SSC exam results to be published on November 28

এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষার ফল ২৮ নভেম্বর প্রকাশিত হবে।

ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান এবং আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির সভাপতি তপন কুমার সরকার আজ সোমবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

গত ১৫ সেপ্টেম্বর এসএসসি, দাখিল ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হয়।

এ বছর নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ২০ লাখের বেশি।

৩ হাজার ৭৯০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে শুধু সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর অধীনে এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রায় ১৬ লাখ।




AL will never forget the contribution of freedom fighters: Prime Minister

যারা অস্ত্র নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন তাদের খুঁজে বের করে তাদের কল্যাণে সব ধরনের ব্যবস্থা আওয়ামী লীগ সরকার নিচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান কখনও ভুলবে না।

আজ সোমবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২ উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজকে মুক্তিযোদ্ধারা যারা একেবারে অবহেলিত পড়েছিল আমরা খুঁজে খুঁজে বের করে তাদের (কল্যাণে) সব ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছি। তাদের ভাতার ব্যবস্থা করা, কোনো মুক্তিযোদ্ধা মৃত্যুবরণ করলে তিনি যেন রাষ্ট্রীয় সম্মান পায় সেই ব্যবস্থা আমরা করে দিয়েছি এমনকি তাদের দাফন কাফনের ব্যবস্থাটাও যাতে হয় সেই ব্যবস্থাটাও আমরা করে দিয়েছি।

সরকারপ্রধান আরো বলেন, এটাই আমার চেষ্টা, যারা আমার বাবার ডাকে সাড়া দিয়ে অস্ত্র তুলে নিয়ে এদেশ স্বাধীন করেছেন তাদের সম্মান করা, তাদের মর্যাদা দেওয়া এটাই তো আমাদের কাজ। দল, মত পৃথক থাকতে পারে কিন্তু তাদের অবদানটা কখনও ছোট করে দেখিনি, আমি কখনো এটা নিয়ে অবহেলা করিনি। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।




One killed in motorcycle accident in Kamalnagar

A motorcycle accident in Kamalnagar of Lakshmipur was killed by a person named Abu Saeded (35).

He died on the way to Pangu Hospital in Dhaka on Sunday (November 20) night.

Locals know that on Sunday afternoon, Abu Seded was going to Hazirhat Bazar on a motorcycle from his own house. On the way, when he reached the forkanita area of Ramgati Saker, the motorcycle hit the tree.
He was seriously injured and he was in a state of disarray after he was in a state of unscrupulous condition and took him to Notakhali General Hospital with an slit.

Kamalnagar Police Station Officer-in-Charge (OC) Mohammad Solaiman confirmed the poison of death.




The aesthetic structures of Rabi that stand tall with history and tradition

মতিহারের সবুজ চত্বরে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত। দীর্ঘ ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রতীক এই বিশ্ববিদ্যালয়।

চল্লিশ সহস্রাধিক প্রাণের চাঞ্চল্যে গমগম করে ওঠা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেবল পঠনে সীমাবদ্ধ থাকেনি, দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সংগ্রামে বুক পেতে দিয়ে এগিয়ে চলছে। ছায়াশীতল এই ক্যাম্পাস তাই আমাদের মাতৃতুল্য।

বিভিন্ন সময়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে রাবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণআন্দোলন, ’৭০-এর সাধারণ নির্বাচন, ’৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ’৯০-এর স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনে রাবির শিক্ষক ও ছাত্রসমাজ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ছাত্র-শিক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়েছে অত্যাচার আর শোষণের বিরুদ্ধে। ষাটের দশকের শেষ দিকে এই ভূখণ্ড যখন গণআন্দোলনে উত্তাল, তখন রাবির শিক্ষার্থীরাও স্বাধিকার চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় রয়েছে দেশের ঐতিহাসিক কিছু নান্দনিক স্থাপনা ও প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য— প্রথম জাদুঘরখ্যাত বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর, শহীদ মিনার, রয়েছে শিল্পী নিতুন কুণ্ডের অমর কীর্তি মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য  ‘সাবাশ বাংলাদেশ’। বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা নামক একটি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর। রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী সুউচ্চ মেটালিক টাওয়ার, বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য বিদ্যার্ঘ্য, ড. জোহার প্রতিকৃতি ও বিজয় সাগর। এসব নান্দনিক স্থাপনা দৃষ্টিকারী দেশের ভ্রমণ পিপাসু মানুষ ও এখানে ঘুরতে আসা শিক্ষার্থীদের। রাবির ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো…..

শহীদ মিনার কমপ্লেক্স

এখানে আছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও দেশের ইতিহাসে মুক্তিযোদ্ধাভিত্তিক প্রথম শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা, দুটি ম্যুরাল ও উন্মুক্ত মঞ্চ। এটি একটি ওয়াই ফাই জোন। শহীদ মিনারের দক্ষিণ পার্শ্বেই অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ। মোঘল স্থাপত্যশিল্পে নির্মিত হয়েছে এই দৃষ্টিনন্দন মসজিদটি।

সাবাশ বাংলাদেশ

মুক্তিযুদ্ধের স্মারক এই ভাস্কর্যটি সিনেট ভবনের দক্ষিণ চত্বরে অবস্থিত। শিল্পী নিতুন কুণ্ডুর শৈল্পিক হাতের ছোঁয়ায় লাল বেলে মাটি দিয়ে ১৯৯১ সালের ৩রা ফেব্রুয়ারি এটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। সংগ্রামী বাঙালির ইতিহাস ও অসাম্প্রদায়িক বাংলার চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতিফলন এ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যের পাদদেশে একটি মুক্ত মঞ্চ আছে। ৬ ফুট বেদীর ওপর স্থাপিত মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া দুজন তরুণের ছবি দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে তরুণদের অবদানের কথা। ভাস্কর্যটির দু’পাশে আয়তাকার দুইটি দেয়ালের একটিতে কয়েকজন বাউল একতারা বাজিয়ে গান করছে। যা বাঙালী জাতির গ্রামীণ সংস্কৃতির পরিচয় বহন করছে। অন্যটিতে মায়ের কোলে শিশু ও দুইজন তরুণী, একজনের হাতে রয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। তার দিকে অবাক তাকিয়ে আছে এক কিশোর।

ru

বিদ্যার্ঘ

মুক্তিযুদ্ধকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষক শহীদ হবিবুর রহমানের স্মরণ ২০১১ সালে সৌধটি নির্মিত হয়। এটি শহীদ হবিবুর রহমান হল চত্বরে অবস্থিত। ভাস্কর্যটির স্থপতি শিল্পী শাওন সগীর সাগর। প্রায় ৫ ফিট দৈর্ঘের দু’জন মুক্তিযোদ্ধা সগর্বে দাঁড়িয়ে আছেন। একজনের হাতে বন্দুক এবং অন্যজনের হাতে কলম। বন্দুকের চেয়ে কলম বড় সেটা বোঝাতে কলমটি বন্দুকের চেয়ে ওপরে রাখা হয়েছে। ভাস্কর্যটি একটি ষষ্ঠভূজের উপর নির্মিত। কালো রঙয়ের ষষ্ঠভূজটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়কে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। গ্রন্থটির ঠিক উপরে রয়েছে একটি সূর্য- যা বাঙালি জাতিকে সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দিয়ে যাচ্ছে। সূর্যের মাঝখানে লেখা বিদ্যার্ঘ শব্দটি জ্ঞানের আলোকে বোঝানো হয়েছে।

স্ফুলিঙ্গ

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা স্মরণে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করা হয়। মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কনক কুমার পাঠক ২০১২ সালে ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন। এই ভাস্কর্যে শহীদ শামসুজ্জোহার ৩ ফুট উচ্চ আবক্ষ প্রতিকৃতি রয়েছে। বেদির ঠিক পেছনে রয়েছে বাঁকা লম্বা একটি দেয়াল। দেয়ালটি লাল আর কালো ইটের দ্বারা তৈরি। আর দেয়ালের মাঝখানে রয়েছে গোল বৃত্ত। একপাশ থেকে দেখলে বোঝা যায় বাঁকা দেয়াল দ্বারা উড়ন্ত বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাকে নির্দেশ করা হয়েছে।

সুবর্ণ জয়ন্তী টাওয়ার

বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চাশ বছর পূর্তিকে স্মৃতির মণিকোঠায় ধরে রাখার জন্য ২০০৩ সালে নির্মাণ করা হয় নান্দনিক এই স্থাপনাটি। প্রধান ফটক পেরিয়ে সড়ক দ্বীপের ডানে, প্রশাসন ভবনের সামনে জোহা চত্বরের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত। রাজশাহীর সন্তান প্রথিতযশা ভাস্কর মৃণাল হকের সুনিপুণ কারুকার্যে তৈরি হয় এই নান্দনিক স্থাপনাটি। স্টিলের তৈরি ৩৫ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট পৃথিবীর অন্যতম অত্যাধুনিক এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয় প্রায় ১৫ লাখ টাকা। তবে অবহেলা আর অযত্নে নষ্ট হতে বসেছে অপরূপ সৌন্দর্যের এই স্থাপনাটি।

ru

বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ

বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা হলের প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে এই স্মৃতিস্তম্ভটি অবস্থিত। ১৯৭২ সালের ২৩ এপ্রিল আবিষ্কৃত হয় এখানকার গণকবরগুলো। প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি করা জায়গাটি ছোট হলেও এখানে ৮-১০টি গণকবর আবিষ্কৃত হয়েছে এবং ধারণা করা হয়, এই গণকবরগুলোতে প্রায় ৩-৪ হাজার নিরীহ মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ৬ স্তরবিশিষ্ট এ স্মৃতি স্তম্ভটি সমতল ভূমি হতে ৪২ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। স্তম্ভটির চারপাশ ঘিরে আছে গোলাকার একটি কংক্রিটের বেদি এবং বেদির মাঝখানে আছে বড় একটি কূপ। কূপটিকে ‘মৃত্যুকূপ’ এর সঙ্গে তুলনা করা হয়। স্তম্ভের গায়ের কালো কালো ছাপ যা দেশের স্বাধীনতায় অবদান রাখা শহীদদের রক্ত শুকানো দাগের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। স্তম্ভের ভাঙা ইট দ্বারা মুক্তিযোদ্ধাদের গায়ের ক্ষত বোঝানো হয়েছে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিফলক

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের কাছে ৬১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই ফলকটি নির্মাণ করা হয়। ২৬ ফুট দৈর্ঘ্য এবং সাত ফুট প্রস্থের কালো মার্বেল পাথরের বেদির উপরে স্থাপিত স্মৃতিফলকের প্রধান অংশ সাদা দেয়াল। সাদা দেয়ালের পেছনের অংশের দেয়ালে খোদাই করা হয়েছে ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ’৬২-এর ছয় দফা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, গণঅভ্যুত্থানে শহীদ আসাদের মৃত্যু, দেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. শামসুজ্জোহার মৃত্যু, এগারো দফা ও ’৭০-এর নির্বাচনের বিভিন্ন চিত্র। সামনের দেয়ালের বাম পাশের ওপরের দিকে ফুটিয়ে তোলা হয় মুক্তিযুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তিন শিক্ষক ড. সুখরঞ্জন সমাদ্দার, শহীদ ড. হবিবুর রহমান ও মীর আব্দুল কাইয়ূমের প্রতিকৃতি। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক সাত মার্চের ভাষণের প্রতিকৃতি স্মৃতিফলকের সামনের দেয়ালের নিচের দিকে স্থাপন করায় আছে অনেক সমালোচনা।

শহীদ স্মৃতি সংগ্রহশালা

এটি বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক জাদুঘর। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার চত্বরের পূর্বপাশে অবস্থিত। এতে স্থান পেয়েছে ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বিভিন্ন চিত্রকর্ম, দলিল-দস্তাবেজ, আলোকচিত্র, জামা, জোব্বা, কোট, ঘড়ি, পোশাক, টুপি, কলমসহ বিভিন্ন দুর্লভ সংগ্রহ। রাজশাহীতে নির্মিত প্রথম শহীদ মিনারের বাঁধাইকরা আলোকচিত্র, আমতলার সভা, কালো পতাকা উত্তোলন ও মিছিল, ১৪৪ ধারা ভঙ্গের প্রস্তুতি, ’৬৯-এর গণবিক্ষোভের মুখে পুলিশ বাহিনী, শহীদ আসাদ, শহীদ মতিউর, শহীদ রফিক, শহীদ বরকত, শহীদ সালাম ও শহীদ শামসুজ্জোহার প্রতিকৃতি, গুলিবিদ্ধ-হাসপাতালে মৃত-কফিনে শায়িত ড. জোহার ছবি। আছে জাতীয় চার নেতা এবং রাবির শহীদ শিক্ষকদের প্রতিকৃতি, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণা-বাণীর প্রতিলিপি, মুজিবনগরে ঐতিহাসিক ঘোষণাপত্র, ’৭১-এর ছাত্রী নিগ্রহ, গণহত্যা, পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণ দলিলের চুক্তিপত্র, মুক্তিযুদ্ধের বিখ্যাত পোস্টার, শহীদদের পোশাক ও ব্যবহৃত জিনিসপত্রসহ আরো অনেক কিছু।

বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর

এই জাদুঘরটি রাজশাহী শহরে স্থাপিত বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর। এই প্রত্ন সংগ্রহশালাটি ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে ব্যক্তিগত উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছিল। বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এটি পরিচালনা করে থাকে। বরেন্দ্র জাদুঘরে প্রায় ৯ হাজারেরও অধিক নিদর্শন রয়েছে। জাদুঘরের সংগ্রহশালায় রয়েছে সিন্ধু সভ্যতার নিদর্শন, মহেনজোদারো সভ্যতার প্রত্নতত্ত, পাথরের মূর্তি, একাদশ শতকে নির্মিত বুদ্ধ মূর্তি, ভৈরবের মাথা, গঙ্গা মূর্তি, মোঘল আমলের রৌপ্র মুদ্রা, গুপ্ত সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গোলাকার স্বর্ণমুদ্রা, সম্রাট শাহজাহানের গোলাকার রৌপ্য মুদ্রা বিশেষ ভাবে উল্যেখয়োগ্য। এখানে প্রায় ৫,০০০ পুঁথি রয়েছে যার মধ্যে ৩৬৪৬টি সংস্কৃত আর বাকিগুলো বাংলায় রচিত। পাল যুগ থেকে মুসলিম যুগ পযর্ন্ত সময় পরিধিতে অঙ্কিত চিত্রকর্ম, নূরজাহানের পিতা ইমাদ উদ দৌলার অঙ্কিত চিত্র এখানে রয়েছে।

কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি

দেশের অন্যতম দ্বিতীয় বৃহত্তম লাইব্রেরী এটি। ড. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ একাডেমিক ভবনের পূর্ব পাশে এটির অবস্থান। লাইব্রেরিতে আছে ৩৫ হাজারের অধিক বই, ৪০ হাজারের বেশি গবেষণা পত্রিকা ও সাময়িকি। প্রতিদিন সকাল ৯টা ১৫ মিনিট থেকে রাত ৮টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে লাইব্রেরিটি। জার্নাল রুম, রেফারেন্স শাখা ও সাধারণ পাঠকক্ষ এবং বিজ্ঞান পাঠকক্ষ মিলে প্রায় ৭৫০টি আসন আছে লাইব্রেরিতে।

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পশ্চিম দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওয়েবসাইট’ ভাস্কর্য’ (ru.ac.bd), ড. মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা এবং স্যার জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের ঠিক মাঝে একটি ‘কিউব’ ভাস্কর্য, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে ‘বইয়ের স্তুপ’ ও শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ সিনেট ভবনের সামনে  একটি ‘বই’ এর ভাস্কর্য রয়েছে, যা উন্নত বিদ্যাপীঠের প্রতীকী রূপ।




Tajumuddin's telephone exchange office suffers from manpower shortage

Bhola Representative:
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসটি দীর্ঘ দিন ধরে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। নেই কোন কাজকর্ম। বছরের পর বছর এই টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিস থেকে গ্রাহকরা তেমন কোন সেবা পাচ্ছেন না।

জনসাধারণের মাঝে মোবাইল ফোন আসার পূর্বে একসময় এ উপজেলাবাসীর একমাত্র ভরসা ছিল এই টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসটি। দেশ কিংবা বাংলাদেশের বাহিরে যারা অবস্থান করতেন তাদের পরিবারের লোকজন রাত কিংবা দিনে এখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসের কাজকর্ম। বর্তমান সময়ে সবার হাতে হাতে মোবাইল ফোন থাকার কারণে টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসে মানুষের নেই কোন কোলোহল।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, চাঁদপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশে অবস্থিত টেলিফোন এক্সচেঞ্জ কার্যলয়টির সামনে ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে।
চারটি পদে জনবল থাকার কথা থাকলেও সক্রিয় আছে একজন। বার্তা বাহক মোহাম্মদ হালিম সেও আছে ডেপুটেশনে লালমোহন।চারপাশে ঝোপঝাড়ের কারণে ভুতুড়ে পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। নেই কোনো সীমানা প্রাচীর। ঝুঁকিপূর্ণ, জরাজীর্ণ ও দরজা-জানালার অধিকাংশই ভাঙা।

নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক একজন কর্মচারী জানান, জনবল সংকটের কারণে উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এ প্রতিষ্ঠানের সেবার মান তলানিতে এসে ঠেকেছে। ফলে নতুন করে কাউকে টেলিফোন সংযোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। বরং অনেক টেলিফোন গ্রাহক তার টেলিফোন সংযোগ বিটিসিএলের কাছে হস্তান্তর করছেন।

উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসের কর্মকর্তা (টিও) মোঃ শফিক জানান, বর্তমানে সরকারি অফিস, বাসা বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আমাদের কোনো গ্রাহক নেই। জনবল সঙ্কটের কারণে আমাদের সকল লাইন বিকল রয়েছে। এখন আমি একা এই অফিসের সকল কিছু দেখা শুনা করছি।




Smart National Identity Card Distribution Inauguration at Darbeshpur UP in Ramganj

Abu Taher, Ramganj Correspondent:
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরন উদ্ভোধন করা হয়েছে। ২০নভেম্বর (রবিবার) সকালে উপজেলার ৭নং দরবেশপুর ইউনিয়ন পরিষদে ওই বিতরন কার্যক্রের উদ্ভোধন করা হয়।
২০নভেম্বর থেকে আগামী ২৭নভেম্বর (সাপ্তাহব্যাপী) দরবেশপুর ইউনিয়ন পরিষদে ফিঙ্গারপিন্ট ও আইরিশ নিয়ে স্মার্ট কার্ড বিতরন করা হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আলোচনা সভায় দরবেশপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা অঞ্চলের নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ দুলাল তালুকদার।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, রামগঞ্জ থানা ওসি (তদন্ত) কার্তিক চন্দ্র বিশ্বাস, রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আবু তাহের, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম শেখ, সাংবাদিক আবু তাহের,দরবেশপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ নুর হোসেন পাটোয়ারী, ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ জসিম উদ্দিন,নির্বচন আফিসের সমন্ময় সহকারী মোঃ দেলোয়ার হোসেন, প্যানেল চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াছিন হোসেন সহ সকল ইউপি মেম্বারগন প্রমুখ।




First anniversary of “Positive Bangla TV” celebrated in Narsingdi

Md. Mobarak Hossain, Narsingdi Correspondent:

” সত্যের পথে অবিরাম যাত্রা’ স্লোগানকে সামনে রেখে ” নরসিংদীর পলাশে “পজেটিভ বাংলা টিভি’র” প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ নভেম্বর ) সন্ধ্যা ৬টায় পলাশ উপজেলা প্রেসক্লাবে অনলাইন চ্যানেলটির দ্বিতীয় বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে আলোচনা সভা কেক কাটা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

“পজেটিভ বাংলা টিভির” সম্পাদক বিল্লাল হোসেন এর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পলাশ উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ জাবেদ হোসেন, ঘোড়াশাল পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব শরীফুল হক, পলাশ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম শফি, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আসাদুল্লাহ (মনা) দৈনিক পাবলিক বাংলার সম্পাদক কবি শাহ্ বোরহান মেহেদী,দৈনিক যুগান্তর প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর কবির,দৈনিক ইত্তেফাক প্রতিনিধি আক্তারুজ্জামান, মানবকণ্ঠ প্রতিনিধি হাজী জাহিদ, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি প্রতিনিধি মাহাবুব সৈয়দ, দৈনিক স্বপ্ন প্রতিদিনের স্টাফ রিপোর্টার মোঃ সফিকুল ইসলাম, নরসিংদীর কন্ঠস্বরের সম্পাদক মোঃ সাব্বির হোসেন, দৈনিক অধিকারের প্রতিনিধি নাসিম আজাদ, মানবজমিনে প্রতিনিধি রুবেল সারোয়ার, খোলা কাগজ প্রতিনিধি সিয়াম সরকার, নরসিংদী টিভির প্রতিনিধি তাহমিনা শশি, দৈনিক মতপ্রকাশ প্রতিনিধি নাজমুল হক মনি, ভোরের ধনীর স্টাফ রিপোর্টার মুঞ্জুর হোসেন খান, সাংবাদিক কামরুল সহ এশিয়ান টিভির, আমাদের সময় পত্রিকার প্রতিনিধি গন উপস্থিত ছিলেন। এসময় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন ‘সাংবাদিকরা জাতির বিবেক। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে জাতির কাছে মুখোশ উন্মোচন হয়। কোনো প্রকার মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিবাজ আছে কিনা তার সকল তথ্য আমি জানি না। আপনাদের মাধ্যমে জানতে পারি।’

পজেটিভ বাংলা টিভির প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সকল সাংবাদিকদেরকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি। উক্ত অনুষ্ঠানের লেখক, কবি, সাহিত্যিক, কলামিস্টসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




Husband sentenced to death for killing housewife in Noakhali

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গৃহবধূ কহিনূর বেগম (৩০) হত্যার দায়ে তার স্বামী মো.মিল্লাদের (৩৫) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্ত মো.মিল্লাদ সুবর্ণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের পূর্ব চরমজিদ গ্রামের মো.শাহজাহানের ছেলে। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।

বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী নারী শিশু নির্যাতন ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক সামছুদ্দিন খালেদ এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী শিশু ট্রাইবুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মর্তুজা আলী।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণ থেকে জানা যায়, আসমি মিল্লাদ রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করত। ২০১৭ সালের ২ মার্চ বিকালে রিকশা নিয়ে বাজারে যাওয়ার সময় তার স্ত্রী তাকে পান আনতে বলেন। একই দিন রাতে রিকশা চালিয়ে বাড়ি ফিরেন তিনি। বাড়ি ফেরার পথে পান না নেওয়ায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে মিল্লাদ তার স্ত্রীর ওড়না দিয়ে তাকে গলায় প্যাঁচ দিয়ে হত্যা করে। শেষে বসত ঘরে স্ত্রীকে মাটি চাপা দিয়ে সে জেলা শহর মাইজদী গিয়ে গা ঢাকা দেয়। মিল্লাদের বাড়ির পাশে তার শ্বশুর বাড়ি। সেখান থেকে তার বাচ্চা এসে মাকে ঘরে দেখতে না পেয়ে কান্নাকাটি শুরু করে।

খবর পেয়ে শ্বশুর বাড়ির লোকজন এসে বসত ঘর থেকে গৃহবধূ কহিনূরের লাশ উদ্ধার করে। পরে বিষয়টি স্থানীয় ভাবে সমাধানের আশ্বাস দিয়ে মিল্লাদকে ডেকে এনে পুলিশে সোপর্দ করে সমাজের লোকজন। ঘটনার পরদিন নিহতের ভাই বেলাল উদ্দিন বাদী হয়ে মিল্লাদকে আসামি করে চরজব্বর থানায় হত্যা মামলা করেন।

আসামি পক্ষের আইনজীবী মো.মিরাজ উদ্দি জুয়েল বলেন, আদালত ১৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে। কোন সাক্ষী সংজ্ঞায়িত ভাবে বিষয়টি প্রমাণ করতে পারে নাই। তারা বিষয়টি দেখেনি,শুনেছেন। কিন্তু আসামি ১৬৪ ধারায় আদালতে নিজের দোষ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ায় আদালত শুনানি শেষে মিল্লাদকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন। আসামি উচ্চ আদালতে আপিল করবে।




Trafficker arrested after rescuing 4 women in Kabirhat

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:
প্রতারণার মাধ্যমে ভোটার করে বিদেশে পাচারকালে সিলেটের সুনামগঞ্জের ৪ নারীকে নোয়াখালীতে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় আবু বক্কর ছিদ্দিক সোহেল (২৪) নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে।

বুধবার (১৬ নভেম্বর) রাতে কবিরহাট উপজেলার ধানশালিক ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ওই নারীদের উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৭ নভেম্বর) সকালে আটক ছিদ্দিককে গ্রেফতার দেখিয়ে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতার আবু বক্কর ছিদ্দিক সোহেল আন্তর্জাতিক মানব পাচার দলের সদস্য। তিনি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরকাঁকড়া ইউনিয়নের পেশকারহাট এলাকার হারুনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, অভাবে থাকা সুনামগঞ্জ জেলার ৪ নারীকে আর্থিক স্বচ্ছলতা এনে দিবে বলে কৌশলে বাড়ি থেকে নিয়ে আসে একটি পাচার চক্র। গত ১২ নভেম্বর শনিবার বিদেশে নেওয়ার কথা বলে ওই চার নারীকে প্রথমে বাড়ি থেকে ঢাকায় ও পরে সেখান থেকে পাসপোর্ট তৈরির জন্য এনআইডি কার্ড করার কথা বলে বুধবার নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আনা হয়। তারপর পাচারকারী চক্রের সদস্য সোহেলের মাধ্যমে তার বাড়িতে রেখে জাতীয় পরিচয় পত্র করার জন্য অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করা হয়। পরবর্তীতে তাদের নিয়ে পার্শ্ববর্তী কবিরহাট উপজেলার ধানশালিক ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে ভোটারের জন্য ছবি তুলতে নিয়ে যায়। এসময় স্থানীয় লোকজন তাদের নাম ঠিকানা জিজ্ঞাসা করলে তারা তাদের স্থায়ী নাম ঠিকানা প্রকাশ করে। পরে তাদের কৌশলে আটক করে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা।

ওসি মো. রফিকুল ইসলাম জানান, ঘটনায় উদ্ধার করা ভুক্তভোগী ছামিরা আক্তার বাদী হয়ে আটক ছিদ্দিকসহ ৩ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও ৫ জনকে আসামি করে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন। আজ সকালে আটকদের ছিদ্দিককে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।




Sugar and oil prices increased

The price of oil and sugar has increased further. The price of the two products in the market has been announced amid the crisis of the two products. Bottled Satabin oil will be sold at Tk 190 per liter. The previous year has been increased to Tk 12 per kg and packaged sugar has been made at Tk 13 per kg.

The new price is coming into effect from today, to be sure of the poison from the Ministry of Commerce.

It is known that the Bangladesh Vegetable Refiners and Banspati Manufacturers Association of the edible oil refining factory owners officially announced the decision to increase the price of oil on Wednesday. Similarly, the decision to raise the price of sugar yesterday, the organization of the owners of the sugar refining companies, Bangladesh Sugar Refinance Association.

Until now, bottled satbins were sold at Tk 178. According to the new price, 190 rupees are being sold today. The price of 5 liter bottled Satabin oil has risen to Tk 925. So far the price was 880 rupees, which means 45 rupees.

On the other hand, the price of open water is 14 taka per liter, which has the new price of open oil at 172 taka per liter.

On the other hand, the packaged sugar will be sold at Tk 108 per kg from today. Earlier, the price of 50 kg sugar bags will be Tk 5,100.