed in Balaganj, Sylhet.

In a written statement, the BNP Secretary General said, the essence of democracy is the rule of the people for the people; that is, the people will exercise their power through their elected representatives to govern the state. For this, a free, fair and impartial election process is required. According to the constitution, the Election Commission has all the powers and responsibilities to hold impartial elections. But in the 11th National Parliament election on December 30, the Election Commission cheated the people, the owners of the country. By abusing the law enforcement agencies and administrative officials in a very shameful manner and by neutralizing the effective role of the army, it turned the election into a farce. According to the blueprint, the Election Commission gave verbal instructions to the police and administrative officials on the night before the election, and helped the government-backed 'terrorist' forces to seal the ballot papers with boat and plow marks and keep the ballot boxes filled. In the December 30 election, the people were terrified by the government-backed terrorist forces and could not vote. As a result, the people were deprived of their right to express their opinions and their democratic rights, including the constitutional right to information. According to the Constitution of Bangladesh and international law, these illegal activities by the Election Commission and related officials are serious crimes.

In this situation, the people of Bangladesh strongly demand that a free, fair and impartial election be held again under a non-partisan government and an impartial Election Commission. In addition, we strongly demand that the Election Commission immediately provide accurate copies of the center-wise results of the election. After receiving the center-wise results, the people can prove in court that there was no election in Bangladesh on December 30.



Oikyafront leaders meet to decide program

January 10, 2019

The steering committee of the National Unity Front has met to determine the strategy and agenda of the movement to achieve the demand for national parliamentary elections under a neutral government.

The meeting began at 4 pm on Tuesday at the residence of Dr. Kamal Hossain, the front's top leader and Gono Forum president on Bailey Road in the capital.
Along with Dr. Kamal Hossain, Oikyafront spokesperson and BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir, Krishak Sramik Janata League President Bangabir Quader Siddiqui Bir Uttam, Gonoshasthaya Kendra founder Dr. Zafrullah Chowdhury, Nagorik Oikya convener Mahmudur Rahman Manna, Gonoforum executive president Subrata Chowdhury, Presidium member Jaglul Haider Afrik, Nagorik Oikya coordinator Shahidullah Kaiser, among others, were present at the meeting.



Sheikh Hasina sworn in as Prime Minister for the fourth time

January 10, 2019

একাদশ জাতীয় সংসদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এর মধ্য দিয়ে চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা।

সোমবার বিকাল সাড়ে তিনটায় বঙ্গভবনের দরবার হলে নতুন মন্ত্রিপরিষদের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শুরু হয়। রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ তাকে ৩টা ৪০ মিনিটে শপথ বাক্য পাঠ করান।

এর আগে রবিবার প্রধানমন্ত্রীসহ ৪৭ সদস্যের নতুন মন্ত্রিসভার নাম ঘোষণা করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী, নতুন মন্ত্রিসভায় ২৪ জন মন্ত্রী, ১৯ জন প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপমন্ত্রী রয়েছেন।



Find out which ministers are getting which portfolios

January 10, 2019

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম নতুন মন্ত্রিসভার তালিকা প্রকাশ করেছেন।

তিনি আজ বিকেলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তালিকা প্রকাশ করেন।

এর মধ্যে পূর্ণ মন্ত্রী হচ্ছেন ২৪ জন। তারা হলেন, ওবায়দুল কাদের (সড়ক পরিবহণ ও সেতু), আ ক ম মোজাম্মেল হক (মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক) , আবদুর রাজ্জাক (কৃষি), আসাদুজ্জামান খান কামাল (স্বরাষ্ট্র), হাছান মাহমুদ (তথ্য), আনিসুল হক (আইন), আ হ ম মুস্তফা কামাল (অর্থ), তাজুল ইসলাম (স্থানীয় সরকার), দীপু মনি (শিক্ষা), এ কে আবদুল মোমেন (পররাষ্ট্র), এম এ মান্নান (পরিকল্পনা), নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (শিল্প), গোলাম দস্তগীর গাজী (বস্ত্র ও পাঠ), জাহিদ মালেক (স্বাস্থ্য), সাধন চন্দ্র মজুমদার (খাদ্য), টিপু মুনশি (বাণিজ্য), নুরুজ্জামান আহমেদ (সমাজকল্যাণ), শ ম রেজাউল করিম (গণপূর্ত), মো. শাহাব উদ্দিন (পরিবেশ ও বন), বীর বাহাদুর ঊশৈ সিং (পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক), সাইফুজ্জামান চৌধুরী (ভূমি), নুরুল ইসলাম সুজন (রেলপথ), ইয়াফেস ওসমান (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি), মোস্তাফা জব্বার (ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি)।

১৯ জন প্রতিমন্ত্রী হলেন

কামাল আহমেদ মজুমদার (শিল্প), ইমবান আহমেদ (প্রবাসী কল্যাণ), জাহিদ আহসান রাসেল (যুব ও ক্রীড়া), নসরুল হামিদ (বিদ্যু ও জ্বালানি), আশরাফ আলী খান খসরু (মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ), মন্নুজান সুফিয়ান (শ্রম), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (নৌ পরিবহন), জাকির হোসেন (প্রাথমিক ও গণশিক্ষা), শাহরিয়ার আলম (পররাষ্ট্র), জুনায়েদ আহমেদ পলক (তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি), ফরহাদ হোসেন (জনপ্রশাসন), স্বপন ভট্টাচার্য (স্থানীয় সরকার), জাহিদ ফারুক (পাণি সম্পদ), মো. মুরাদ হাসান (স্বাস্থ্য), শরীফ আহমেদ (সমাজকল্যাণ), কে এম খালিদ (সংস্কৃতি), এনামুর রহমান (দুর্যোগ ব্যবস্থানা ও ত্রান), মাহবুব আলী (বিমান), শেখ মো. আবদুল্লাহ (ধর্ম)।

৩ উপমন্ত্রী হলেন

হাবিবুন নাহার (পরিবেশ), এ কে এম এনামুল হক শামীম (পানিসম্পদ), মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (শিক্ষা)।

আগামীকাল সোমবার বিকাল সাড়ে তিনটায় বঙ্গভবনে নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত হবে। রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ শপথ বাক্য পাঠ করাবেন।



At a glance, who is on which team in the BPL?

January 10, 2019

বাংলাদেশের সবচেয়ে জমজমাট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট বিপিএল মাঠে গড়াচ্ছে ৫ জানুয়ারি। এরমধ্যেই অনুশীলনে নেমে গেছে অংশগ্রহণকারী ৭টি দল। আসা শুরু করেছে বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটাররা।

তিনটি ভেন্যুতে এবারের বিপিএল অনুষ্ঠিত হবে। ৫- ১৩ জানুয়ারি প্রথম পর্ব মিরপুরে, ১৫-১৯ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব সিলেটে, ২১-২৩ জানুয়ারি তৃতীয় পর্ব মিরপুরে, ২৫-৩০ জানুয়ারি চতুর্থ পর্ব চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে। টুর্নামেন্টের বাকি সব ম্যাচ মিরপুরে অনুষ্ঠিত হবে। এবার দেখে নেওয়া যাক বিপিএলের দলগুলো।

রংপুর রাইডার্স:

দেশি ক্রিকেটার: মাশরাফি বিন মর্তুজা (আইকন), মোহাম্মদ মিঠুন, নাজমুল ইসলাম অপু, শফিউল ইসলাম, ফরহাদ রেজা, সোহাগ গাজী, মেহেদি মারুফ, ফারদিন হোসেন এনি, নাহিদুল ইসলাম, আবুল হাসান রাজু ও নাদিফ চৌধুরী।

বিদেশি ক্রিকেটার: ক্রিস গেইল, এবি ডি ভিলিয়ার্স, রবি বোপারা, অ্যালেক্স হেলস, রিলে রুশো, শেন উইলিয়ামস, বেনি হাওয়েল ও শেলডন কটরেল।

ঢাকা ডায়নামাইটস:

দেশি ক্রিকেটার: সাকিব আল হাসান, শুভাগত হোম, রনি তালুকদার, নুরুল হাসান সোহান, রুবেল হোসেন, শাহাদাত হোসেন রাজীব, কাজী অনিক, মিজানুর রহমান, আসিফ হাসান ও নাইম শেখ।

বিদেশি ক্রিকেটার: সুনিল নারিন, আন্দ্রে রাসেল, রোভম্যান পাওয়েল, কাইরন পোলার্ড, হজরত উল্লাহ জাজাই, অ্যান্ড্র বার্জ এবং ইয়ান বেল।

সিলেট সিক্সার্স:

দেশি ক্রিকেটার: লিটন দাস (আইকন), সাব্বির রহমান, তাসকিন আহমেদ, নাসির হোসেন, আফিফ হোসেন ধ্রুব, মোহাম্মদ আল আমিন হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, নাবিল সামাদ, এবাদত হোসেন, অলক কাপালি, জাকির আলী ও মেহেদি হাসান রানা।

বিদেশি ক্রিকেটার: ডেভিড ওয়ার্নার, সোহেল তানভির, ফ্যাবিয়ান অ্যালেন, সন্দীপ লামিচানে, মোহাম্মদ ইরফান, গুলবাদিন নাইব, আন্দ্রে ফ্লেচার, প্যাট ব্রাউন, নিকোলাস পুরান।

রাজশাহী কিংস:

দেশি ক্রিকেটার: মুস্তাফিজুর রহমান (আইকন), মুমিনুল হক, মেহেদি হাসান মিরাজ, সৌম্য সরকার, জাকির হাসান, আলাউদ্দিন বাবু, আরাফাত সানি, ফজলে রাব্বি,মার্শাল আইয়ুব, কামরুল ইসলাম রাব্বি।

বিদেশি ক্রিকেটার: মোহাম্মদ হাফিজ, ক্রিস্টিয়ান জাঙ্কার, লরি ইভেনস, ইসুরু উদানা, রায়ান টেন ডেসকাট, কাইস আহমেদ, সেকুগে প্রশন্ন।

চিটাগং ভাইকিংস:

দেশি ক্রিকেটার: মুশফিকুর রহিম (আইকন), আবু জায়েদ রাহী, মোহাম্মদ আশরাফুল, মোসাদ্দেক হোসেন, নাঈম হাসান, খালেদ আহমেদ, সানজামুল ইসলাম, সৈয়দ খালেদ আহমেদ, রবিউল হক, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি, নিহাদুজ্জামান এবং সাদমান ইসলাম।

বিদেশি ক্রিকেটার: সিকান্দার রাজা, লুক রঙ্কি, রবি ফ্রাইলিংক, নজিবুল্লাহ জাদরান, ক্যামেরন ডেলপোর্ট, দাসুন সানাকা ও নাজিবুল্লাহ জাদরান।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস:

দেশি ক্রিকেটার: তামিম ইকবাল (আইকন), এনামুল হক, আবু হায়দার, ইমরুল কায়েস, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মেহেদি হাসান, জিয়াউর রহমান, মোশরারফ হোসেন রুবেল, মোহাম্মদ শহীদ, শামসুর রহমান শুভ ও সঞ্জিত সাহা।

বিদেশি ক্রিকেটার: স্টিভ স্মিথ, শহীদ আফ্রিদি, শোয়েব মালিক, এভিন লুইস, থিসারা পেরেরা, অ্যাসেলা গুনারত্নে, লিয়াম ডসন, ওয়াকার সালমা খাই, আমের ইয়ামিন।

খুলনা টাইটানস:

দেশি ক্রিকেটার: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (আইকন), নাজমুল হোসেন শান্ত, আরিফুল হক, মোহাম্মদ আল আমিন, তাইজুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, জহুরুল ইসলাম অমি, জহির খান, শুভাশিষ রায়, জুনায়েদ সিদ্দিকী, তানভীর ইসলাম এবং মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন।

বিদেশি ক্রিকেটার: কার্লোস ব্র্যাথওয়েট, লাসিথ মালিঙ্গা, ডেভিড মালান, আলী খান, সেলফেইন রাদারাফোর্ড, ইয়াসির শাহ ও ব্রেন্ডন টেলর।



Jatiya Party to remain in opposition in 11th Parliament

January 10, 2019

Jatiya Party Chairman Hussain Muhammad Ershad has said that the Jatiya Party will serve as the main opposition party in the 11th National Parliament. It was also announced that there will be no Jatiya Party members in the cabinet.

The party chairman made this information known in a press release on Friday.
The press release said that Hussain Muhammad Ershad will be the ex-officio chairman of the Jatiya Party parliamentary party and the party's co-chairman Golam Mohammad Quader will serve as the deputy leader. No Jatiya Party MP will be included in the cabinet.

Ershad requested the Honorable Speaker of Parliament to take necessary action in this regard.