Panchagarh temperature drops to 15 degrees

হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা ১৫ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমেছে।

আজ সোমবার (১৪ নভেম্বর) সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার আবহাওয়া পর্যেবক্ষণাগারের পর্যেবক্ষক মো. রোকনুজ্জামান ঢাকা মেইলকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আজ সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ০ ডিগ্রি সে.। গতকাল তেঁতুলিয়ায় ১৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। তবে সামনের দিকে তাপমাত্রা আরও কমতে শুরু করবে।

এদিকে, জেলায় দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও বিকেলে উত্তর হিমালয় থেকে বয়ে আসা হিমশীতল বাতাসের কারণে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এমন ঠান্ডা আবহওয়া রাত থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত বিরাজমান থাকে।




Sheikh Hasina to inaugurate 50 factories in EZ on November 20

Prime Minister Sheikh Hasina will inaugurate 50 industrial factories, projects and other infrastructure in the economic zone on November 20, marking the 50th anniversary of independence.

Sheikh Yusuf Harun, Executive Chairman of Bangladesh Economic Zones Authority (BEZA), confirmed the matter.

He said Prime Minister Sheikh Hasina will virtually inaugurate 50 industrial factories, projects and establishments in eight locations in various economic zones and BEZAs of the country.

The BEJA executive chairman further said that these include four commercial factories in Bangabandhu Sheikh Mujib Industrial City (BSMSN) in Chittagong and eight factories in various economic zones run by private enterprises.




Poa fish supply increases in Noakhali, prices drop

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:

শাকসবজিসহ চাল ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম যখন ঊর্ধ্বগতি ঠিক সে সময়ে মাছের বাজারে কিছুটা হলেও স্বস্তির বাতাস এনে দিয়েছে পোয়া মাছ। নোয়াখালীর বাজারগুলোতে গত কয়েক দিন যাবত পোয়া মাছের সরবরাহ বেড়েছে কয়েকগুণ। ফলে দামও এখন ক্রেতাদের হাতের নাগালে।

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটের আড়তদাররা বলছেন, প্রতিদিন ১ হাজার থেকে দেড় হাজার মণ পোয়া মাছ বিক্রি হয় এখানে। বড় সাইজের পোয়া মাছ ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা কয়েকদিন আগেও ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতো।

মৎস্যখাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিগত কয়েক বছর থেকেই সরকারের নানামুখী উদ্যোগের কারণে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে উপকূলীয় হাটবাজারে এখন সারা বছরই নদী ও সাগরের মাছ পাওয়া যাচ্ছে।

আবদুর রহমান রনি নামের এক আড়তদার বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে পোয়া মাছের সরবরাহ ক্রমশ বাড়ছে। মাছের আড়তগুলোতে সামুদ্রিক মাছের সরবরাহ বেশি। এ কারণে প্রতিদিন দামও কমছে।

ফারুক উদ্দিন নামে এক ব্যবসায়ী পল্লী নিউজ কে জানান চেয়ারম্যান ঘাটে প্রচুর পোয়া মাছ পাওয়া যাচ্ছে। দাম কম হওয়ায় গরিব মানুষরাও পোয়া মাছ ক্রয় করতে পারছে। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া যে নদীতে মাছ আহরণ করে জেলেরা জীবিকা নির্বাহ করতে পারছে।

মেঘনা ফিশিংয়ের ম্যানেজার মো. হাবিব ভূঁইয়া বলেন, প্রচুর পোয়া মাছ ধরা পড়ছে। ট্রলারে ৪ হাজার কেজি থেকে ১০ হাজার কেজি পর্যন্ত পোয়া মাছ পাওয়া যায়। সারাদিন পোয়া মাছ নিয়ে পাইকার ও আড়তদাররা ব্যস্ত থাকে।

কোম্পানিগন্জ ক্লোজার ঘাটের আড়তদার মোঃ জালাল উদ্দীন বলেন এ সময় পোড়া মাছ জেলেদের জীবনসংগ্রামে কিছুটা সাপোর্ট হচ্ছে তা নাহলে পুরো বেকার হয়ে পড়তো জেলেরা।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, সরকার মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে ইলিশের প্রজনন মৌসুম নিরাপদ করেছে। পাশাপাশি মাছের জন্য অভয়াশ্রম তৈরি করা এবং সাগরে নির্দিষ্ট সময় মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। ফলে এখন মাছ যেমন বড় হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে, তেমনি মাছের বংশবৃদ্ধি এবং উৎপাদন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।




Today is that terrible 'November 12th'

রুবেল চক্রবর্তী:

আজ ভয়াল ১২ই নভেম্বর । ১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, বরগুনা ও ভোলাসহ দেশের বিস্তীর্ণ উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যায় সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ও ঘূর্ণিঝড় গোর্কি। গোর্কির আঘাতে বিরাণ ভূমিতে পরিণত হয়েছিল বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চল। দেড়শ’ মাইল বেগের গতিসম্পন্ন ঘূর্ণিঝড় ও ২০ থেকে ৩০ ফুট উঁচু জলোচ্ছ্বাসে গোটা উপকূলীয় এলাকা মৃতপুরীতে পরিণত হয়।ওই ঘূর্ণিঝড়ে প্রায় পাঁচ লাখ লোকের প্রাণহানি ঘটে। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছিল ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলা। ওই সময়ে সেখানকার ১ লাখ ৬৭ হাজার মানুষের মধ্যে ৭৭ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। একটি এলাকার প্রায় ৪৬ শতাংশ প্রাণ হারানোর ঘটনা ছিল অত্যন্ত হৃদয় বিদারক। ৭০-এর ঘূর্ণিঝড়ে মনপুরা উপকূলে প্রায় ৭ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। এর মধ্যে হাজিরহাট ইউনিয়নের পাটোয়ারী পরিবারে ৫৫ জন স্বজন প্রাণ হারায়। এছাড়াও অধিকাংশ পরিবারে ৭-১০ জন স্বজনের প্রাণ যায়। তখন বেতার ও টেলিভিশনে আবহাওয়ার পূর্বাভাস শোনার আজকের মতো জোরদার ব্যবস্থা ছিল না। এমনকি ছিল না কোন আশ্রয়কেন্দ্র।নিরাপদ আশ্রয়ের ব্যবস্থা থাকলেও এত মানুষের প্রাণহানি হত না বলে মন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

ঘরবাড়ি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ায় বহু মানুষ খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। সেদিন কাল রাতে প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে এমন করুণ দৃশ্যের বর্ণনাও শুনাযায় যে, মা নিজে বাঁচতে গিয়ে তার কোলের সন্তানকে ছেড়ে দিয়েছে সামুদ্রিক জোয়ারের স্রোতে। সন্তান ছেড়ে দিয়েছে তার বাবা-মাকে। স্বামী তার স্ত্রীকে। আশ্রয়কেন্দ্রের অভাবে মানুষ জীবন বাঁচিয়েছে গাছের ডালে চড়ে। দিনের পর দিন মানুষ কলার থোড় কিংবা গাছের পাতা খেয়ে জীবনধারণ করেছে। বিশেষ করে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দূরবর্তী চরদ্বীপগুলোর বেঁচে থাকা প্রতিটি মানুষ দিন কাটিয়েছে অনাহারে। এমনকি নদী-পুকুরের পানিও তারা খেতে পারেনি। কারণ সর্বত্র ছিল শুধু মানুষ আর গবাদি পশুর লাশ আর লাশ। এছাড়া ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী দীর্ঘ ১৫-২০ দিনেও কোথাও পৌঁছেনি কোন ধরনের ত্রাণ। ফলে বেঁচে থাকা মানুষগুলো সময় কাটিয়েছে এক নিদারুণ যন্ত্রণায়। যদিও আজকের প্রেক্ষাপটে বিষয়টি অনেকটা অবাস্তব মনে হতে পারে। বিশেষ করে বর্তমান প্রজন্মের কাছে গোটা বিষয়টি অবিশ্বাস্য মনে হবে।

সে সময় আজকের মতো প্রযুক্তি এতটা উন্নত ছিল না। এছাড়া অবকাঠামোগত যোগাযোগ ব্যবস্থাও ভেঙ্গে পড়েছিল। যে কারণে প্রলয়ঙ্করী এ ঘূর্ণিঝড়ের পুরো খবর ঢাকায় পৌঁছতে সময় লাগে প্রায় এক সপ্তাহ। সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে বহু মানুষ সাগরে ভেসে গিয়েছিল। এরপরও যারা বেঁচে গিয়েছিল তারাও বৈরী প্রকৃতিকে মোকাবেলায় এসব মানুষ জীবিত অবস্থায় দিনের পর দিন সাগরে ভেসে বেড়িয়েছে। বানের পানিতে ভেসে যাওয়া ঘরবাড়ির কাঠ কিংবা মৃত গবাদিপশুর পিঠের ওপর চড়ে মানুষ তীরে ফেরার জন্য আকাশ পানে তাকিয়ে সময় কাটিয়েছে। প্রায় ৪ যুগ পরেও সেই দুঃসহ স্মৃতি নিয়ে অরক্ষিত চরে এখনো বাস করছে লাখো মানুষ। প্রাকৃতিক দূর্যেগে এসব চরের বাসিন্দাদের ঠাঁই নেয়ার জন্য এখনো গড়ে ওঠেনি পর্যাপ্ত বেড়িবাধ, ঘুর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র।

মোঃ ছাদেক আহমেদ‘র অভিজ্ঞতা থেকে জানা যায়, ১৯৭০-এর ১২ নভেম্বর উপকূলীয় অঞ্চলে ভয়াল ঘূর্ণিঝড় এবং জলোচ্ছ্বাসে ১০ লক্ষাধিক লোক মৃত্যুবরণ করেছিল। অনেক পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। অনেক পরিবার তাদের আত্মীয়স্বজন, মা-বাবা, ভাই-বোন হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছিল। প্রতি বছর আমাদের জাতীয় জীবনে যখন ১২ নভেম্বর ফিরে আসে, তখন বেদনাবিদুর সেই দিনটির কথা স্মৃতির পাতায় গভীরভাবে ভেসে ওঠে।

সেদিনের স্মৃতির কথা তুলে ধরে তজুমদ্দিনের প্রত্যক্ষদর্শী মোঃ বেলায়ত হোসেন (৭২) বলছিলেন, ‘আগের দিন সন্ধ্যায় গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মাঝে হঠাৎ কালো মেঘের সৃষ্টি। মাইক ও রেডিওতে প্রচার হয়েছে ১০ নম্বর বিপদ সংকেত। রাতেই ৮-১০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে ভাসিয়ে নেয় বাড়িঘরের প্রয়োজনীয় মালামালসহ জমিতে উৎপাদিত ধানগুলো। মধ্যরাতে হঠাৎ মুহূর্তের মধ্যে ঘূর্ণিঝড় আক্রমণ করলে মারা যায় আমার বাবা মা ও মামাতো ভাই। ওই সময়ে ধ্বংসস্তুপের মাঝে বেঁচে থাকা খুব কঠিন ছিলো’। তজুমদ্দিনের আরো একজন আবদুল করিম (৭৭) বলেন, ১২ নভেম্বর এলেই আমার মায়ের কথা মনে পড়ে যায়। স্রোত এবং ঝড়ের তাণ্ডব থেকে আমাকে বাঁচাতে গিয়ে জোয়ারের পানিতে ভেসে গেলেন আর পাইনি মাকে। সেই বন্যায় আমি আমার পরিবারের মা-বাবা, বোনসহ ১৮ জনকে হারিয়েছি। তিনি আরো বলেন ‘৭০ এর ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে ফেনী নদী ও ভূলুয়া নদী থেকে আসা পানি ও ঘূর্ণিঝড়ে মরে যাওয়া বহু মানুষ ভেসে ভেসে চলে গেছেন, তাদের কবর দেওয়া কোনভাবেই সম্ভব হয়নি।




Kabirhat Police Station OC Rafiqul Islam recovers lost mobile phone

 Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:

নোয়াখালী পুলিশ সুপার ( এসপি) মোঃশহীদুল ইসলামের সার্বিক দিক নির্দেশনায় কবিরহাট থানার হারানো জিডি মূলে ১২ নভেম্বর ৮ টি মোবাইল উদ্ধার করে প্রকৃত মালিকের হাতে তুলে দিলেন কবিরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) রফিকুল ইসলাম ও এএসআই নাসরিন আক্তার ।




Triennial conference of Hindu Buddhist Christian Unity Council held in Ramganj

Abu Taher, Ramganj Correspondent:
The triennial conference of the Hindu Buddhist Christian Unity Council of Ramganj Upazila of Lakshmipur has been held. The triennial conference of the Hindu Buddhist Christian Unity Council was held on the morning of November 11 (Friday) at the Zia Auditorium Hall room adjacent to the police station under the chairmanship of President Babu Apurba Kumar Saha and the moderation of General Secretary Professor Samar Das.
At the beginning of the conference, Ramganj Municipal Mayor, freedom fighter Alhaj Abul Khair Patwari hoisted the national flag. They said that the Hindu Buddhist Christian Unity Council will bring back the 1972 constitution, and that this organization will talk about the hopes, confidence and rights of the minority communities. This organization will move forward with the strong hope of ensuring human rights.

At this time, the chief guest of the conference was Advocate Ratan Lal Bhowmik, President of the Hindu Buddhist Christian Unity Council of Lakshmipur District, Babu Swapan Debnath, General Secretary of the Lakshmipur District Hindu Buddhist Christian Unity Council, Babu Gautam Majumder, Co-Organizing Secretary of the Central Hindu Buddhist Christian Unity Council, Delwar Hossain Bachchu, Vice Chairman of Ramganj Upazila Parishad, and other speakers included Upazila Youth Unity Council President Pijush Banik, General Secretary Uttam Sur, Municipal Youth Unity Council President Dr. Sanchay Majumder, General Secretary Shimul Kanti Das, Upazila Puja Celebration Committee President Sameer Ranjan Saha, General Secretary Pijush Kanti Saha Liton, and all members of the Hindu Buddhist Christian Unity Council from each union and municipality of Ramganj Upazila. After the conference, they will be elected as the president and general secretary of Ramganj Upazila in the presence of leaders and activists of the central and district-level Hindu Buddhist Christian Unity Council, the leaders said.




Complaint filed against ASI Sankalon Barua of Begumganj Model Police Station to the Superintendent of Police for accepting bribe

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ০৭ নং একলাশ পুর ইউনিয়নের ০১ওয়ার্ড উমেদ আলী ব্যাপারী বাড়ির স্হায়ী বাসিন্দা আবদুল মান্নান পিতা মৃত দাইয়া মিয়া, পৈত্রিক ভিটিতে পুরাতন ঘর ভেঙ্গে নতুন ঘর নির্মাণ করতে গেলে ভূমিদস্যুরা ৩ লাখ টাকা চাঁদার দাবীতে ঘর নির্মাণ করতে দিচ্ছেনা।

তারা  হলো নুরুল আমিন পিতা মৃত মন্তাজ মিয়া, বাদশা মিয়া পিতা মৃত নুরুল আমিন, মোঃ হাসান ও কাশেম এ ঘটনায় চাঁদাবাজ তারা বেগমগঞ্জ মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করে, তদন্তকারী কর্মকর্তা এ এস আই সংকলন বড়ুয়া মোটা অংকের মাসোয়ারা নিয়ে ভূমির মালিক মোঃআবদুল মান্নানকে থানায় ডেকে নিয়ে ১০ হজার টাকা উৎকোচ গ্রহণ ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।

এবং থানায় ডেকে নিয়ে এ এস আই সংকলন বড়ুয়া মৌখিক নিষেধাজ্ঞা করায় আবদুল মান্নান এর লাখ লাখ টাকার ইট, বালু, রড,সিমেন্ট, নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে ৬ নভেম্বর আবদুল মান্নান বাদী হয়ে নোয়াখালী পুলিশ সুপার মোঃ শহীদুল ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

তদন্তকারী কর্মকর্তা এ এস আই সংকলন বড়ুয়া টাকার বিষয়ে অস্বীকার করে বলেন , আমি শুধু উভয় পক্ষকে দলিল পত্র নিয়ে থানায় হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।




Harvesting of early variety Aman paddy begins in Netrakona

Abdur Rahman Ishan

Netrakona Agama variety of Aman paddy harvesting has started. After harvesting the paddy is over, the district agriculture department has suggested the cultivation of mustard and vegetables on the same land.

Netrakona is one of the few food in the country and is one of the rice surplus districts. After visiting different areas of the district and talking to the farmers, it is known that the farmers are expecting a good yield that the weather will be favorable in the next season due to lack of rain and drought due to lack of rain and drought.

Farmers are dreaming of the food of the family, the increase in demand for food as a cow's feed and the good price of rice.

According to the sources of the District Agriculture Extension Directorate, the district has set a target of 1 lakh 32 thousand 5 hundred and 80 hectares of paddy cultivation in the current Aman season. However, the cultivation has been done on 1 lakh 33 thousand 75 hectares. The production target of this amount of land is 3 lakh 62 thousand 596 metric tons.

Local agriculture officials said that farmers will be able to cut the early varieties of Aman paddy and cultivate mustard crops as a crop in that land, which will be able to grow winter vegetables including potatoes, eggplant, which is the next Sameta Samtam that the farmers have provided for the cultivation of Boro rice cultivation, so the cultivation of early varieties of Aman rice is increasing every year.

Deputy Director of Netrakona Agricultural Extension Department, Agriculturist Mohammad Nuruzzaman said that the cultivation of the district has been good. Cutting the paddy of the early varieties and cultivating mustard, potato and vegetables will be good for the farmers. Again, the cultivation of mustard and vegetables will be done in the same land and cultivate Iri-Boro rice in the same land.




Golden smiles on farmers' faces as they cultivate high-yielding variety Briri Dhan-87

Rubel Chakraborty, Bhola representative:
মাঠে মাঠে চলছে হৈ চৈ আর কৃষকদের উৎফুল্লতা। গ্রামের বাড়ি বাড়িতে কৃষাণীদের ব্যস্ততারও কমতি নেই। ক্ষেতে চাষ হচ্ছে বিভিন্ন জাতের ধানের। এগুলোর আকৃতি ও আয়ুষ্কালের যেমন পার্থক্য রয়েছে। তেমনি রয়েছে ফলনেরও তারতম্য। অনেক ধান কৃষকেরা ইতোমধ্যে ঘরেও তুলেছেন। এখন হিসেব কষছেন কোন ধানের কেমন ফলন। এলাকার কোন কৃষকের ক্ষেতে হয়েছে সর্বোচ্চ ফলন। এরমধ্যে বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউটের উদ্ভাবিত ব্রি-ধান ৮৭ ফলনে চমক সৃষ্টি করেছে। যা তাদের ঘরে উঠতে শুরু করেছে।

এ জাতের ধান চাষে কম খরচে মাত্র ১’শ ৩৭ দিনে সংগ্রহ করা যায়। কৃষকদের ভাষ্য, ব্রি-ধান ৮৭’তে অভাবনীয় ফলন। কাজেই আগামীতে এ জাতের ধানেই তাদের আস্থা। চলতি মৌসুমে প্রায় সকল জাতের ধানেই ফলন হয়েছে। কোন জাতই ব্রি-ধান ৮৭’র ধারে কাছে নেই। দেশের নতুন এ জাতের ধানের ভালো ফলন পেয়ে কৃষকদের মনে দিচ্ছে খুশির দোলা।

কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ জাতের ধানে চিটা নেই বললেই চলে। আগাম ফসল কাটতে পারায় ওই জমিতে এখন সরিষা, আলুসহ অন্যান্য রবি শস্য করার উদ্যোগ নিতে পেরেছেন কৃষকরা। বাম্পার ফলনের খবরে প্রতিদিনই আশপাশের বিভিন্ন এলাকার কৃষকরা দেখতে আসছেন নতুন জাতের ধান। তারাও আগামীতে উচ্চ ফলন পেতে এই ধান চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।

তজুমদ্দিন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা দেবাশীষ দাস জানান, উপজেলার চাঁদপুর, সোনাপুর ইউনিয়নের বেশ কিছু কৃষক এ বছর নতুন জাতের ব্রি-ধান ৮৭’র চাষ করে ব্যাপক ফলন পেয়েছেন। উপজেলায় মোট ১’শ ৫০ হেক্টোর জমিতে ব্রিধান ৭৫’র চাষ করা হয়েছে। এ ধানে উৎপাদন ব্যয় অনেক কম। অপেক্ষাকৃত কম দিনে সংগ্রহ করা যায়। ফলনও বেশি। তাই কৃষকদের দৃষ্টি এখন ব্রিধান ৮৭’র দিকে।

তজুমদ্দিন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অপূর্ব লাল সরকার জানান, নতুন জাতের ধান হিসেবে তিনি কৃষকদের সব সময় পরামর্শ দিয়েছেন। এ ধানের ক্ষেতে যারা গেছেন তারা দেখেছেন কি পরিমান ফলন হয়েছে। কৃষকেরা আগামীতে ব্রিধান ৮৭” ধানের ওপর খুবই আগ্রহী।




Arbitrary meeting vandalized in Ramganj

আবু তদাহের, রামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে সম্পত্তি সংক্রন্ত বিরোধের জের ধরে শালিশী বৈঠকে হামলা ভাংচুর লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। ওই সময় সন্ত্রাসী হামলায় নুরুল আমিনের বসত ঘর ভাঙ্গচুর লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সৃষ্ট ঘটনায় হামলার শিকার নুরল আমিন ১০ নভেম্বর (বৃহস্পতিবার) লক্ষ্মীপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ৬ নভেম্বর (রবিবার) দুপুর ২টায় রামগঞ্জ উপজেলার ৪নং ইছাপুর ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড দক্ষিণ নারায়নপুর খামার বাড়ীতে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় নারায়নপুর গ্রামের মেম্বার মোঃ কামাল হোসেনের উপস্থিতিতে নুরুল আমিন ও মনির হোসেনসহ ২ভাই সম্পত্তি নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে শালিশদার নুরুল হক দেওয়ান,তৈয়ব উল্যা, মনু মিয়া আন্ডার বেপারীর উপস্থিতিতে শালিশী বৈঠক চলছিল।

এসময় হটাৎ মনির হোসেন তার ছেলে মহসিন,ইয়াছিন,ফরিদ,স্­ত্রী মরিয়ম বেগম,মেয়ে রাবেয়া আক্তার ও তাছলিমা আক্তার শালিশের সিদ্ধান্ত অমান্য করে দেশীয় অস্ত্র-সস্ত্র নিয়ে নুরুল আমিনের পরিবার লোকজনের উপর হামলা করে বসতঘর,টিনের তৈরী গোয়াল ঘর রান্নাঘর ভাংচুর করে নগদ অর্থ ও মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।

নুরুল আমিনের স্ত্রী শাহিনুর বেগম জানান, মনির হোসেন তার পরিবারের লোকজন দিয়ে শালিশের সামনেই আমাদের উপর হামলা ও বসতঘর ভাংচুর করেছে। এছাড়া আমার ছেলে খোকন বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মেম্বার পদে নির্বাচনে বর্তমান মেম্বার কামালের সাথে প্রতিদ্বন্ধিতা করেছে। সেই বিষয়কে মাথায় রেখে মেম্বার কামালের সহযোগীতা নিয়ে মনির ও তার ছেলে মেয়েরা আমাদের উপর হামলা করেছে। তা না হলে তারা শালিশের উপস্থিতিতে হামলা করার সাহস পায় কিভাবে।

হামলাকারী মনির হোসেন জানান,দীর্ঘদিন থেকে আমার সম্পত্তিতে জোর করে আমার ভাই ঘর নির্মান করে দখল করে রেখেছে। এজন্য এলাকাবাসী ও কামাল মেম্বারের সহযোগীতা নিয়ে গোয়ালঘর ও রান্নাঘর ভেঙ্গে আমার সম্পত্তি দখলে নিয়েছি। তবে কাউকে মারধর করিনি।

স্থানীয় নারায়নপুর ওয়ার্ড মেম্বার মোঃ কামাল হোসেন জানান, আমরা সমাধান কল্পে সম্পত্তি পরিমাপ করে দেওয়ার সময় খোকনের পিতা নুরুল আমিন গায়ের জোরে সীমানা খুটি তুলে ফেলে দিলে দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হলে আমরা ঘটনান্থল ছেড়ে চলে যাই। পরে কি হয়েছে সেটা জানিনা।