লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে প্রতিবন্ধি কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে জাহাঙ্গীর হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের কারাদন্ডের আদেশ প্রদান করা হয়। বুধবার (০৮ নভেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এবং জেলা ও দায়ারা জজ আদালতের বিচারক ড. একেএম আবুল কাশেম এ রায় দেন। লক্ষ্মীপুর জেলা জজ আদালতের পিপি জসিম উদ্দিন মামলার রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। সাজাপ্রাপ্ত আসামি জাহাঙ্গীর রায়পুর উপজেলা দক্ষিণ কেরোয়া গ্রামের সধু মিয়ার ছেলে।

মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৭ নভেম্বর রায়পুরের কেরোয়া গ্রামের প্রতিবেশী বাক-প্রতিবন্ধি কিশোরীকে জোরপূর্বক জাহাঙ্গীর বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের ঘটনা কাউকে না বলার জন্য তাকে ৭শ’ টাকাও দেয়া হয়। প্রতিবেশী হিসেবে তাদের মধ্যে চাচা-ভাতিজী সম্পর্ক ছিল। পরে ঘটনাটি জানাজানি হলে কিশোরীর মা বাদি হয়ে ২৩ নভেম্বর জাহাঙ্গীরকে আসামি করে রায়পুর থানায় ধর্ষণ মামলা করেন। ২০১৬ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানী ও স্বাক্ষ্যপ্রমানের ভিত্তিতে দোষী প্রমাণ হওয়ায় আদালত জাহাঙ্গীরকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আসামী পক্ষের আইনজীবি জাকির হোসেন জাকির বলেন, আসামি ন্যায় বিচার পাননি। রায়টি সন্তোষজনক নয়। এ রায়ের বিপক্ষে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব। আশা করি উচ্চ আদালতে আসামি খালাস পাবে।

লক্ষ্মীপুর : লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা কেন্দ্রে শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে সহকারী সচিব ওমর ফারুক দোলনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) সকাল ১১ টায় তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে তাকে প্রত্যাহার করেন কেন্দ্র সচিব ও উপজেলা ভারপ্রাপ্ত মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলাম।

সহকারী কেন্দ্র সচিব ওমর ফারুক দোলন চর লরেন্স উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক।

উপজেলা ভারপ্রাপ্ত মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, সহকারী সচিব ওমর ফারুক দোলন নিয়ম ভঙ্গ করে ভ্যেনু কেন্দ্র থেকে মুল কেন্দ্রে যায়। একাধিকবার সতর্ক করা হলেও তিনি আইন অমান্য করেন। এব্যাপারে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে অভিযোগ করলে বোর্ড তাকে প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়।

Lakshmipur:
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে পরীক্ষার চলাকালীন সময়ে জেডিসি পরীক্ষা কেন্দ্রের কক্ষ পরিদর্শকের কাছে মোবাইল জব্দ করার ঘটনা ও প্রশাসনিক কারণে ১জন সহকারী সচিবসহ ৫শিক্ষককে প্রত্যাহার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৭ নভেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোওয়ার ও জেডিসি পরীক্ষা কেন্দ্র সচিব মাওলানা মোহাম্মদ আলী হোছাইন স্বাক্ষরিত পৃথক ২টি চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, প্রশাসনিক কারণে হাজিরহাট হামেদিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসা কেন্দ্রের সহকারী সচিব মাওলানা দেলোয়ার হোসেনকে দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়। তিনি হাজিরহাট হামেদিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ।

কেন্দ্রসচিবের চিঠি থেকে জানা গেছে, পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে মোবাইল রাখার দায়ে ৪ কক্ষ পরিদর্শককে (শিক্ষক) দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তারা হলেন, হাজিরহাট হামেদিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী মো. আখতার হোছাইন, মাতাব্বরনগর দারুচ্ছুন্নাত আলিম মাদ্রাসার জুনিয়র মৌলভী মো. আমীর হোসাইন, তোরাবগঞ্জ আহমদিয়া দাখিল মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী মো. হাফিজ উল্যাহ, হাজীপাড়া আল আরাফাহ দাখিল মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী হামিদুর রহমান।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোওয়ার ও জেডিসি পরীক্ষা কেন্দ্র সচিব মাওলানা মোহাম্মদ আলী হোছাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, সোমবার (০৬ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে হাজিরহাট হামেদিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসার ভ্যেনু কেন্দ্র তোয়াহা স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও মুল কেন্দ্র থেকে পরিদর্শকদের কাছ থেকে ১৭টি মোবাইল জব্দ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোয়ার।

কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যাতিত পরীক্ষার হলে অন্য কোন শিক্ষক এবং পরীক্ষার্থী মোবাইল ফোন বা অন্য কোন ইলেকট্্েরানিক্স ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবে না।

Symbolic image

মারণ অনলাইন গেম‌ ‘‌ব্লু হোয়েল’। এই গেমের আতঙ্ক কাটাতে একটি ব্রিটিশ ওয়েবসাইট এবার নতুন ধরনের গেম নিয়ে এল।
এখানেও ব্লু হোয়েলের ধাঁচে প্রতিদিন একটি করে নতুন ‘‌টাস্ক’‌ দেওয়া হবে গেমারদের। ব্রিটিশ ওয়েবসাইট গেমটির নাম দিয়েছে রেড হোয়েল।

তবে ব্লু হোয়েলের সঙ্গে এই গেমের পার্থক্য তিনটে। প্রথমত, এই গেম একা খেলা যাবে না। খেলতে হবে প্রেমিক-প্রেমিকা কিংবা স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে। দ্বিতীয়ত ব্লু হোয়েলের মতো ৫০ দিন নয়, রেড হোয়েল নামে এই খেলা চলবে ৩০ দিন ধরে এবং ইতিবাচক যৌনতাই এই গেমের প্রধান শর্ত।

ওয়েবসাইটটির দাবি, মানসিক অবসাদই ব্লু হোয়েলের মতো গেমের দিকে মানুষকে আকৃষ্ট করে। অবসাদ কাটানোর সেরা ওষুধ যৌনতা। তাই জীবনে যৌনতা আনলে এই অবসাদ কাটানো সম্ভব।
ব্লু হোয়েল গেমে নানারকম নৃশংস কাজ করতে হতো ৫০ দিন ধরে। ‌ রেড হোয়েল গেমে কি করতে হবে সেটার নির্দিষ্ট তালিকাও দিয়েছে ওয়েবসাইটটি। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হল, দিন অনুযায়ী তুলে ধরা হল সেই তালিকা

১। রাতে শুতে যাওয়ার আগে ঘনিষ্ঠ হতে হবে।

২। কয়েকটি বিশেষ ভঙ্গিতে অন্তরঙ্গ হতে হবে।

৩। দিনে দুবার শারীরিকভাবে ঘনিষ্ঠ হতে হবে।

৪। যৌন উদ্দীপনাময় বই পড়তে হবে একসঙ্গে।

৫। গোছলের সময় যৌনতার নির্দেশ।

৬। গোসলের আগে সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে ম্যাসাজ‌ দিতে হবে।

৭। ১০ মিনিটের কম সময়ে যৌনতা সেরে ফেলতে হবে।

৮। গাড়ি নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে গাড়িতেই মিলিত হতে হবে।

৯। সোফা বা চেয়ারে বসে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে।

১০। আগে তেল মালিশ করতে হবে।

১১। ‘‌ওরাল’‌ পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।

১২। সঙ্গিনীকে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে।

১৩। সঙ্গিনীকে তার শরীর ব্যবহার করে উদ্যোগ নিতে হবে যাতে সঙ্গী চরম সুখ পান।

১৪। বাড়ির মধ্যে এমন কোনও জায়গায় মিলিত হতে হবে যেখানে আগে কখনও মিলিত হননি।

১৫। নিজেকেই নিজে চরম সুখে পৌঁছে দিতে হবে।

১৬। কষ্টকর কোনও মিলনভঙ্গি পরীক্ষা করতে হবে।

১৭। ‌মিলনের সময় খেলনা ব্যবহার করতে হবে।

১৮। একসঙ্গে বসে পর্ন দেখতে হবে।

১৯। চরম ঘনিষ্ঠতা ছাড়া মিলিত হতে হবে।

২০। ই-মেইল করে সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে জানাতে হবে আপনার যৌন ইচ্ছা।

২১। ‘‌সেক্স টয়’‌ পাওয়া যায় এমন একটা দোকানে একসঙ্গে যেতে হবে।

২২। চরম ঘনিষ্ঠতা ছাড়াই সঙ্গিনীকে যৌন সুখ দিতে হবে।

২৩। একটা রাত শুধুমাত্র যৌনতা নিয়ে কথা বলতে হবে। যৌনতার বাইরে অন্য কোনও কথা বলা যাবে না।

২৪। ‘‌ডাইস’‌, ‘‌স্পিনার’‌–এর মতো যৌন উদ্দীপক খেলা খেলতে হবে।

২৫। শরীরের নীচের অঙ্গকে ব্যবহার করে ঘনিষ্ঠ হতে হবে।

২৬। পুরুষ সঙ্গীকে মিলনের সময় মুখ্য ভূমিকা নিতে হবে।

২৭। নৈশভোজে গিয়ে টেবিলের তলা দিয়ে বারবার সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে স্পর্শ করতে হবে।

২৮। দিনে একাধিকবার মিলিত হতে হবে।

২৯। টসের মাধ্যমে দু’‌জনের মধ্যে যে কোনও একজনকে বেছে নিতে হবে। যিনি টসে হারবেন তিনি অপরজনকে জিজ্ঞাসা করবেন যে, তার কাছ থেকে তিনি কী চান?‌

৩০। খেলার শেষ দিনের টাস্কও বেশ অভিনব। সেদিন জেগে থাকতে হবে সারা রাত। যতবার সম্ভব মিলিত হতে হবে। যিনি সবচেয়ে বেশিবার মিলিত হতে পারবেন, তিনিই খেলায় বিজয়ী হবেন।

Lakshmipur:

A candidate who lost the election for the governing committee in Lakshmipur vandalized and locked the school.

The incident took place at Parashganj Mansur Alam High School in Sadar Upazila on Monday (November 6) morning.

Unable to enter the classroom, the students staged a protest march demanding justice for those involved in the incident. Later, Kushakali Union Parishad Chairman Nurul Amin went to the spot and brought the situation under control.

Headmaster Main Uddin alleged that the school management committee elections were held last Saturday (November 4). Out of the 8 candidates, 4 were winners and 4 were losers. Among them, Sahab Uddin, the candidate on ballot number 7, vandalized and locked the school on Monday morning after being defeated.

Kushakhali Union Parishad Chairman Nurul Amin said, "The incident of vandalism and locking the school is regrettable. A five-member committee has been formed to investigate the matter. The headmaster has been asked to file a general diary with the police station."

Staff Correspondent:
The historic March 7 speech of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman's historic March 7 speech by the United Nations Educational, Scientific and Culture Organization UNESCO has been recognized as a World Heritage Documentary Heritage, anand, an joyous rally was held by the Laxmipur District Chhatra League.
Today, Monday (November 6), the rally started from the front of Laxmipur North Temuhani Press Club and the main sams of the city went around again and came to the north Temuhani traffic square and gathered.
Under the leadership of Esmut District Chhatra League General Secretary Rakib Hossain Lotus, District Awami League General Secretary Advocate Noor Uddin Chowdhury Natan, Agriculture Affairs Secretary Abdul Matlab, District Jubo League Ahbatak and Sadar Upazila Chairman AKM Salah Uddin Tipu, District Farmers League General Secretary Hizbul Bahar Rana and a large number of district Chhatra League leaders and activists were present.

Lakshmipur:

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (০৫ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা পরিষদের স্পন্দন কক্ষে উপজেলা প্রশাসন এ আয়োজন করে।
প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ শামছুল আলম।

কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোয়ারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলামের সঞ্চালয় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি একেএম নুরুল আমিন মাস্টার, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার শফিক উদ্দিন, তোয়াহার’র স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি একেএম জায়েদ বিল্লাহ, তোরাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল উদ্দিন বাহার।

এ সময় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ স্থানীয় সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় মহান বিজয় দিবসকে ফসল করতে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে কমিটি ও বেশ কয়েকটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে।

Staff Correspondent:
A PSC candidate, Shaon (10), was tied to a pillar and tortured on the pretext of stealing betel nuts in Char Palwan village of Raipur upazila of Lakshmipur. Police have arrested the perpetrator, Imran Hossain (50).

On Sunday morning, the perpetrator, Imran, was arrested from his home in the village. SI Md. Ershad filed a case under the Children's Act and sent Imran to court.

The victim, Md. Shaon, is the son of the late Munsur Ali of the area and a PSC examinee of Char Palwan Government Primary School. The accused, Imran Hossain, is the son of the late Sanaullah Khan of the same area. On Saturday morning, Imran beat the child, put a betel nut on his shoulder, took a picture of him and posted it on Facebook, calling him a thief.
According to the child's family, local residents and police sources, there has been a dispute with the family of the deceased Munsur Mia of Char Palwan village in Raipur Union regarding the land of Nur Mohammad Mia of the same area. Nur Mohammad is the uncle of the abused child. On Saturday morning, when Shaon went to collect betel nuts from the disputed land, Imran Hossain, an influential businessman and lessee of the betel nut garden, arrested the child Shaon and after beating him, tied him to a cement pillar and took a picture of him with a betel nut on his shoulder. At that time, a picture of the child's torture went viral from a Facebook ID of a local youth named Khan Mahmud. Upon receiving the news, Humayun Kabir Patwari, the headmaster of Char Palwan Government Primary School, went to the spot and rescued Shaon.
In this incident, the child's mother Hosneyara Begum said, "Noor Mohammad Mia's family is forcibly occupying our property because my husband died. They have leased the betel nuts on that land to Imran. The child, Shaon, did not steal the betel nuts, he was tied to a pillar and tortured on fabricated false charges. I want justice from the society."
Accused Imran said, "I have taken a lease on the betel nut orchard from a local, Nur Mohammad. When I came to the orchard in the morning, I saw that Shaon was caught picking betel nuts and was beaten lightly. His picture was posted on Facebook because he stole them."
Raipur Police Station Officer-in-Charge (OC) AKM Azizur Rahman Mia said that upon learning of the incident, Imran Hossain was arrested on charges of child abuse and sent to court. Further legal action will be taken after receiving a written complaint from the victims.