After 10 years of marriage, four children were born at once.

A midwife named Ripa Begum (23) gave birth to 4 children at once after 10 years of marriage in Brahmanbaria.

She delivered the newborns on Monday (October 10) night at Life Care Children and Maternity Hospital on Jail Road in the district town under the supervision of specialist doctor Sharmin Sultana.

Gynecologist and obstetrician Dr. Sharmin Sultana confirmed the matter.

baby

The wife of farmer Sagar Ali of Dhitpur village in Ichapur union of Bijoynagar upazila of Ripa district. Among the newborns, 1 is a boy and the rest are 3 girls.

Specialist doctor Sharmin Sultana said, "Before this delivery, a child died during childbirth. After that, she was under my supervision regularly from the beginning. In the meantime, she tested positive for COVID-19 while pregnant. After testing positive, I admitted her to the hospital and treated her. By the grace of God, she tested negative for COVID-19. Later, she continued regular treatment. The patient's family members listened to me. So this time, the pregnant woman donated blood in advance and was fit for delivery."




What the Prophet said about those who cry out of fear of Allah

আল্লাহর ভয়ে নির্গত চোখের পানির মূল্য আল্লাহর নিকট অনেক বেশি। হাদিসে এসছে, ‘আল্লাহর নিকট দুটি ফোঁটা ও দুটি চিহ্নের চেয়ে অধিক প্রিয় অন্য কিছু নেই। এক. আল্লাহর ভয়ে নিঃসৃত অশ্রুফোঁটা। দুই. আল্লাহর রাস্তায় নির্গত রক্তের ফোঁটা।’ (তিরমিজি : ১৬৬৯)

যার চোখ থেকে আল্লাহর ভয়ে পানি নির্গত হয়, জাহান্নামের আগুন তাকে স্পর্শ করবে না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনকারীর জাহান্নামে যাওয়া এমন অসম্ভব, যেমন দোহনকৃত দুধ পুনরায় ওলানে ফিরে যাওয়া অসম্ভব। আর আল্লাহর পথের ধুলা ও জাহান্নামের ধোঁয়া কখনও একত্রিত হবে না।’ (তিরমিজি : ১৬৩৩)

অন্য হাদিসে , ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (স.)-কে বলতে শুনেছি, ‘জাহান্নামের আগুন দুটি চোখকে স্পর্শ করবে না। এক. আল্লাহর ভয়ে যে চোখ ক্রন্দন করে। দুই. আল্লাহর রাস্তায় যে চোখ পাহারা দিয়ে বিনিদ্র রাত কাটায়।’ (তিরমিজি : ১৬৩৯)

হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, যে মুমিন বান্দার দুচোখ থেকে আল্লাহর ভয়ে পানি বের হয়, যদি তা মাছির মাথার পরিমাণও হয়, এবং তা চেহারা বেয়ে পড়ে, আল্লাহ তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দেন। (ইবনে মাজাহ, কিতাবুজ জুহুদ: ৪১৯৭) হাশরের কঠিন দিনেও আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনকারীর জন্য বিশেষ ঘোষণা রয়েছে হাদিসে। সেদিনের কঠিন পরিস্থিতিতে সাত শ্রেণির মুমিন আরশের নিচে আশ্রয় পাবেন। তাদের এক শ্রেণি সম্পর্কে রাসুল (স.) বলেন, ‘ওই ব্যক্তি যে নির্জনে আল্লাহকে স্মরণের সময় তার দুই চোখ দিয়ে অশ্রুধারা বইতে থাকে।’ (বুখারি: ৬৬০; মুসলিম: ৭১১)

রাসুলুল্লাহ (স.) সাহাবিদের বেশি বেশি কান্না করার উপদেশ দিতেন। কেননা মহাপ্রতাপশালী আল্লাহ যেখানে গুনাহের শাস্তি হিসেবে বান্দাকে মুহূর্তেই ধ্বংস করে দিতে পারেন, সেখানে রহমত করছেন, বান্দাকে দিয়ে যাচ্ছেন অবারিত সুযোগ-সুবিধা; ভাবতেই তো মুমিনের চোখ দিয়ে পানি চলে আসার কথা। তাই তো রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন— ‘..আল্লাহর শপথ! আমি যা জানি তোমরা যদি তা জানতে তাহলে তোমরা খুব কম হাসতে, বেশি কাঁদতে এবং বিছানায় স্ত্রীদের উপভোগ করতে না, বাড়ী-ঘর ছেড়ে পথে-প্রান্তরে বেরিয়ে পড়তে এবং চিৎকার করে আল্লাহর কাছে দোয়া করতে যে- আল্লাহর শপথ! হায়, আমি যদি একটি গাছ হতাম এবং তা কেটে ফেলা হত!’ (ইবনে মাজাহ: ৪১৯০; মেশকাত: ৫৩৪৭; সহিহাহ: ১৭২২)

অতএব আমাদের উচিত, মহান আল্লাহর দরবারে কান্নাকাটি করে কৃত গুনাহর জন্য ইস্তেগফার করা, তওবা করা। ইনশাআল্লাহ, এর মাধ্যমে মহান আল্লাহ আমাদের সব পাপ সাফ করে দেবেন এবং জাহান্নাম হারাম করে দেবেন। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর অন্তরে তাঁর ভয় জাগ্রত করে দিন। তাঁর আদেশ নিষেধ পুরোপুরি মেনে চলার তাওফিক দিন। আমিন।




Interest in legal services at government expense is growing

Access to legal aid is a fundamental human right. To that end, the government has taken the initiative to provide legal aid to the indigent and indigent people at their own expense.

Although there was not much awareness among the people about this government initiative earlier, it is increasing day by day. This becomes clear when you look at the statistics of people who have sought legal assistance at government expense.

A recent report by the National Legal Aid Organization said that in the last 13 and a half years, about 800,000 people across the country have received legal aid at government expense. At the same time, about 996,745,633 taka has been recovered from victims through alternative dispute resolution before the verdict of the case.

Statistics show that during this period, 318,605 people received legal advice. Assistance was provided in 328,583 cases. Of these cases, 157,624 were settled. 64,140 cases were served through alternative dispute resolution between both parties before the verdict of the case.

One lakh 12 thousand 318 people have benefited through ADR. 17 thousand 328 people have been provided services through the hotline.

This report has been sent to relevant departments, including the Ministry of Law.

During her first term in office, Prime Minister Sheikh Hasina took the initiative to provide legal aid at government expense to the financially indigent, helpless and people seeking justice who were unable to access justice due to various socio-economic reasons. To that end, she enacted the 'Legal Aid Act, 2000' and institutionalized the government's legal aid program by establishing the National Legal Aid Agency.

However, after the change of government in 2001, the implementation of this law stalled. Then, in 2009, when Prime Minister Sheikh Hasina formed the government for the second time, the head office of the National Legal Aid Organization was established on Bailey Road in Dhaka in order to make legal aid activities dynamic and service-friendly, and under it, legal aid activities were launched in the Supreme Court of Bangladesh, Chowki Courts, and Labor Courts, along with the establishment of legal aid offices in every district.
Currently, the National Legal Aid Organization is conducting legal aid activities by forming legal aid committees at every district, upazila and union level of the country, and even in the Supreme Court, the highest court.

In this regard, Law Minister Anisul Haque said, one of the dreams of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman was to ensure the rule of law, fundamental human rights and justice for all. For this purpose, the government of Honorable Prime Minister Sheikh Hasina enacted the National Legal Aid Act in 2000. Under this act, the National Legal Aid Organization was also established. The government is working to bring this service to the doorsteps of the common man.




Awami League joint convener in Ramganj GS Nazrul

Abu Taher, Ramganj Correspondent:

লক্ষ্মীপুরে রামগঞ্জ সরকারী কলেজের সাবেক জিএস ও সাবেক লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি এবং বর্তমান চন্ডিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সদস্য জিএস নজরুল ইসলামকে একই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ১নং যুগ্ন আহবায়ক করা হয়েছে৷

উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সফিক মাহমুদ পিন্টু, সহ সভাপতি ড. আনোয়ার খান এমপি ও সাধারন সম্পাদক আ ক ম রুহুল আমিনের দলীয় প্যাডে স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ ঘোষনা দেওয়া হয়৷

জি এস নজরুল ইসলাম চন্ডীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক করায় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়াও ড. আনোয়ার খান এমপি, রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট সফিক মাহমুদ পিন্টু ও সাধারণ সম্পাদক আকম রুহুল আমিন এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

দলীয় সূত্রে জানা যায়, চন্ডিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক ইসমাইল হোসেন ফরাজির মৃত্যুতে দলের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষে এ সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়৷ জিএস নজরুল ছাত্রজীবন থেকে দলের প্রতি একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে দলে যে কোন মিটিং মিছিল সভা সমাবেশে সরব উপস্থিতি লক্ষনীয় ছিলো ৷ এছাড়াও তিনি বহুবার জেল জুলুম ও নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে৷ তাঁকে যুগ্ন আহবায়ক করায় দলের নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন মাধ্যমে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন৷

জি এস নজরুল ইসলাম বলেন, আমি আমার উপর অর্পিত দ্বায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সাবেক লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও রামগঞ্জ সরকারি কলেজর নির্বাচিত জি এস ছিলাম । আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে কাজ করে যেতে চাই। জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে দিন রাত নিরলস ভাবে কাজ করে যাবো।




Lakshmi Puja celebrated in a festive atmosphere in Lakshmipur 

Pradeep Kumar Roy:

লক্ষ্মীপুরের সোমবার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা উদযাপন করা হয়েছে। দিনভর পুরোহিত ঠাকুর দিয়ে কোথাও কোথাও পূজা শেষ হয়েছে। আবার কোথাও রাতে পূর্ণিমা থাকা পর্যন্ত চলবে পুজোর আনুষ্ঠানিকতা।

বিভিন্ন মন্দির ও মন্ডপের পাশাপাশি ঘরে ঘরে সকালে পূজার আনুষ্ঠানিকতা শেষে অঞ্জলি, প্রসাদ বিতরণ ও অতিথি আপ্যায়ন করা হয়েছে। পূজা-অর্চনার পাশাপাশি ঘর-বাড়ির আঙিনায় আঁকা হচ্ছে লক্ষ্মীর পায়ের ছাপের আল্পনা। সন্ধ্যায় ঘরে ঘরে প্রদীপ প্রজ্জালন করা হয়েছে।

সনাতন ধর্মের ভক্তবৃন্দের বিশ্বাস ধন-সম্পদ-ঐশ্বর্যের দেবী লক্ষ্মী। তিনি ঈশ্বরের পালন রূপ শক্তি নারায়ণী। যাকে ভক্তরা ধন-সম্পদের অধিষ্ঠাত্রী অন্নদাত্রী দেবীরূপে পূজা করেন। তবে এই ধন শুধু পার্থিব ধন নয়, চরিত্র, ধন ও সর্বাত্মক বিকাশেরও প্রতীক। বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরা যার যার সাধ্যমত আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষে পূর্ণিমা তিথিতে ঘরে ঘরে লক্ষ্মীপূজার আয়োজন করেন। সাধারণত প্রতি বৃহস্পতিবার লক্ষ্মীপূজা করা হয়। পারিবারিক লক্ষ্মীপূজায় লক্ষ্মীর পাঁচালি পাঠ করে পূজার্চনা করা হয়। কিন্তু আজকের পূজার রয়েছে বিশেষ বিশেষত্ব। আজকের পূজা কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা নামে পরিচিত। লক্ষ্মীর বাহন পেঁচা। লক্ষ্মী পদ্মফুলের উপর উপবেশন করে থাকেন। সাধারণত লক্ষ্মীপূজা পঞ্চোপচার, দশোপচার বা ষোড়শোপচারে করা হয়ে থাকে। পূজা শেষ না হওয়া পর্যন্ত গৃবধূরা উপবাস ব্রত করে থাকেন। অনেকে রাতে আবার কেউ কেউ দিনের আলোতেই পুজো শেষ করেন।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, লক্ষ্মী দেবী সন্তুষ্ট থাকলে সংসারে অর্থকষ্ট থাকবে না ও সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য বাড়বে।

 রায়পুর উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি হরিপদ পাল বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আনন্দঘন পরিবেশে এবার পুজা করেছি। ঈদে মিলাদুন্নবী ও পুজা একই দিনে পড়ায় প্রতিটি সংখ্যা লঘু পরিবারই কিছুটা মানসিক চাপ থাকলেও কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাইনি।




World Migratory Bird Day celebrated in Bhola Tajumuddin

 ভোলা   প্রতিনিধি:

ভোলা তজুমদ্দিন বিশ্ব পরিযায়ী পাখি দিবস ২০২২ পালিত হয়েছে।

স্লান করলে রাতের আলো পাখিরা থাকবে আরো ভালো’ এই প্রতিপাদ্যে রবিবার সকাল ১০টায় উপজেলা প্রশাসন ও উপকূলীয় বন বিভাগের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ভোলা বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে দৌলতখান উপজেলা রেঞ্জ অফিসার মোঃ মাহবুব আলম এর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মরিয়ম বেগম,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ সেলিম রেজা, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার দেবাশীষ দাস, মোঃ মামুন অর রশিদ পল্টন এস আই তজুমদ্দিন থানা, তজুমদ্দিন ভিট কর্মকর্তা রোমেল হোসেন,

মোঃ জসিম উদ্দিন প্রশিকা অফিসার, স্কুল, মাদ্রাসা,গার্লস স্কুলের ছাত্র ছাত্রী,সুফল প্রজেক্টরের এফসিবি’র সদস্য সহ বিভিন্ন কর্মকর্তা বৃন্দ ।




The body of the businessman was recovered in Ramganj

Abu Taher, Ramganj Correspondent:

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান  থেকে আবদুল মতিন মুন্সী (৬০) নামে এক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

৯অক্টোবর (রবিবার) বিকেলে উপজেলার  চন্ডিপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের বকসী বাজার মৃতের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। আবদুল মতিন মুন্সী চন্ডিপুর হেদুে  কোম্পানী বাড়ির মৃত বাদশা মিয়ার ছেলে।

সংবাদ পেয়ে রামগঞ্জ থানা ওসি  (তদন্ত) কার্তিক চন্দ্র বিশ্বাস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে নিহত মতিন মুন্সীর লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে গ্রেরন করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের ন্যায় আবদুল  মতিন মুন্সী রবিবার সকাল ১০টায় ঘর থেকে বের হয়ে যায়। কিন্তু বেলা ৪টার সময় সে বাসায় না ফেরার কারনে  পরিবারের লোকজন ভিবিন্ন স্থানে খুজতে থাকে। এক পর্যায়ে মৃতের ছেলে তাদের নিজ চা দোকানে গিয়ে  তার বাবাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে চিৎকার দিলে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দিলে রামগঞ্জ থানা পুলিশ  ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে গ্রেরন করা হয়েছে।

নিহত আঃ মতিনের ভাই আবদুর  রশিদ জানান, আমার ভাই মতিন মুন্সীর ১ম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর আবার ২য় স্ত্রী খুকি বেগম নামের একজনকে বিয়ে করে।২য় বিয়ের পর থেকে  পারিবারিক অসান্তি চলে আসছিলো। তবে কি কারনে ফাঁস  দিয়েছিলো সেটা আমি জানি না।

রামগঞ্জ থানা ওসি (ভারপ্রাপ্ত) কার্তিক চন্দ্র বিশ্বাস জানান, মৃর্তের লাশ উদ্ধার করে প্রাথমিক তদন্ত শেষে ময়না তদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে গ্রেরন করা হয়েছে।




Raipur traders' leader attacked: Protest demanding justice

প্রদীপ কুমার রায়:

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে একটি ব্যস্ততম মার্কেটে নির্মাণ সামগ্রী রেখে ব্যবসায়ীদের ভোগান্তি বাড়ানোর প্রতিবাদ করায় মার্কেট ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শিপলু ভাট (৩৭) এর ওপর হামলা চালানো হয়েছে। এ সময় মার্কেট ম্যানেজার বেলায়েত হোসেন(৩০), দারোয়ান হারুন (৪৫), ও জেনারেটর কর্মচারি রবিন (২৫)কেও পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করা হয়। গুরুতর আহত রবিনকে রায়পুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং শিপলু ভাটকে চট্টগ্রামে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শনিবার রাত ১২টার দিকে শহরের গাজী মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সৃষ্ট ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে শাস্তির দাবিতে আজ রবিবার দুপুরে ঘন্টাব্যাপি মানববন্ধন শেষে সাধারণ ব্যবসায়ীদের স্বাক্ষর সম্বলিত স্বারকলিপি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর মেয়র গিয়াস উদ্দীন রুবেল ভাট বরাবর পেশ করা হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও ব্যবসায়ীরা জানান, বেশ কিছুদিন আগে থেকে গাজী মার্কেট সংলগ্ন জায়গায় পুলিশের অবসরপ্রাপ্ত সাব ইন্সপেক্টর সৈয়দ আহম্মদ গং ৯তলা একটি ভবন নির্মান শুরু করেন। নির্মান সামগ্রী এবং গাড়ী পার্কিং করে দীর্ঘদিন থেকে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি করে আসলেও সৈয়দ আহম্মদ প্রভাবশালী হওয়ায় কিছুতেই কারো অভিযোগ অনুযোগ কর্ণপাত করছিলেন না। শুক্ররার রাতে নির্মানাধীন ভবনের ময়লা পানি পাইপ দিয়ে গাজী মার্কেটের দিকে দিতে দেখে দারোয়ান হারুন বাধা দিলে তার ওপর হামলা চালান সৈয়দ আহাম্মদ ও তার দুই ছেলে আমির হোসন ও আনোয়ার হোসেন। তাকে বঁাঁচাতে এগিয়ে আসলে মার্কেট ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক শিপলু ভাট (৩৭), মার্কেট ম্যানেজার বেলায়েত হোসেন(৩০), ও জেনারেটর কর্মচারি রবিন (২৫)কেও পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করা হয়। এ নিয়ে আজ রবিবার (০৯ অক্টোবর) দুপুরে গাজী কমপ্লেক্সের সকল ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিয়ে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন শেষে অভিযুক্ত সৈয়দ আহাম্মদ ও তার দুই ছেলেকে আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনজন দাশ ও রায়পুর পৌর মেয়র গিয়াস উদ্দীন রুবেল ভাট বরাবর ব্যবসায়ীদের স্বাক্ষর সম্বলিত স্মারক লিপি প্রদান করেন ব্যবসায়ী পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোঃ আরিফ হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

রায়পুর থানার ওসি তদন্ত হাসান জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, হামলার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।




Indonesian girl in Lakshmipur, attracted by love again

প্রেমের টানে ইন্দোনেশিয়া থেকে সিতি রাহাইউ নামে আরও এক তরুণী লক্ষ্মীপুরে এসেছে। বাংলাদেশের মামুন হোসেন ও সিতি মালয়েশিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। এই সুবাদে তাদের পরিচয় ও প্রেম। সেই টানেই বাংলাদেশে ছুটে আসেন সিতি।

আজ রোববার (৯ অক্টোবর) দুপুরে আদালতে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়।

মামুন রায়পুর উপজেলার উত্তর কেরোয়া গ্রামের রফিক উল্লাহর ছেলে এবং সিতি ইন্দোনেশিয়ার বিনজাই শহরের ফুনুং কারাংয়ের মৃত জুমিরানের মেয়ে।

গত শনিবার বিকেলে মালয়েশিয়ার একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসেন মামুন ও সিতি। সেখান থেকে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার উত্তর কেরোয়া গ্রামে নিজবাড়িতে যান।

মামুন বলেন, ২০১৭ সালে চাকরির সুবাদে সিতির সঙ্গে তার পরিচয় হয়। এরপর বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ে করতেই বাংলাদেশে এসেছেন সিতি। এক মাসের ছুটি শেষে ফের মালয়েশিয়ায় চলে যেতে হবে। তবে, সিতি বাংলাদেশে থাকার ব্যাপারে আগ্রহী।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৮ মার্চও প্রেমের টানে বাংলাদেশে আসেন ইন্দোনেশিয়ার এক তরুণী। ফানিয়া আইঅপ্রেনিয়া নামেও ওই তরুণী রায়পুর উপজেলার রাখালিয়া গ্রামের রাসেল আহমেদকে বিয়ে করেন।




Procession on the occasion of Eid-e-Miladunnabi (PBUH) in Lakshmipur

লক্ষ্মীপুরে শোভাযাত্রা ও সমাবেশের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপিত হয়েছে । জেলা আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামা’আত এর আয়োজনে রবিবার (৯ অক্টোবর) সকালে দিবসটি উদযাপন করা হয়।

শহরের লিল্লাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন এমপি।

সংগঠনটির আহবায়ক অধ্যক্ষ মাওলানা আতাউল করিম মুজাহিদের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন কাজী জামশেদ কবির বাক্কী বিল্লাহ, পীর সৈয়্যাদ মাহমুদুর রহমান তানভীর ছিদ্দিকী, পীর সৈয়্যাদ গোলাম সাখজার হোসাইনী ছাবের চিশতী প্রমুখ।

সমাবেশে বয়ান,, মিলাদ, ক্কিয়াম শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনাসহ বিশ্ব উম্মাহর শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়েছে। পরে হাজার হাজার মুসল্লির অংশগ্রহণে শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।