'Everything achieved in 51 years of independence is due to the hands of the Father of the Nation: Prime Minister'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, স্বাধীনতার পর বিগত ৫১ বছরে আমাদের যা কিছু অর্জন তা জাতির পিতা এবং আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশকে ‘স্বল্পোন্নত’ দেশে উন্নীত করেন, আর আমরা মাতৃভূমিকে ‘উন্নয়নশীল’ দেশের কাতারে নিয়ে গেছি। স্বাধীনতার পর বিগত ৫১ বছরে আমাদের যা কিছু অর্জন তা জাতির পিতা এবং আওয়ামী লীগের হাত ধরেই হয়েছে।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের এ উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত থাকলে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত হবে, ইনশাল্লাহ ।

১৬ ডিসেম্বর ‘মহান বিজয় দিবস’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিজয় দিবস বাঙালি জাতীয় জীবনের এক অনন্য গৌরবোজ্জ্বল দিন। এদিন বিজয়ের ৫১ বছর পূর্তি হলো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে দীর্ঘ ২৩ বছরের রাজনৈতিক সংগ্রাম ও ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের এ দিনে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে বাঙালি জাতি।




Crowds gather at the National Memorial with flowers in their hands

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জনতার ঢল নেমেছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকায়। যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাঙালি পেয়েছিল স্বাধীন দেশ, সেই শহীদদের স্মরণে শুক্রবার প্রথম প্রহরেই জেগে উঠে স্মৃতিসৌধ এলাকা।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর হাতে ফুল নিয়ে স্মৃতিসৌধে শহীদদের জন্য তৈরি বেদিতে শ্রদ্ধা জানাতে যান হাজারো মানুষ। সূর্য সন্তানদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিবেদনে স্মৃতিসৌধের শহীদ বেদীতে ফুল দিচ্ছেন আবালবৃদ্ধবনিতা।

হাজারো মানুষের আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে স্মৃতিসৌধ এলাকা উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে শীতকে উপেক্ষা করে ভোর থেকেই ভিড় করতে থাকেন শিশু-ছেলে-বুড়োসহ সব বয়সী মানুষ। শ্রদ্ধা জানাতে এসেছেন যুদ্ধাহত অনেক মুক্তিযোদ্ধাও। তাদের অনেকের হাতে শোভা পাচ্ছিল লাল-সবুজের পতাকা আর রঙবেরঙের ফুল। পোশাকেও লাল-সবুজের বাহারি উপস্থিতি। অনেকের হাতে শোভা পাচ্ছে ব্যানার। অনেকের কণ্ঠে শোনা যাচ্ছে দেশের গান।

ভোরে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে শুরু হয় দিবসের কর্মসূচি। ভোর সাড়ে ছয়টার পর রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তাদের চলে যাওয়ার পর স্মৃতিসৌধ এলাকা সর্বস্তরের মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এরপর ফুল হাতে জনতার ঢল নামে সৌধ প্রাঙ্গণে। ফুলে ফুলে ভরে ওঠে শহীদের স্মৃতির মিনার।

বিজয় দিবসে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন জন্য আসায় সৌধ এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।




President and Prime Minister pay tribute to brave martyrs

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

আজ শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ৭টার দিকে তারা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ প্রথমে স্মৃতিসৌধের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন। এসময় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল তখন রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। এসময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।

মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিক, সরকারের পদস্থ সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এরপর আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে নিয়ে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে পুনরায় শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।




Prime Minister pays tribute to Bangabandhu's portrait on Victory Day

মহান বিজয় দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে স্থাপিত প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সরকারপ্রধান।

শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রধানমন্ত্রী কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এসময় বিউগলে করুণ সুর বাজানো হয়।

এরপর দলের সভাপতি হিসেবে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতির শ্রদ্ধা নিবেদনের পর সর্বস্তরের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ, আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলো ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন। এর আগে সকাল পৌনে ৭টার দিকে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ ২৪ বছরের স্বাধীনতা সংগ্রাম আর নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতি পায় স্বাধীন রাষ্ট্র।

১৯৭১ সালের এই দিন বিকেলে তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আত্মসমর্পণ করে। এর মাধ্যমে অর্জিত হয় চূড়ান্ত বিজয়। সে হিসেবে বিজয়ের ৫১ বছর পূর্তি পেরিয়ে ৫২ বছরে পদার্পণ করে একাত্তর সালে জন্ম নেওয়া দেশটি। বিজয়ের এই দিনে একাত্তরের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছে জাতি। ভাসছে বিজয় আনন্দে। রাজধানী ঢাকা থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত উদযাপিত হচ্ছে বিজয়ের উৎসব।




Body of unidentified man with throat slit found in Narsingdi

Md. Mobarak Hossain, Narsingdi Correspondent:

নরসিংদীর পলাশে অজ্ঞাত এক ব্যাক্তির গলাকাটা ও পেট ফাঁড়া নাড়িভুড়ি বের করা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকাল সোয়া ৪টার দিকে নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের ইছাখালী গ্রামের বালুরঘাতা নামক স্থানের একটি বাঁশঝাড় থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহতদের নাম পরিচয় এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানাযায় , পলাশ উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের ইছাখালী গ্রামের বালুরঘাতা নামক স্থানের একটি বাঁশঝাড়ের ভেতরে একটি লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পরে পলাশ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে নিহত ওই ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
ধারণা করা হচ্ছে, ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যার পর নিহত ব্যাক্তির গলা ও পেট ফেঁড়ে নাড়িভুড়ি বের করে দিয়েছে ঘাতকরা। লাশের গলা কাটা সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন দেখা গেছে। খবর পেয়ে পলাশ থানা পুলিশসহ জেলা পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে পলাশ থানার ওসি তদন্ত এমদাদুল হক জানান, ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন ও অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।




Farewell and prayers held for 5th grade students at Chandipur, Ramganj

Abu Taher, Ramganj Correspondent:

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জের পূর্ব চন্ডিপুর সুরেরবাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা, বার্ষিক দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে বিদ্যালয় হল রুমে সকল অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে এ সংবর্ধনা, দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হয়।

পূর্ব চন্ডিপুর সুরেরবাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি জিএস নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফাহমিদা জেসমিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও লক্ষ্মীপুর জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদিকা সুরাইয়া আক্তার শিউলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সামছুল ইসলাম সুমন, সাংবাদিক আবু তাহের, বেলায়েত হোসেন বাচ্চু,রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,রামগঞ্জ সরকারী কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ কামরুল ইসলাম বিএসসি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাজী নজির আহম্মেদ, স্থানীয় ইউপি মেম্বার মোঃ রেজাউল করিম তছলিম মোল্লা, অভিভাবক সদস্য মোঃ আবদুল হান্নান মোল্যা,সবেক অভিভাবক সদস্য মোঃ হুমায়ুন কবির, মোঃ হেলাল উদ্দিন প্রমুখ।




Voting for six vacant seats may be scheduled for Sunday

সম্প্রতি দলীয় সিদ্ধান্তে সংসদ থেকে পদত্যাগ করা বিএনপির ছয় সদস্যের আসন শূন্য ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এই আসনগুলোতে উপ-নির্বাচনের তফসিল হতে পারে আগামী রোববার (১৮ ডিসেম্বর)। আর ভোট হতে পারে জানুয়ারির শেষের দিকে।

আগামী রোববার কমিশন সভা ডেকেছে ইসি। ইসির সভাকক্ষে ওইদিন বেলা ১১টায় সভাটি অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সেখানে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার সিদ্ধান্ত আসতে পারে।

উল্লেখ্য, গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলপবাগ মাঠে আয়োজিত সমাবেশ থেকে বিএনপির সাত এমপি পদত্যাগের ঘোষণা দেন। এরপর গত রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে শূন্য ঘোষিত ওই ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটির সদস্য সশরীরে স্পিকারের কাছে ছয়জনের পদত্যাগপত্র জমা দেন। তবে চাপাইবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য হারুন অর রশীদ বিদেশে থাকায় তিনি ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বিধায় তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ হয়নি। আগামী ২০ ডিসেম্বর তিনি দেশে ফিরে সশরীরে পদত্যাগ করবেন।




27 arrested with drugs in the capital

মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ২৭ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) একই সময়ের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া সেল জানিয়েছে, নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে ১০ হাজার ১৯০ পিস ইয়াবা, ৪ গ্রাম হেরোইন, ১ গ্রাম আইস, ৫২ কেজি ৩০ গ্রাম গাঁজা, ৩০টি ইনজেকশন ও ৫৫০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে।

এছাড়া গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও জানিয়েছে ডিএমপির মিডিয়া সেল।




Martyred Intellectuals Day celebrated with due dignity in Charbhadrasan with various events


Faridpur District Representative-

ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস -২০২২ খ্রি.পালিত হয়েছে । এ উপলক্ষ্যে বুধবার সন্ধ্যা ৬ টায় উপজেলা স্বাধীনতা চত্তরের মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্যে পুষ্প স্তবক অর্পণ, মোমবাতি প্রজ্জলন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরনে উপজেলা সদরের মধ্য বি. এস. ডাঙ্গী অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ ভাস্কর্য (স্বাধীনতা চত্বরে) মোমবাতি প্রজ্বলনের পূর্বে ফুলেল শ্রদ্ধা জানায় উপজেলা প্রশাসন ও চরভদ্রাসন থানা। পরে ১মিনিট নীরবতা পালন ও দোয়া মোনাজাতে অংশ নেন উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারীসহ নানা শ্রেনী পেশার মানুষ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানজিলা কবির ত্রপা’র সভাপতিত্বে স্বাধীনতা চত্বরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসের গুরত্ব ও তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ কাউসার, ভাইস চেয়োরম্যান মোঃ মোতালেব হোসেন মোল্যা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ খাইরুল ইসলাম, থানা উপপরিদর্শক মোঃ কামরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম আজাদ ও সাংবাদিক মোঃ মেজবাহ উদ্দিন প্রমুখ।
এ সময় মুক্তিযোদ্ধাগন, ইউপি চেয়ারম্যানগন, চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিস সদস্যবৃন্দ, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস ও শান্তি কমিটির হাতে ঐ রাতে নিহত হওয়া শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরন করে তাৎপর্যপূর্ন বক্তব্য রাখেন।
সভা শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বিদ্বেহী আত্মার ও দেশের সুখ সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ মোঃআশিকুর রহমান/
21 minutes ago · Sent from Mobile




Martyred Intellectuals' Murder Day observed with due dignity in Baniyachang

Jewel Rahman, Habiganj Correspondent:

The Day of the Martyred Intellectuals' Murder in Baniyachang was observed with due dignity.
The day began with a wreath-laying ceremony at the local Freedom Fighters Memorial at 10 am on Wednesday, December 14.
The discussion meeting was held at the Baniachong Upazila Parishad auditorium at 11 am.
Upazila Parishad Chairman Abul Kashem Chowdhury spoke as the chief guest at the meeting held under the chairmanship of Upazila Executive Officer Padmasan Singh.
Vice Chairman Hasina Akhter spoke as the special guest.
Assistant Commissioner (Land) Iffat Ara Zaman Urmi, Officer-in-Charge Ajay Chandra Deb, Agriculture Officer Md. Enamul Haque, Animal Resources Officer Saifur Rahman, Social Service Officer Saiful Islam Pradhan, Secondary Education Officer Kawsar Shokrana, and Rural Savings Bank Officer Sudip Kumar Dey spoke.
Present at the event were Upazila Senior Fisheries Officer Nurul Ekram, Project Implementation Officer Malay Kumar Das, Delwar Hossain, Baniachong Press Club President Mosahed Mia, teacher Zaba Pal and others.

The speakers said that as part of demoralizing the Bengali nation, the nation's talented children were killed in cold blood on December 14, before the final victory on December 16, 1971.
At the time, the speakers also said that everyone should work to take this country forward under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, keeping Bangabandhu's ideals in their hearts.
At this time, prayers are offered for the peace of the souls of the martyred intellectuals.