Hefazat-e-Islam has announced nationwide protests to protest the recognition of the Muslim holy city of Al-Quds (Jerusalem) as the capital of Israel. They will hold nationwide protests after Juma prayers on Friday, the organization said in a statement on Thursday.

In a statement expressing strong condemnation and protest, Hefazat-e-Islam Ameer Allama Shah Ahmed Shafi and Secretary General Allama Junaid Babunagri called on Hefazat leaders and activists, ulema and the public to join the protest march.

They also protested US President Donald Trump's unilateral recognition of occupied Palestinian Jerusalem as the capital of Israel.

In a statement, they said, "The US President has unjustly declared the city of Jerusalem, which is built around the Holy Mosque Al-Aqsa, as the capital of Israel, and has waged war against the Muslim Ummah. The current US President is a mentally deranged man. World peace is under serious threat due to his controversial and aggressive decisions one after another. World Muslim leaders and people must unite to protest his imperialist and aggressive decisions. This can never be done by any Jewish group."

World leaders have not taken Trump's announcement of Jerusalem, a religiously and politically sensitive place, as the capital of Israel well. They have strongly protested the announcement made by the US President. The Palestinians are also ready to make sacrifices to get Jerusalem as their own.

Hundreds of Palestinians marched across Bethlehem on Thursday against Donald Trump's controversial recognition of the West Bank on Wednesday night. The entire Palestine erupted in anger. The Israeli army used tear gas and rubber bullets to suppress the protests. At least seven people, including a small child, were injured. Everyone, regardless of women, men, and children, participated in the protests. Everyone participated in the protests across the West Bank, Gaza, and East Jerusalem.

Palestinian leaders have called for protests across Palestine. "Jerusalem and Al-Aqsa (Mosque) mean a lot to all of us," said Rabi Alsos, 32.
The US decision is a big mistake.

Israel captured West Jerusalem during the 1948 Arab-Israeli War, expelling 750,000 Palestinians. Source: Al Jazeera

The Chhatra League has taken out a protest march in Lakshmipur demanding exemplary punishment for the arrest of BNP Senior Vice Chairman Tarique Rahman. The protest march was organized by the college branch on Thursday morning at the premises of Lakshmipur Government College.
Present at the event were District Chhatra League General Secretary Md. Rakib Hossain Lotus, Sadar Thana Chhatra League Joint Convener Karimul Haque Kanak Qari, College Chhatra League Convener Saiful Islam Rocky, Municipal Chhatra League General Secretary Shahadat Hossain Bhuiyan and others.

লক্ষ্মীপুরে সমঝোতার বৈঠক শেষে ৪ ডিসেম্বরের ঘটনার ভুল বোঝাবুঝির অবসান হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেই এডিসি ও সাবেক সিভিল সার্জন। আজ বৃহস্পতিবার স্থানীয় সার্কিট হাউজে জেলা প্রশাসন ও চিকিৎসকবৃন্দের মধ্যে দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে এ সমঝোতার কথা জানানো হয়। এসময় তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ক্যামেরাবন্দী হন।
জানা যায়, দুপুর ১২টায় জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় চিকিৎসক নেতৃবৃন্দ সার্কিট হাউজের দোতলায় বৈঠকে বসেন। দুপুর দেড়টায় বৈঠক থেকে বের হয়ে আসেন সবাই।
এসময় ডা. সালাহ উদ্দিন শরীফ বলেন, আলোচনার মাধ্যমে আমাদের মধ্যে যে দূরুত্ব সৃষ্টি হয়েছে সেটি নিরসন করেছি। প্রশাসনকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য সার্বিক বিষয় বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
ওএসডিকৃত এডিসি শেখ মুর্শিদুল ইসলাম বলেন, এখন আমরা একে অপরকে চিনেছি, জেনেছি, বুঝেছি। একে অপরকে চিনতে না পারায় ঘটনাটি ঘটেছে। এখন আমরা লক্ষ্মীপুরের উন্নয়নের স্বার্থে ৪ তারিখের ঘটনা ভুলে গেছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক হোমায়রা বেগম, পুলিশ সুপার আ স ম মাহতাব উদ্দিন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নুরুজ্জামান, সিভিল সার্জন ডা. মো. মোস্তফা খালেদ আহমদ, ডা. আশফাকুর রহমান মামুন, ডা. জাকির হোসেন ও বারের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুরুল হুদা প্রমুখ।
প্রসঙ্গত: গত ৪ ডিসেম্বর জেলা প্রশাসন কর্তৃক পরিচালিত শহরের কাকলি স্কুলের প্রবেশ পথে আগে পরে যাওয়াকে কেন্দ্র করে সাবেক ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. সালাহ উদ্দিন শরীফকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৩ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। পরের দিন মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জামিন এবং বুধবার খালাস দেয়া হয়।
এসব ঘটনায় এডিসি শেখ মুর্শিদুল ইসলাম ও ভ্রাম্যামাণ আদালত পরিচালনাকারী নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নুরজ্জামানকে তলব করে হাইকোর্ট। এ ঘটনায় এডিসিকে ওএসডি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রাণালয়ে পদায়ন করা হয়।

Lakshmipur:

লক্ষ্মীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শেখ মুর্শিদুল ইসলামকে ওএসডি করা হয়েছে। তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা) হিসেবে পদায়ন করা হয়।
এ নিয়ে মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব দেওয়ান মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন জারি করেন।

প্রসঙ্গত, সোমবার সকাল ৯ টার দিকে শহরের জেলা প্রশাসকের বাস ভবন এলাকার কাকলি শিশু অঙ্গনের (বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়) প্রবেশমুখে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শেখ মুর্শিদুল ইসলাম ও সাবেক সিভিল সার্জন সালাহ উদ্দিন শরীফের মধ্যে বাকবিতণ্ডার পর হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে সালাহ উদ্দিনকে আটক করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়। পরে পুলিশ সালাহ উদ্দিনকে কারাগারে পাঠান। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নুরুজ্জামান। মঙ্গলবার আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে ওই চিকিৎসককে জামিন দেয় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর শওকত হোসেন।

এদিকে লক্ষ্মীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শেখ মুর্শিদুল ইসলাম এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সদর উপজেলার ইউএনও মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে তলব করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ’র হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।

আগামী ১৩ ডিসেম্বর হাইকোর্টে হাজির এ বিষয়ে তাদের ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। এছাড়াও সালাহ উদ্দিন শরীফকে আদালতে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।

Dhaka: A new political alliance has emerged headed by Bikalpdhara President Professor Dr. AQM Badruddoza Chowdhury. The alliance was formed under the name 'Yukta Front' at a meeting at the residence of Jatiya Samajtantrik Dal (JSD) President ASM Abdur Rab in Uttara on Monday night. Initially, there are four parties in the Yukta Front, said JSD General Secretary Abdul Malek Ratan.

The parties are Bikalpakdhara Bangladesh led by former President B. Chowdhury, Jatiya Samajtantrik Dal (JSD) led by ASM Abdur Rab, Krishak Sramik Janata League led by Bangabir Abdul Quader Siddiqui, and Nagorik Oikya led by Mahmudur Rahman Manna.

Abdul Malek Ratan said, "In today's meeting, a united front was formed with B. Chowdhury as its head. It will take another two weeks for this alliance to make its official debut." He also said that details about who else is with the alliance will be announced at that time.

However, the leaders of these parties have met several times before with the aim of forming an alliance.

In addition to the top four leaders of the four parties, Bikalpadahra Secretary General Major (retd.) Abdul Mannan, Joint Secretary General Mahi B. Chowdhury, JSB General Secretary Abdul Malek Ratan and other central leaders of the parties were present at the meeting on Monday night.

After marriage, his mother fed a special paan to Mohammad Siddiqui of Aurangabad, India. After that, Siddiqui fell in love with that paan. At one point, he started a business by making this special paan. Over time, that paan became known in India under the names 'Viagra' and 'Kohinoor'. Its price is also sky-high. Siddiqui sells a paan for 5,000 rupees. In Bangladeshi taka, the amount is more than 6,000 taka.

He has been running the paan business in that shop for 50 years. The name of that paan shop in Aurangabad is 'Tara Paan Centre'. The paan menu of his shop has about 51 types. Among them, there is one type of paan for newlyweds.
This is called Star Paan. This paan is very much appreciated. This paan is locally known as 'Viagra of India'. However, this paan is most known as 'Kohinoor' paan.

Kohinoor paan is made in this shop by mixing all the special ingredients. This includes a special type of musk, which costs 70 lakh rupees per kilogram. Saffron is mixed, which costs 70 thousand rupees per kilogram. Rose is mixed, which costs 80 thousand rupees per kilogram. Apart from this, a special liquid is mixed in this paan. It has a different level of fragrance. This thing is available only in West Bengal.

The specialty of this drink is what is mixed in next. The authorities do not reveal what that ingredient is. They have kept it a secret for business reasons. Even the employees who work in that shop do not know what the secret ingredient is. Only two people know about this secret ingredient. One is the shop owner Mohammad Siddiqui and his mother.

Siddiqui's mother is the root of this business. She is the one who gave her son Siddiqui the secret recipe. Following that recipe, they have now become famous all over India. Even many foreign guests flock to their shop.

Especially since it is known as the 'Indian Viagra', even newlyweds and those who are unhappy in their sexual lives flock to the shop.

Siddiqui said, I did not sell this paan before marriage. After my marriage, my mother gave me this paan. She advised me to eat it. Then if I liked it, she told me to sell it. Since then, Siddiqui became a fan of this paan. He added this paan to the menu of his shop. As a result, his shop is constantly crowded for Kohinoor paan. But the price is a bit high. So Siddiqui has found an alternative way to sell it at a lower price. Its price is kept at 3000 rupees.

An employee of his shop said, "If you eat a paan worth Rs 3000, its effect lasts for three days." This Tara Paan Center also has Kohinoor Paan for women as well as men. Every day, 1,000 paans are sold from this shop.

Former civil surgeon Dr. Mohammad Salah Uddin Sharif was released from prison on bail within 24 hours after being sentenced to 3 months in prison by a mobile court in Lakshmipur.

When he applied for bail at the Lakshmipur Additional District Magistrate Court at 11 am on Tuesday, Judge Mir Shawkat Hossain granted him bail on a bond of Tk 5,000.

At around 12:15 p.m., local doctors brought him from the prison to the Civil Surgeon's office.

At the same time, the former civil surgeon expressed his gratitude to the media workers in his response and said, "I strongly demand that such an undesirable incident should not be repeated and that senior doctors should not be disrespected and humiliated." At the same time, he demanded that the activities being carried out in the name of mobile courts should be stopped and those who have committed this undesirable incident should be brought to justice.

Present at the time were Dr. Ashfaqur Rahman Mamun, Dr. Nizam Uddin, Dr. Zakir Hossain, Dr. Nurul Islam, Dr. Hamid and others.

Salahuddin's lawyer Russell Mahmud Manna said that when Dr. Salahuddin Sharif applied for bail in the Additional District Magistrate's Court, the court granted bail on a bond of Tk 5,000.

Incidentally, on Monday (December 4), Additional Deputy Commissioner (General) Sheikh Murshidul Islam and Dr. Salah Uddin Sharif's eldest son Minhaj had an argument over the issue of going ahead and behind at the entrance of the city's Kakli School, which is run by the district administration. At that time, Dr. Salah Uddin came forward and asked to know his identity. But the ADC engaged in an argument with him without introducing himself.

At one point, the doctor slapped the ADC.
There was also a scuffle between the father and son and the ADC. Later, the police were called and the doctor was arrested and taken to the Deputy Commissioner's office. Within a short time, a mobile court was set up and the doctor was sentenced and sent to jail. Upon receiving the news, the doctors working in the district rushed to the Deputy Commissioner's office in anger. In an angry state, the doctors threatened to close all the administration's service activities and all hospitals and clinics and demanded the unconditional release of the doctor.

They sat in a closed-door meeting with the Deputy Commissioner Homayra Begum for about half an hour. However, during the meeting, the doctors raised questions with the Deputy Commissioner about the issue of the death sentence. At that time, the Deputy Commissioner assured them of cooperation if they appealed, the doctors said.

Dhaka film superstar Shakib Khan has sent a divorce letter to his wife Apu Biswas. It is learnt that Shakib Khan had prepared the divorce letter about a month ago. He sent the letter to Apu when he was about to go to India for shooting. Shakib sent the divorce letter to Apu through one of his relatives.

Efforts are being made to contact Shakib Khan and Apu Biswas by mobile phone to confirm the matter. No comment was received from them till the time of writing this report.