Community policing rally held in Chatkhil

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:

A community policing rally was held on Sunday morning at the Chatkhil Police Station in Noakhali. Noakhali District Superintendent of Police Shahidul Islam PPM was present as the chief guest at the event.

The rally, chaired by Upazila Community Police President Billal Chowdhury, was addressed as special guests by Deepak Jyoti Khisa, who was recently promoted to Superintendent of Police, Additional Superintendent of Police Nazmul Hasan Rajib PPM, and Chatkhil Municipality Mayor Nizam Uddin VP.
The event was moderated by Chatkhil Police Station Officer-in-Charge Gias Uddin, and was addressed by former UP Chairman Haider Kajal, Emrul Chowdhury Russell, Mojibur Rahman Nantu, former municipal councilor Ahsan Habib Sameer, VP Mizanur Rahman, Vice Principal of Women's College Faruk Siddiqui Farhad, Upazila Freedom Fighter Commander Rafiqul Islam, Chairman Bahar Alam Munshi, Mehedi Hasan Bahalul, Harunur Rashid Bahar, SM Baki Billah, Alamgir Hossain, Mahmud Hossain Torun, President of Chatkhil Municipality Community Police.
Mominul Islam Dulal, UP member Omar Faruk and others.




National Road Safety Day celebrated in Lakshmipur

 জেলায় আজ ‘আইন মেনে সড়কে চলি, নিরাপদে ঘরে ফিরি’ শীর্ষক প্রতিপাদ্য নিয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত হয়েছে।

গতকাল শনিবার সকালে বিআরটিএ লক্ষ্মীপুর শাখার উদ্যোগে কালেক্টরেট ভবন প্রাঙ্গণ থেকে র‌্যালি শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভায় মিলিত  হয়।

এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন আকন্দ।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. তোহিদুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু।

এসময় বিআরটিএ লক্ষ্মীপুর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো: এনায়েত হোসেন মন্টু, নিরাপদ সড়ক চাই জেলা শাখার সহ-সভাপতি সেলিম উদ্দিন নিজামী, জেলা ট্রাক মালিক সমিতি সভাপতি মো: শাহ আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন ।




Accused in Jubo Dal leader Didar's murder case arrested after a decade!

লক্ষ্মীপুরে যুবদল নেতা শিক্ষানবিশ আইনজীবী দিদারুল আলম হত্যার একযুগ পর মো. হিরন ভূঁইয়া নামে এক আসামিকে গ্রেফতার করেছেন পুলিশ।

গতকাল শুক্রবার (২১ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার উত্তর হামছাদী ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন  বিষয়টি জানিয়েছেন। হিরন একই এলাকার ভূঁইয়া বাড়ির রফিক উল্যা ভূঁইয়ার ছেলে।

মামলা সূত্র জানায়, ২০১২ সালের ৩০ অক্টোবর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও খালেদা জিয়ার সাবেক প্রধান নিরাপত্তা সমন্বয়কারী কর্নেল (অব.) আবদুল মজিদের অনুসারীদের মধ্যে উত্তর হামছাদী ইউনিয়নের কালিবাজার এলাকায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

ওইদিন সংঘর্ষে দিদার নিহত হন। এ ঘটনায় পরদিন দিদারের স্ত্রী রেহানা আক্তার বাদী হয়ে কর্নেল মজিদসহ ২৫ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

আজ শনিবার (২২ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক অ্যাডভোকেট হাছিবুর রহমান জানান, দিদার হত্যা মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।

ওসি মোসলেহ উদ্দিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হত্যা মামলার আসামি হিরনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি থানা পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।




Two children drown in Lakshmipur

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে পৃথক স্থানে পুকুরের পানিতে ডুবে মো. আয়ান (আড়াই বছর) ও মারিয়া আক্তার (২) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়।

আজ বুধবার (১৯ অক্টোবর) সকালে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রাম ও উত্তর চরআবাবিল ইউনিয়নের চরআবাবিল গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আয়ান সোনপুর গ্রামের আলমগীর হোসেনের ছেলে ও মারিয়া চরআবাবিল গ্রামের কৃষক রেজাউল করিমের মেয়ে।

নিহত আয়ানোর বাব আলমগীর হোসেনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ভোরেই সবার ঘুম ভাঙে। সকাল ৭টার দিকে আয়ান উঠানে খেলছিল। এসময় পরিবারের সদস্যরা গৃহস্থলি কাজে ব্যস্ত ছিলেন। উঠানের পাশেই বাড়ির পুকুর। খেলতে গিয়ে একপর্যায়ে আয়ান পুকুরে পড়ে পানিতে ডুবে যায়। কিছুক্ষণ পর উঠানে তাকে দেখতে না পেয়ে আশপাশে খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে পুকুরে তার দেহ ভেসে উঠে। দ্রুত আয়ানকে উদ্ধার করে উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

অপর নিহত মারিয়ার বাবা রেজাউল করিম জানিয়েছেন, সকালেই তিনি ক্ষেত্রে কাজ করার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। সকাল ১০টার দিকে তার স্ত্রী রান্নার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এসময় মারিয়া তার পাশেই খেলছিল। হঠাৎ করে মারিয়াকে দেখা যাচ্ছিল না। স্বজনরা সবাই তাকে বাড়ির আশপাশে খুঁজেছে কিন্তু পায়নি। খবর পেয়ে তিনিও বাড়িতে চলে আসেন। একপর্যায়ে মারিয়াকে পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনরা। দ্রুত মারিয়াকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিপন বড়ুয়া জানান, ঘটনাগুলো দুঃখজনক। তবে কেউ আমাদেরকে ঘটনাগুলো জানায়নি।




6 people sentenced to life in two cases in Lakshmipur

লক্ষ্মীপুরের সদর ও কমলনগরে পৃথক দুই হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেকের ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা ও অনাদায়ে ১ বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

আজ বুধবার (১৯ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন।

 

 

লক্ষ্মীপুর জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন  পৃথক দুইটি মামলার বিষয় নিশ্চিত করেন।

অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন জানান, কমলনগরে মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবের টি বয় মাকছুদুর রহমানকে হত্যার ঘটনায় ৫ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ মামলার আসামি মাহমুদুল হাসান হিরু পলাতক রয়েছে। বাকি ৪ জন রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অপর মামলায় স্ত্রীকে গলাটিপে হত্যার দায়ে স্বামী দেলোয়ার হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। রায়ের সময় দেলোয়ারও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

কমলনগরে হত্যা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—মোবারক হোসেন, মানিক হোসেন, মাহমুদুল হাসান হিরু, আরাফাত আরেফিন ও বাবুল হোসেন। পলাতক হিরু হাজিরহাট ইউনিয়নের চর জাঙ্গালিয়া গ্রামে মৃত মহসিন মাস্টারের ছেলে।

অপর হত্যা মামলার আসামির দেলোয়ার সদর উপজেলার কুশাখালী ইউনিয়নের পুকুরদিয়া গুচ্ছগ্রামের আবদুর রহিমের ছেলে।

এজাহার সূত্র জানায়, কমলনগরের হিরুর মা রেবেকা বেগমের সঙ্গে প্রায় ৯ মাস ভিকটিম মাকছুদের পরকিয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি জানতে পেরে হিরু অন্যান্য আসামিদের নিয়ে মাকছুদকে হত্যা পরিকল্পনা করে।  মাকছুদ চরলরেঞ্চ বাজারের মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবের টি বয় ও চরলরেঞ্চ গ্রামের এনায়েত উল্যার ছেলে। মাকছুদ বাজারের নৈশ প্রহরীর কাজও করতেন।




TI Siraj-ud-Daula's fearless role in resolving traffic congestion in Noakhali

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:
In Maijdi, a city in Noakhali, traffic congestion is constantly being created due to the random parking of cars on one side, the encroachment of sidewalks by mobile shops on the other, and the under-construction four-lane road.
In addition, traffic congestion is becoming more severe due to battery-powered auto-rickshaws. At this time, Siraj-ud-Daula joined the Noakhali Traffic Department as an inspector. Noakhali Superintendent of Police Shahidul Islam is working tirelessly to clear the roads of Noakhali from traffic congestion under the guidance of PPM. Every day, he is seen removing traffic congestion from the roads and giving directions to the sergeants and constables in charge of the traffic department. Earlier, the TIs in charge of the Noakhali Traffic Department were not seen in such a role in removing traffic congestion.
Noakhali Police Superintendent Shahidul Islam PPM's direction has changed the traffic congestion scene in Noakhali city since TI Siraj-ud-Daula joined. Regarding traffic congestion, CNG driver Akbar said that now there is no traffic congestion on the road like before, we also do not park cars everywhere. Bus driver Babul said, when the bus leaving from Sonapur entered Maijdi city, we could not get out due to traffic congestion. Now, due to the traffic police, we do not have to hurry to get out. In this regard, Traffic Inspector (TI) Siraj-ud-Daula said, we are struggling every day to clear traffic congestion in Noakhali city. Even then, we are trying our best to make Noakhali city free from traffic congestion.
If we get everyone's cooperation, we will be able to give the gift of a clean city that is 100% free of traffic jams. The activities of the current traffic police have been widely praised in the Noakhali Sudhi community. Environmentalist Pratibh Das of the district city said that TI Siraj-ud-Daula's clean policing activities have restored order on the roads. In this case, it is possible to give the gift of a 100% traffic jam-free Noakhali with the coordinated cooperation of the police, the municipal mayor and politicians.



Attempt to evict Hindu family in Ramganj through threats

Abu Taher, Ramganj Correspondent:

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের উত্তর নোয়াগাঁও গ্রামের ধুপিবাড়ির ৪/৫ টি পরিবারের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনকে উচ্চেদের চেষ্টা চালিয়ে আসছে যশোরের বসবাসকারী নুরুল হক। সে যশোরে অবস্থান করলেও নোয়াগাঁও গ্রামের মোহাম্মদ আলী ও তার ভাড়াটিয়া লোকজন প্রতিনিয়ত হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনকে হয়রানি করে আসছে যেন তারা নিজ বাড়িঘর সম্পত্তি ছেড়ে অন্যত্রে চলে যায়।
প্রায় তিন একর ছিয়াশি শতাংশ সম্পত্তি মধ্যে ১ একর সাড়ে ৯৪ শতক সম্পত্তির মধ্যে নুরুল হক ১৯৬৭ সালের বায়নাচুক্তির একটি কাগজ দেখিয়ে নিজকে মালিক দাবি করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনকে উচ্ছেদের জন্য হয়রানি করে আসছে।
অথচ উক্ত সম্পত্তির ডিএস,এমাআর ও আরএসসহ সকল রেকর্ডপত্র গোপাল দাস ও তার পূর্বপুরুষগনের নামেই রয়েছে।

রবিবার ১৬ অক্টোবর ২০২২ইং সরজমিন গেলে ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজন ও স্হানীয় লোকজন জানান, একটি প্রভাবশালী গ্রুপ হুমকী-ধামকী আর ভাড়াটিয়া লোকজন দিয়ে মাদকের নেশার আখড়া বসিয়ে উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ধুপী বাড়ি থেকে কয়েকটি সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারকে উচ্ছেদের পায়তারা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন গোপাল দাসসহ ঐ বাড়ির লোকজন। সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে জনৈক বাদী নুরুল হকের পক্ষ নিয়ে স্থানীয় মোহাম্মদ আলী লোকবল নিয়ে ওই হুমকী-ধামকী আর মাদক ও নেশার আখড়া চালিয়ে আসছেন বলে জানিয়েছেন ভূক্তভোগী পরিবারের লোকজন। এমতাবস্থায় পরিবার গুলোর নারী শিশু সদস্যরা দৈনন্দিন চলাচলসহ পুকুরে গোসল করা দূরহ হয়ে পড়েছে।

জানাযায়, উক্ত সম্পত্তি নিয়ে নুরুল হক ১ একর সাড়ে ৯৪ শতক সম্পত্তি নিজ মালিকানা দাবি করে ১৯৯২ইং সালে লক্ষ্মীপুর আমলি আদালতে একটি মামলা দায়ের করে যাহা ১৯৯৭ইং বাদীর আরজি যথাযথ নয় বলে খারিজ করে দেয়। ঐ বছরই উক্ত মামলা লক্ষ্মীপুর জজকোর্টে বাদী আপিল করেন, যাহা ১৯৯৮ইং সালে নিম্ন আদালতের রায় বহাল রেখে মামলাটি পূনরায় খারিজ করে দেয়। বর্তমানে মামলাটি হাইকোর্টে চলমান রয়েছে।

ভুক্তভোগী গোপাল দাস আরো বলেন, দীর্ঘ বেশ কয়েকযুগ থেকে আমরা বংশনুক্রমে উক্ত সম্পত্তিতে বসবাস ও ভোগদখল করে আসছি। হঠাৎ গত ত্রিশ বছর থেকে নুরুল হক একটি বায়না চুক্তি নিয়ে মোহাম্মদ আলী ও তার ভাড়াটিয়া লোকজন আমাদের অযথা হয়রানি করে আসছে।

অভিযুক্ত মোহাম্মদ আলী বলেন, উক্ত সম্পত্তি নিয়ে হাইকোর্টে মামলা চলমান। রায়ের পরই বলা যাবে এই সম্পত্তি কার? অপরদিকে মামলার বাদীর কোন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় নাই। এজন্য আদালত যে সিদ্ধান্ত দিবে সেটাই আমরা মেনে নিবো।




Ripu elected as member of Kamalnagar Zilla Parishad election 

লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে কমলনগর উপজেলায় সাধারণ সদস্য হিসেবে ৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে মনিরুল ইসলাম রিপু, গিয়াস উদ্দিন মোল্লা পেয়েছে ৪৫ ভোট, ফয়সাল আহমেদ রতন ২৫ ভোট পেয়েছে।

এছাড়াও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৬৪ পেয়ে শারমিন জাহান অরিন এগিয়ে, ফারভিন আক্তার পেয়েছে ৩৩ ভোট, উম্মে কুলসুম পেয়েছে ১৩ ভোট, ফরিদা ইয়াসমিন লিকা পেয়েছে ৬ ভোট।

কমলনগর উপজেলায় এই প্রথম ১৭ অক্টোবর (সোমবার) সকাল ৯টায় ইভিএম জেলা পরিষদে সদস্য (ওয়ার্ডনং-৫), নারী সংরক্ষিত ওয়ার্ড নং-২ মাধ্যমে গ্রহণ শুরু হয় এতে নয়টি ইউনিয়নে সদস্য ৮১ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য ২৭ জন, ইউপি চেয়ারম্যান ৯ জন, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যানসহ ১শ ২০ ভোট, এর মধ্যে ৮নং চর কাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খালেদ সাইফুল্লাহ কেন্দ্রে আসেনি ও ১নং কালকিনি ইউনিয়নে ৫নং ওয়ার্ডের সদস্য শামসুল আলম, ২নং সাহেবের হাট ইউনিয়নে ৪নং ওয়ার্ডের সদস্য মারা যাওয়ায় সর্বমোট ১শ ১৭ ভোট গ্রহণ করে হয়।

জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটানিং কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার হোসেন আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।




Terrible fire in Chowmuhani, 20 shops burnt to ashes

মোঃবদিউজ্জামান  ( তুহিন) নোয়াখালী প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র চৌমুহনীর মহেশগঞ্জ বাজারে আগুন লেগে ২০ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই।
শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) দিবাগত রাত পৌনে ৪টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের চার ইউনিট প্রায় ১ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
চৌমুহনী ফায়ার স্টেশনের ডিউটিম্যান মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে মাসুদ রানা জানান, শুক্রবার দিবাগত রাত পৌনে ৪টার দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। বাজারের নৈশ প্রহরীদের চিৎকারে স্থানীয়রা এসে আগুন নেভানোর কাজে যুক্ত হন। খবর পেয়ে ৪টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের চার ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে। প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। তবে
চৌমুহনী ফায়ার সার্ভিসের কর্মী আসতে বিলম্ব হয়।
স্হানীয় ব্যবসায়িদের দাবি  আগুনের  সূত্রপাত হয়েছে বৈদ্যুতিক তাঁর থেকে  এতে প্রায়  কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি। মেসার্স জামাল উদ্দিন এন্ড আদার্স ও মেসার্স ভাই ভাই রাইচ এজেন্সির প্রোঃ হাজী জামাল বলেন গত তিন বছর আগেও আগুন লাগে আমরা একই ভাবে ক্ষতি গ্রস্ত হই,মেসার্স রহমত উল্লাহ  এন্ড আদার্সের দুটি দোকান রয়েছে।
ইনসুরেন্সের কোম্পানির কর্মকর্তারা বলেন  আমরা ক্ষতি গ্রস্ত ব্যবসায়িদের পাশে থাকবো প্রয়োজনিয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করবো বলে জানিয়েছেন।



Krishak League leader attacked in Ramganj

আবৃ তাহের, রামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ৫নং চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার ও ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারন সম্পাদক এবং ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার এসোসিয়েশনের যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল করিম তছলিম মোল্লাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা৷

ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টায় উপজেলার উত্তর চন্ডিপুর বকশি বাজারে। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত মেম্বারকে উদ্ধার করে প্রথমে রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতাল ও পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন। সংবাদ পেয়ে রামগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৫নং চন্ডিপুর ইউপির ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার তছলিম মোল্লা রামগঞ্জ থেকে বাড়ি যাওয়ার সময় চন্ডিপুর বকসী বাজার নামক স্থানে এলে রাতের অন্ধকারে ৪/৫জন অজ্ঞাত সন্ত্রাসী তাকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়৷ পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করেন। মেম্বার তছলিম মোল্লা চন্ডিপুর ইউনিয়নের উত্তর চন্ডিপুর গ্রামের মেহের আলী মোল্লা বাড়ির মৃত গোফরান মোল্লার ছেলে।

৫নং চন্ডিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সামছুল ইসলাম সুমন জানান, সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরেই মেম্বারের উপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তারপরেও বিষটি প্রশাসন সহ সকলের সহযোগীতায় নিয়ে তদন্ত করে হামলাকারীদের চিহিৃত করা হবে।

রামগঞ্জ থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ এমদাদুল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আহত মেম্বার চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।