Parties that have supported BNP's 10-point demands

ঢাকার গণসমাবেশে ঘোষিত বিএনপির ১০ দফার দাবির প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছে ২০ দলীয় জোটের বিভিন্ন শরিক ১১ দল এবং গণতন্ত্র মঞ্চসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) ২০ দলীয় জোটের ১১ দলের শীর্ষ নেতারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সরকারের পতন, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ১০ দফা মুক্তির সনদ ঘোষিত হয়েছে। অবিলম্বে এসব দাবি মেনে নিয়ে দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন নেতারা।

তারা আরও বলেন, আগামীতে বিএনপির যে কোনো কর্মসূচিকে বাস্তবায়ন করতে যুগপৎ ধারায় এবং যৌথভাবে তারা রাজপথে থাকবেন।

এই ১০ দফা দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে ২০ দলীয় জোটের বিভিন্ন শরিক দল এবং গণতন্ত্র মঞ্চসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল। তারা বিএনপির ১০ দফা দাবিকে জাতির মুক্তির সনদ হিসাবে অখ্যায়িত করে এর প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন। ২০ দলীয় জোটের ১১ দলের শীর্ষ নেতারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, বিএনপির ঘোষিত ১০ দফা গ্রহণযোগ্য এবং এটা জাতির মুক্তির সনদ। দেশের গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার এ সনদকে তারা সাধুবাদ জানিয়েছেন।

১০ দফার প্রতি সমর্থন জানিয়ে যারা বিবৃতি দিয়েছেন তারা হলেন- বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীরপ্রতীক, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফুর রহমান, এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রকিব, এনডিপি চেয়ারম্যান ক্বারী মোহাম্মদ আবু তাহের, ন্যাপ-ভাসানীর চেয়ারম্যান এডভোকেট আজহারুল ইসলাম, মুসলিম লীগের মহাসচিব এডভোকেট শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, জমিয়াতে ওলামা ইসলামের মহাসচিব মহিউদ্দিন একরাম ও সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ নুরুল ইসলাম।

এ ছাড়া পৃথক বিবৃতি প্রদান করেন ডিএলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুউদ্দিন আহমদ মনি, বাংলাদেশ ন্যাপের এম এন শাওন সাদেকী।

বিএনপির ১০ দফার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে সাত দলের সমন্বয়ে গঠিত গণতন্ত্র মঞ্চ। জাসদ সভাপতি ও মঞ্চের অন্যতম শীর্ষ নেতা আ স ম আবদুর রব বলেন, এই ১০ দফার প্রতি আমাদের সমর্থন রয়েছে। এবার এই ১০ দফার উপর ভিত্তি করে আমাদের যুগপৎ আন্দোলন শুরু হবে। এছাড়া বিএনপির ১০ দফাকে স্বাগত ও সংহতি জানিয়ে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান।




Security suddenly tightened in front of Khaleda Zia's house

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাসভবনের সামনে হঠাৎ করেই নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

আজ শনিবার সকাল থেকেই গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’র সামনের রাস্তার দুই দিকেই অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, হঠাৎ করে সকাল থেকেই বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের ৭৯ নম্বর রোডের ১নং বাসভবনে (ফিরোজায়) অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বাসার কাছাকাছি স্থানে অতিরিক্ত ডিবি পুলিশও অবস্থান করছে।

এর আগে গত শনিবার (৩ ডিসেম্বর) বাসভবনের সামনে (ফিরোজায়) অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয় এবং এই রোডের দুই পাশেই চেকপোস্ট বসানো হয়েছিল।

এদিকে, নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ করেছে বিএনপি।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সমাবেশ শুরু হয়।




BNP MPs announce resignation

বিএনপি দলীয় সাত সংসদ সদস্য (এমপি) পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। শনিবার রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশে এই কথা জানানো হয়।

বিএনপির সংসদ সদস্যরা হলেন— বগুড়া-৬ আসনের এমপি গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, বগুড়া-৪ আসনের এমপি মোশারফ হোসেন, ঠাকুরগাঁও-৩ আসনের এমপি জাহিদুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের এমপি আমিনুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের এমপি হারুনুর রশীদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের এমপি আবদুস সাত্তার ভূঞা এবং সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি রুমিন ফারহানা।

গণসমাবেশে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, আমরা পদত্যাগ করে এখানে এসেছি। রুমিন ফারহানা তার বক্তব্যে বলেন, আমরা দলীয় সিদ্ধান্তে গিয়েছিলাম। সংসদে জনগণের দুর্ভোগের কথা বলা যায় না। এই পরিস্থিতিতে সংসদে থাকা না থাকা সমান কথা। আমরা ই-মেইলে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি।




Who will be the chief guest at the public meeting instead of Mirza Fakhrul?

BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir was present as the chief guest in the divisional mass rallies of the party. However, this time, BNP Standing Committee member Khandaker Mosharraf Hossain will be the chief guest instead of Mirza Fakhrul at the Dhaka divisional mass rally. Dhaka Metropolitan North BNP convener Aman Ullah Aman will preside over the mass rally.

The party will announce 10 points, including the resignation of the government, at a Dhaka divisional mass meeting in Golapbagh today. On the basis of which there will be simultaneous movements in the coming days. This point was finalized in a virtual meeting of the standing committee last Thursday night.

BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam Alamgir was supposed to announce these ten-point and new programs. But he was arrested late on Thursday night. After that, it was decided in a high command meeting that Standing Committee member Dr. Khandaker Mosharraf Hossain will announce the program at a public meeting today. In addition, new programs will also be announced. However, no programs like hartal or blockade will be given. Programs like long march, road march, human shield, sit-in, issue-based protests or demonstrations may be given. This information was learned after talking to several policymakers of the party.

When asked, BNP Standing Committee Member Dr. Khandaker Mosharraf Hossain said, "We will announce several charters of demands or points for the departure of this government in the coming days. BNP has already held discussions with those who are ready for simultaneous movement. We hope that they will announce the 10 points that we have formulated simultaneously from their respective positions. From their respective positions, they will intensify the movement demanding these points in the future and come to the movement simultaneously."




BNP rally begins ahead of schedule

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় গণসমাবেশ নির্দিষ্ট সময়ের আগেই শুরু হয়েছে।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) দশটা বিশ মিনিটে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরু হয়।

এর আগে সকাল থেকে বিএনপির জেলা, মহানগর ও কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ সভা মঞ্চে উপস্থিত হন। ঢাকা বিভাগের জেলা কমিটির সভাপতি প্রথমে বক্তব্য রাখবেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

একই সঙ্গে সমাবেশ থেকে দশ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।




Tension at Government Bangla College over news of BNP's visit

The nationalist party BNP is going to inspect the grounds of the Government Bangla College in Mirpur in the capital on the occasion of the rally on December 10. The news that a delegation of theirs is coming has spread tension in Bangla College. The leaders and activists of the college's Chhatra League are protesting.

On Thursday (December 8), at around 10 pm, the Government Bangla College Chhatra League received news that a BNP delegation was coming to visit the college. As soon as they received this news, they started a protest in front of the college and a protest march in the technical area. During this time, they kept shouting slogans in favor of the government and against the BNP.

When asked about this, HM Saddam Hossain, former organizing secretary of Bangla College branch of Chhatra League, said, "BNP, which is a sponsor of militants, terrorists and opponents of independence, will not be allowed to hold a rally in this college, which is steeped in the memories of the Liberation War. We will not let that happen as long as we live."




BNP finally backs down from decision

আগামী ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে সমাবেশের অনড় অবস্থান থেকে সরে এসেছে বিএনপি। তবে, নয়াপল্টনের পরিবর্তে কমলাপুর স্টেডিয়ামে সমাবেশ করতে চেয়েছে দলটি।

বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) রাতে ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে এমন প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি।

বৈঠক শেষে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু জানান, নয়াপল্টনে যেহেতু সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাই আমরা কমলাপুর স্টেডিয়ামে সমাবেশ করতে চাই। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে মিরপুর বাঙলা কলেজের মাঠও যুক্ত করতে বলে।

তিনি বলেন, আমরা এখন দুটি মাঠ পর্যবেক্ষণ করতে যাব। বৃহস্পতিবার রাতেই দুটি জায়গা পরিদর্শন করা হবে। এরপর নিজেরা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেব। মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপির সমাবেশের ভেন্যু নিয়ে যে সংকট ছিল তা শুক্রবার কেটে যাবে।

উল্লেখ্য, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ নানা দাবিতে দেশের ৯টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করে বিএনপি। আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করার কথা রয়েছে দলটির। তবে সমাবেশের স্থান নিয়ে সরকার ও বিএনপির মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়।

বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চাইলেও সরকারের পক্ষ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা যেকোনো মাঠে করার কথা বলা হয়। বিএনপি নয়াপল্টনেই সমাবেশ করতে অনড় অবস্থানে থাকে। এ নিয়ে বিতর্ক ও আলোচনার মধ্যেই বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিএনপি নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংর্ঘষের ঘটনা ঘটে। এতে একজনের মৃত্যু এবং অনেকেই আহত হন। এরপর বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাসহ অন্তত তিন শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সংঘর্ষের পর থেকে নয়াপল্টন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে নয়াপল্টন এলাকাকে ‘ক্রাইম জোন’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।




Rally will be held on December 10: Mirza Fakhrul

আগামী ১০ ডিসেম্বরই ঢাকায় বিএনপি সমাবেশ করবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর শান্তিপূর্ণ সমাবেশ হবে। সমাবেশের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব সরকারের, অন্যথায় এর দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, নয়াপল্টন ছাড়া প্রশাসন যদি আমাদের অন্য কোনো প্রস্তাব দেন সেটি অনুকূলে হলে আমরা ভেবে দেখব।

তবে আমরা পল্টনেই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করতে চাই। শান্তিপূর্ণ সমাবেশের ব্যবস্থা করার দায়িত্ব সরকারের।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেডএম জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালে প্রিন্স, বিএনপি নেতা সিরাজুল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন খান, জহির উদ্দিন স্বপন, তাইফুল ইসলাম টিপু, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়ায় উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার ও শায়রুল কবির খান প্রমুখ।

Details coming soon…




BNP does not stand by people, engages in politics of burning people: Information Minister

আওয়ামী লী‌গের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ব‌লে‌ছেন, বিএন‌পি হ‌চ্ছে শী‌তের অতিথি পা‌খি, নির্বাচন আস‌লেই তা‌দের দেখা যায়। করোনার সময় এদের দেখা যায় না, মানু‌ষের দুঃসময়ে এদের পাওয়া যায় না। মানুষ পোড়া‌নোই হ‌চ্ছে বিএন‌পির রাজনীতি। 

বুধবার বিকেলে শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রি‌কেট স্টে‌ডিয়া‌মে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ আ‌য়ো‌জিত জনসভায় তিনি একথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, আগামী ১০ তা‌রিখ বিএন‌পি ঢাকায় সমা‌বেশ ডেকে‌ছে। তা‌দের পছন্দ রাস্তা। কারণ তারা যাতে রাস্তায় নে‌মে যানবাহ‌নে আগুন দি‌তে পা‌রে।

তি‌নি ব‌লেন, বাংলা‌দেশ আজ উন্নয়‌নের জোয়া‌রে ভাস‌ছে। ১৪ বছ‌রে বদ‌লে গে‌ছে দেশ। কিন্তু বিএন‌পি এই উন্নয়ন দেখ‌তে পায় না। কারণ দে‌শের উন্নয়ন তা‌দের সহ্য হয় না। অপরদিকে শেখ হা‌সিনার সরকার উন্নয়‌নে বিশ্বাস ক‌রে। আগামী নির্বাচ‌নে জনগণ আবার আওয়ামী লীগ‌কে ভোট দি‌য়ে উন্নয়ন‌কে এগি‌য়ে নি‌য়ে যা‌বে।

কক্সবাজা‌রের উন্নয়‌নকে অভূতপূর্ব বর্ণনা করে হাছান মাহমুদ ব‌লেন, লক্ষ কো‌টি টাকার উন্নয়‌নে কক্সবাজার বদ‌লে গে‌ছে। বি‌দেশ থে‌কে যারা আসেন তারা কক্সবাজার‌কে চিন‌তে পা‌রেন না। শেখ হা‌সিনার সরকার কক্সবাজার বিমানবন্দর‌কে আন্তর্জা‌তিক মা‌নে উন্নীত ক‌রে‌ছে। আগামী বছর এই পর্যটন নগরী‌তে ট্রেন আস‌বে। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কও আধু‌নিক মা‌নের হ‌চ্ছে। 

জনসভায় আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লী‌গের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কা‌দের, প্রে‌সি‌ডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হো‌সেন, জাহাঙ্গীর ক‌বির নানক ও আবদুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব উল আলম হা‌নিফ, বাহাউ‌দ্দিন না‌সিম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড‌ভো‌কেট সিরাজুল মোস্তফা, কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লী‌গের সাধারণ সম্পাদক মু‌জিবুর রহমান, সাইমুম সরওয়ার কমল, আশেক উল্লাহ র‌ফিক, জাফর আলম প্রমুখ।




20 Jamaat-Shibir leaders and activists arrested in Comilla

কুমিল্লায় গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন ও ১০ তারিখের বিএনপি সম্মেলনে নাশকতা পরিকল্পনাকালীন সময়ে জামায়াতের আমীরসহ ২০ জনকে আটক করছে চৌদ্দগ্রাম থানা পুলিশ।

মঙ্গলবার (৬ নভেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে ৩নং কালিকাপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর আবদুল জলিলের বাড়িতে নাশকতার পরিকল্পনা কালে তাদেরকে আটক করা হয়। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) নিশ্চিত করেছেন চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শুভ রঞ্জন চাকমা।

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শুভ রঞ্জন চাকমা জানান, গোপনতথ্যের ভিত্তিতে কালিকাপুর ইউনিয়নের কালিকাপুর এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়। অভিযানের সময় জামায়াতের কর্মীরা জামায়াতের নেতাদের নির্দেশে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।

এই সময় চৌদ্দগ্রাম উপজেলার জামায়াতের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক,সহ-সাধারন উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের জামায়াতের সভাপতি ঘোলপাশা ইউনিয়নের জামায়াতের সভাপতিসহ ২০জনকে আটক করে থানা পুলিশ।

কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. আশফাকুজ্জামান বলেন, তাদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে নাশকতার মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।