Liking and sharing opposition posts could lead to 10 years in prison

The Myanmar military has warned the country's citizens that liking or sharing anti-junta posts or other content on social media could result in three to 10 years in prison.

The junta issued this threat on Tuesday, warning the Myanmar public against showing moral support for the resistance movement.

Myanmar has been gripped by widespread violence since the military seized power in a coup in February last year. The country's junta continues to clash with pro-democracy groups and militia groups led by a shadow government. Zaw Min Tin, the ruling junta's information minister and spokesman, said the "terrorists" were campaigning for funds to destabilize the country and kill innocent people. Therefore, support for them will be dealt with severely.

He said that supporting the activities of the National Unity Government (NUG) or its armed affiliate, the People's Defense Forces (PDF), on social media could result in prison sentences of three to 10 years. Even those who contribute even a small amount of money will face even more dire consequences.

"If you finance terrorists or support their work, you will face severe punishment. We are doing this to protect innocent civilians," he said at a press conference on Tuesday.




6.6 magnitude earthquake hits Taiwan

A 6.6-magnitude earthquake struck off the east coast of Taiwan on Saturday, the US Geological Survey (USGS) said.

The agency said the earthquake struck at around 9:30 p.m. local time, about 50 kilometers north of the coastal city of Taitung.

Its depth from the surface was 10 kilometers.
Local media reported that initially no damage was reported from the earthquake.

Taiwan's meteorological department said the earthquake had a magnitude of 6.4 and was centered at a depth of 7.3 kilometers (4.3 miles).




Joe Biden to attend Queen Elizabeth II's funeral

US President Joe Biden has accepted an invitation to attend the funeral of Britain's Queen Elizabeth II. The White House has confirmed that he will attend the Queen's funeral. He will be accompanied by the US First Lady. In a statement, the White House said, 'This (Sunday) morning, President Biden formally accepted an invitation to attend the state funeral service of Queen Elizabeth II on September 19.

The White House had previously announced that the US president would travel to New York on September 18 and attend the annual session of the United Nations General Assembly on September 19 and 20. However, the White House did not announce when Biden would address the UN General Assembly. Britain's Queen Elizabeth II passed away on Thursday, September 8, ending her 70-year reign. Since then, her body has been in the ballroom of Balmoral Castle in Scotland. From there, the coffin carrying the queen's body began its journey on Sunday; it will arrive in London next Tuesday. After the coffin arrives in London, the queen will lie in state at Westminster Hall for about four days before her funeral.

The Queen's death will be followed by a period of royal mourning lasting seven days following the funeral, the date of which will be confirmed by the Royal Family in due course.




আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটেনের নতুন রাজার স্বীকৃতি পেলেন তৃতীয় চার্লস

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর তৃতীয় চার্লসকে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্রিটেনের নতুন রাজার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। লন্ডনে এবং যুক্তরাজ্যের চার কোণে কামানের গোলা নিক্ষেপ করে এবং ঘোষণা পাঠের পর একটি অনুষ্ঠানে রাজা চার্লস তৃতীয়কে ব্রিটেনের নতুন শাসকের মর্যাদা দেওয়া হয়। চার্লসের রাজদায়িত্ব পাওয়ার ঘোষণাটি যুক্তরাজ্যের অন্যান্য রাজধানী শহরগুলো যেমন: স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ, উত্তর আয়ারল্যান্ডের বেলফাস্ট, ওয়েলসের কার্ডিফ ও অন্যান্য স্থানে প্রকাশ্যে পাঠ করা হয়েছে।

চার্লস (তৃতীয়) এখন থেকে যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য ১৪ রাষ্ট্রের রাজা ও রাষ্ট্র-প্রধান। এসব রাষ্ট্রের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জ্যামাইকা, নিউজিল্যান্ড ও পাপুয়া নিউ গিনি রয়েছে। তবে রাজা তৃতীয় চার্লসের আনুষ্ঠানিক রাজ্যাভিষেক পরবর্তীতে অনসুষ্ঠিত হবে। তবে তা কবে হবে তা স্পষ্ট নয়। এর আগে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের সেন্ট জেমসেস প্যালেসে ঐতিহাসিক এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রিন্স চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জকে দেশটির নতুন রাজা হিসাবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

শনিবার স্থানীয় সময় সকালের দিকে সেন্ট জেমসেস প্রাসাদে অ্যাকসেশন কাউন্সিল এক বৈঠকের পর তৃতীয় চার্লসকে রাজা ঘোষণা করে।




The promise made by Britain's new king in his first speech

ব্রিটেনের সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদি রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ বৃহস্পতিবার মারা গেছেন। তার মৃত্যুর পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেশটির নতুন রাজা হয়েছেন তার ছেলে চার্লস।

বর্তমানে তার নাম রাজা তৃতীয় চার্লস। রাজার দায়িত্ব পাওয়ার পর জাতির উদ্দেশে প্রথম ভাষণ দিয়েছেন চার্লস। তিনি তার ভাষণে যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য রাজ্যের এবং বিশ্ববাসীকে আজীবন সেবা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন।

শুক্রবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই অঙ্গীকার করেন।

তিনি তার সদ্য প্রয়াত মা রানী এলিজাবেথের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, তিনি (এলিজাবেথ) ছিলেন অনুপ্রেরণা এবং আমার ও আমার পরিবারের কাছে উদাহরণস্বরূপ। আমার মা জীবনভর যে কাজ করে গিয়েছেন, আমিও সেই কাজেই জীবন উৎসর্গ করব।

তিনি আরও বলেন, রাজত্বের সূচনায় ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ যে অঙ্গীকার করেছিলেন সে অনুযায়ী সম্মান, মর্যাদা এবং ভালোবাসার সঙ্গে ব্রিটেন ও কমনওয়েলথের জনগণের সেবা করব।

রাজা চার্লস উল্লেখ করেন, কীভাবে ১৯৪৭ সালে তার ২১তম জন্মদিনে এলিজাবেথ কেপটাউন থেকে বেতার ভাষণে জানিয়েছিলেন, তার জীবন ছোট বা দীর্ঘ, যেমনই হোক, জনগণের সেবায় উৎসর্গ করবেন।




Bangladesh declares 3 days of state mourning over Queen's death

ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে আজ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছেন সরকার।

আজ শুক্রবার প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুতে শুক্রবার থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন দিন বাংলাদেশের সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোয় জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। রানির মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। পৃথক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী রানির বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকালে স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্যালেসে ৯৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ।




The city in India that stops for 52 seconds every morning

ঘড়িতে সাড়ে ৮টা বাজলেই থেমে যায় পুরো শহর। যিনি যে কাজেই থাকেন বা কাজ যত গুরুত্বপূর্ণই হোক, সবাই সব কাজ বন্ধ করে দেন। ওই সময়ে এমনকি রাস্তায় গাড়ি চললেও ট্রাফিকের সিগন্যাল ছাড়াই সবাই দাঁড়িয়ে পড়েন। দক্ষিণ ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের নালগোন্ডা শহরে এমনি নিয়মের প্রচলন রয়েছে। সকাল সাড়ে ৮টার সময় শহরজুড়ে বেজে ওঠে জাতীয় সঙ্গীত। ৫২ সেকেন্ড ধরে চলতে থাকে এটি।

এ সময় বাজার থেকে শুরু করে ব্যস্ত রাস্তা, পথচারী ও অফিসগামী কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে সবাই নিজেদের জায়গায় স্যালুট করে দাঁড়িয়ে পড়েন। এটি ওই নালগোন্ডা শহরের প্রতিদিনকার দৃশ্য।  শহরের ১২টি প্রান্তে মাইকের মাধ্যমে জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়।

২০২২ সালের ২৩ জানুয়ারি থেকে এই নিয়ম চালু হয়েছে শহরে। ‘জনগণ মন উৎসব সমিতি’র সভাপতি কার্নাতি বিজয়কুমার বন্ধুদের সাহায্যে শহরে এই নিয়ম চালু করেছেন। বিজয়কুমারের দাবি, এর মাধ্যমে মানুষের মনে দেশপ্রেম বাড়ে।

৭ হাজার ১২২ বর্গ কিলোমিটার এই শহরের জনসংখ্যা প্রায় ১৬ লাখ ১৮ হাজার ৪১৬।




Europeans are responsible for gas crisis: Erdogan

গ্যাস সংকটের জন্য আসন্ন শীত ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলোর জন্য কঠিন সময়ে পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।

মঙ্গলবার আঙ্কারায় এক সংবাদ সম্মেলনে ওই সংকটের জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকেই দায়ী করেছেন এরদোয়ান।

ইউরোপ মহাদেশে গ্যাস সংকটের বিষয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলো তাদের কর্মের ফল ভোগ করছে। তাদের কারণেই এ অঞ্চলে প্রাকৃতিক গ্যাসের ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি পশ্চিমাদের মনোভাব এবং মস্কোর ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা বর্তমান সংকটের জন্য দায়ী। এসব নিষেধাজ্ঞাই পুতিনকে প্রতিশোধ নিতে বাধ্য করেছে।’

তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি যে ইউরোপ এ শীতের সময়ে গুরুতর সমস্যার মধ্য দিয়ে যাবে। তবে তুরস্কে গ্যাস সরবরাহের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা নেই।’

এরদোয়ান রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক বজায় রেখেছেন। একইসাথে তিনি সংঘাতে নিরপেক্ষ থাকার চেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছেন।

এরদোয়ান বলেন, ‘পুতিনের প্রতি ইউরোপের আচরণ, তাদের আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা পুতিনকে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় এটা বলতে বাধ্য করেছে যে তোমরা যদি এটা করো, তবে আমি ওইটা করব। পুতিন তার সব কৌশল ও অস্ত্র ব্যবহার করছেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে প্রাকৃতিক গ্যাসও তার একটি।




আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন লিজ ট্রাস

আনুষ্ঠানিকভাবে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের হাতে ব্রিটেনের ১৫তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা লিজ ট্রাস।

ভঙ্গুর অর্থনীতি ও জ্বালানি অস্থিরতার মাঝেই দেশটির দায়িত্বভার পেলেন তিনি।

আজ মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) বালমোরালে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে সাক্ষাত করেন ট্রাস। পরে রানী তাকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দিয়ে বালমোরাল ক্যাসেলে নির্ধারিত অফিস বরাদ্দ দেন।

এ সময় আনুষ্ঠানিক এই দায়িত্বগ্রহণের ঠিক আগ মুহূর্তেই রানীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে পদত্যাগপত্র জমা দেন সদ্য বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।

এর আগে সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) লন্ডনে দলীয় সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হন লিজ ট্রাস। পার্টির প্রভাবশালী এক হাজার ৯২২ সদস্যের কমিটিতে ৮১ হাজার ৩২৬টি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন তিনি। আর ৬০ হাজার ৩৯৯টি ভোট পেয়ে ট্রাসের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সানাক।




কে হচ্ছেন যুক্তরাজ্যর নতুন প্রধানমন্ত্রী জানা যাবে আজ

বরিস জনসনের উত্তরসূরি কে হচ্ছেন? লিজ ট্রাস নাকি ঋষি সুনাক। এটি জানা যাবে আজ সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর)।

এদিন যুক্তরাজ্য স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে ভোটের ফল প্রকাশিত হবে।   এরইমধ্যে ব্রিটেনে কনজারভেটিভ পার্টির নেতা নির্বাচনে ভোটাভুটি শেষ। ধারণা করা হচ্ছে, টোরি সদস্যদের ভোটে বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাসই হচ্ছেন যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ের শুরুতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক এগিয়ে থাকলেও শেষ লড়াইয়ে এগিয়ে লিজ ট্রাস। ভোটে জয় পেলে তিনি হবেন যুক্তরাজ্যের তৃতীয় নারী প্রধানমন্ত্রী।  বরিসের পদত্যাগের ঘোষণার পর নিয়ম অনুযায়ী নতুন প্রধানমন্ত্রী বেছে নিচ্ছেন ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির ২ লাখ টোরি সদস্য।   লকডাউনের বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে মদের পার্টি কেলেঙ্কারি, উচ্চ মূল্যস্ফীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে প্রচণ্ড চাপের মুখে থাকা বরিস জনসন গত ৭ জুলাই ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে অব্যাহতি নিতে বাধ্য হন। তার পদত্যাগের পর শুরু হয় দেশটির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী বাছাইয়ের প্রক্রিয়া।

ইন্টারনেটভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণ সংস্থা ইউগোভের একটি জরিপে দেখা গেছে, ৫২ শতাংশ মানুষ মনে করেন ট্রাস প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাজে হবেন।

আর ৪৩ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমানোর বিষয়ে ট্রাসের ওপর তাদের কোনো রকম বিশ্বাস নেই।