Foods that increase platelets in the blood

প্লাটিলেট হলো রক্তের এক ধরনের ক্ষুদ্র কণিকা। যা আমাদের দেহের রক্ত জমাট বাঁধতে ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে সাহায্য করে। দেহের রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

প্লাটিলেট কমার কারণ দুটি, প্লাটিলেট ধ্বংস হয়ে যাওয়া আর নয়তো পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি না হওয়া। যখন রক্তের প্লাটিলেট কাউন্ট কমতে শুরু করে, তখন তাকে বলা হয় ‘থ্রোম্বোসাইটোপেনিয়া’।

বিশেষজ্ঞদের মতে, রক্তে প্লাটিলেট কমে যাওয়ার কয়েকটি কারণ- অ্যানিমিয়া বা রক্তে হিমোগ্লোবিন ও লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়া, ভাইরাস সংক্রমণ, লিউকেমিয়া, কেমোথেরাপি, অতিরিক্ত মদ্যপান এবং ভিটামিন-বি ১২ এর অভাব

প্লাটিলেট কমে যাওয়ার লক্ষণ:

* শরীরের যেকোনো স্থান থেকে সূক্ষ্ম রক্তপাত, যা পিনপয়েন্টের আকারে দেখা দেয়। ত্বকে বেগুনি রঙের চিহ্ন দেখা যায়। কারণ ত্বকের নিচে রক্তক্ষরণ হয়।
* মাসিকে অতিরিক্ত রক্তপাত হওয়া।
* মাড়ি বা নাক থেকে রক্তপাত হতে পারে।
* প্রস্রাব বা মলের সঙ্গে রক্তপাত।
* শরীরের কোথাও কাটলে অনেকক্ষণ ধরে রক্তপাত হয়।
* ডেঙ্গজ্বর হলে করণীয়: ডেঙ্গজ্বর হলে প্লাটিলেট কত তা ঘন ঘন না দেখে বরং রোগীর অন্যান্য বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন। যেমন- রক্তচাপ ঠিক আছে কিনা, রোগী পানিশূন্যতায় ভুগছে, রক্তের পিসিভি বা হেমাটোক্রিট কেমন তা দেখা উচিত। যদি এমনটি হয় তাহলে পর্যাপ্ত তরল দিন বা ফ্লুইড কারেকশন করুন, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। প্রয়োজন হলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে। দেরিতে হাসপাতালে আসলে মৃত্যুঝুঁকি বাড়ে।

রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে যা যা খাবেন:

আয়রন: শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে তার ফলে রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে। শরীরের টিস্যুতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন বহনকারী লোহিত রক্তকণিকা কমতে পরে এর অভাবে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেলে তা লোহিত রক্তকণিকার মাত্রা এবং প্লাটিলেটের সংখ্যাও বাড়তে পারে।

বেদানা: শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি যোগাতে দরকারি খনিজ উপাদানসহ নানা পুষ্টি রয়েছে বেদানায়। দুর্বল শরীরের ধকল কাটিয়ে উঠতে বেদানা খুবই উপকারী। পাশাপাশি আয়রন আছে বলে রক্তের জন্য এটা উপকারী। ডেঙ্গুজ্বর সারাতে ও প্লাটিলেটের সংখ্যা নরমাল রাখতে এটা উপকারী।

পেঁপে: রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে খেতে পারেন পেঁপের জুস। অণুচক্রিকা বাড়াতে সাহায্য করে পেঁপেপাতা। তাই ডেঙ্গু রোগীর জন্য এটা উপকারী। পেঁপেপাতা বেটে রস তৈরি করে পান করতে পারেন। এছাড়া পেঁপেপাতা সিদ্ধ করেও খেতে পারেন।

ডাব: ডাবের পানিতে রয়েছে ইলেট্রোলাইটস বা খনিজ, যেটা ডেঙ্গুজ্বরে খুবই উপকারী উপাদান।

ব্রোকলি: পুষ্টিসমৃদ্ধ সবজি ব্রোকলিতে রয়েছে ভিটামিন কে, রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে এটা সাহায্য করে। দ্রুত প্লাটিলেট কমে গেলে প্রতিদিন খাবারে অবশ্যই ব্রোকলি রাখবেন। এতে খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে।

পালং শাক: ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং আয়রন এর  অন্যতম উৎস হল পালং শাক। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে এটা। পাশাপাশি রক্তে প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতেও এটা উপকারী।

মিষ্টি কুমড়া: মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়া মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’, যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খাবেন।

লেবু: লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।

আমলকি: আমলকিতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। আমলকিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়ে। তবে অবশই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।




Rely on 5 seeds to control diabetes

 বর্তমানে অতি পরিচিত এক স্বাস্থ্যসমস্যার নাম ডায়াবেটিস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বে প্রতি ১০ জনে একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। বাংলাদেশে ১ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ এই রোগটিতে আক্রান্ত বলে ধারণা করা হয়। প্রতিবছর দেড় মিলিয়ন মানুষের মৃত্যু হয় ডায়াবেটিসের কারণে। তাই এই রোগটি নিয়ে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি।

ডায়াবেটিস হলে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনা সবচেয়ে জরুরি। কম কার্বোহাইড্রেট রয়েছে এমন খাবারই তাদের ডায়েটে থাকা উচিত। রোজকার ডায়েটে নির্দিষ্ট কিছু বীজ রাখলে সহজে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। চলুন জেনে নিই বিস্তারিত-

মেথিবীজ

মেথিতে রয়েছে গ্যালাক্টম্যানান নামক একটি দ্রবণীয় ফাইবার। এটি খাবার হজমের প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়। ফলে শরীর দ্রুতগতিতে কার্বোহাইড্রেট শোষণ করতে পারে না। আর এতে রক্তে শর্করার পরিমাণও কম থাকে।

তুলসী বীজ

তুলসী বীজকে অনেকে বাসিলের দানাও বলে থাকেন। দিনের প্রধান খাবার খাওয়ার আগে এই বীজ খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ সহজে বাড়তে পারে না। টাইপ-২ ডায়াবেটিস আছে এমন রোগীদের জন্য তুলসী বীজ বেশ উপকারি।

মিষ্টি কুমড়ার বীজ

মিষ্টি কুমড়ার বীজে থাকা একাধিক পুষ্টি উপাদানের জন্য এটি ডায়াবেটিস রোগীর ডায়েটে থাকা উচিত। এতে রয়েছে ট্রাইগোনিলিন, নিকোটিনিক অ্যাসিড ও ডি-চিরো-ইনোসিটল। এছাড়াও এই বীজে রয়েছে ডায়েটারি ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ ও ওমেগা-৬ অ্যাসিড। এই উপাদানগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

আজোয়ান বীজ

এটি উচ্চ ফাইবার সমৃদ্ধ একটি বীজ। প্রতিদিনের ডায়েটে আজোয়ান বীজ রাখা উচিত। এর প্রদাহ প্রশমনের গুণ রয়েছে। তাই এটি ক্ষত তাড়াতাড়ি সারাতে সাহায্য করে। তাছাড়া আজোয়ানে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট মেটাবলিজম দ্রুত করতে সাহায্য করে। ফলে শরীরের ওজন কমানোও সহজ হয়।

ফ্ল্যাক্স সিডস

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ফ্ল্যাক্স সিডস বেশ উপকারি ভূমিকা রাখে। এই বীজে রয়েছে বেশ কয়েকটি অদ্রবণীয় ফাইবার। এগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখার পাশাপাশি পেটের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষা অনুযায়ী, ফ্ল্যাক্স লিগন্যান থাকায় ফ্ল্যাক্স সিড টাইপ-১ ডায়াবেটিসের পাশাপাশি টাইপ-২ ডায়াবেটিস সারাতেও মুখ্য ভূমিকা রাখে।




No deaths from COVID-19 today, 62 identified

করোনায় গত ২৪ ঘণ্টায় কারও মৃত্যু না হলেও ৬২ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছিল।

আজ বুধবার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৭৩৬টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৩ হাজার ৭৪০টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ।

দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৩৫ হাজার ৯৯২ জন। এরমধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪২৬ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৯ লাখ ৮৩ হাজার ১৩২ জন।

উল্লেখ্য , ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর দেশে প্রথম একজনের করোনায় মৃত্যু হয়।




What to teach your child as they grow up

অনেক সময় গুরুজনদের বলতে শোনা যায়, মানুষের মতো মানুষ হও। শিশুর সুন্দর আচরণ তার মধ্যে মানবিকতা, আত্মবিশ্বাস, সামাজিকতাসহ আরও বেশ কিছু অসাধারণ গুণে গড়ে তোলো।তাই শিশু বড় হওয়া সঙ্গে সঙ্গে তাকে ভালো আচরণ শেখানোটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সন্তানের বাড়ন্ত বয়সে শেখানো উচিত এমন কিছু মৌলিক আচরণ নিয়েই আজকের এ প্রতিবেদন।

সহযোগিতা: ছোটবেলায় কোনও শিশু যদি যথাযথ শিক্ষা পায়, তবে অনেকটাই সহজ হয় এই মানুষের মতো মানুষ হওয়ার পথ। শৈশব থেকেই কিছু কিছু গুণ রপ্ত করতে সহযোগিতা করা হবে সন্তানকে। সহমর্মিতা ও সহযোগিতার মতো গুণ ছোটবেলা থেকেই তৈরি হওয়া বাঞ্ছনীয়। এগুলো এমন অপরিহার্য মানবিক বৈশিষ্ট্য যা সমাজকে সম্প্রীতির দিকে চালিত করে। সহযোগিতা ও সহমর্মিতা ছাড়া কোনও মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে বাঁচতে পারে না।

ভাগ করে নিতে শেখা: মানুষ সামাজিক জীব। সন্তানকে শেখান, সমাজের এক জন সদস্য হিসেবে তোমার জন্য যা প্রাপ্য, তা বন্ধু ও স্বজনদের মধ্যে ভাগ করে নেওয়া উচিত। এতে শিশুমনে দ্বেষ ও লোভ জন্ম নিতে পারে না।

শুনতে শেখা: ছোট থাকতেই শিশুকে শেখান তোমার যেমন মতামত প্রকাশ করা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই অন্যরা যা বলছেন তা মনযোগসহ কারে শোনাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। ছোট থেকে অন্যের মতামত ও ভাবনার স্বাধীনতাকে সম্মান করতে শেখা।

সামাজিকতা: শিশুদের শেখানো দরকার কীভাবে অন্যদের সঙ্গে মেলামেশা করতে হয়। অন্যের কথার মাঝে বাধা না দেওয়া এবং অন্যের মতামতকে সম্মান করতে শেখাতে হবে ছোট থেকেই।

চাপ সামলা শেখা: ছোট থেকেই সন্তানকে শেখাতে হবে, সুখ ও দুঃখ হাত ধরাধরি করেই চলতে হয়। কোন বিষয় মনকে ভারাক্রান্ত করলেও, নিজেকে শান্ত রাখা এবং চাপে কাবু না হয়ে পড়লে তবেই সেই চাপ অতিক্রম করা যায়।

একে-অপরকে অনুপ্রাণিত করা: অনুপ্রেরণা শুধু নিজের নয়, অন্যদের জন্যেও জরুরি, এই কথা শিশুদের ছোট থেকেই শেখানো জরুরি। ছোট থেকেই এই শিক্ষা পেলে কঠিন সময়ে ভেঙে পড়বে না সন্তান।

অন্যদের নিয়ে মজা না করা: সবাই নিজের মতো করে সুন্দর। অনেক সময় ছোটরা না বুঝেই সহপাঠীর কোনো দুর্বলতার জায়গায় আঘাত করে ফেলে। তাই সন্তানকে শেখান, যে যখন যাই বলুক না কেন, কারও সম্পর্কে কখনও কোনো অবমাননাকর মন্তব্য করা উচিত নয়।




How much water should you drink on an empty stomach in the morning?

সকালে খালি পেটে পানি পানের কথা অনেকেই বলে থাকেন। অনেকে নিয়মিত পানি পানও করেন। কিন্তু কতটুকু পানি পান করতে হবে সে বিষয়ে অনেকেই জানেন না। অনেকে ঢক ঢক করে চার-পাঁচ গ্লাস পানি পান করে থাকেন। কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শ হলো, একবারে বেশি পানি পান করা উচিত নয়, অল্প অল্প করে পান করাই ভালো। আমাদের শরীরের ৭০ শতাংশই পানি। তাই শরীর সুস্থ রাখতে পানি পানের বিকল্প নেই। পরিমাণ মতো পানি পানের ফলে ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের হয়ে যায় সহজেই, সেই সঙ্গে ত্বক সুস্থ থাকে। আর পরিমাণ মতো পানি পান করলে খাদ্যাভ্যাসও পরিমিত হয়ে যায়।

গরমের দিনে পানিশূন্যতা এড়াতে পরিমিত পানি পানের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।

ওজন কমাতে পানিকেই দাওয়াই হিসেবে ব্যবহার করেন জাপানিজরা। প্রায় একশো বছরের বেশি সময় ধরে জাপানিজরা এই টোটকায় বিশ্বাস রেখে আসছে। ফলও মিলছে হাতেনাতে। তাই স্বাস্থ্যকর ও সতেজ থাকতে আপনি দিন শুরু করুন এক গ্লাস পানি দিয়ে। দেখবেন কয়েক দিন পর হালকা অনুভব করবেন।

যাদের হজমের সমস্যা আছে, তারা সকাল বেলা পানি পানের উপকারিতা বুঝতে পারবেন। শরীরের শক্তি বেড়ে যাবে। সেই সঙ্গে হজমশক্তিও। ত্বক সুন্দর হবে। ত্বকের গ্লো বাড়বে।




744 more people die from coronavirus worldwide

In the last 24 hours, 744 people have died from COVID-19 around the world, bringing the global death toll to 6.61 million.

During the same period, 268,464 new cases of the virus were reported, bringing the total number of cases since the start of the pandemic to 636,763,502.

Meanwhile, Japan has recorded the highest number of new coronavirus infections in the world in the last 24 hours. The country has reported 67,473 new cases of the coronavirus and 69 deaths. The United States tops the list of daily fatalities.

In the last 24 hours, 27,375 new coronavirus cases have been reported in this country and 164 people have died.




Why eat kadebele?

বাজারে এখন কদবেল পাওয়া যাচ্ছে। টক স্বাদের ফলটি এমনিতেই আয়েশ করে খাওয়া যায়। আবার কদবেল দিয়ে জ্যাম কিংবা চাটনিও তৈরি করা যায়। সময়টা যখন কদবেলের তখন কেন খাবেন এই মৌসুমী ফল? কারণ কদবেল খেলে একাধিক শারীরিক উপকারিতা মিলবে। চলুন জেনে নেই:




Dengue fever: If you see any symptoms, go to the hospital immediately.

বর্তমানে ডেঙ্গু প্রোকোপ বেড়েছে। হাসপাতালেও রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ডেঙ্গুর চিকিৎসা বাড়িতেও দেওয়া যায়। অনেকেই টের পান না তারা যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। আবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন কিন্তু এরপরও হাসপাতালে ভর্তি হননি। কারণ লক্ষণ মৃদু। তবে কিছু ক্ষেত্রে বিপদ হয়ে যেতে পারে। তাই কখন হাসপাতালে নিতে হবে সেটি জেনে নিন।

ডেঙ্গুর জ্বরের লক্ষণসমূহ:

১) জ্বর

২) মাথা ব্যথা

৩) হাত-পা সহ সারা শরীরে ব্যথা

৪) চোখের পিছনে ব্যথা, চোখ লাল হয়ে যাওয়া

২) বমি বা বমি ভাব, খাবারে অরুচি

৩) গায়ে লাল র‌্যাশ ওঠা

৪)  চুলকানি বা ডায়েরিয়া শুরু হওয়া

৪) দাঁতের মাড়ি, নাক দিয়ে অথবা মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়া

৫) গলাব্যথা বা ঢোক গিলতে কষ্ট

বিশেষজ্ঞদের মতে এই জ্বরে রোগীকে বাড়িতে রেখে সেবা দেওয়া যেতে পারে। তবে রোগী যেন বেশি বেশি তরল খাবার খায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ডেঙ্গু জ্বরে, জ্বর ছেড়ে যাওয়ার পরের সময়টাই আসল। এই সময় প্লাটিলেট কমতে শুরু করে। তাই ডেঙ্গু ধরা পরার সাথে সাথে রক্তের প্লাটিলেট নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। জ্বর আসলে বেশি দেরি না করে ডেঙ্গু পরীক্ষা করে ফেলা উচিত। অনেক বেশি দেরি করে রোগীকে হাসপাতালে নেবার কারণে রোগী শকে চলে যেতে পারে। এমন কী মৃত্যুর ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

বাড়িতে যদি রোগীকে চিকিৎসা দেন তাহলে, কিছু লক্ষণ দেখা দিলেই রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

১) পেটে ব্যথা।

২) পায়খানা বা প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তপাত।

৩) শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্তক্ষরণ হলে, যেমন মাড়ি ও নাক থেক রক্তপাত।

৩) প্রস্রাব এর পরিমাণ কমে যাওয়া।

৪) শ্বাসকষ্ট।

৫) ত্বকে লাল লাল র‍্যাশ।

৬) ডেঙ্গু শক সিনড্রোম থেকে শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। পাল্‌স রেট বেড়ে যায় এবং রক্তচাপ খুব কমে যায়। শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়। শ্বাসপ্রশ্বাস খুব দ্রুত চলে। রোগী অস্থির হয়ে ওঠেন। তখন সময় নষ্ট না করে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।




1,160 deaths in a day, 3 lakh confirmed cases

মানবজাতিকে হুমকির মুখে ফেলা মহামারি করোনাভাইরাস এখন অনেকটাই কমে এসেছে। বিশ্বজুড়ে এর অস্তিত্ব এখন আর মানুষকে আতঙ্ক তৈরি করছে না।

গত একদিনে বিশ্বে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩ লাখ ৮ হাজার ৩৭ জনের। মৃত্যু হয়েছে ১১৬০ জনের। এই সময়ে করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৯৪ হাজারের বেশি মানুষ।

করোনাভাইরাসের লাইভ আপডেট দেয়া ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্যমতে, শনিবার সকাল পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬৩ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজারের বেশি মানুষ।

মৃত্যু হয়েছে ৬৫ লাখ ৯২ হাজার ২৪৩ জনের। অদৃশ্য ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন ৬১ কোটি ৩৯ লাখ ৬৬ হাজার ৭৫২ জন।

২০১৯ সালের শেষ দিকে শুরু হওয়া এই মহামারিতে হতাহতের দিক দিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত মোট ৯ কোটি ৯৩ লাখ ৩১ হাজারের বেশি জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১০ লাখ ৯৫ হাজার ১৬৬ জনের। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারতে এখন পর্যন্ত ৪ কোটি ৪৬ লাখ ৪৯ হাজার ৯৮৩ জনের করোনা শনাক্ত এবং ৫ লাখ ২৮ হাজার ৯৯৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।

তৃতীয় স্থানে থাকা ফ্রান্সে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩ কোটি ৬৭ লাখ ৭০ হাজার ৪৩৮ জনের। মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৮৩২ জনের। এছাড়া করোনাভাইরাসে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে এমন দেশের তালিকায় চতুর্থ স্থানে ব্রাজিল, পঞ্চম জার্মানি এবং ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।




How to relieve neck pain

শোভন আজকাল প্রায়ই ঘাড়ের ব্যথায় ভোগেন। চিকিৎসকের কাছে গেলে তিনি জানান, এটা সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিসের কারণে হয়।

শোভন চিকিৎষককে জানান, সারাদিন অফিসের বাইরে তিনি কিছুই করেন না। তার এ রোগের কারণ জানা গেলো, একনাগাড়ে অনেক সময় ধরে কম্পিউটারে কাজ করার ফলে তার এ সমস্যা হয়েছে। আমাদের অনেকেই এ সমস্যাতে ভুগছি।

  • সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলোসিস 
    বিশেষজ্ঞরা বলেন, ঘাড় ব্যথার অন্যতম প্রধান কারণ হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস। মেরুদণ্ডের ক্ষয় রোগ হলো স্পন্ডাইলোসিস আর মেরুদন্ডের ঘাড়ের অংশের ক্ষয়কে বলে সার্ভিকাল স্পন্ডাইলোসিস। আমাদের মেরুদণ্ড গঠিত হয় হাড়, মাংশপেশী, হাড়ের জোড়া ইত্যাদি নিয়ে।
  • সার্ভিক্যাল স্পন্ডাইলোসিসের কারণ
    বয়স বাড়ার রোগ এটি। স্পন্ডাইলোসিসের পরিবর্তন শুরু হয় ৪০ বছর বয়সের পর থেকে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এর আগেও শুরু হয় হাড়ের ক্ষয়।
    আনুপাতিক হার পুরুষ বা নারী রোগীদের মধ্যে প্রায় সমান সমান।

    যে পেশার মানুষের বেশি হয়
    ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে কাজ করতে হয় এমন সব পেশার মানুষদের এ রোগটি বেশি দেখা যায়। যেমন- শুধুমাত্র চেয়ার টেবিলে বসে কাজ করে এমন এক্সিকিউটিভ, কম্পিউটারে একনাগাড়ে কাজ ইত্যাদি।

ঘাড়ের আঘাতের জন্যও অনেক সময় হাড় ক্ষয় দেখা দেয়।

উপসর্গ
ঘাড়ের ব্যথা অনেক সময় কাঁধ থেকে ওপরের পিঠে, বুকে, মাথার পেছনে বা হাত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে। ঘাড় থেকে হাতে নেমে আসা স্নায়ু বা নার্ভের ওপর চাপ পড়লে পুরো হাতেই ব্যাথা হতে পারে।

হাত পায়ে দুর্বলতা, হাঁটতে অসুবিধা হতে পারে।

ঘাড় নাড়াতে গেলে ব্যথা লাগে। ডানে বায়ে ঘাড় ঘুরাতে সমস্যা হবে। ঘাড়ে স্থবিরতা লাগে বা জ্যাম মেরে ধরে থাকে।

ব্যথার সঙ্গে হাতে, বাহুতে ঝিন ঝ্নি, সির সির্, অবশ ভাব, সূচ ফোটানোর অনুভূতি সঙ্গে হাত দিয়ে কাজ করতে অসুবিধা।

এমন ব্যথা হলে ঘাড়ের এম আর আই, ইলেক্ট্রোমায়োগ্রাফি পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ শনাক্ত করা হয়।

এবার চিকিৎসা
ওষুধের পাশাপাশি এক্ষেত্রে ঘাড়ের বিভিন্ন ব্যায়াম করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

ঘাড় ব্যথা যেন না হয় এজন্য যা করতে হবে:
•    শক্ত সমান বিছানায় এক বালিশে চিত হয়ে ঘুমাতে হবে।
•    ঘুমানোর সময় ঘাড়ের নিচে বালিশ দিতে হবে।
•    দরকার হলে বালিশ নিচে টেনে নামিয়ে ঘাড়ের নিচে নেবেন।
•    ঘাড় সামনে ঝুঁকে বেশিক্ষণ কাজ করা যাবে না।
•    ব্যথা বেশি হলে ঘাড়ে হালকা গরম সেক দিতে পারেন।
•    এ সময় ঘাড়ের ব্যয়াম বেশ আরাম দেবে।
•    সার্ভিক্যাল কলার ব্যবহার করা হবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে।