New cabinet to be sworn in on Monday

Dhaka:

The grand alliance government led by Prime Minister Sheikh Hasina is going to form the government again. Bangabandhu's daughter Prime Minister Sheikh Hasina is going to become the Prime Minister for the third consecutive time. The oath-taking of the new cabinet will be held at 3 pm on Monday (January 7).

Meanwhile, Cabinet Secretary Mohammad Shafiul Alam confirmed the matter and said that the new cabinet members will take oath at Bangabhaban next Monday.

After the oath-taking ceremony of the members of the 11th Parliament at Level-1 of the Parliament Building at 11 am on Thursday (January 3), the leader of the Parliament, Prime Minister Sheikh Hasina, went to Bangabhaban. There, President Md. Abdul Hamid invited her to form the new government. During the meeting, Sheikh Hasina was accompanied by the party's General Secretary Obaidul Quader and Advisory Council members Amir Hossain Amu and Tofail Ahmed.

After the meeting, the President's Press Secretary Md. Joynal Abedin said on mobile phone that the cabinet's swearing-in ceremony will be held next Monday afternoon.

It is worth noting that this is Sheikh Hasina's first meeting with the President after winning the 11th National Parliament election on December 30. This time, the ruling Awami League won 257 out of 298 seats in the election. As a coalition, they won 288 seats. On the other hand, their main opponent, the BNP and its allies, won only seven seats in total.




New MPs take oath

Dhaka:

নতুন বছরে ভালো কিছু করার প্রত্যয় নিয়ে গঠিত হতে যাচ্ছে নতুন সরকার। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট। আর দেশের ইতিহাসে চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৩ জানুয়ারি) বেলা ১১টার পর জাতীয় সংসদ ভবনের পূর্ব ব্লকের প্রথম লেভেলের শপথকক্ষে শপথ নিয়েছেন শেখ হাসিনাসহ নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সংসদ সদস্যদের শপথবাক্য পাঠ করান। তারপর সংসদ সচিবালয়ে সিনিয়র সচিবের রুমে শপথ বইতে স্বাক্ষর করবেন এমপিরা। এর আগে সংসদ সদস্য ও স্পিকার হিসেবে শপথ পাঠ করেন শিরীন শারমিন চৌধুরী। আর সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণ পরিচালনা করেন জাতীয় সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান।

গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সব দলের অংশগ্রহণে এবারের নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করে। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার দিক দিয়ে আওয়ামী লীগ রেকর্ড গড়ে।

এবারের নির্বাচন মূলত দুটো জোটে বিভক্ত হয়ে প্রধান দুই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ভোটের লড়াইয়ে নামে। এরমধ্যে একটি শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের মহাজোট। এ জোটে এবার নতুন যোগ হয় ড. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্পধারা বাংলাদেশ। অন্যদিকে ছিল গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে বিএনপিসহ গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হয়। গাইবান্ধার একটি আসনে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী মৃত্যুবরণ করায় ওই আসনটির নির্বাচন স্থগিত রয়েছে। এছাড়া একটি আসনের কয়েকটি কেন্দ্রে গোলযোগের কারণে ওই আসনের ফলাফল স্থগিত করা হয়। স্থগিত কেন্দ্রেগুলোর ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ওই আসনের ফলাফল ঘোষণা করা হবে।

বাকি ২৯৮টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট পায় ২৮৮টি আসন। তারমধ্যে আওয়ামী লীগ একাই পায় ২৫৭টি আসন। এরপর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসন পায় সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি। তাদের আসন সংখ্যা ২২। তারপর ৫টি আসন পেয়ে তৃতীয় স্থানে বিএনপি। বিএনপির জোট ঐক্যফ্রন্টের শরিক গণফোরাম পায় দু’টি আসন। অর্থাৎ জোটগতভাবে ঐক্যফ্রন্ট পায় ৭টি আসন। এছাড়া মহাজোটভুক্ত ওয়াকার্স পার্টি ৩টি, বিকল্পধারা বাংলাদেশ দু’টি, জাতীয় সমাজ তান্ত্রিক দল (জাসদ) দু’টি, বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন একটি এবং জাতীয় পার্টি (জেপি) একটি আসনে বিজয়ী হয়।

২৯৮টি আসনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন মঙ্গলবার (১ জানুয়ারি) গেজেট প্রকাশ করে। সংবিধানের ১৪৮ (২ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী গেজেট প্রকাশের তিনদিনের মধ্যে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথগ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগসহ মহাজোটভুক্ত দলের এমপিরা শপথ নিলেও শপথ নেননি বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্টের সাত এমপি। যদিও বৃহস্পতিবারই শপথ নেওয়ার সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে না।

সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের পর আগামী ৫ বা ৬ জানুয়ারির মধ্যে নতুন সরকারের মন্ত্রিসভা গঠিত হতে পারে। আগামী ১০ জানুয়ারির আগেই নতুন সরকার গঠন হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তবে ৫ বা ৬ জানুয়ারিই হতে পারে নতুন সরকার- এরকম একটি আলোচনা রয়েছে।




Poonam Pandey is in the news again after posting a video of herself taking a bath.

আবারও আলোচনায় ভারতের বিতর্কিত মডেল ও অভিনেত্রী পুনম পাণ্ডে। ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপের শিরোপা ভারত জিতলে নিজের কাপড় খোলার কথা বলে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন। এরপর থেকে নিয়ম করে সোশ্যাল মিডিয়ায় উষ্ণতা ছড়িয়ে ঝড় তোলা তার রীতি হয়ে পড়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালের প্রথম দিন ভক্তদের নিরাশ করলেন না ২৭ বছর বয়সী এই মডেল। বাথটবে গোসলের ভিডিও প্রকাশ করে ফের আলোচনায় এলেন পুনম পাণ্ডে।

ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর, ইনস্টাগ্রামে বছরের প্রথম দিনেই ভাইরাল হলো পুনম পাণ্ডের একটি ভিডিও। যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি বাথটবে নগ্ন অবস্থায় নেমে যাচ্ছেন লাস্যময়ী এই মডেল। ভিডিওতে ভক্তদের একটি বার্তাও দিচ্ছেন পুনম।এই ভিডিওর ক্যাপশান ‘‘কামিং সুন, হ্যাপি ২০১৯’’। তাহলে কি এটা ট্রেলার-এমনই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে পুনম ভক্তদের মধ্যে। তাই তো বাকিটা দেখতে আরও অপেক্ষা করতে হবে তাদের।

https://www.youtube.com/watch?v=ZcgfLGiM1KA




নতুন এমপিদের শপথ আজ

আজ একাদশ জাতীয় সংসদের নবনির্বাচিত এমপিরা শপথ গ্রহণ করবেন। বিধি মোতাবেক দশম সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তাদের শপথ পাঠ করাবেন। বেলা ১১টায় সংসদ ভবনের শপথকক্ষে শপথ অনুষ্ঠান হবে।

এজন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জাতীয় সংসদ সচিবালয়। নবনির্বাচিত এমপিদের শপথকক্ষে প্রবেশের সময় ফুল দিয়ে স্বাগত জানানো হবে। শপথকক্ষে ঢোকার পর সবার হাতে তুলে দেওয়া হবে শপথনামার ফোল্ডার। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসন গ্রহণের পর পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হবে শপথ অনুষ্ঠান।
এরপর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে শপথ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হবে। স্পিকার নিজেও একাদশ সংসদের এমপি নির্বাচিত হওয়ায় অন্যদের শপথ পড়ানোর আগে তিনি নিজে নিজের শপথ গ্রহণ করবেন। এরপর অন্য এমপিদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন।

একাদশ সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে স্পিকারের পর শপথ নেবেন আওয়ামী লীগের এমপিরা। এমপির সংখ্যা বেশি হওয়ায় কয়েক ভাগে তাদের শপথ পড়ানো হতে পারে। তাদের শপথ গ্রহণ শেষে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেব জাতীয় পার্টির এমপিরা ও সব শেষে অন্যান্য দল ও স্বতন্ত্র এমপিরা শপথ নেবেন। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন সংসদ সচিবালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমদ খান।

এদিকে একাদশ সংসদের নবনির্বাচিত এমপিদের স্বাগত জানাতে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে সংসদ সচিবালয়। ইতিমধ্যে শপথকক্ষসহ সংসদ সচিবালয় ধুয়েমুছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। শপথকক্ষ পর্যন্ত নতুন লাল কার্পেট বিছানো হয়েছে। ফুলের টব দিয়ে সাজানো হয়েছে সংসদের প্রবেশপথ ও লবি।

শপথ গ্রহণের পর সদস্যদের জন্য নির্ধারিত ফরম ও কার্যপ্রণালিবিধির কপি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন থেকে প্রকাশিত সংসদ নির্বাচনের ফলাফল গেজেট গতকাল সংসদ সচিবালয়ে পৌঁছেছে। সে অনুযায়ী সংসদ সচিবের স্বাক্ষর করা আমন্ত্রণপত্র নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের পাঠানোর পাশাপাশি টেলিফোনে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

সংসদ সচিবালয় সূত্র আরও জানান, শপথ গ্রহণের পর এমপিদের তৃতীয় তলার ভিআইপি ক্যাফেটেরিয়ায় আপ্যায়ন করা হবে। এরপর নবনির্বাচিত এমপিরা সংসদ সচিবের কক্ষে রক্ষিত সংরক্ষিত রেজিষ্টারে স্বাক্ষর করবেন এবং সংসদ স্টুডিওতে গিয়ে প্রোফাইল ছবি তুলবেন। শপথ অনুষ্ঠানের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে আজ আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠক হবে। বৈঠকে সংসদ নেতা নির্বাচন করা হবে।

এসব বিষয়ে গতকাল দফায় দফায় রিহার্সাল করতে দেখা গেছে সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের। সংবিধান অনুযায়ী, গেজেট প্রকাশের তিন দিনের মধ্যে নতুন এমপিদের শপথ গ্রহণের ও এক মাসের মধ্যে সংসদ অধিবেশন আহ্বান করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

সংসদ সচিবালয়ের আইন কর্মকর্তা জানান, একাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশনেই সংসদ নেতা, স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার নির্বাচিত হবেন। নতুন স্পিকারকে রাষ্ট্রপতি শপথ পাঠ করাবেন। তবে বিরোধীদলীয় নেতা কে হবেন তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা সাংবাদিকদের জানান, সংবিধান অনুযায়ী আমরা বিরোধী দল হতে পারব, সমস্যা নেই। মহাজোটের সঙ্গে আলোচনা করে ও দলের প্রেসিডিয়ামের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেব আমরা বিরোধী দলে যাব কিনা।

এদিকে বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আজকের শপথ অনুষ্ঠানে তাদের নির্বাচিত সদস্যরা অংশ নেবেন না। উল্লেখ্য, ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদের ২৯৯ আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গাইবান্ধা-৩ আসনের নির্বাচন স্থগিত ছিল।




Upazila elections on party symbols to be held in March

Dhaka: 

The Election Commission (EC) plans to hold the upazila parishad elections across the country in March. EC Secretary Helaluddin Ahmed told reporters at the Election Bhaban on Wednesday (January 2).

He said, "We don't have time. The SSC exam will be held in February and the HSC exam in April. There is time only in March. So the commission wants to choose this time."

EC officials said that if the elections are to be held in March, the schedule will have to be announced in January or early February.

Two weeks after the 10th National Parliament election on January 5, 2014, Kazi Rakibuddin Ahmed's commission announced the schedule for the upazila elections on January 19. Voting for the elections took place in six phases from February 19 to May.

At that time, elections were held in more than 487 upazilas in six phases. However, while last time there were independent votes, this time the upazila elections will be held under party symbols.

Officials from the Election Commission's election management branch said that the plan is to complete the elections for the upazila parishads whose terms end in July by March 31. The elections for the upazila parishads whose terms end after July will be announced at a later convenient time.

According to the Upazila Parishad Election Act, there is a requirement to hold elections within six months of the expiration of the term.




2019 through the eyes of an astrologer

The new year is a good journey for Prime Minister Sheikh Hasina to form a government for the third time in a row. She will take some steps for the overall development of the country by forming the government. This year, the English New Year begins today, Tuesday. According to astrology, Mars is the devasenapati. As a result of this zodiac sign, there will be the influence of the planets Kumari and Angar. As a result, the opposite will be reflected. In addition, even if the BNP-led Oikya Front gives a movement and program to overthrow the government, it will not be successful. Even due to the wrong political program of the BNP, a split may occur in the party. This information was learned by talking to astrologers Liton Dewan Chishti, Dr. K. C. Pal and Dr. Ramprasad Bhattacharya yesterday. They also said that even if the BNP gives various programs including hartals against the Awami League government at different times of the year, the common people will not respond to it in a hopeful manner. The business and investment environment will prevail in the country for most of the year. The game of building and breaking will start in different political parties. In addition, MPs will join the Awami League by winning as independent candidates in the 11th parliamentary elections. Sheikh Hasina is likely to receive rare respect from abroad for setting a rare example in running the country and humanity. There may be loss of life and casualties due to fires and natural disasters in 2019. Meanwhile, the popularity of Prime Minister Sheikh Hasina and her government will increase further as they successfully deal with some isolated violent incidents and attacks and successfully complete important tasks like the 11th National Parliament elections. The ongoing Rohingya problem will move forward. The return of the Rohingya will begin. The government's existing relationship with donor agencies will show the way to new horizons. Diplomatic success will also increase. According to astrologers, 2019 will be a successful year for Bangladesh. Foreign investment in business and the stock market will increase further. The stock market will turn around in the middle of the year. This year, there is a risk of loss of life and crops due to natural disasters, floods, earthquakes, and heavy rains. However, new horizons will open in the field of information technology and communication. Import trade will increase further. Various complications will arise in the political arena. Astrologers also said that there will be political instability from January to April. Liton Dewan Chishti said that the internal conflicts of BNP will rear their heads with wrong political programs. As a result, there may be a split in the party. Apart from this, the political situation may take a somewhat violent form from March to June to put the current government in trouble. He also said that the overall progress of the country will increase more than the previous year. As a result, the government's reputation and acceptance abroad will increase. Foreign donors and aid agencies will increase cooperation. The Prime Minister's reputation and efficiency will be praised. Khaleda Zia may not get bail this year due to legal complications. Dr. K. C. Pal said that the tension within BNP will give rise to new problems within the party. The overall political situation in the country may deteriorate somewhat. Tarique Rahman's return to the country will remain uncertain this year as well. Violent political activities may increase somewhat for trivial reasons. According to Dr. Ramprasad Bhattacharya, at the beginning of the new year, there may be a new polarization in various fields of politics, including leaving one alliance and forming another. Foreign investment and employment in the country will increase.




Parliament members will take oath on January 3: Information Minister

আগামী ৩ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা শপথ নেবেন বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

মঙ্গলবার তিনি এ কথা বলেন।




The members of the 11th Parliament are:

Dhaka:

রোববার (৩০ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনের মধ্যে ২৯৮টির বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এতে নির্বাচিত হয়ে একাদশ সংসদে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগের ২৫৬ জন রাজনীতিক। জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ২২ জন। এছাড়া বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ৩ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) দুই অংশের ৩ জন, তরিকত ফেডারেশনের ১ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১ জন এতে নির্বাচিত হয়েছেন। সব মিলিয়ে মহাজোটের সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ২৮৮ জন। অন্যদিকে বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ৫ জন। তাদের সঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে জোট দেওয়া গণফোরামের দুই রাজনীতিকও হয়েছেন সংসদ সদস্য। এর বাইরে আরও তিন স্বতন্ত্র রাজনীতিক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের সদস্যরা হলেন
গোপালগঞ্জ-৩: শেখ হাসিনা
গোপালগঞ্জ-২: শেখ ফজলুল করিম সেলিম
গোপালগঞ্জ-১: মুহাম্মদ ফারুক খান

কক্সবাজার-১: আশেক উল্লাহ রফিক
কক্সবাজার-২: জাফর আলম
কক্সবাজার-৩: সাইমুম সরওয়ার কমল
কক্সবাজার-৪: শাহীন আক্তার

কুষ্টিয়া-১: আ ক ম সরোয়ার জাহান বাদশা
কুষ্টিয়া-২: হাসানুল হক ইনু (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ)
কুষ্টিয়া-৩: মাহবুব উল আলম হানিফ
কুষ্টিয়া-৪: সেলিম আলতাফ জর্জ

মেহেরপুর-১: ফরহাদ হোসেন দোদুল
মেহেরপুর-২: সাহিদুজ্জামান

নাটোর-১: শহীদুল ইসলাম বকুল
নাটোর-২: শফিকুল ইসলাম শিমুল
নাটোর-৩: জুনাইদ আহমেদ পলক
নাটোর-৪: আব্দুল কুদ্দুস

ফেনী-১: শিরিন আখতার (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ)
ফেনী-২: নিজাম উদ্দিন হাজারী

জামালপুর-১: আবুল কালাম আজাদ
জামালপুর-২: ফরিদুল হক খান দুলাল
জামালপুর-৩: মির্জা আজম
জামালপুর-৪: ডা. মুরাদ হাসান
জামালপুর-৫: ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেন

ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন
ঠাকুরগাঁও-২: প্রার্থী দবিরুল ইসলাম

নীলফামারী-১: আফতাব উদ্দিন সরকার
নীলফামারী-২: আসাদুজ্জামান নূর

নড়াইল-১: কবীরুল হক মুক্তি
নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মর্তুজা

ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ
ভোলা-২: আলী আজম মুকুল
ভোলা-৩: নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন
ভোলা-৪: আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব

লক্ষ্মীপুর-১: আনোয়ার খান
লক্ষ্মীপুর-৩: একেএম শাহজাহান কামাল
লক্ষ্মীপুর-৪: মেজর (অব.) আবদুল মান্নান (বিকল্পধারা বাংলাদেশ, নৌকা)

চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার
চুয়াডাঙ্গা-২: আলী আজগর টগর

মানিকগঞ্জ-১:  এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয়
মানিকগঞ্জ-২: মমতাজ বেগম
মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক

চাঁদপুর-১: ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর
চাঁদপুর-২: মো. নুরুল আমিন
চাঁদপুর-৩: ডা. দীপু মনি
চাঁদপুর-৪: মুহম্মদ শাফিকুর রহমান
চাঁদপুর-৫: মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম

সাতক্ষীরা-১: মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
সাতক্ষীরা-২: মীর মোস্তাক আহমেদ রবি
সাতক্ষীরা-৩: ডা. আ ফ ম রুহুল হক
সাতক্ষীরা-৪:  জগলুল হায়দার

নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার
নওগাঁ-২: শহিদুজ্জামান সরকার
নওগাঁ-৩: ছলিম উদ্দিন তরফদার
নওগাঁ-৪: ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক
নওগাঁ-৫: নিজাম উদ্দিন জলিল জন
নওগাঁ-৬: ইসরাফিল আলম

পি‌রোজপুর-১: অ্যাডভোকেট শ ম রেজাউল করিম
‌পি‌রোজপুর-২: আ‌নোয়ার হো‌সেন মঞ্জু (জাতীয় পার্টি-জেপি, বাইসাইকেল প্রতীক)

লালমনিরহাট-১: মোতাহার হোসেন
লালমনিরহাট-২: নুরুজ্জামান আহমেদ

পটুয়াখালী-১: অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া
পটুয়াখালী-২:  আ স ম ফিরোজ
পটুয়াখালী-৩: এস এম শাহজাদা সাজু
পটুয়াখালী-৪: মহিবুর বরহমান মহিব

দিনাজপুর-১: মনোরঞ্জন শীল গোপাল
দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী
দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহিম
দিনাজপুর-৪: আবুল হাসান মাহমুদ আলী
দিনাজপুর-৫: মোস্তাফিজুর রহমান
দিনাজপুর-৬: শিবলী সাদিক

টাঙ্গাইল-১: ড. আব্দুর রাজ্জাক
টাঙ্গাইল-২: তানভীর হাসান ছোট মনির
টাঙ্গাইল-৩: আতাউর রহমান খান
টাঙ্গাইল-৪: হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী
টাঙ্গাইল-৫: মো. ছানোয়ার হোসেন
টাঙ্গাইল-৬: আহসানুল ইসলাম টিটু
টাঙ্গাইল-৭: একাব্বর হোসেন
টাঙ্গাইল-৮: অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম ভিপি জোয়াহের

মাদারীপুর-১: নূর ই আলম চৌধুরী লিটন
মাদারীপুর-২: শাজাহান খান
মাদারীপুর-৩: ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ

শরীয়তপুর-১: ইকবাল হোসেন অপু
শরীয়তপুর-২: একেএম এনামুল হক শামীম
শরীয়তপুর-৩: নাহিম রাজ্জাক

নারায়ণগঞ্জ-১: গোলাম দস্তগীর গাজী
নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম বাবু
নারায়ণগঞ্জ-৪: একেএম শামীম ওসমান

জয়পুরহাট-১: সামছুল আলম দুদু
জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন

শেরপুর-১: আতিউর রহমান আতিক
শেরপুর-২: মতিয়া চৌধুরী
শেরপুর-৩: একেএম ফজলুল হক

পাবনা-১: শামসুল হক টুকু
পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির
পাবনা-৩: মকবুল হোসেন
পাবনা-৪: শামসুর রহমান শরীফ
পাবনা-৫: গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স

খুলনা-১: পঞ্চানন বিশ্বাস
খুলনা-২: শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল
খুলনা-৩: বেগম মন্নুজান ‍সুফিয়ান
খুলনা-৪: আবদুস সালাম মুর্শেদী
খুলনা-৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ
খুলনা-৬: শেখ মো. আখতারুজ্জামান বাবু

ব‌রিশাল-১: আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ
ব‌রিশাল-২: মো. শা‌হে আলম
ব‌রিশাল-৪: পংকজ নাথ
ব‌রিশাল-৫: ক‌র্নেল (অব.) জা‌হিদ ফারুক শামীম

ঝিনাইদহ-১: আব্দুল হাই
ঝিনাইদহ-২: তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি
ঝিনাইদহ-৩: শফিকুল আজম খান চঞ্চল
ঝিনাইদহ-৪: আনোয়ারুল আজিম আনার

ঝালকাঠি-১: বজলুল হক হারুন
ঝালকাঠি-২: আমির হোসেন আমু

নেত্রকোনা-১: মানু মজুমদার
নেত্রকোনা-২: আশরাফ আলী খান খসরু
নেত্রকোনা-৩: অসীম কুমার উকিল
নেত্রকোনা-৪: রেবেকা মোমিন
নেত্রকোনা-৫: ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল

বরগুনা-১: অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু
বরগুনা-২: শওকত হাচানুর রহমান রিমন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: বিএম ফরহাদ হোসেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: র আ ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: অ্যাডভোকেট আনিসুল হক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: এবাদুল করিম বুলবুল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম

যশোর-১: শেখ আফিল উদ্দিন
যশোর-২: মেজর জেনারেল (অব.) মো. নাসির উদ্দিন
যশোর-৩: কাজী নাবিল আহমেদ
যশোর-৪: রণজিত কুমার রায়
যশোর-৫: স্বপন ভট্টাচার্য
যশোর-৬: ইসমাত আরা সাদেক

বাগেরহাট-১: শেখ হেলাল উদ্দীন
বাগেরহাট-২: শেখ সারহান নাসের তন্ময়
বাগেরহাট-৩: হাবিবুন নাহার বিপুল
বাগেরহাট-৪: ডা. মোজাম্মেল হোসেন

ময়মনসিংহ-১: জুয়েল আরেং
ময়মনসিংহ-২: শরীফ আহমেদ
ময়মনসিংহ-৩: নাজিম উদ্দিন আহমেদ
ময়মনসিংহ-৫: কাজী খালিদ বাবু
ময়মনসিংহ-৬: মোসলেম উদ্দিন অ্যাডভোকেট
ময়মনসিংহ-৭: হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী
ময়মনসিংহ-৯: আনোয়ারুল আবেদিন খান তুহিন
ময়মনসিংহ-১০: ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল
ময়মনসিংহ-১১: কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু

মৌলভীবাজার-১: মো. শাহাব উদ্দিন
মৌলভীবাজার-৩: নেছার আহমদ
মৌলভীবাজার-৪: মো. আব্দুস শহীদ

হবিগঞ্জ-১: শাহ নেওয়াজ মিলাদ গাজী
হবিগঞ্জ-২: অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ খান
হবিগঞ্জ-৩: অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির
হবিগঞ্জ-৪: অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী

সিরাজগঞ্জ-১: মোহাম্মদ নাসিম
সিরাজগঞ্জ-২: ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না
সিরাজগঞ্জ-৩: ডা. আব্দুল আজিজ
সিরাজগঞ্জ-৪: তানভীর ইমাম
সিরাজগঞ্জ-৫: আব্দুল মমিন মন্ডল
সিরাজগঞ্জ-৬: হাসিবুর রহমান স্বপন

চট্টগ্রাম-১: ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
চট্টগ্রাম-২: সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন)
চট্টগ্রাম-৩: মাহফুজুর রহমান মিতা
চট্টগ্রাম-৪: দিদারুল আলম
চট্টগ্রাম-৬: এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-৭: ড. হাছান মাহমুদ চৌধুরী
চট্টগ্রাম-৮: মইনউদ্দীন খান বাদল (জাসদ-আম্বিয়া, নৌকা প্রতীকে)
চট্টগ্রাম-৯: ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল
চট্টগ্রাম-১০: ডা. আফছারুল আমীন
চট্টগ্রাম-১১: এমএ লতিফ
চট্টগ্রাম-১২: সামশুল হক চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৩: সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ
চট্টগ্রাম-১৪: নজরুল ইসলাম চৌধুরী
চট্টগ্রাম-১৫: আবু রেজা নদভী
চট্টগ্রাম-১৬: মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী

নরসিংদী-১: মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম হীরু
নরসিংদী-২: ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খাঁন দিলীপ
নরসিংদী-৩: জহিরুল হক ভূইয়া মোহন
নরসিংদী-৪: নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন
নরসিংদী-৫: রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু

রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চৌধুরী
রাজশাহী-২: ফজলে হোসেন বাদশা (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
রাজশাহী-৩: আয়েন উদ্দিন
রাজশাহী-৪: ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক
রাজশাহী-৫: ডা. মনসুর রহমান
রাজশাহী-৬: শাহরিয়ার আলম

কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম
কিশোরগঞ্জ-২: নূর মোহাম্মদ
কিশোরগঞ্জ-৪: রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক
কিশোরগঞ্জ-৫: আফজাল হোসেন
কিশোরগঞ্জ-৬: নাজমুল হাসান পাপন

গাইবান্ধা-২: মাহাবুব আরা বেগম গিনি
গাইবান্ধা-৪: মনোয়ার হোসেন চৌধুরী
গাইবান্ধা-৫: অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া

কুড়িগ্রাম-১: আসলাম হোসেন
কুড়িগ্রাম-৩: অধ্যাপক এম এ মতিন
কুড়িগ্রাম-৪: মো জাকির হোসেন

কুমিল্লা-১: মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া
কুমিল্লা-২: সেলিমা আহমেদ
কুমিল্লা-৩: ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন
কুমিল্লা-৪: রাজী মোহাম্মদ ফখরুল
কুমিল্লা-৫: অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু
কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার
কুমিল্লা-৭: অধ্যাপক আলী আশরাফ
কুমিল্লা-৮: নাসিমুল আলম চৌধুরী নজরুল
কুমিল্লা-৯: মো. তাজুল ইসলাম
কুমিল্লা-১০: আ হ ম মুস্তফা কামাল
কুমিল্লা-১১: মো. মুজিবুল হক

সুনামগঞ্জ-১: মোয়াজ্জেম হোসেন রতন
সুনামগঞ্জ-২: জয়া সেন গুপ্তা
সুনামগঞ্জ-৩: এম এ মান্নান
সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক

নোয়াখালী-১: এইচএম ইব্রাহিম
নোয়াখালী-২: মোরশেদ আলম
নোয়াখালী-৩: মামুনুর রশীদ কিরন
নোয়াখালী-৪: একরামুল করিম চৌধুরী
নোয়াখালী-৫: ওবায়দুল কাদের
নোয়াখালী-৬: আয়েশা ফেরদৌস

পঞ্চগড়-১: মজাহারুল হক প্রধান
পঞ্চগড়-২: অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন

বগুড়া-১: আব্দুল মান্নান
বগুড়া-৫: হাবিবর রহমান

সিলেট-১: ড. এ কে আব্দুল মোমেন
সিলেট-৩: মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী
সিলেট-৪: ইমরান আহমদ চৌধুরী
সিলেট-৫: হাফিজ আহমদ মজুমদার
সিলেট-৬: নুরুল ইসলাম নাহিদ

মাগুরা-১: অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর
মাগুরা-২: বীরেন শিকদার

গাজীপুর-১: আ ক ম মোজাম্মেল হক
গাজীপুর-২: জাহিদ আহসান রাসেল
গাজীপুর-৩: ইকবাল হোসেন সবুজ
গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি
গাজীপুর-৫: মেহের আফরোজ চুমকি

ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান
ঢাকা-২: অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম
ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু
ঢাকা-৫: হাবিবুর রহমান মোল্লা
ঢাকা-৭: হাজী মো. সেলিম
ঢাকা-৮: রাশেদ খান মেনন (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী
ঢাকা-১০: শেখ ফজলে নূর তাপস
ঢাকা-১১: এ কে এম রহমতুল্লাহ
ঢাকা-১২: আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল
ঢাকা-১৩: সাদেক খান
ঢাকা-১৪: আসলামুল হক
ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ
ঢাকা-১৭: আকবর হোসেন পাঠান ফারুক
ঢাকা-১৮: অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন
ঢাকা-১৯: ডা. এনামুর রহমান
ঢাকা-২০: বেনজির আহমেদ

মুন্সিগঞ্জ-১: মাহী বি চৌধুরী (বিকল্পধারা বাংলাদেশ)
মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি
মুন্সিগঞ্জ-৩: মৃণাল কান্তি দাস

রাজবাড়ী-১: কাজী কেরামত আলী
রাজবাড়ী-২: জিল্লুল হাকিম

ফরিদপুর-১: মনজুর হোসেন
ফরিদপুর-২: সাজেদা চৌধুরী
ফরিদপুর-৩: ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন

রংপুর-২: আহসানুল হক চৌধুরী
রংপুর-৪: টিপু মুনশি
রংপুর-৫: এইচ এন আশিকুর রহমান
রংপুর-৬: শিরীন শারমিন চৌধুরী

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: সামিল উদ্দিন

খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা
রাঙামাটি: দীপঙ্কর তালুকদার
বান্দরবান: বীর বাহাদুর উশৈসিং

জাতীয় পার্টি
রংপুর-১: মসিউর রহমান রাঙ্গা
রংপুর-৩: হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ
ঢাকা-৪: সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা
ঢাকা-৬: কাজী ফিরোজ রশীদ
বগুড়া-২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ
বগুড়া-৩: অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম তালুকদার
ফেনী-৩: লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী
নারায়ণগঞ্জ-৩: লিয়াকত হোসেন খোকা
নারায়ণগঞ্জ-৫: একেএম সেলিম ওসমান
লালমনিরহাট-৩: গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের
নীলফামারী-৩: রানা মোহাম্মদ সোহেল
নীলফামারী-৪: আহসান আদেলুর রহমান
‌পি‌রোজপুর-৩: ডা. রুস্তম আলী ফরাজী
কিশোরগঞ্জ-৩: অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু
ময়মনসিংহ-৪: বেগম রওশন এরশাদ
ময়মনসিংহ-৮: ফখরুল ইমাম
সুনামগঞ্জ-৪: পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ
ব‌রিশাল-৩: গোলাম কি‌বরিয়া টিপু
ব‌রিশাল-৬: নাস‌রিন জাহান রত্না
চট্টগ্রাম-৫: ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ
গাইবান্ধা-১: ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
কুড়িগ্রাম-২: পনির উদ্দিন আহম্মেদ

বিএনপি
বগুড়া-৪: মোশারফ হোসেন
বগুড়া-৬: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
ঠাকুরগাঁও-৩: জাহেদুর রহমান
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: আমিনুল ইসলাম
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: হারুনুর রশিদ

অন্যান্য
সিলেট-২: মোকাব্বির খান (গণফোরাম, উদীয়মান সূর্য প্রতীক)
মৌলভীবাজার-২: সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ (ঐক্যফ্রন্ট, ধানের শীষ) (৩)
লক্ষ্মীপুর-২: মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম (স্বতন্ত্র, আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-৭: রেজাউল করিম বাবলু (স্বতন্ত্র, বিএনপি) (২)
ফরিদপুর-৪: মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন (স্বতন্ত্র, আওয়ামী লীগ)

অনিয়ম ও গোলযোগের কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের তিন কেন্দ্রে ভোট স্থগিত রয়েছে। এক প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে পুনঃতফসিল ঘোষিত হয়েছে গাইবান্ধা-৩ আসনে।




Sheikh Hasina wins by a landslide

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিপুল ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এস এম জিলানী পেয়েছেন মাত্র ১২৩ ভোট।

এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মারুফ শেখ হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৭১ ভোট, স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. এনামুল হক আপেল প্রতীকে পেয়েছেন ১০ ভোট এবং অপর স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. উজির ফকির সিংহ প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪ ভোট।




লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর) আসনে নৌকার জয়

Staff Correspondent:

লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে সংসদ সদস্য (এমপি) হলেন মেজর আব্দুল মান্নান। এর আগে তিনি বিকল্পধারা বাংলাদেশ দল থেকে মনোনয়ন নিয়ে জাতীয় যুক্তফন্টের হয়ে আওয়ামী লীগের সমর্থন (নৌকা প্রতীক) নেন।

জানা যায়, যুক্তফন্ট প্রার্থী মেজর আব্দুল মান্নান নৌকা প্রতীক নিয়ে ১লাখ ৮৩ হাজার ৯শ’ ৬ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে জয় লাভ করেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী জাতীয় ঐক্যফন্টের প্রার্থী আ স ম রব ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ৪০ হাজার ৯শ’ ৭৩ ভোট পেয়ে হেরে যান।

মেজর আব্দুল মান্নানের জয়ে রামগতি-কমলনগরের সাধারণ মানুষের মাঝে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। তাঁর নেতাকর্মীরা এই বিজয়কে জনগণের বিজয় বলে শ্লোগান দিতে দেখা যায়।