2 children die in fire in Madaripur, mother arrested

Police have arrested Purnima Vaidya (25), the mother accused in the death of two children in a fire in Madaripur. She was arrested from the Kakrail area of the capital Dhaka on Tuesday (December 6) afternoon.

Purnima is the wife of Manik Baidya, a resident of Sri Nadi area of Shirkhara union in Sadar upazila.

Police and local sources said that Manik Baidya, a resident of Srinadi area of Shirkhara union in Sadar upazila, was renting a one-storey tin-sheet house owned by former army member Golam Maula Matubbar of Jhikarhati area of Sadar upazila. Manik lived with his wife Purnima Rani Baidya and their two children.

The owner of the house, Golam Maula Matubbar, lives in Dhaka with his family. A month ago, Manik was arrested by the police in a theft case. He is currently in jail. Neighbors saw flames in Manik's house around 12 noon on Monday.

Later, they broke the door of the house and sprayed water to control the fire. Fire service members rushed to the scene after receiving the news. Although the fire was brought under control, one and a half year old child Manad died of burns inside the house. At that time, his seriously injured two and a half year old brother Rudra was taken to the hospital, where the doctor on duty declared him dead.




HM Ibrahim MP officially inaugurated the road construction

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:

চাটখিলে বাংলা বাজার থেকে মমিনপুর মাদ্রাসার পাকা রাস্তা নির্মাণের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন, এইচ এম ইব্রাহিম এমপি।

নোয়াখালী জেলার চাটখিল উপজেলার ১ নং সাহাপুর ইউনিয়নের বাংলাবাজার টু মমিনপুর মাদ্রাসা সড়কের নির্মান (পাকা) কাজের আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। ৬ ডিসেম্বর মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় নোয়াখালী-১ (চাটখিল- সোনাইমুড়ী) আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধন উপলক্ষে দেওয়া বক্তব্যে এইচ এম ইব্রাহীম এমপি বলেন, আমি মমিনপুর বাসীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম এ রাস্তাটার ব্যাপারে। দীর্ঘদিন পরে হলে ও আমি মমিনপুর বাসীকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পেরেছি। তিনি বলেন, সরকারি একটা বরাদ্দ এনে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনেক সময় লাগে। মমিনপুর বাসীকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারায় আজ আনন্দ বোধ করছি বলে তিনি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন।

২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১ নং সাহাপুর ইউনিয়নের উন্নয়নে প্রায় পাঁচ কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে বলে এইচ এম ইব্রাহিম এমপি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, এ রাস্তাটির পর সাহপুর ইউনিয়নের কাঁচা রাস্তার কাজ শেষ। আর সামান্য একটু কাঁচা রাস্তা রয়েছে মমিনপুরের শেষ সীমানায়। কোনভাবে সম্ভব হলে আমি আমার দায়িত্ব পালন কালে এটুকু করে দিব। আর না হলে পরবর্তীতে করতে হবে।

রাস্তার পাকা কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরানুল হক ভূঁইয়া, ১ নং সাহাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাজ্জাদ হায়দার সোহেল, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাদা ইকবাল রিপন।

উপস্থিত ছিলেন সোমপাড়া বাজার উন্নয়ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক গোলাম রহমান মাহবুব, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফজল হোসেন রাশেদ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।




Superintendent of Police distributes winter clothes to tribals in Netrakona

Abdur Rahman Ishan, Netrokona correspondent

Winter clothes (blankets) have been distributed among more than a hundred indigenous men and women of various ages in Durgapur Upazila of Netrakona, a region bordering India.

Netrokona Superintendent of Police (SP) Faiz Ahmed distributed winter clothes at Ranikhong Mission School on Saturday (December 3) afternoon.

The Superintendent of Police personally wrapped the tribal men and women in winter clothes. The beneficiaries felt very happy about this.

Present at the blanket distribution ceremony were Durgapur Minority Ethnic Association Chairman Simon Tzu, Durgapur Police Station Officer-in-Charge (OC) Muhammad Shibirul Islam, Sub-Inspector (SI) Md. Sadekujaman and Assistant Sub-Inspector (ASI) Nazmul Haque, among others.




Ramganj Upazila Municipal and College Branch Chhatra League Committee Formation

Abu Taher, Ramganj Correspondent:
In a press release signed by Bangladesh Chhatra League Laxmipur District Branch President Saiful Islam Rocky and General Secretary Md. Shahadat Hossain Bhuiyan, the Ramganj branch Upazila Chhatra League committee after 7 and a half years, the Municipal Chhatra League committee after 4 years and the College Chhatra League committee after 5 years were announced as the convening committee of Ramganj Upazila, Municipality and College Chhatra League for the next one year on Monday (December 5) night. Party sources said that 25 candidates have been nominated for the Upazila branch, 13 for the Municipality branch and 10 for the Government College branch.

A 15-member committee has been formed for the next one year with Apu Mal as the president and Sajid Hasan Abhi as the general secretary of the Ramganj Upazila branch of Chhatra League. The committee consists of 01 president, 06 vice presidents, 01 general secretary, 05 assistant general secretaries and 02 organizational secretaries.
Sabuj Hossain Shanto, Fahad Athia, Badsha Yasin, and Kausar Ahmed have been elected as vice presidents.
The joint general secretaries are Md. Mobarak Hossain and Kamrul Hasan Zisan.
Organizing Secretary Shraban Akhand, Md. Rabbani.

Meanwhile, a 10-member committee has been formed for the next one year with Rakibul Hasan Shanto as the president and Robin Mal as the general secretary of the Ramganj Municipal Branch of Chhatra League. The committee consists of 01 president, 04 vice presidents, 01 general secretary, 02 assistant general secretaries and 02 organizational secretaries.
Badshah Faisal, Mahim Mal, Russell Athia, Md. Rakib Hossain, Md. Yasin, and Abdul Aziz Sahel have been elected as vice presidents.
The joint general secretaries are Russell Khan Babu, Yasin Arafat Jibon, Sharif Gazi, Shah Miron Shihab, and Monir Hossain Patwari.
Organizing Secretary: Safayet Hossain, Ahmed Fahim.
In addition, an 8-member committee has been formed for the next one year with Fazle Rabbi Joy as the president and Ahmed Kausar as the general secretary of the Ramganj Government College branch of Chhatra League. The committee consists of 1 president, 2 vice presidents, 1 general secretary, 2 associate general secretaries and 2 organizational secretaries.
Md. Shuvo, Ahmed Nahid Patwari have been elected as vice presidents.
The joint general secretaries are Naim Hossain Neon and Faiyaz Hasan.
Organizing Secretary: Apurba Sen Gupta, Kazi Harun.

Earlier, on Saturday (November 26) night, the district Chhatra League dissolved the expired committees of Ramganj Upazila, Municipal and Government College. District Chhatra League President Saiful Islam Rocky and General Secretary Shahadat Hossain Bhuiyan dissolved the committees in a letter.
Last Monday (November 28), 48 candidates and aspirants for the posts of President and General Secretary of the Ramganj Upazila, Municipal and Government College branches of Chhatra League submitted their resumes to the district leaders at the Ramganj Government College ground. They submitted their resumes for the top six positions of the three branches.




Farewell to the students of Ramganj Station Model Government Primary School

Abu Taher, Ramganj Correspondent:
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ পৌর শহরের স্টেশন মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০২২ইং শিক্ষাবর্ষের ৫ শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে বার্ষিক দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়। পবিত্র কুরআন তিলওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয় এবং অনুষ্ঠানের শুরুতেই আমন্ত্রিত অতিথিদের ফুল দিয়ে বরন করে নেন বিদায়ী শিক্ষার্থীরা।

বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রামগঞ্জ এম ইউ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, আবদুল আজিজের সভাপতিত্বে, রামগঞ্জ স্টেশন মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এমরান হোসেন পাটওয়ারী ও সহকারি শিক্ষক ইউনুছ বেলালের যৌথ সঞ্চালনায় এই দোয়া ও বিদায়ী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, রামগঞ্জ স্টেশন মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি ও রামগঞ্জ পৌর ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রাসেদুল হাসান।

এইসময়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার উম্মে হাবীবা মীরা, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাবেক মেয়র, রামগঞ্জ পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক, এমপি মহোদয়ের স্থানীয় প্রতিনিধি বেলাল আহম্মেদ, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক, লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের সদস্য সৈকত মাহমুদ শামছু, অভিভাবক রামগঞ্জ উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক সোহেল রানা,

এইসময়ে উপস্থিত ছিলেন অভিবাবক সদস্য এম এ হালিম খান লিটন, ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মজিব উল্লাহ, কল্যান কমিটির সভাপতি নুর হোসেন, অত্রবিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক অভিবাবিকাসহ প্রমুখ।




High Court orders legal action against 'fake doctors'

চিকিৎসক হিসেবে প্র্যাকটিসের জন্য বৈধ সনদ ও নিবন্ধন নেই এমন ‘ভুয়া’ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

আজ মঙ্গলবার বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি). সভাপতি ও পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) এ বিষয়ে ৩ মাসের মধ্যে হাইকোর্টের নির্দেশনা মেনে প্রতিবেদন দাখিলেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে, রোগীদের সঙ্গে প্রতারণা করে তাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলা ‌‌”ভুয়া” চিকিৎসকদের শাস্তির জন্য বিদ্যমান ৩ বছরের কারাদণ্ডের মেয়াদ সংশোধনে তারা নিষ্ক্রিয় কেন, তা আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে রুল জারি করা হয়েছে।

রুলে, কর্মকর্তাদের শাস্তি বাড়ানোর জন্য মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০-এর ২৮ (৩) এবং ২৯ (২) ধারা সংশোধনের পদক্ষেপ নিতে কেন বলা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জে আর খান রবিনের দায়ের করা এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

তিনি গত ২৯ নভেম্বর হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা হিসাবে আবেদনটি জমা দেন। যেখানে ‘ভুয়া’ চিকিৎসকদের শাস্তির পরিমাণ বাড়ানোর জন্য সরকারকে প্রাসঙ্গিক আইন সংশোধনের নির্দেশনা চাওয়া হয়। আবেদনে তিনি বলেন, ‘প্র্যাকটিস করার বৈধ সার্টিফিকেট ও রেজিস্ট্রেশন না থাকা ভুয়া চিকিৎসকের মাধ্যমে অনেক রোগী প্রতারিত হচ্ছেন।’

এ ধরনের ‘ভুয়া’ চিকিৎসক রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকির সৃষ্টি করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের বেআইনি কাজের শাস্তি মাত্র ৩ বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা যা খুবই অপ্রতুল।’

পিটিশনকারী জে আর খান রবিন নিজেই আবেদনটি উপস্থাপন করেন এবং আজ আবেদনের শুনানির সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।।




There is a risk that the low pressure formed in the Bay of Bengal may turn into a cyclone.

বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। কয়েক দিনের মধ্যে এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। আঘাত হানতে পারে ভারতে।

এর প্রভাবে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে বাংলাদেশে। বৃষ্টি হতে পারে দু-এক জায়গায়। আর ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব কেটে যাওয়ার পর শীত বাড়তে পারে।

আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, লঘুচাপটি আগামীকাল মঙ্গলবারের মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তারপর তা আরও শক্তি অর্জন করে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। এটি ভারতের অন্ধ্র বা তামিলনাড়ু উপকূলে আঘাত হানার শঙ্কা আছে।

বজলুর রশীদ বলেন, ‘লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে বাংলাদেশে আঘাত হানার তেমন শঙ্কা নেই।’ এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে নাম হবে ‌‘মানদাউস’। এই নামটি আরব আমিরাতের দেওয়া।




Haldia Union Health and Family Planning Center, employees work as they please

মইনুল আবেদীন খান, বরগুনা প্রতিনিধিঃ
বরগুনার আমতলীর উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রে চলছে অনিয়মের রাজত্ব। সেখানে মানা হচ্ছে না সরকারি কোনো নীতিমালা, অফিস সময়ে টানানো হয় না জাতীয় পতাকা।কর্মচারীরা অফিস করছেন নিজেদের ইচ্ছামতো।

স্থানীয়দের অভিযোগ, স্বাস্থ্য কেন্দ্রটিতে সরকার ঘোষিত নীতিমালা ও নিয়মকানুন কোনোটাই মানা হয় না। কর্মরতরা নিজেদের ইচ্ছায় অফিসে আসা-যাওয়া করেন। বেলা একটার পর আর কাউকে পাওয়া যায় না। রোগী কে এলো, কে গেলো এসব বিষয়ে তাদের কোনো গুরুত্ব নেই। রোগী এলে অনেক সময় বসিয়ে রেখে কাউকে ওষুধ দেওয়া হয় আবার কাউকে ওষুধ না থাকার অজুহাত দেখিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অফিস সময় নির্ধারণ করলেও সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো) ও ফ্যামিলি কল্যাণ পরিদর্শক (এফডব্লিউভি) অফিসে আসেন ও বাসায় যান নিজেদের ইচ্ছে মত। ওই কেন্দ্রেই তাদের বাস করার কথা থাকলেও তারা থাকেন অন্যত্র।

রবিবার বেলা ১২টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অফিস তালা বন্ধ ও অফিস প্রাঙ্গণে ওড়ানো হয়নি জাতীয় পতাকা। কর্মকর্তাদের বাস ভবনে পরিবার নিয়ে থাকছেন করছেন ইউসুফ নামের এক দিনমজুর। তিনি এখানে কিভাবে থাকছেন জানতে চাইলে বলেন, অনুজ বাবু আমাকে এখানে থাকতে দিয়েছেন। আর নৈশ প্রহরী আসেন না তাই রাতেও দেখাশুনা করতে বলেছেন। কর্মকর্তারা কোথায় জানতে চাইলে ইউসুফ বলেন, স্যাকমো অনুজ স্যারে আজ আয় নায় আর বৃস্টি ম্যাডামে বাসায় চইলা গেছে। আর নৈশ প্রহরী মাঝে মাঝে অফিসে আয়।

স্যাকমো আনুজ রায়কে ফোন দিলে তিনি বলেন, আমি ছুটিতে, মাকে ডাক্তার দেখানোর জন্যে পটুয়াখালী এসেছি।

ফ্যামিলি কল্যাণ পরিদর্শক (এফডব্লিউভি) বৃস্টিকে ফোন করলে বলেন, আমি এক প্রসূতি রোগীকে দেখতে তার বাড়ি এসেছিলাম এখন ক্লিনিকে আসছি। ফোন দেবার আধা ঘন্টা পরে ফ্যামিলি কল্যাণ পরিদর্শক (এফডব্লিউভি) বৃষ্টি ক্লিনিকে এসে ইউসুফের কাছ থেকে ক্লিনিকের চাবি নিয়ে তালা খোলেন। তার কাছে তার অফিস বন্ধ করে যাবার কথা জিজ্ঞেস করলে তিনি উল্টো ভবন ভাঙ্গা সেবা দেয়ার মত না এসব কথা বলে কথা এরিয়ে যান। নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের সেবার রেজিস্ট্রার খাতা দেখতে চাইলে তিনি তা দেখাতে অনাগ্রহ প্রকাশ করেন।

সুমন নামের এক স্কুল ছাত্র জানায়, ১১টার দিকে অফিসে আসেন আবার কিছুক্ষণ পরে চলে যান। আমরা অনেক সময় স্কুলে যেতে পথে এ কেন্দ্রে ঢুকে ওষুধ চাইলে লোক না থাকায় আয়া আমাদের দিতে পারেন না।

এ বিষয়টি জানাতে আমতলী উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো: আলমগীর হোসাাইন বলেন, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো) ও ফ্যামিলি কল্যাণ পরিদর্শক (এফডব্লিউভি) স্বাস্থ্যকেন্দ্রে থেকে সেবা দেয়ার কথা। চাকমুর ছুটিতে আছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, তাদের ছুটি দেবার দায়িত্ব মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) এর।

মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফপি) বুলবুল আহমেদ ফোনে জানান, স্যাকমো অনুজ রায় তার কাছে থেকে লিখিত কোন ছুটির আবেদন করেন নি। তবে শুনেছি আমার অফিস সহকারীর কাছে মৌখিকভাবে জানিয়ে গিয়েছেন যেটা আসলে ঠিক করেন নি। আমি তাকে কারন দর্শানোর নোটিশ দিবো।

জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মাহমুদুল হক আজাদ জানান, হলদিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্রের অভিযোগের বিষয়ে আমতলী উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা কে এ বিষয়ে স্যাকমোর বিরুদ্ধে ব্যবস্তা গ্রহন করতে বলেছি। আশা করছি এলাকাবাসী এরপর থেকে সঠিক স্বাস্থ্য সেবা পাবেন।




Noakhali District A. League announces the name of President Principal Selim at its third annual conference

মোঃ বদিউজ্জামান ( তুহিন) নোয়াখালী প্রতিনিধি:

সোমবার (০৫ ডিসেম্বর) নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি বার্ষিক সম্মেলন। সকাল থেকেই নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সম্মেলন স্থলে এসেছেন।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে নেতাকর্মীরা জেলা শহর মাইজদী হয়ে সম্মেলন স্থল শহীদ ভুলু ষ্টেডিয়ামে এসেছেন। ‘জয় বাংলা’, ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ এবং নেতার নাম নিয়ে স্লোগান দেয়।

এদিকে সম্মেলনকে ঘিরে শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামের চারপাশসহ পুরো শহর ছেয়ে গেছে ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণে। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে এসব ব্যানার, তোরণ সাঁটিয়েছেন নেতাকর্মীরা। সব মিলে সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা।
সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বলেন বিএনপির মনে বড় জ্বালা অন্তর জ্বালা। খেলা হবে খেলা হবে ডিসেম্বরে ফাইনাল খেলা হবে। উদ্বোধন করেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি।

এছাড়া আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদিকা সাবেক এমপি বেগম ফরিদুন্নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল-আলম হানিফ, সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রমসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা বক্তব্য দেন।

এদিকে সম্মেলনকে ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সাড়ে ৫০০ পুলিশ সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও ছিলেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২০ নভেম্বর নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয়েছিল। সে সময় সভাপতি হিসেবে এ এইচ এম খায়রুল আনম চৌধুরীর নাম ঘোষণা করেছিলেন প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থীতে মত বিরোধ থাকায় ১৭ ডিসেম্বর পুনরায় নির্বাচন ঘোষনা করেন।




Bodies of two unidentified people recovered from Kalabagan in Narsingdi

Md. Mobarak Hossain, Narsingdi Correspondent:

নরসিংদীতে কলাবাগানের ভেতর থেকে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার আদিয়াবাদ ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের কলাবাগান থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এখনো নিহতদের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। তবে ফিঙ্গার নেওয়ার পর নিহতদের পরিচয় সনাক্ত করা যেতে পারে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।

পুলিশ জানায়, রায়পুরা উপজেলার আাদিয়াবাদ ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের একটি কলাবাগানে দুটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশে এসে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।

হত্যার পর নিহতদের মুখ থেঁতলে দেওয়া হয়েছে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে একটি মরদেহের গলা কাটাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন পাওয়া গেছে। একটি মরদেহের পড়নে লুঙ্গি ও বেগুনি রঙের শার্ট, অপরটিতে হাল্কা ছোট চেকের সাদা শার্ট পড়নে কোন কাপড় ছিলনা।

নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অনির্বাণ চৌধুরী জানান, ধারণা করা হচ্ছে রাতের কোনো এক সময় তাদের হত্যার পর খুনিরা নির্জন স্থানে মরদেহ ফেলে রেখে চলে যায়। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। নিহতদের পরিচয় সনাক্ত ও হত্যার রহস্য উদঘাটনে কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ।