Poor condition of roads: Extreme suffering of the public 

সাব্বির মামুন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
রৌমারী, রাজিবপুর টু ঢাকা মহাসড়কের দিকে তাকালেই বোঝা যায় বর্তমান রাস্তাঘাটের কি বেহাল দশা। রাস্তাটির  দুরবস্থার কারণে যাত্রীরা নাজেহাল হচ্ছে প্রতিনিয়ত। সড়কটি বর্তমান ভাঙাচোরা অবস্থায় রয়েছে। এই অবস্থার মধ্যে দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করছে সীমাহীন ভোগান্তি নিয়ে। রাস্তাটি মেরামতের জন্য দীর্ঘসময় জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
রৌমারী রাজিবপুর -ঢাকার রাস্তাটি দীর্ঘদিন সংস্কারের অপেক্ষায় থাকলেও তা সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নজরে আসেনি। রাস্তা ভাঙাচোরা কারণে  রৌমারী থেকে ঢাকা যেতে অন্তত দ্বিগুণ সময় লাগে পৌঁছাতে। এতে ঘর থেকে সময় ধরে বেরুলে নির্ধারিত সময়ে গন্তব্যেস্থলে পৌঁছানো হয়ে পড়ে অসম্ভব।
ভাঙাচোরা এবং অপ্রশস্ত রাস্তার কারণে অধিকাংশ সময়ে যানজটে কবলে পড়তে হয়। প্রচন্ড ধুলাবালির দ্বারা ফুসফুস আক্রান্ত হয় আর মাত্ররিক্ত ঝুঁকিনির ফলে শারীরিক ও মানসিক ভাবে কর্মস্পৃহা হারিয়ে ফেলে অনেকে।
রাজিবপুর থানা শাখার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি করির হোসেন বলেন, রাস্তাটি দীর্ঘদিন যাবৎ সংস্কারের অভাবে ভোগান্তি পড়েছেন জনসাধারণ। সরকারের কাছে আকুল আবেদন করি দ্রুত সময়ের মধ্যে সংস্কার করে যাতায়াতের উপযোগী যেন করা হয়।
স্থানীয় ভুক্তভোগী মানুষেরা বলেন, এই রাস্তার খারাপ থাকার কারণে আমাদের যাতায়াতের সমস্যা হচ্ছে। একদিকে অসনীয় যানজটে সৃষ্টি হচ্ছে আর প্রতিনিয়ত হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনা।সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষে দাবি জানাচ্ছি দ্রুত বিষয়টির ওপর নজর দিয়ে দুর্ভোগ নিরসনের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
উল্লেখ্য বিষয়ে স ও জ বিভাগের, কুড়িগ্রাম জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব নজরুল ইসলাম বলেন, ভারী বর্ষনের কারণে রাস্তার কাজ করার সমস্যা বলে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান সময়িক ভাবে স্থগিত করে রেখেছেন। তবে খুব শ্রীঘ্রই কাজ শুরু করা হবে।



We receive many promises from developed countries, but the reality is different: Prime Minister

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো উন্নত দেশগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সহযোগিতা না পাওয়ায় আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন শেখ হাসিনা।

আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ কোনো রকম ইমিশন করে না। বাংলাদেশ ক্ষতিকারক নয়। কিন্তু বাংলাদেশ সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

উন্নত দেশগুলো উন্নয়ন করে ফেলেছে। আর তার ফলে আজকে আমরা ভুক্তভোগী। আমাদের এটাই দাবি ছিল, যেসব ক্ষতিগ্রস্ত দেশ; জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যেসব দেশ সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এদের সব রকমের সহযোগিতা তাদের দেওয়ার কথা।

তিনি আরো বলেন, দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো আমরা তো অনেক প্রতিশ্রুতি পাই কিন্তু বাস্তবে কতটুকু সহযোগিতা পাওয়া যায়! তারপরও আমি বলবো, প্যারিস চুক্তি হওয়ার ফলে একটা আশার প্রদীপ জ্বেলে আছে। পাশাপাশি গ্লাসগোতেও কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে, ভবিষ্যতে কী হয়…। আমাদের দেশের ভৌগলিক অবস্থার কথা চিন্তা করে আমাদের ব্যবস্থাটা নিজেদেরই করে নিতে হবে।

পরিবেশ রক্ষায় নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ার জন্য এ সময় সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী।




India in the Asia Cup final

India comfortably defeated Thailand in the first semi-final of the Women's Asia Cup.

Batting first at the Sylhet International Cricket Stadium, Harmanpreet Kaur's team set a target of 149 runs for Thailand, who have reached the final for the first time, in the stipulated 20 overs. Batting against this big target, the Thai girls scored only 74 runs. And with that, India reached the final with a big win of 74 runs.

Details coming soon…  




Chief Justice meets with lawyers on Sunday

অবকাশকালীন ছুটি শেষে আগামী রোববার (১৬ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর।

আজ বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রব্বানী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য জানান।

এতে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি ও সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা চলমান অবকাশকালীন ছুটির পর প্রথম কার্যদিবস আগামী রোববার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল, আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক এবং আইনজীবীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হবেন। মূল ভবনের ভেতরের লনে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে। সৌজন্য সাক্ষাত অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।




Finally, electricity prices are not increasing.

বিদ্যুতের পাইকারি দাম অপরিবর্তিত রেখে সিদ্ধান্ত দিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিল। বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর প্রস্তাবিত দাম বৃদ্ধির ওপর গণশুনানির প্রেক্ষিতে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

এর আগে গত ১৮ মে কোম্পানিগুলোর পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের প্রস্তাবিত দামের ওপর গণশুনানি করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। বিইআরসি আইন অনুযায়ী গণশুনানির পর ৯০ কর্মদিবসের মধ্যে আদেশ দেওয়ার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী আজ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, সদস্য মকবুল-ই ইলাহী, সদস্য বজলুর রহমান, সদস্য আবু ফারুক, বিইআরসি সচিব খলিলুর রহমান প্রমুখ।

এর আগে গণশুনানিতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) বর্তমান দর ইউনিট প্রতি ৫ দশমিক ১৭ টাকা থেকে ৬৬ শতাংশ বাড়িয়ে ৮ দশমিক ৫৮ টাকা করার আবেদন করে। বিপিডিবির এই প্রস্তাব গ্যাসের আগের দর ইউনিট প্রতি ৪ দশমিক ৪৫ টাকা বিবেচনায়। ওই প্রস্তাবের পর ইউনিট প্রতি গ্যাসের দাম বৃদ্ধি হয়েছে ৫৭ পয়সা করে। বিইআরসি টেকনিক্যাল কমিটি ভর্তুকি ছাড়া ৮ দশমিক ১৬ টাকা করার মতামত দেয়। অতীতে কখনও এতো বেশি পরিমাণে দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেওয়ার নজির নেই। পরে যাচাই-বাছাই শেষে বিইআরসি ১৯ দশমিক ৯২ শতাংশ দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবনা প্রস্তুত করে এনেছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে লোডশেডিংসহ নানা কারণে সেখান থেকে সরে এসেছে বিইআরসি।

এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি আরেক দফা বাড়ানো হয় বিদ্যুতের দাম। পাইকারি, খুচরা ও সঞ্চালন- এই তিন পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বড়ানো হয়। সাধারণ গ্রাহক পর্যায়ে (খুচরা) প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম গড়ে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়িয়ে ৭ টাকা ১৩ পয়সা করা হয়।

যা আগে ছিল প্রতি ইউনিট ৬ টাকা ৭৭ পয়সা। ওইদিন বিকালে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। পাইকারিতে বিদ্যুতের দাম প্রতি ইউনিট গড়ে ৮ দশমিক ৪ শতাংশ বাড়িয়ে ৫ টাকা ১৭ পয়সা করা হয়। যা আগে ছিল প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ৭৭ পয়সা। এ ছাড়া বিদ্যুৎ সঞ্চালন মূল্যহার বা হুইলিং চার্জ প্রতি ইউনিটে ০ দশমিক ২৭৮৭ টাকা থেকে ৫ দশমিক ৩ শতাংশ বাড়িয়ে ০ দশমিক ২৯৩৪ টাকা করা হয়ে। ১ মার্চ থেকে কার্যকর করে বিইআরসি।




Election of the governing committee of Sonaimuri Kashipur Multipurpose High School is complete 

Md. Badiuzzaman (Tuhin), Noakhali Correspondent:
নোয়াখালী জেলার  সোনাইমুড়ী থানার ৪নং বারগাঁও ইউনিয়নে ঐতিহ্যবাহী কাশিপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির নির্বাচন ১২ অক্টোবর সম্পুর্ন  হয়েছে,  সারা দিন ব্যাপি বিপুল  উৎসব উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ।
বিদ্যালয়ের সভাপতি দেশের খ্যাতনামা তমা গ্রুপের কর্ণধার, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আতাউর রহমান ভুঁইয়া মানিকের সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক  মোঃ আবুল কালাম আজাদের সার্বিক সহযোগিতায় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন সম্পুর্ন  হয়েছে, নির্বাচন পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ইসমাইল হোসেন, সোনাইমুড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হারুনঅর রশিদ, স্হানীয় বারগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান ত্যাগী আ-লীগ নেতা সামছুল আলম বিএসসি উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফুট বল ফেডারেশন ডেভেলপমেন্ট কমিটির সদস্য ও নোয়াখালী চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রি পরিচালক সোহেল খন্দকার (সোহেল)  এতে অভিভাবক  সদস্য পদে নির্বাচিত হন ১ম ডাঃ আলাউদ্দিন, ২য় শাহ আলম চৌধুরী, ৩য় আবদুস সামাদ আজাদ, ৪থ মনির হোসেন। সংরক্ষিত মহিলা আসনে নির্বাচিত হন জুয়েনা আক্তার,  দাতা সদস্য পদে নির্বাচিত হন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোস্তফা কামাল পাশা।



Krishak League leader attacked in Ramganj

আবৃ তাহের, রামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ৫নং চন্ডিপুর ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি মেম্বার ও ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারন সম্পাদক এবং ইউনিয়ন পরিষদ মেম্বার এসোসিয়েশনের যুগ্ম আহবায়ক রেজাউল করিম তছলিম মোল্লাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেছে সন্ত্রাসীরা৷

ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১০টায় উপজেলার উত্তর চন্ডিপুর বকশি বাজারে। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত মেম্বারকে উদ্ধার করে প্রথমে রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতাল ও পরে অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করেন। সংবাদ পেয়ে রামগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ৫নং চন্ডিপুর ইউপির ২নং ওয়ার্ডের মেম্বার তছলিম মোল্লা রামগঞ্জ থেকে বাড়ি যাওয়ার সময় চন্ডিপুর বকসী বাজার নামক স্থানে এলে রাতের অন্ধকারে ৪/৫জন অজ্ঞাত সন্ত্রাসী তাকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়৷ পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করেন। মেম্বার তছলিম মোল্লা চন্ডিপুর ইউনিয়নের উত্তর চন্ডিপুর গ্রামের মেহের আলী মোল্লা বাড়ির মৃত গোফরান মোল্লার ছেলে।

৫নং চন্ডিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সামছুল ইসলাম সুমন জানান, সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জের ধরেই মেম্বারের উপর হামলার ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তারপরেও বিষটি প্রশাসন সহ সকলের সহযোগীতায় নিয়ে তদন্ত করে হামলাকারীদের চিহিৃত করা হবে।

রামগঞ্জ থানায় অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ এমদাদুল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, আহত মেম্বার চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




Housewife goes missing in Raipur, mother files GD

Pradeep Kumar Roy:
A housewife named Smriti Akhter (21) has gone missing in Raipur, Laxmipur. She is the daughter of Md. Rafiq, an expatriate from Amir Uddin Dhali house in Charmohona village of the upazila. She went missing on Sunday afternoon while going from her father's house to the house of her husband Fakhrul Islam Titur (25) in Rakhalia village, Nurul Islam Peon. Smriti's mother Mahinur (43) filed a general diary (GD) with Raipur police station on Wednesday (October 12) morning in the incident.

Mahinur said, "My daughter came to visit my house on Wednesday. Last Sunday afternoon, she left with lunch for her husband and in-laws. But when she didn't arrive for a long time, her son-in-law Titu called me and asked why her daughter didn't go. The auto rickshaw driver said that the daughter didn't get off at the designated place that day and got off at another place. We are extremely worried as the daughter has been missing for 8 days and has not been found yet. She had no complaint against the son-in-law and in-laws' families. I have filed a GD with Raipur Police Station as the complainant in this incident.

The housewife's father-in-law, Nur Mohammad (65), said, "My wife is not alive. My daughter-in-law Smriti was the lifeblood of our family. We are worried about her sudden disappearance. My daughter-in-law never had any complaints against anyone. She did not even have a mobile phone. However, a few mobile numbers were found in the drawer of the table she used. We are hoping that maybe we will find my daughter-in-law through these clues. If she returns despite being in danger, we will naturally accept her. She has taken over my daughter's place from my daughter-in-law through her behavior and work."

Smriti Akhter's husband Fakhrul Islam Titu said, "I am searching for possible places to get my wife back. Even if she left me naturally, I would not have suffered so much. But now I am worried about her every moment. If she falls in love with bad people out of emotion, she can be harmed. So wherever she is, let her be. But we want to be sure of her exact location."

Raipur Police Station Inspector (Investigation) Md. Hasan Jahangir Hossain said that the housewife's mother Mahinur has filed a GD in this incident. Missing messages have been sent to all police stations in the country. A sub-inspector has been assigned to look into the matter.




17-year-old girl burnt to death in Lakshmipur fire 

লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার উত্তর জয়পুর ইউনিয়নের পূর্ব মাগুড়ি গোপালপুর গ্রামে বসত ঘরে আগুনের ঘটনায় পুড়ে ছাই হয়ে গেছে কিশোরী আনিকা সুলতানা। মঙ্গলবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।

#বিস্তারিত আসছে…..




Electricity prices are increasing again, announced on Thursday

ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের মধ্যেই দেশে আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) বিদ্যুতের পাইকারি পর্যায়ে নতুন দাম ঘোষণা করা হবে।

মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) সদস্য (বিদ্যুৎ) মোহাম্মদ বজলুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মোহাম্মদ বজলুর রহমান বলেন, ‘কমিশন আজ আলোচনা শেষে বৃহস্পতিবার বিদ্যুতের নতুন দাম ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, আমরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দাম ঘোষণা করব। ৫০-৬০ পৃষ্ঠার একটা রায়, প্রতিটি শব্দ দেখে দিতে হয়। এজন্য একটু সময় লাগছে। রায় ঘোষণার কাজটি ফাইনাল স্টেজে আছে।

এর আগে বিইআরসি সূত্র জানায়, তারা একটি সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে এনেছেন। তবে সরকারের কিছু নীতি-সিদ্ধান্তের বিষয় রয়েছে। বিশেষ করে ভর্তুকি ইস্যু। দাম না বাড়িয়েও কোনো উপায় করা যায় কি না সেটা চিন্তা করা হচ্ছে।

সূত্র জানায়, এই দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়ালেও তা ২০ শতাংশের বেশি হবে না।

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, আগামী নভেম্বরের আগে বিদ্যুৎ সংকট কাটার কোনো আভাস আপাতত নেই। যদিও তিনি এর আগে সেপ্টেম্বরের মধ্যে সমস্যা কেটে যাবে বলে আশ্বাস দিয়েছিলেন।